নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমেই বলে রাখি ,আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেক নাস্তিকই যথেষ্ট যৌক্তিক,চিন্তাশীল ও জ্ঞানী।আমি যদিও তাদের মতো অতো জ্ঞানী নই। তবুও ৫ মিনিটের জন্য ধরেনিচ্ছি আমিও একজন সাধারন নাস্তিক। তাই স্রষ্টা, পরকাল, স্বর্গ,নরক ইত্যাদি বিশ্বাসের প্রশ্ন এখন অবান্তর।
এবার,
১। ধরে নিলাম শূণ্য থেকে সব কিছু সৃষ্টি হয়েছে।প্রশ্ন হলো শূন্য কিভাবে এসেছে?
২। পৃথিবীর জীবনই যেহেতু একমাত্র জীবন তাই আমি কেন হব বিশ্বাসী,আস্থাভাজন,সত্যবাদী,দয়াশীল যেহেতু এর বিপরীত বিষয়গুলো স্বর্গময় পৃথিবীতে আমাকে লাভবান করছে?
৩।ধরা পড়ার সম্ভাবনা না থাকলে কেন করবো না চুরি ছিনতাই?
৪।আমি কোন প্রতিদানের আশায় আমার টাকা অপরকে দান করবো,কেন দেবো রক্ত,কেন কাউকে বাঁচাতে করবো ভিক্ষা, কেনো করবো এতিমদের সাহায্য,কেন হব মানবতাবাদী ইত্যাদি ইত্যাদি??এসবতো ব্যাক্তি আমার কোনই উপকার করবেনা।
এবার ধরুন আমি অসাধারন একজন নাস্তিক,একজন ধনী মাফিয়া,টাকার জোরে পৃথিবী আমার পকেটে,টাকায় কিনেছি প্রশাসন, কিনেছি সেনাবাহিনী,হয়েছি সার্বভৌম দেশের প্রধানও(যেমনঃ-কিম জং উন)।
এবার বলুন___
১।কেন আমি আমার ক্ষমতার আপব্যবহার করবো না?
২।কেন আমি করের টাকায় প্রশাসন ও সেনাবাহিনী নিয়ে বিলাসিতা না করে দেশের উন্নয়ন করবো?
৩।কেন আমি ছিনিয়ে নেবনা সকল ব্যবসায়ীর সম্পদ?
৪।কেন ছড়িয়ে দেবনা মাদক?
৫।কেন বাঁচিয়ে রাখবো দুর্বল, পঙ্গু ও প্রতিবন্দীদের যেহেতু এরা বোঝা স্বরৃপ?
৬।কেন আমার সন্তানরা হবেনা ধর্ষক,সন্ত্রাসী যেহেতু ওদের পিতাই ওদের বিচার করতে অনিচ্ছুক? ইত্যাদি ইত্যাদি...
উপরের সবকিছুই আমাকে এই দুনিয়াতে লাভবান করবে। তবুও আমি এসব করবোনা কারন আমি বিশ্বাস করি শেষ বিচারে (যেখানে ভাল ও মন্দ কাজের প্রতিদান দেওয়া হবে) ।আশাকরি পাল্টা প্রশ্ন না কেবল আপনাদের কাছে অন্য কোন যৌক্তিক উত্তর থাকলে জানিয়ে কৃতার্থ করবেন।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রথমেই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই সত্যের ছায়া।
আপনার "আমরা যেন কেউ কারো বিশ্বাসে আঘাত না করি" কথাটার সাথে আমিও একমত।তবে কারো পোস্টের মন্তব্যে "পুড়ান পাগলের প্রলাপ"জাতীয় লেখা অবশ্যই তাকে আঘাত দেওয়র কথা।
আগে এ বিষয় নিয়ে লেখালেখি হয়েছে কিনা আমি জানিনা।তবে পোস্টটা আমার নিজের চিন্তা চেতনা থেকেই তৈরি।যাতে বুদ্ধিমান ও যৌক্তিক নাস্তিক ভাইদের উত্তর কামনা করেছি।
আপনরা সত্যটা জনলে অন্যদর কেন জানাবেন না ভাই।
আপনার মন্তব্যে শিক্ষণীয় অনেক কিছুই আছে কেবল আমার উত্তরটা ছাড়া।
২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: এই প্রশ্নগুলোর উত্তর ওরা দিতে পারবে না, অন্য কথা বলে পাশ কাটিয়ে যাবে।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এক ভাই আমার কথাকে বললেন ফ্যালাসি(ভ্রান্ত ধারনা)ও বাচ্চাদের পাজল(ধাঁ ধাঁ)। তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন বড় হতে।কেবল সেই ভাই উত্তর খানাই দেননি।
যাহোক, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই নাবিক সিনবাদ। ভালো থাকুন
৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: ++
ভালো হতে পয়সা লাগে না এ জাতীয় উত্তর দিতে পারি ...
২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উত্তরটা কি হলো????
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুল হাসান (সুমন)। ভালোথাকুন।
৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
ছায়াহরিণ বলেছেন: বিলিয়ার রহমান , আশা করছি সত্য ও আলোর পথে সবাইকে নিয়ে আসতে সচেষ্ট হবেন।মনে রাখবেন সত্যের পথে বাধা আসবে এটাই স্বাভাবিক,তবুও পিছপা হবেন না।
আশা রাখি বক্তব্যগুলো আরো যুক্তিনিষ্ঠ করে তুলবেন।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ছায়াহরিণ।
ভালোথাকার শুভ কামনা রইলো।
৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
নতুন বলেছেন: ভাই আপনি হয়তো শুধু মাত্র ধমের আলোকেই দুনিয়ার সবকিছু চিন্তা করছেন....
কিন্তু একটা বিষয় কিন্তু খেয়াল করেন নাই।
ধম` এক সময় পুরো বিশ্বে যতটুকু প্রভাব বিস্তার করেছিলো সেটা এখন নেই.... তার কারন টা কি??? কখন একটা আইডিয়ার দাপট কমে যায়? মানুষের বিশ্বাস কমতে থাকে? ????
অনেক সমাজেই এখন মানুষ ধমের উপরে বিশ্বাস কমে যাচ্ছে এবং অনেক সমাজের মানুষ ধম` এখন নামের সাথের টাইটেলের মতন ব্যবহার করে।
এক সময় গ্রীক/রোমানরাও জিউস,হেরায় বিশ্বাস করতো এখন তাদের উপরে কত জন মানুষ বিশ্বাস করে?
-- কোন করে না??
কারন মানুষ বুঝতে পেরেছে এইটা কল্পকাহিনি...
তেমনি বত`মানের ধম`গুলি একটু লেটেস্ট ভাসান এবং তাদের উপরেও মানুষের বিশ্বাস কমতে শুরু করেছে...
এক সময় মানবতা বোধই থাকবে অন্য সব ধমে`র উপরে বিশ্বাস খুবই কমে যাবে...
বিশ্বের ১০% মানুষ বৌদ্ধধমালম্বী... তারা সৃস্টিকতা নিয়ে চিন্তা করেনা। সব মিলিয়ে এখন বিশ্বের ১৪% মানুষ আসলে ধম` বিশ্বাস নিয়ে ভাবে না।
এটা বাড়ছে... কেন? কেন ধম` তার বিশ্বাসী হারাচ্ছে???
২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আমি বলেছিলাম "আশাকরি পাল্টা প্রশ্ন না কেবল আপনাদের কাছে অন্য কোন যৌক্তিক উত্তর থাকলে জানিয়ে কৃতার্থ করবেন।" তবে আপনার মন্তব্যের শেষ লাইনটা তো একটা প্রশ্ন বলেই মনে হচ্ছে।
অনান্য মন্তব্যের মতো আপনার মন্তব্যেও শিক্ষণীয় অনেক কিছুই আছে কেবল আমার উত্তরটা ছাড়া।ভালো থাকুন।
৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
আদর্শ সৈনিক বলেছেন: আপনার বেশিরভাগ প্রশ্নই ধর্ম-দর্শন সম্পর্কিত। সেসব প্রশ্ন উপেক্ষা করলাম।
///১। ধরে নিলাম শূণ্য থেকে সব কিছু সৃষ্টি হয়েছে।প্রশ্ন হলো শূন্য কিভাবে এসেছে??/// -----
কোয়ান্টাম মেকানিক্সে এর খুব সুন্দর উত্তর দেয়া আছে। পরম শুন্যতা বলে কিছু নেই। অনিশ্চয়তার সূত্রানুসারে পরম শুন্য বলে কিছু থাকা সম্ভবও না। আমরা যে স্পেস টাইম কারভেচার দেখি সেই শূন্যস্থানে অনবরত ভার্চুয়াল পারটিকেল তৈরি হচ্ছে আবার শূন্যে মিলিয়ে যাচ্ছে। এতে ধনাত্মক ঋণাত্মক ২ ধরণের কনা থাকে যারা পরস্পরের সাথে মিশে শুন্য হয়ে যায়। এ ঘটনাকে বলে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন। কোনভাবে ধনাত্মক ঋণাত্মক কণার বিচ্যুতি ঘটলে সংঘর্ষ হবে না। তৈরি হবে শক্তি এবং পদার্থ।
বিস্তারিত জানার জন্য গুগলে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন লিখে সার্চ দিন।
বি দ্র - বিজ্ঞান ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করে না এবং আমি নাস্তিক নই।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করার জন্য ধন্যবাদ।Quantum mechanics একটা থিওরি, "ফ্যাক্ট" নয়।থিওরি সময়ের সাথে সাথে বদলে যেতে পারে।
শূন্য পরম না হলে কিভাবে তা সৃষ্টি হয়েছিলো সেই উত্তর দেননি।
তাছাড়া আমার অন্য প্রশ্নগুলো উপেক্ষা করবেন কেন তা আমার বোধগম্য নয়। ভালো থাকুন।
৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
র্যাশ বলেছেন: ১) প্রথমত যেটা বলা দরকার তা হল আমাদের মহাবিশ্ব একসময় শুণ্যাবস্থায় ছিল। এই শুন্যস্থান আসলে আক্ষরিক বা প্রকৃত অর্থে শুন্যস্থান নয়। এটি মেকি শুন্যস্থান বা কিংবা কোয়ান্টাম ভ্যাকুয়াম নামে পরিচিত। কোয়ান্টাম তত্ত্বানুযায়ী শূন্যতাকে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হয়। শূন্যতা মানে আক্ষরিক অর্থে শূন্য নয়।পদার্থ বিজ্ঞানীদের মতে শূন্যতার মধ্যে থাকা অন্তনিহিত শক্তি থেকে পদার্থ-কণা স্বতঃস্ফূর্তভাবে তৈরি হচ্ছে, আবার তারা নিজেকে সেই শক্তিতে বিলীন করে দিচ্ছে।
বিশ্বাসীদের ঈশ্বর কোথা থেকে এসেছে জিজ্ঞেস করলে উত্তর পাওয়া যায় ঈশ্বরকে কেউ সৃষ্টি করে নাই ,ঈশ্বর অনন্তকাল থেকে এই মহাজগতে আছে। যদি এই তথাকথিত ঈশ্বর অনন্ত কাল ধরে থাকতে পারে তবে শুন্যতার অনন্ত কাল ধরে থাকতে সমস্যা কোথায় ?
২) এটা সত্য যে মানুষের জীবনের পিছনে মহৎ কোন উদ্দেশ্য নেই , পৃথিবীর জীবনই একমাত্র জীবন কিন্ত প্রতিটা মানুষেরই সমাজ, রাষ্ট্র এবং সর্বোপরি পৃথিবীর প্রতি একটা মহৎ দায়িত্ব আছে তা হচ্ছে পৃথিবীটাকে যা আছে তার চেয়ে আরো কিছুটা বাসযোগ্য করে তোলার চেষ্টা করে যাওয়া। সামজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করে পৃথিবীকে বাসযোগ্য করে তোলার অভিপ্রায়েই সামাজিক বিবর্তনের নিয়মের কিছু নৈতিকতার উদ্ভব হয়েছে । যেমন মানুষের বিশ্বাসের আস্থাভাজন হওয়া,সত্যবাদী,দয়াশীল , পরোপকারি হওয়া ইত্যাদী। সমাজকে এগিয়ে নিতে প্রতিটা মানুষের এই গুণ গুলো অর্জন প্রয়োজন। এর সাথে পরকালের পুরষ্কারের কোন সম্পর্ক নেই। যে নাস্তিকদের মধ্যে এই গুনগুলো আছে তারা কেউই পরকালে পুরষ্কারের আশায় এই কাজ গুলো করে না।
৩) কেন আমি অন্যের কষ্ট করে উপার্জিত সম্পদ ছিনিয়ে নিব, কেন নিজের চেষ্টায় এই সম্পদ গুলো অর্জন করবো না এই বোধটা্র জন্ম নেওয়া থেকে এই নৈতিকতার উদ্ভব , আদিম সমাজের সব লোক যদি কাজ না করে একে অপরের সম্পদ ছিনিয়ে নিত তাহলে পৃথিবীতে সারা বছর যুদ্ধ বিগ্রহ লেগে থাকতো , পৃথিবীর আজকের অবস্থায় আসতো না।
৪) এগুলো মানবিক গুণাবলী। কেন এই গুনাবলী প্রয়োজন তার উত্তর ২ নম্বরে দেওয়া হয়েছে।
ক্ষমতার অপব্যবহার, ছিনতাই , খুন ধর্ষণ এগুলো অপরাধ যদিও এই অপরাধগুলো নাস্তিকদের চেয়ে আস্তিকরাই বেশি করে থাকে। যদিও তারা জানে এই কাজ গুলো করলে পরকালে শাস্তি পাবে তবুও এই কাজ গুলো থেকে নিজেদের আটকাতে পারে না। ধর্ম একটা দর্শন , এই ধর্মবিশ্বাসী অপরাধীরাও ঐ দর্শনের অনুসারী তবুও আমরা দেখি এই অপরাধগুলোর দায় ধর্ম নিতে চায় না। অপর দিকে ধর্ম বা ঈশ্বর বিশ্বাসের বিপরীত দর্শন নাস্তিকতা। এক অর্থে নাস্তিকতাও দর্শন কিন্ত এই দর্শন ব্যক্তির সামাজিক জীবনে প্রভাব রাখে না। ফলে কোন নাস্তিকের অপরাধের দায় একান্ত ভাবে তার, এতে ঐ দর্শনের উপর দায় আসে না। আমাদের বর্তমান সমাজে প্রতিটা মানুষ তার ভাল মন্দ কাজের জন্য নিজেই দায়িত্বশীল তবে ব্যতি ক্রম তখনই হবে যখন ধর্মের নামে, ধর্ম রক্ষার নামে মন্দ কাজ করা হবে যেমনটা ঘটছে আজকাল।
মৃত্যুর পরে কোন জীবন নেই , তার মানে এই না যে আমি অন্যের ক্ষতি করে নিজের ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল করবো, আমার কাজ হছে পৃথিবীটাকে আরো মহৎ , আরো উদার , আরো বাসযোগ্য করে তোলার চেষ্টা করে যাওয়া। এর মধ্যেই লুকিয়ে আমার মানব অস্তিত্বের স্বার্থকতা। যদি সবাই এই কাজটাই ঠিকমত করে তবেই পৃথিবীটা মানুষের জন্য আরো কিছুটা বাসযোগ্য হবে।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার ১ নম্বর পয়েন্টে ভালোই বলেছেন"তথাকথিত ঈশ্বর অনন্ত কাল ধরে থাকতে পারে তবে শুন্যতার অনন্ত কাল ধরে থাকতে সমস্যা কোথায়?" ।মানে একটা যায়গায় এসে যুক্তি কেমন যেন মেনে নেওয়ার একটা বিষয়ে দাড়িয়েছে। তাহলে আস্তিক নাস্তিক সবাইতো বিশ্বাসী।কেউ বিশ্বাস করে শূন্যে বািকরা ঈশ্বরে।
বাকি পয়েন্টগুলো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে মানবতার কথাই বলে কিন্তু ব্যক্তি আমার কি লাভ আছে তার পক্ষে কোন যুক্তি নেই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।ভালো থাকুন।
৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
আদর্শ সৈনিক বলেছেন: থিওরি আর ফ্যাক্টের মাঝে পার্থক্য নেই। মহাকর্ষ অভিকর্ষ সম্পর্কিত সূত্রগুলো একই সাথে থিওরি এবং ফ্যাক্ট । আপনি হয়ত থিওরি বলতে হাইপোথিসিস বোঝাচ্ছেন, যা শক্ত প্রমাণের অপেক্ষায় আছে। কোন বস্তুকণার অবস্থান এবং ভরবেগ একই সাথে নির্ণয় করা যায় না। এই সুত্রে কোন সন্দেহ নেই এবং এ থেকে উদ্ভূত অনুসিদ্ধান্ত গুলো ১০০ শতাংশ সঠিক। হাইজেনবার্গ যখন অনিশ্চয়তার সূত্র দিলেন তখন থেকে অদ্যাবধি এই ধারণাকে মেনে নিতে কিংবা এ ধারণার সাথে খাপ খাওয়াতে পদার্থবিজ্ঞানী এবং সাধারণ বিজ্ঞান পাঠক সবারই কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। ওয়াইবার্গ অবশ্য এ প্রসঙ্গে বলেছেন কোয়ান্টাম মেকানিক্সের সাম্ভাব্যতা, কোনো অতিক্ষুদ্র বস্তুর অপরিমাপযোগ্যতা একধরণের বাস্তবতা- এটাকে মেনে নেওয়াই ভালো, এটার দার্শণিক ভিত্তি অনুসন্ধানের কোনো প্রয়োজন নেই, তা অনাকাঙ্খিত সংকট তৈরি করবে।
তবে হ্যা, কিছু শাখা বিজ্ঞান আছে যেমন কোয়ান্টাম এন্টেঙ্গেলমেন্ট । এরা এখনও প্রমাণের অপেক্ষায় থিওরি বা ফ্যাক্টের মর্যাদা পায় নি।
প্রশ্ন যেটা করলেন --- শূন্য পরম না হলে কিভাবে তা সৃষ্টি হয়েছিলো ?
প্রশ্নের মাঝেই ভুল। পরম শুন্য কখনো তৈরি হয় নি, এখন পর্যন্ত পরম শুন্য বলে কিছু নেই। তাই পরম শুন্য কিভাবে তৈরি হল প্রশ্নটাই ভুল। যার কোনও অস্তিত্ব নাই তা কিভাবে সৃষ্টি হতে পারে?
আমাদের স্থান কাল এই সব কিছুরই উৎপত্তি কিন্তু মহাবিস্ফোরণ থেকে । এখন আপনাকে বুঝতে হবে আসলে স্থান জিনিসটা কি? স্থান হচ্ছে শুন্য স্থান (খেয়াল করবেন শুন্য বলতে পরম শূন্যতাকে বোঝানো হয় নি) এ বস্তুদ্বয়ের চলাচলের পথ এবং তাদের মধ্যকার দুরুত্ত নির্দেশক রাশি । স্থান যদি বস্তুদ্বয়ের চলাচলের পথ কিংবা তাদের দূরত্ব নির্দেশক রাশি হয় তবে বস্তু অর্থাৎ কিছু না থাকলে স্থান কিভাবে থাকবে বলেন । স্থান বলতে কিন্তু শুন্য স্থান কে বুঝানো হয় না । মূলত , বস্তুদ্বয় যেই পথে চলাচল করে তাকেই বলা হয় স্থান।
আর সময় হচ্ছে মহাবিশ্বের একটি মৌলিক রাশি । ভর এবং দৈর্ঘ্য এর যেমন অস্তিত্ব রয়েছে তেমনি করে সময়ের অস্তিত্বতিও এদের মতই মৌলিক । আপনি এদের উৎপত্তি সম্পর্কে আরও ভালভাবে জানতে মহাবিস্ফোরণ সম্পর্কে জানতে পারেন । বিগ ব্যাং এর আগে স্থান বলতে কিছু ছিল না। আর আপাতদৃষ্টিতে যে ফাকা স্থান দেখি তা ছিল না।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পুনরায় মন্তব্যর জন্য সুস্বাগতম।
প্রথমেই বলে রাখি আমি বিজ্ঞানের ছাত্র নই।তবু আপনার লেখা পড়ে যা বুঝলাম শূন্য বা শূন্য স্থান আপেক্ষিক যা বিগ বাংএর ফলে সৃষ্টি হয়। তাহলে বিগ ব্যাং এর আগের সংকুচিত মহাবিশ্ব কে সৃষ্টি করেছিলো, নিশ্চয়ই ঈশ্বর।
তাই কোন নাস্তক যদি বলে শূন্য থেকে সব সৃষ্টি হয়েছে সে ধারনা অবশ্যইতো ভুল, নাকি ভাই।
আর আপনার প্রথম মন্তব্যে শূন্য পরম(অনন্ত,অুলনীয় )না হলে (অর্থাৎ সাপেক্ষ বা তুলনীয় হলে ) কিসের সাথে তুল্য তাই জানতে চেয়েছি।এতে যেকোন উত্তরই ঈশ্বরের অস্তিত্বকে স্বীকার করে।
৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: আরে ভাই এগুলো পুড়ান পাগলের প্রলাপ। এই প্রশ্নের যদি উত্তর দেওয়া হয় তাহলে কি আপনি নাস্তিক হয়ে যাবেন। এই নিয়ে ব্লগে অনেক লেখা লেখি হয়েছে। এটকু পিছনে ফিরে তাকালেই বুঝতে পারবেন।
যে নাস্তিক আছে তাকে সেভাবে থাকতে দেন।
যে আস্তিক আছে তার বিশ্বাস নিয়ে তাকেও থাকতে দিতে হবে।
এখানে উল্লেখ্য যে, আমরা যেন কেউ কারো বিশ্বাসে আঘাত না করি। সেটা মুক্তা চিন্তার নামে হউক কিংবা বিজ্ঞান মনস্কা নামে হউক।
আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
মোক্ষম বচন।বিচার দিবসের আগে তার ফয়সালা কখনো সম্ভব না।আসুন সে পর্যন্ত অপেক্ষা করি।
''তোমাদের কর্মফল তোমাদের,আমার কর্মফল আমার''-১০৯ঃ৬ আল ক্বোর'আন।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রথমেই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনার মন্তব্যের সারকথা হয়তো আমি উদ্ধার করতে পারিনি।
আর আমার পোষ্ট কাউকে আঘাত করার জন্য নয় মূলত সত্য জানতে চাওয়র উদ্দেশ্যেই করা।
আপনি মন্তব্য গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন কেউই ভাল কাজের বিনিময়ে স্রস্টার প্রতিদান ছাড়া অন্য কোন যুক্তি দেখাতে পারছেনা।
১০| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬
কল্লোল পথিক বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যে প্রীত হলাম।
ভালো থাকার শুভকামনা রইলো।
১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২
র্যাশ বলেছেন: //তাহলে আস্তিক নাস্তিক সবাইতো বিশ্বাসী।কেউ বিশ্বাস করে শূন্যে বিশ্বাস ঈশ্বরে।//
এক অর্থে তাই তবে পার্থক্য হল নাস্তিকদের বিশ্বাস প্রমাণ বা ব্যাখ্যা সাপেক্ষ অপরদিকে আস্তিকদের বিশ্বাসের কোন প্রমান নেই।
এখন আপনি বলতে পারেন শুন্য থেকে মহাবিশ্ব তৈরী একটা থিওরি কিন্ত ফ্যাক্ট নয় । ঈশ্বরের ধারণা বা আদম হাওয়া সৃষ্টি ত্বত্তও কোন ফ্যাক্ট না। ফ্যাক্ট তো দুরের কথা , এটা কোন থিওরিও না। জাষ্ট একটা হাইপোথিসিস যার ভিত্তি অন্ধ বিশ্বাস ছাড়া কিছুই না। থিওরি আর হাইপোথিসিস এক জিনিস না, একটা হাইপো থিসিসের স্বপক্ষে কিছু মৌলিক ব্যাখ্যা থাকলে তবেই সেটা থিওরিতে পরিণত হয়।
বৃহৎ পরিসরে আমার ব্যক্তি স্বত্তার কোন মুল্য নেই। মানব সমাজ বদ্ধ জীব , আদিম কাল থেকেই মানুষ সমাজ বদ্ধ জীব হয়ে বাস করছে। সামাজিক প্রয়োজনেই সামাজিক বিবর্তনের নিয়মেই নীতি নৈতিকতার উদ্ভব ঘটেছে , ভবিষ্যতেও ঘটবে। এক অর্থে সমাজের লাভ মানে আমার ব্যক্তি স্বত্তার লাভ।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আবারও মন্তব্য করায় ধন্যবাদ ভাই।
উত্তরে সন্তুস্ট হতে পারিনি । সময় নিয়ে আপনাকে জানা্চ্ছি।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বাহ! আপনি অনন্ত শূন্যে বিশ্বাস করতে ইচ্ছুক কিন্তুু অনন্ত ঈশ্বরে বিশ্বাস করতে ইচ্ছুক নন।শূন্য অনন্ত্, পরম ছিলো এর ভিত্তি যদি কেবল বিশ্বাসই হয় তবে এই বিশ্বাসের যুক্তি দিয়েই বলা যায় ঈশ্বর অনন্ত ছিলেন।
আর যদি বলেন শূ্ন্য আপেক্ষিক এবং বিগ ব্যাং এর ফলে সৃষ্টি তবে বিগ ব্যাং এর আগে সংকুচিত মহাবিশ্ব কি করে হলো।নিশ্চয়ই ঈশ্বর সৃষ্টি করেছিলেন।
এবার আপনার ২য় পয়েন্ট নিয়ে বলি,
সমাজের উন্নতিতে ব্যাক্তি আমার অন্যান্য সবার মতোই লাভ হবে। সেই উন্নত সমাজে থেকে যদি স্বার্থপরতা করে আরও বেশি লাভ করতে পারি তবে কেন সেটা করবো না? যেহেতু পৃথিবীই আমার সব তাই নিজে সব উপভোগ না করে অন্যের কথা ভেবে কেন ত্যাগ করবো,? অন্য কোন যৌক্তক কারন থাকতে পারে না কেবল ঈশ্বরের ভয় ছাড়া।
ভালো থাকুন।
১২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
সরওয়ার ফারুকী বলেছেন: র্যাশ'ই একটু জবাব দানের চেষ্টা করেছেন! এবং অন্যদের প্রলাপী নন বলে মনে হয়, এজন্য ধন্যবাদ। যদিও সকল নাস্তিকেরা কয়েকটি গিট্টুতে বাঁধা।
আমি এখানে, এই ছোট্ট কমেন্ট-বক্সে কোনো ফায়সালামূলক বক্তব্য দিব না, আমি আমার জানান দিব 'আমি আল্লাহতে বিশ্বাসী এজন্য যে, আমি আমাকে সৃষ্টি করিনি, আমাকে সৃষ্টি করা হয়েছে'।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই সরওয়ার ফারুকী।
র্যাশের নিজের বক্তব্যই তাকে অযৌক্তিক প্রমানের জন্য যথেষ্ট। ইনশআল্লাহ রাতে সেটা করবো।ভালো থাকুন।
১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
পবন সরকার বলেছেন: এর উত্তর পাবেন না।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই পবন সরকার। আসলেই উত্তর পাচ্ছি না।
ভালো থাকার শুভ কামনা রইলো
১৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০৪
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: বিলিয়ার রহমান আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র নন কিন্তু অনেক বিজ্ঞানের নাস্তিক ছাত্রদের ত্রুটিপূর্ন প্রশ্নের সঠিক যুক্তি দিয়েছেন।
নাস্তিকদের বিগ ব্যাং এর থিওরীর ব্যাখ্যা রাশিদুল ইসলাম লাবলু ভাই এর অসাধারণ একটি পোষ্ট এ দেয়া আছে।ধন্যবাদ
http://www.somewhereinblog.net/blog/islamlablu/30146630
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যে প্রীত হলাম।
ভালো থাকার শুভ কামনা রইলো।
১৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নোবেল কমিটি আপ্নারে খুঁজতাছে! আপ্নে ব্লগে কী করেন?
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই রূপক উত্তর চেয়েছিলাম যদিও আপনি করলেন ইনসাল্ট ।
ইনসাল্টর বদলে উত্তর পলেই খুশি হতাম। ভালো থাকবেন।
১৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২৩
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: বিগ ব্যাং থিওরী বিষয়ে ডা: জাকির নায়েকের ব্যাখ্যা:
view this link
১৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩১
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: বিগ ব্যাং থিউরী যা পবিত্র কুরআন ১৪০০ বছর আগেই বলে গেছে:
মেহেদী আনোয়ারের লিখা
view this link
আরেকজন বিজ্ঞানের লেখক খোন্দকার মেহেদী আকরাম,
২৮ মে ২০১৪,
শেফিল্ড, ইউকে থেকে যার লেখাটি সত্যি আমাকে মুগ্ধ করেছে: বিগ ব্যাং এবং সৃষ্টি রহস্য: কোরানিক ধারণার সমসাময়িক বিশ্লেষণ view this link
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অনেক বৈজ্ঞানিক তত্ব সরবারহ করে ঋনি করলেন ভাই বিদ্যুৎ চমক।
১৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৩
নতুন বলেছেন: এবার ধরুন আমি অসাধারন একজন নাস্তিক,একজন ধনী মাফিয়া,টাকার জোরে পৃথিবী আমার পকেটে,টাকায় কিনেছি প্রশাসন, কিনেছি সেনাবাহিনী,হয়েছি সার্বভৌম দেশের প্রধানও(যেমনঃ-কিম জং উন)।
এবার বলুন___
১।কেন আমি আমার ক্ষমতার আপব্যবহার করবো না?
মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করলে তার পরিনতি ভালো হয় না এমন নজির ইতিহাসে আছে.... তাই ক্ষমতা না থাকলে কি হবে সেই ভয়ে আপনি ক্ষমতার অপব্যহার করবেন না। <<
২।কেন আমি করের টাকায় প্রশাসন ও সেনাবাহিনী নিয়ে বিলাসিতা না করে দেশের উন্নয়ন করবো?
চক্ষু লজ্জা বলেও কি কিছু আছে তাই না। আর আমাদের দেশের নেতারাও কি দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করে???? তারাও কিন্তু বড় বড় প্রজেক্ট নিজের দলের মানুষকে দিয়ে করায় যাতে তারা টাকা কামাতে পারে।
৩।কেন আমি ছিনিয়ে নেবনা সকল ব্যবসায়ীর সম্পদ?
তাহলে আপনার সাথে পথের ডাকাতের কি পাথ`ক্য রইলো??
৪।কেন ছড়িয়ে দেবনা মাদক?
আমাদের দেশের মানুষ আছে যারা নামে ধামিক/দেখায় ধামিক তারাও কিন্তু মাদকের ব্যবসা করে।
আর আপনি যখন দেশের সব সম্পত্তির মালিক তখন মাদক বিক্রি করে আয় করা খুবই ছোট একটা বিষয়...
আমাদের দেশের মুসা বিন সমসের মাদক বিক্রি করবে যাবে না।
৫।কেন বাঁচিয়ে রাখবো দুর্বল, পঙ্গু ও প্রতিবন্দীদের যেহেতু এরা বোঝা স্বরৃপ?
যদি আপনার সাথে` আঘাত না করে তবে কেন কাউকে মারতে যাবেন?? আমার জানা মতে বাঘও কিন্তু ক্ষুধাথ` না হলে অযাথা শিকার করে না.... তার মানে এই না যে বাঘ সৃস্টিকতাকে ভয় করে!!!
৬।কেন আমার সন্তানরা হবেনা ধর্ষক,সন্ত্রাসী যেহেতু ওদের পিতাই ওদের বিচার করতে অনিচ্ছুক?
ইত্যাদি ইত্যাদি...
উপরের সবকিছুই আমাকে এই দুনিয়াতে লাভবান করবে। তবুও আমি এসব করবোনা কারন আমি পরকালে ভয়করি ও বিশ্বাস করি শেষ বিচারে।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:৩১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই নতুন পুনরায় মন্তব্য করায় আপনাকে সুস্বাগতম।
আপনার ১ নম্বর পয়েন্টের ক্ষেত্রে বলি,কিম জং উনের মতো হতে পারলে মরনের আগে ক্ষমতা হারানোর ভয় থাকে না।তাই অতীত ইতিহাস এখানে অবান্তর।ইচ্ছে মতোই যা খুশি তা করা যায়(এখন উনি যা করছেন)।
২।আর চক্ষুলজ্জাটা বাদ দিলে আমি যেহেত আরও ভালো থাকছি তাই ওটা অন্যরা ভাবুক আমি বাদই দিলাম।
৩।নাহয় ডাকাতই হলাম, আমারতো এতে অবশ্যই লাভ হচ্ছে।জীবনটা যেহেতু ছোট্ট তাই যেভাবে পারি আরো বেশি সুন্দর করি।অন্যকে নিয়ে ভাবার সময় কোথায়।
৪,৫ এর যুক্তি গুলোও উপরের উত্তরের আলোকে টেকে না।
ভালো থাকুন ভাই।
১৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার লেখার ধরন দেখে মনে হয় সত্যের প্রতি আপনার ভালবাসা আছে, আর ইসলামকে ভালবাসেন এবং এর শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে কথা বলছেন ঠিক সেই কারনে যে কারনে আমিও আপনার মত কথা বলতাম। আমার বিশ্বাস আপনি যদি গোড়াদের মত গোড়ামিত্ব না করে সত্যে অন্বেষনে এগিয়ে চলেন তবে সত্যে আপনাকে ধরা দেবেই।
এবার আপনা যুক্তির সংক্ষিপ্ত জবাব দেই।
প্রথম প্রশ্নের জবাব পরে দিচ্ছি। বাকি প্রশ্নগুলোর সার কথা হল মানুষ ধর্ম না মানলে নৈতিকতা থাকত না বা থাকবে না।
প্রথমত: যুক্তির খাতিরে যদি ধরে নেই যে আপনার কথাগুলো সঠিক। আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তরই বলছে ধর্ম মানার কথা। আপনি বলতে চেয়েছেন মানুষ কর্ম ফলের আশায় ভাল কাজ করে, নয় কি? নিশ্চয় আপনি সে আশা বলতে মিথ্যা আশা বোঝাননি, নয় কি? যদি সত্যি আশা বুঝিয়ে থাকেন, তাহলে সত্যে ধর্ম থাকতে হবে। সব ধর্মই সত্যে বলে দাবি করে, কেউ প্রমান করতে পারে না তার সত্যতা। আপনি যদি সত্য ধর্ম প্রমান করতে না পারেন তাহলে আপনার প্রশ্নগুলো যথার্থ ধরে নিলেও কোন লাভ নেই, নয় কি?
দ্বিতীয়ত: ধর্ম মানলেই নৈতিকতা হয় সে ধারনাও ভূল। এর জন্য নিম্নের লিঙ্কগুলো দেখার অনুরোধ করছি:
নৈতিকতা কি ধর্মের উপর নির্ভরশীল (প্রমান ভিত্তিক আলোচনা)( পর্ব-৩)
ধর্ম না মানলেও ভাল থাকা যায় সে সম্পর্কে অনেক আলোচনা দাবি রাখে । সংক্ষেপে আমি এতটুকু বলবো যে যারা ধর্ম মানছে তাদের মধ্যে যেমন ভাল-খারাপ উভয় প্রকার লোক আছে ঠিক তেমনিভাবে যারা ধর্ম মানছে না তাদের মধ্যেও ভাল-খারাপ উভয় প্রকার লোক আছে।
সুতরাং উল্লেখযোগ্য কোন পার্থ্ক্য নেই।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:০৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই বিবেক ও সত্য আপনাকে সুস্বাগতম।
আমার প্রথম প্রশ্ন বাদে বাকি প্রশ্নের সার কথা হলো শেষ বিচার না থাকলে একজন অনৈতিক মানুষ অন্য কোন কারনে অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থাকবে (পোস্টটি আবার পড়লে হয়তো ক্লিয়ার হবে)?ধর্ম না মানলে নৈতিকতা থাকত না বা থাকবে না এরকম নয়।
হ্যা আমি বলতে চেয়েছি মানুষ কর্ম ফলের আশায় ভাল কাজ করে(অন্য কোন যৌক্তিক কারন দেখছিও না)।আর হ্যা সে আশা বলতে অবশ্যই মিথ্যা আশা হওয়া উিত নয়।
এবার আসুন সত্য ধর্মের কথায়। ব্যাপারটাবোঝার জন্য একটা উদাহরন দেই। ধরুন, ৫ জন ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির সেলসম্যান আপনাকে ৫ টি গাড়ি দেখালো এবং প্রত্যেকেই বললো তার গাড়িটাই সেরা। এবার আপনি কিভাবে বুঝবেন কোনটা সেরা,নিশ্চয়ই আপনি পরীক্ষা করবেন।সম্ভব হলে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেবেন এরপরইতো বলবেন কোনটি সেরা।নাকি অন্য কারো কথা শুনে পরীক্ষা নাকরে বলবেন সব গাড়িই খারাপ। এরকম বলা কতটা যৌক্তিক।ধর্মের ক্ষেত্রেও ঘটনাটা একই রকম।
আর একটা উদাহরন দিচ্ছি ধরুন ক্লাশ ২ এর কয়েকজন বা্চ্চা ১০/১০ এর উত্তরে একাধিক জিনিস লিখলো।এখন বলুন কে বলবে কোনটা সঠিক। নিশ্চয়ই শিক্ষক।ঠিক তেমনি কে বলবে কোন ধর্ম সঠিক নিশ্চয়ই স্রস্টা।
যে ধর্ম জ্ঞান বিজ্ঞানের সকল পরীক্ষায়ই উতরে যেতে পারে তাকে সত্য ধর্ম বলতে আমার কোন আপত্তি নেই।
২০| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৮
নতুন বলেছেন: আরেকটা জিনিস মনে হয়েছে আপনার কথায় যে মানুষের সম্পূন ক্ষমতা এবং সম্পত্তি থাকলে সে কেন পিউর ইভিল হবে না? যে কেন ভালো কাজ করবে??
কারন আপনি করেন সৃস্টিকতার ভয় (দোজখের শাস্তি এবং বেহেস্তের লোভে) তাই মানবতা বোধ থেকে কিছু করার জন্য অনুপ্রেরনা পান না।
কিন্তু যদি অন্য প্রানীর দিকে দেখেন তবে অনেক গুনাবলি পাবেন যেটা পশু/প্রানীদেরও আছে...
-- যেমন মা তাদের সন্তানদের খাবার খুজে নিয়ে এসে খাওয়ায়... বিপদে পড়লে উদ্ধারের চেস্টা করে, মারা গেলে তার পাশে থাকে, ভিন্ন জাতের প্রানী একে অপরের বন্ধু হয়...সাহাজ্যকরে...
https://www.youtube.com/watch?v=5vk1LKBRPlc এই ভিডিওটা দেখুন.. মনে হয় আপনার অনেক উত্তর পাবেন যে কেন আপনি মানুষের জন্য কাজ করবেন সৃস্টিকতার ভয় ছাড়াও...
২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: "মানুষের সম্পূন ক্ষমতা এবং সম্পত্তি থাকলে সে কেন পিউর ইভিল হবে না? যে কেন ভালো কাজ করবে??" আমি মূলতো এই টুকুরই উত্তর চেয়েছি। যার কেবল একটি উত্তরই যৌক্তিক।
মা বা বাবা খারাপ/ভালো যাই হোক সন্তানদের তারা সাধারনত ভালোই বাসেন।আর এটাও একটা স্বার্থপরতা।কারন নিজের সন্তানকে মা বাবা যেরকম ভালোবাসেন অন্যদের সন্তানকে অবশ্যই সেরকম ভালো বাসেন না।
ধরুন, আমি যদি আজ একটা অফিসের বসকে(যিনি সন্তানদের খুব ভালোবাসেন) গিয়ে বলি আপনি আপনার সন্তানদের ভালোবাসলে আর ঘুষ খাবেন না। তিনি আমায় কি ভাববেন নিশ্চয়ই পাগল।তাই কেবল সন্তানদের প্রতি ভালোবাসা মানুষকে খারাপ কাজ করা থেকে বিরত রাখে না।
ভালো থাকুন।
২১| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৩৫
নরাধম বলেছেন: নতুন, আপনাকে কে বলল " ধর্ম এক সময় পুরো বিশ্বে যতটুকু প্রভাব বিস্তার করেছিলো সেটা এখন নেই" এটা আপনাকে ক বলল? তথ্য তো আপনার বিশ্বাসকে অস্বীকার করে। গত শতাব্দীতে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাম্রাজ্য, চায়না, আলবেনিয়া এরকম অনেক দেশে ধর্ম ছিলনা, জোর করে মানুষকে নাস্তিক বানানো হয়েছিল। এ শতকে এসে এরা সবাই ধর্মে ফিরছে, চায়নাতে লোকে দলে দলে ধর্ম গ্রহণ করছে। এই শতক হচ্ছে ধর্মে শতক, আমরা সামনে শুধু ধর্মের অনুসরন বেশি দেখব, এটা ইতিমধ্যেই ধর্মভিত্তিক দলসমূহের সারা ইউরোপ আর মুসলমান বিশ্বে সামনের দিকে আসাটাই প্রমাণ করে। মূল কথা ধর্ম আগে প্রভাব বিস্তার করত, এখন করে না সেটা মিথ্যা কথা, শুধু বিশ শতকেই ধর্ম ব্যাকসিটে গিয়েছিল এবং বিশ শতকেই সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক শতক মানব ইতিহাসে। বিশ শতকে যত মানুষ নাস্তিক-সংশয়বাদী-সেক্যুলার তন্ত্র হত্যা করেছে, এর আগে সারা মানব ইতিহাসেই এত্য হত্যা হয়নি। মানুষ এসব বুঝতে পেরেই আবার ধর্মের দিকে ফিরছে।
কোন কিছু বলার আগে একটু যাচাই করে দেখা জরুরী।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৩২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই নরাধম তথ্যবহুল মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সুস্থ সুন্দর থাকুন।
২২| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪১
নরাধম বলেছেন: নতুন, আপনি দেখি অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর দিছেন, এসব উত্তর খুবই বালখিল্য আর আপনার চিন্তার অগভীরতা প্রমাণ করে। চক্ষুলজ্জা, আমাকে আঘাত না করলে কেন করবনা, এসব এতই ছেলেমানষি যুক্তি যে এসবের কাউন্টারযুক্তি দিলে আপনি বুঝবেন কোনা সেই সন্দেহ রয়ে যাচ্ছে।
সিরিয়াসলি, চক্ষুলজ্জা?! এই আপনার যুক্তি? আর আমাকে আঘাত না করলে আমি করবনা? এইসব যুক্তি? মানব ইতিহাসের পুরাটা জুড়েই হচ্ছে যারা নিরপরাধ আর নিষ্পাপ তাদেরকে হত্যা করা, তাদের জুলুম করা, তাদের সম্পত্তি দখল করা, তাদেরকে দাস বানানোর ইতিহাস।
সে যাই হোক, সামহয়ারের নাস্তিক-সংশয়বাদীদের লেভেল দেখি আরো অনেক নিচে নেমে গেছে। কিসব যুক্তি দেয়, যা ক্লাস টু-র পোলাপাইনও শুনে হাসবে।
২৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখককে আমার মন্তব্যের সুন্দর জবাব দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
লেখক জবাবে যা বলেছেন সেটা আমারই কথা। লেখক বলেছেন কোনটি সত্য আর কোনটি মিথ্যা তা যাচাই করে গ্রহণ করা উচিত যা বোঝাতে তিনি দু’টি উদাহরণ দিয়েছেন। সত্য-মিথ্যা যাচাই বাছাই করে চলা উচিত- এ কথার অন্যতম প্রবক্তা আমি, সুতরাং উদাহরণ না দিলেও চলত। তবে সে যাচাই হতে হবে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে।
লেখকের কাছে প্রশ্ন যদি সে যাচাই-বাছাইয়ে যদি দেখা যায় সকল ধর্মই মানব রচিত, তাহলে কি করনীয়?
আর লেখক কি আমার নিম্নের পোষ্টের সাথে একমত:
আমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম মুল্যবোধ,কৃষ্টি-কালচারের অধিকারী। আপনিও কি?
[link|http://www.somewhereinblog.net/blog/wise/30139552|আপনিও কি আমার
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সকল ধর্ম মানব সৃষ্ট এর প্রমান কিভাবে করবেন।ইসলাম যে মানব সৃষ্টি নয় তা বোঝার জন্য সময় নিয়ে নিচের লিংকের ভিডিওটি সম্পূর্ন দেখে আপনার মতামত জানাবেন আশা রাখি।
https://youtu.be/_rSEvdoy4_s
আমি অবশ্যই শ্রেষ্ট কৃষ্টি কালচার অনুসরনে বিশ্বাসী।
২৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
র্যাশ বলেছেন: শূন্য অনন্ত্, পরম ছিলো এর ভিত্তি যদি কেবল বিশ্বাসই হয় তবে এই বিশ্বাসের যুক্তি দিয়েই বলা যায় ঈশ্বর অনন্ত ছিলেন।
আগের মন্তব্যটা ভাল করে বোঝেন নাই, পরম শুন্য বলে কোন কিছু নেই এটা একটা প্রমান বা ব্যাখ্যা সম্বলিত বিশ্বাস অপর ঈশ্বর অনন্ত ছিলেন এটা একটা অপ্রমাণিত বা ধারণা মুলক বিশ্বাস যেটাকে আমরা অন্ধ বিশ্বাস বলে থাকি। এই দুটোকে এক বানানো হাস্যকর।
সেই উন্নত সমাজে থেকে যদি স্বার্থপরতা করে আরও বেশি লাভ করতে পারি তবে কেন সেটা করবো না? যেহেতু পৃথিবীই আমার সব তাই নিজে সব উপভোগ না করে অন্যের কথা ভেবে কেন ত্যাগ করবো,? অন্য কোন যৌক্তক কারন থাকতে পারে না কেবল ঈশ্বরের ভয় ছাড়া।
তো আপনার কথা মানলে পৃথিবীর সব আস্তিকের স্বার্থপরতা ত্যাগ করা উচিত? বাস্তবে কি তাই ঘটে ? আমরা তো দেখি খুন, ধর্ষণ সহ যাবতীয় অপরাধ নাস্তিকদের চেয়ে আস্তিকরাই বেশি করে। পৃথিবীটা আমার একার না, আমি পৃথিবীর যে সমাজে বেড়ে উঠেছি সেই সমাজ থেকে আমি কিছু সুবিধা ভোগ করেছি তাই সমাজের উপর আমার কিছু দায়িত্ব আছে। এই দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে , পৃথিবীটাকে আরো সুন্দর করে তোলার জন্যই আমি আমি সবকিছু নিজের ভোগের জন্য রাখবো না। সমাজ ব্যক্তির ক্ষুদ্র সত্তাকে গুরুত্ব দেয় না , দেয় সামষ্টিক সত্তাকে তাই সমাজ ব্যক্তি স্বার্থপরতা ত্যাগ করার এই নৈতিকতার উদ্ভব ঘটিয়েছে সামাজিক বিবর্তন ও উৎকর্ষ বিধানের প্রয়োজনেই। তবুও কিছু মানুষ স্বার্থপর হবে কারণ কোন একটি ঘটনাকে সবাই এক দৃষ্টিতে দেখবে না, তা সে ঈশ্বর বিশ্বাসী হোক কিংবা না হোক।
কেউই স্বেচ্ছায় মুক্ত মনে এই সব উপলব্ধির চেষ্টা না করলে তাকে বোঝানো মুস্কিল , যারা নাস্তিক হয়েছে তারা কেউই তর্ক করে নাস্তিক হয়নি।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই রাশ পুনরায় মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার বোঝার সুবিধার জন্য একটু কষ্ট করে বলবেন মেকি(নকল) শূন্যস্থানটা বা কোয়ান্টাম ভ্যাকুয়াম আসলে কি?
২য় পয়েন্টে আবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অনেকটা পুরনো কথায়ই বললেন। যা প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিতে ভীষন ভাবে ব্যার্থ।
২৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখকের এক নং পয়েন্টটি মুলত স্রষ্টার অস্তিত্ব সম্পর্কে । এ সম্পর্কে সঠিক ধারনা পাবেন নিম্নোক্ত লিঙ্কে:
স্রষ্টার অস্তিত্ব:একটি নিরপেক্ষ বিশ্লেষন (আস্তিক-নাস্তিক উভয়ের প্রশ্নের সঠিক সমাধান)
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই দুজন গ্রাম্য ডাক্তার যদি লিভার সিরোসিস নিয়ে আলোচনা+বিতর্ক করেন এবং সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে লিভার সিরোসিস সর্দি জ্বরের মতো সাধারন রোগ ।তখন আপনি আমি তা কি মেনে নেব।মেনে নিলেও তা কতটা বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত হবে চান্তা করুন।
আপনার বিশ্লেষনের পক্ষদ্বয়কে আমার যথাযথ মনে হয় নি তাই তাদের কথোপকথন থেকে সিদ্ধান্তে আশাটা বিপজ্জনক ভাবছি।
২৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ইসলাম মানব রচিত কিনা তা এক বিশাল আলোচনার বিষয়। লেখকের কাছে প্রশ্ন হল- যদি সে আলোচনা ও অনুসন্ধানে বের হয় যে পৃথিবীর সকল ধর্মই মানবরচিত, তাহলে লেখকের কি করনীয়? আবার বলছি-কোনটি সঠিক তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে, বিতর্কের আগে জানতে চাই যে বিতর্কে রেজাল্ট যদি হয় সকল ধর্মই মানবরচিত তাহলে লেখকের কি করনীয়?
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ ভাই বিকবেক ও সত্য।
পুনরায় ভিডিওটি সম্পূর্ন দেখার অনুরোধ করছি। ভিডিওটি দেখে আপনার মন্তব্য প্রত্যাশা করছি।
আর কোন ধর্ম মানব সৃষ্ট হলে সেই ধর্ম অনুসরনের কোন মানে নেই।
২৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২৫
র্যাশ বলেছেন: কোয়ান্টাম ভ্যাকুয়ামের প্রসঙ্গ পরে আসছি। আগের মন্তব্যে আমার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে একটা প্রশ্ন করেছিলেন। সেই প্রশ্ন কোট করে তার সাপেক্ষে উত্তর দিয়েছি। এখন আপনি সেই উত্তরে সন্তুষ্ট নাও হতে পারেন, সমস্যা নেই। যুক্তি তর্কের নিয়ম অনুযায়ী সেক্ষেত্রে আপনার কাজ আমার সেই যুক্তিগুলো চিহ্নিত করে তার সাপেক্ষে পাল্টা যুক্তি দেওয়া। তা না করে হুদাই ভীষন ভাবে ব্যর্থ , অযৌক্তিক ইত্যাদী বলে রায় দিয়েছেন। যুক্তি খন্ডাতে না পেরে শুধু বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে অযৌক্তিক , ব্যর্থ রায় দেওয়া নির্বোধের কাজ।
মাথায় ঘিলু যদি কিছু থেকে থাকে তবে তা একটু ইউটিলাইজ করেন। আগেই বলেছি কেউ যদি মুক্ত চিন্তার দৃষ্টিভঙ্গি না নিয়ে এই সব উপলব্ধির চেষ্টা করে তবে তাকে সারা দিন তর্ক করেও বোঝানো সম্ভব নয়।
২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:০৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্য ৩ঃপৃথিবীটা আমার একার না, আমি পৃথিবীর যে সমাজে বেড়ে উঠেছি সেই সমাজ থেকে আমি কিছু সুবিধা ভোগ করেছি তাই সমাজের উপর আমার কিছু দায়িত্ব আছে। এই দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে , পৃথিবীটাকে আরো সুন্দর করে তোলার জন্যই আমি সবকিছু নিজের ভোগের জন্য রাখবো না।
সারকথাঃস্বার্থপর না হয়ে পৃথিবীর প্রতি দায়িত্ব বোধ দেখানো উচিত কেননা এতেই হবে পৃথিবী সুন্দর ।
(দায়িত্ববোধ ওটাকে জলে ফেলে দিলাম ।স্বার্থ ও সুখের কারনে যে সব অন্যায় করতে প্রস্তুত তাকে দায়িত্ববোধ শেখানো!!)
মন্তব্য ১ঃমৃত্যুর পরে কোন জীবন নেই , তার মানে এই না যে আমি অন্যের ক্ষতি করে নিজের ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল করবো, আমার কাজ হছে পৃথিবীটাকে আরো মহৎ , আরো উদার , আরো বাসযোগ্য করে তোলার চেষ্টা করে যাওয়া। এর মধ্যেই লুকিয়ে আমার মানব অস্তিত্বের স্বার্থকতা। যদি সবাই এই কাজটাই ঠিকমত করে তবেই পৃথিবীটা মানুষের জন্য আরো কিছুটা বাসযোগ্য হবে।
সারকথাঃস্বার্থপর না হয়ে পৃথিবীর প্রতি দায়িত্ব বোধ দেখানো উচিত কেননা এতেই হবে পৃথিবী সুন্দর ও মানব অস্তিত্ব হবে স্বার্থক।
(উত্তর উপরেদিয়েছি যদিও মাথা না খাটিয়ে কুতর্ক ও খোড়া যুক্তি দিয়ে যাচ্ছেন)
এছাড়া বেশির ভাগ মন্তব্যে আপনি আস্তিকরা নাস্তিকদের চেয়ে বেশি খারাপ কাজ করছে এরকম বুঝাতে চেয়েছেন।অন্য আস্তিকরা কি করলো তা অপ্রাসাঙ্গিক,এবং একজন স্বর্থবাদী নাস্তিক কে সুপার ইভিল হওয়া থেকে এটা নিরুৎসাহিত করে না।
আশাকরি অপনার জেলিফিস মেমরি ও অগভীর চিন্তা ও বোধশক্তি অন্তত এবার কুতর্ক করতে আগ্রহী করবে না।
২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫২
র্যাশ বলেছেন: হাহাহা। এমনি কি আর ব্রেইন ইউটিলাইজ করতে বলেছি। গোটা মন্তব্যে শুধু আমার মন্তব্য কপি পেষ্ট করে তার সারকথা লিখেছেন। এর বাইরে অর্থাৎ সারকথার বিরুদ্ধে আপনার যুক্তি পাইলাম এই একলাইন। (দায়িত্ববোধ ওটাকে জলে ফেলে দিলাম স্বার্থ ও সুখের কারনে যে সব অন্যায় করতে প্রস্তুত তাকে দায়িত্ববোধ শেখানো!!)
তবে বাক্য গঠন ঠিকমত না হওয়ায় কি কইলেন ঠিকমত বুঝি নাই। বিশ্বাস না হলে কোন ব্যকরণবিদকে ঐ লাইনটা দেখাতে পারেন। যুক্তি যাই হোক অন্তত বাক্যটা ঠিক মত লিখবেন নাকি?
স্বীকার করতেই হবে আপনার চিন্তা, যুক্তি ,মন্তব্য প্রচন্ড গভীর, পরিণত, প্রাজ্ঞময়। আরেক বার হেসে নেই।
আস্তিকরা নাস্তিকদের চেয়ে বেশি খারাপ কাজ করছে এই কথাটা আমি নিজে থেকে এমনি এমনি বলি নাই, কথাটা এসেছে আপনার নিচের উক্তির সাপেক্ষে।
যেহেতু পৃথিবীই আমার সব তাই নিজে সব উপভোগ না করে অন্যের কথা ভেবে কেন ত্যাগ করবো,? অন্য কোন যৌক্তক কারন থাকতে পারে না কেবল ঈশ্বরের ভয় ছাড়া।
এই কথাটা না লিখলে আমার ঐ কথাটা আসতো না।
আপনার ওভার কনফিডেন্ট মন্তব্যগুলো আর যাই হোক বিনোদিত করছে প্রচুর।
২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ও সরি, আপনি বুঝতেইতো পারেননি উপরের উত্তরে আমি আপনার একই প্যাচালের নমুনা দিয়েছি। আচ্ছা ভাই র্যাশ আপনি কি সত্যিই বুঝেছেন পোস্টটিতে আমার মূল জিজ্ঞাসা ছিলো, "সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কেন মানুষ অন্যের ক্ষতি করে নিজে লাভবান হবেনা?"
কাল থেকে পরবর্তি মাসের ১৬ তারিখ পর্যন্ত পরীক্ষা আছে ।তাই এখন কুতর্ক করতে খুব একটা আগ্রহী নই।। পরীক্ষা শেষে বাক্য গঠন সহ ব্যাকারনের আরও অনেক কিছুই আপনার থেকে শিখে নেব।
২৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
র্যাশ বলেছেন: সুযোগ থাকা সত্ত্বেও মানুষ অন্যের ক্ষতি করে নিজে লাভবান হবেনা কারণ সমাজ তার মধ্যে একটা বোধের জন্ম দেবে যে সমাজে সেএকক কোন ব্যক্তি নয় , যেহেতু সমাজ থেকে সে কিছু সুবিধা ভোগ করেছে তাই ব্যক্তি স্বার্থের উপরে উঠে তাকে সামাজিক স্বার্থটা দেখতে হবে। আপনার কাছে যেটা ঈশ্বরের ভয় আমার কাছে সেটা সমাজের প্রতি দায়িত্ব বোধ বা ঋণ পরিশোধ। অর্থাৎ একটা ভয় সংক্রান্ত উপলব্ধি আর একটা দায়িত্ববোধ সংক্রান্ত। জমি চাষ করার সময় কিছু গরুকে চাষীর পক্ষ থেকে পেটাতে হয়, চাষী যখন গরুকে পেটায় গরু তখন মারের ভয়ে সামনে এগোয়। আবার কিছু চাষী গরুকে এমন ভাবে ট্রেইন করে যে তাকে পেটাতে হয় না , শুধুমাত্র ডিরেকশন দিলেই সে সামনে এগোয়।
সমাজের কাজ হচ্ছে মানুষকে ট্রেইন করানো এবং তাকে এই ডিরেকশনটা দেওয়া যাতে একজন মানুষের মধ্যে এই দায়িত্ববোধটা জন্ম হয়। তাছাড়া মানুষ গরুর মত নির্বোধ নয় যে তাকে ভয় দেখিয়ে কাজ করাতে হবে, তার মধ্যে এই দায়িত্ববোধ জন্মানোও তেমন কঠিন কোন কাজ নয়। এই সিম্পল জিনিসটাই যদি না বোঝেন তাহলে আর কি করার আছে?
এত কম বোঝার ক্ষমতা নিয়ে আপনার আর আস্তিক-নাস্তিক তর্ক করে লাভ নেই। আপনি আগে পরীক্ষায় পাশ করেন।
৩০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৪
বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখক বলেছেন- ‘আপনার বিশ্লেষনের পক্ষদ্বয়কে আমার যথাযথ মনে হয় নি তাই তাদের কথোপকথন থেকে সিদ্ধান্তে আশাটা বিপজ্জনক ভাবছি। ’
আমার উক্ত লেখার যু্ক্তি এ পর্যন্ত কেউ খন্ডন করেনি। আপনি যদি খন্ডন করতে পারেন তবে আপনাকে সুস্বাগতম। তবে আপনার মন্তব্যে কোন সুনির্দিষ্ট ব্যখ্যা নেই, কোন যুক্তি ও ব্যখ্যা ছাড়া এ ধরনের মন্তব্যর কোন অর্থ নেই।
৩১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখক আমার প্রশ্নটি বার বার এড়িয়ে যাচ্ছেন। আমাকে যে ভিডিও দেখতে অনুরোধ করেছেন সে ভিডিও আমি বহু আগে দেখেছি। আমি যখন থেকে জাকির নায়েকের সাথে পরিচিত তখনও হয়ত আপনি পরিচিত ছিলেন না। পিস টিভি বাংলা হওয়ার ও বাংলায় তার বক্তব্য ডাবিংকৃত ভিডিও আশার বহু আগ থেকে তার বক্তব্য আমি সরাসরি ইংলিশে শুনে আসছি। বিজ্ঞান ও কুরআন নিয়ে বহু বই আমার নিজ সংগ্রহে আছে। বিশ্ববিখ্যাত বক্তাদের এ বিষয়ক বক্তব্য আমি শুনেছি।
এত কিছু শোনার পরও যদি আমি এর বিপক্ষে কথা বলে থাকি-এর অর্থ হয় আমি কিছুই বুঝিনি অথবা এমন কিছু বুঝেছি যা আপনি চিন্তাও এখনও করতে পারেননি। তবে আপনার অবগতির জন্য বলছি যে আমি আপনার মত ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রচারে কম সময়-শ্রম ব্যয় করিনি। এজন্য বলছি আপনার সকল কথার জবাব আমি দেব, তবে দিলে যদি আপনার কথা ঠিক হয় তাহলে তো কথা নেই, আর যদি আমার কথা ঠিক হয় তথা যদি প্রমানিত হয় যে পৃথিবীর সকল ধর্মই মানব রচিত তাহলে আপনার করণীয় কি হবে?
এবার আশা করবো বিষয়টি এড়িয়ে না গিয়ে পরিস্কারভাবে বলবেন যে যদি সকল নিরপেক্ষ অনুসন্ধানে আপনার কাছে পরিস্কার হয় যে পৃথিবীর সকল ধর্মই মানবরচিত তাহলে কি করবেন?
৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখকের নিশ্চুপতা প্রশ্নের উদ্রেক করছে
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: নিশ্চুপ কথাটায় আপত্তি আছে ভাই,মাত্রই অল্পসময়রে জন্য বসার সুযোগ হলো।পরবর্তি মাসের ১৬ তারিখ পর্যন্ত পরীক্ষা আছে। এরপর নাহয় আলোচনাটা হোক।
৩৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি আগেই এতটুকু লিখতে পারতেন যে পরীক্ষার কারনে এখন লিখতে পারছি না, পরে লিখব, তাহলে প্রশ্ন জাগত না। যাহোক, আমি অপেক্ষা করবো। তবে সামুতে আপনি কখন জওয়া লিখলেন তা তো বোঝার উপায় নেই, তাই আমার কোনে লেখায় নক করলে বুঝতে পারব।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: খুব সংক্ষেপে আপনার প্রতি আমার উত্তর হলো মানব রচিত কোন ধর্ম পালনের মানেই হয়না। অবশ্য আমি এও আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি যে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি ইসলাম মানবতার শান্তির ও স্রষ্টার মনোনীত ধর্ম। ভালো থাকুন।
(বিদ্রঃ দেরিতে উত্তর করায় দুঃখিত)
৩৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:১৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: তাহলে তো আপনার সাথে আমার দ্বিমত নেই বললেই চলে যদি আপনি আপনার এ দাবিতে আপনি সত্যেবাদী হয়ে থাকেন। আপনি দৃড়ভাবে বিশ্বাস করে ইসলাম স্রষ্টার ধর্ম আমিও বিশ্বাস করতাম। অত:পর নিরপেক্ষভাবে যাচাই বাছাইয়ের পর যখন আমার কাছে প্রমানিত হল যে ইসলামও মানবরচিত তাই আমি পরিত্যগ করলাম।
আপনার দাবি অনুসারে যখন আপনার কাছে ইসলাম মানবরচিত হিসাবে প্রমানিত হবে আপনিও তখন ইসলাম পরিত্যগ করবেন, নয় কি?
তাহলে আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। আমি সত্যে মানতে চাই। আপনার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ বিতর্ক হবে সত্যে গ্রহণের নিমিত্তে। উক্ত বিতর্কে যদি প্রমানিত হয় যে আমি ভূল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি তাহলে সাথে সাথে আমি আমার সিদ্ধান্ত পরিত্যগ করে সত্য গ্রহণ করবো। আর যদি প্রমানিত হয় আপনার সিদ্ধান্ত ভূল তাহলে সত্য গ্রহণ করবেন না বর্জন করবেন সেটা আপনার বিবেক।
আপনি কি জানেন সত্যানুসন্ধান আপনার জীবনের সবচেয়ে বেশি
গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব?
বিশ্বাসে মুক্তি মেলে তর্কে বহুদূর!!!!
আপনি যে অন্ধভাবে মুসলিম তার প্রমাণ
৩৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৫০
নরাধম বলেছেন: এসবের উত্তর পাবেন না, ব্লগের হাফ-বেকেড নাস্তিকরা বটেই, বিখ্যাত নাস্তিকরাও এসবের উত্তর দিতে পারবেনা। এরা খালি ধানাই পানাই করবে, নানারকম কুযুক্তি দিবে।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ওনারা ওনাদের মতো থাকুন!
আমরা আমাদের মতো থাকি!
আল্লাহ যদি চান তবে হয়তো কোন দিন হেদায়া পেতে পারেন!
মন্তব্যের জন্য থ্যাংকু!
ভালোথাকুন!
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: আরে ভাই এগুলো পুড়ান পাগলের প্রলাপ। এই প্রশ্নের যদি উত্তর দেওয়া হয় তাহলে কি আপনি নাস্তিক হয়ে যাবেন। এই নিয়ে ব্লগে অনেক লেখা লেখি হয়েছে। এটকু পিছনে ফিরে তাকালেই বুঝতে পারবেন।
যে নাস্তিক আছে তাকে সেভাবে থাকতে দেন।
যে আস্তিক আছে তার বিশ্বাস নিয়ে তাকেও থাকতে দিতে হবে।
এখানে উল্লেখ্য যে, আমরা যেন কেউ কারো বিশ্বাসে আঘাত না করি। সেটা মুক্তা চিন্তার নামে হউক কিংবা বিজ্ঞান মনস্কা নামে হউক।
আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।