![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ যেন একটা রোলার কোষ্টারে সওয়ার হয়ে চলছে এখন। প্রতিনিয়ত পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে; একটা সংযোজন-বিয়োজনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশ। আমরা সরকারের কর্মকান্ডে আশান্বিত যেমন হচ্ছি, তেমনি হতাশায়ও নিমজ্জিত হচ্ছি; তবে বাস্তবতা হচ্ছে গন-অভ্যুত্থানের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসা এই সরকার বিবিধ দেশী-বিদেশী চক্রান্তের কারনে ঠিকমতো কাজই করতে পারছে না। পক্ষান্তরে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ডে হতাশার পরিমানই বেশী। একটা গন-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ২০২৪ এর ৫ই অগাষ্ট স্বৈরাচার হাসিনার পতন হয়েছিল। সেই গন-অভ্যুত্থানের প্রধানতম উদ্দেশ্য ছিল একটা মাফিয়াতন্ত্রকে সমূলে উৎপাটন করে এমন একটা গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করা..........যেখানে রাজনৈতিক গুম-খুন, লুটপাট, বিদেশে সম্পদ পাচার, নব্য স্বৈরাচারের উত্থান আর ভারতীয় আধিপত্যবাদের কবর রচিত হবে। ''নির্বাচন'' কিংবা ''দ্রুত নির্বাচন'' সেখানে মুখ্য বিষয় ছিল না। ছিল একটা কমপ্লিমেন্টারী বিষয় যেটার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে পুরোটা সিস্টেমকে একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে ফেলে সর্বশেষে পূর্ণতার দিকে নিয়ে যাবে।
কিন্তু এখন কিছু রাজনৈতিক দলের প্রধান লক্ষ্যই হয়ে দাড়িয়েছে যেনতেনভাবে ক্ষমতায় গিয়ে আবার সেই পুরানো ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে আনা। এদের মিশন-ভিশন সেই পুরানো..........দখল, লুটপাট আর চাদাবাজি। এদের কথাবার্তা সেই পুরানো ফ্যাসিস্ট স্টাইলের। দেশের প্রকৃত উন্নয়ন আর আগামীর চ্যালেন্জ মোকাবেলা কিভাবে করা হবে, সেই সম্পর্কে এদের না আছে কোন ধারনা, কিংবা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অথবা রোডম্যাপ। এরা শুধুমাত্র নির্বাচনের রোডম্যাপে বিশ্বাসী। একটাই লক্ষ্য এদের..........নির্বাচন; নির্বাচন হলেই নাকি সব ঠিক হয়ে যাবে। এরা বুঝতেই পারছে না, জনগনকে আবাল মনে করার দিন শেষ। ভাবখানা এমন, দেশের মানুষ এর আগে কখনও নির্বাচিত সরকার আর তাদের কর্মকান্ড দেখে নাই!!! আচ্ছা, হলোই না হয় নির্বাচন, কিন্তু তারপরে? তারপরে সেই একই পুরানো বৃত্তে ঘুরপাক খাওয়া। জনগন কি এই ফাইজলামি দেখার জন্য এতো রক্ত দিয়েছে? দরকার হলে জনগন আবার রাস্তায় নামবে, আবার ঝেটিয়ে বিদায় করবে বর্তমান আর ভবিষ্যতের সকল ধান্ধাবাজদের। আগামীর বাংলাদেশ হবে প্রকৃত দেশপ্রেমিক তথা বাংলাদেশপন্থীদের।
বর্তমান যুগ, সামাজিক মিডিয়ার যুগ। এই মিডিয়াতে ক্রমাগত বিভিন্ন ট্রেন্ডের আবির্ভাব ঘটে, কিছু সময় প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা হয়, তারপরে মিলিয়ে যায়। আমি এই শিরোনামের পোষ্টগুলোতে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে, এমন কিছু বিষয় নিয়ে কিঞ্চিৎ তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরার চেষ্টা করবো। এই ইস্যুগুলোকে সময়ের ফ্রেমে ধরে রাখার একটা চেষ্টা বলতে পারেন। এই ধরনের আলোচনা কন্টিনিউ করা যায় কিনা দেখা যাক।
চলেন, তাইলে সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করি!!!
১। ১৭ বছরের কিশোর ফাইয়াজ। আটক হয়েছিল জুলাই অভ্যুত্থানের সময়ে হাসিনার পেটোয়া পুলিশ বাহিনীর করা মামলায়। সে এখনও জেলে। আইন উপদেষ্টাকে সাংবাদিকরা এর কারন জিজ্ঞেস করায় তার উত্তর, এটা আপনারা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে জিজ্ঞেস করেন। সরকারের যেই দুই মন্ত্রণালয়ের সবচাইতে বেশী কো-অর্ডিনেশান দরকার তার মধ্যে আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অন্যতম। এটা যদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হয়, তাহলেও কি আইন মন্ত্রণালয় তাদের দায়িত্ব এড়াতে পারে? আসিফ নজরুলের কি করণীয় কিছুই নাই?
আরেকটা উদাহরন দেই...........জনাব মাসুদ করিম। ৫ই অগাষ্টের পর থেকে তাকে ডিএমপি'র সিটিটিসি (কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) এর প্রধানের পদে বসিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশের ইউনিফর্ম পড়ে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজিরা দেয়া এই আওয়ামী পুলিশ কর্মকর্তা সিটিটিসি'র মতো গুরুত্বপূর্ণ একটা বিভাগে এখনও কি করে?
আমার প্রশ্ন...........স্বৈরাচারের ছুপা দোসর নপুংসক এইসব উপদেষ্টাদের লইয়া এই জাতি কতোদূর কি হাসিল করিবে?
২। বাংলাদেশের চিকেন নেক ফেনী জেলা, আমাদের অন্যতম দুর্বল জায়গা। ভারতীয় গোদি মিডিয়া ক্রমাগত উস্কানি দিচ্ছে এই এলাকা দখল করে সেভেন সিস্টারের জন্য সমুদ্রের এক্সেস উন্মুক্ত করার। এখানেই ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার একটা অংশ নিয়ে মীরসরাইয়ের অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠেছে। আর এখানেই ভারতকে ৯০০ একর ভূমি দেওয়া হয়েছে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার জন্য। দুঃখের বিষয় হলো, যে ১০ টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল হয়েছে তার মধ্যে এটা নাই। সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীকে যথাযথ তথ্য না দিয়ে অন্ধকারে রাখার মূল হোতা কারা?
৩। উপদেষ্টা ফরিদা আক্তারের বলা একটা উক্তি ''বৈশাখে ইলিশ না খাওয়াই বাঙালি সংস্কৃতি'' নিয়ে সামাজিক মিডিয়াতে কিছুদিন তোলপাড় হলো। এই কথাকে হাসিনার বিভিন্ন সময়ে বলা বিভিন্ন অদ্ভুত উপদেশ আর রেসিপির সাথে তুলনা করে মজা করা হলো। ব্লগেও দেখলাম একই অবস্থা, ফজা মিয়া হয়ে মজা লোটার অদ্ভুত প্রচেষ্টা!! অথচ কথাটা ঠিক হোক বা না হোক, বৈশাখে ইলিশ খাওয়ার সংস্কৃতি যে প্রকারান্তরে ইলিশের বাজার ধ্বংস করার পায়তারা, এটা মূর্খরা বুঝতেই পারলো না।
ইলিশ ডিম পাড়ে অক্টোবরে। এই ডিম থেকে যে পোনা হয় তা পূর্ণ ইলিশে রুপ নিতে কমপক্ষে আট মাস লাগে। কাজেই পরের বছর জুলাইয়ের আগে এগুলো কোনভাবেই পূর্ণতা পায় না। ফলে এপ্রিলে যারা নতুন ধরা ইলিশ খাবে.........তারা জাটকা খাবে, যেটা ধরা এবং বিক্রি করা নিষিদ্ধ। আর যদি পুর্ণতাপ্রাপ্ত ইলিশ খায়, তাহলে সেটা আগের বছরে ধরে কোল্ড স্টোরেজে রাখা ইলিশ। এটা তখন হবে পহেলা বৈশাখে বেশী দামে বিক্রি করার জন্য মজুতদারী, এটাও বেআইনী। দু'টাই তথাকথিত সংস্কৃতির নামে অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়া। কিছু বঙ্গসন্তানের মূর্খতা কোন মাত্রার সেটা কি পরিস্কার করতে পারলাম?
৪। কিছুদিন আগে আমরা অত্যন্ত সফল একটা ইনভেস্টমেন্ট সামিটের আয়োজন দেখলাম। এই সামিটে মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার। সদিচ্ছা থাকলে যে এই ধরনের একটা আয়োজন বিদেশী বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, তাদের বিশ্বাস অর্জন করে, সেটার বাস্তব উদাহরন দেখলাম আমরা। আর বিগত মাফিয়া সরকারের দুই নাম্বারীর একটা উদাহরন হলো, অসহযোগিতার কারনে স্যামসাংয়ের ২২ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ভিয়েতনামে চলে যাওয়া। দেশপ্রেমের কি অপূর্ব নজীর স্থাপন করেছিল বিগত ফ্যাসিজম কোটেড মাফিয়া সরকার!!!!
৫। এবার বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আবালতার একটা নমুনা নিয়ে কয়েকটা কথা বলি। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে কিছু মানুষের জ্ঞান, বিচক্ষণতা আর অভিজ্ঞতা বাড়ে; আর কিছু মানুষের বাড়ে আবালতা। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য একজন আপাতঃদৃষ্টিতে সন্মানীত মানুষ কতোটুকু নীচে নামতে পারে, কতোটা প্রতারণামূলক মিথ্যা আশ্বাস দিতে পারে এটা তার একটা উদাহরনও বটে!! উনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করবে। অর্থাৎ প্রতি মাসে ৫,৫৫,৫৫৫ কর্মসংস্থান!!!! আর এটাকে ৩০ দিয়ে ভাগ দিলে দাড়ায় ১৮,৫১৮ (এটা শুক্র/শণি বন্ধের দিনেও কাজ করলে প্রতিদিনের কর্মসংস্থানের হিসাব)। আমি আসলেই খানিকটা কনফিউজড...........উনি নিজে আবাল, নাকি জনগনকে আবাল মনে করেন?
৬। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের একটা বিশাল আশার কথা বলি এবার। চীনের অর্থায়নে দেশে হচ্ছে তিনটা অত্যাধুনিক হাসপাতাল। অন্যদিকে ২.২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোক্তাদের এক বিশাল হাসপাতাল কমপ্লেক্স নির্মানের পরিকল্পনা চুড়ান্ত। এই দুই প্রকল্প যদি সফলভাবে সমাপ্ত করা সম্ভবপর হয়, তাহলে দেশের চিকিৎসাখাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে। কথা হলো বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে ভারতকে চটিয়ে তারা এই কাজগুলো কি ঠিকমতো হতে দিবে, নাকি স্যামসাংয়ের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে!!! বিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন, নয় কি?
খুনী হাসিনা গং পালিয়েছে। কিন্তু তাদের দোসররা সরকারের প্রশাসনে, পুলিশে আর সেনাবাহিনীতে এখনও পূর্ণমাত্রায় সক্রিয়। এদের সরাসরি মদদ দিচ্ছে ভারতের ''র'' আর তাদের কাছ থেকে ক্ষমতা দখলের আশ্বাস পাওয়া আমাদের দেশের কয়েকটা প্রধান রাজনৈতিক দল। এদের কাজই হলো এই সরকারের প্রতিটা কাজে পদে পদে বাধার সৃষ্টি করা আর ড. ইউনুসকে বিতর্কিত করা। এই ড. ইউনুসের জন্যই বিশ্বমঞ্চে ভারত কোন সুবিধা করতে পারছে না। কাজেই তাদের প্রধানতম একক শত্রু এখন ড. ইউনুস।
আরো উদ্বেগের বিষয় হলো, খোদ উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন উপদেষ্টাও তলে তলে এই একই এজেন্ডা দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। অন্ততঃ তথ্য-উপাত্ত তাই বলছে!!! সব দেখে মনে হচ্ছে ড. ইউনুস যেন খুব একটা সফল না হতে পারেন, সেইজন্য কিছু উপদেষ্টা উনাকে বিতর্কিত করার লক্ষ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে সমস্যা সৃষ্টি করছে, যাতে করে জনগন একপর্যায়ে মনে করে যে, ড. ইউনুস বিদায় হয়ে ভালোই হয়েছে...........আপদ বিদায় হয়েছে!!! কিন্তু এরপরে যা ঘটবে, তার জন্য কি সবাই প্রস্তুত?
আমাদের মনে রাখতে হবে যে, প্রথম স্বাধীনতার পরে দ্বিতীয় স্বাধীনতা আসতে ৫৩ বছর লেগে গিয়েছে। আমরা কি তবে আবার তৃতীয় স্বাধীনতার জন্য অপেক্ষা করবো? কতো বছর? হাজারো ছাত্র-জনতা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে আমাদেরকে খোলা আকাশের নীচে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নেয়ার যেই সুযোগ করে দিয়ে গিয়েছে, সেটাকে বাচিয়ে রাখার দায়িত্ব এখন আমাদের। এখানে যদি আমরা ব্যর্থ হই, তাহলে তাদের অভিশাপ আমাদেরকে তাড়া করে ফিরবে প্রতিনিয়ত। আমরা কি সেটাই চাই? ভাবেন, ভাবেন............ভাবতে থাকেন। সঠিক সিদ্ধান্ত আমাদেরকেই নিতে হবে, আর সেটা এখনই। নয়তো অনেক দেরী হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে, যেই সময় চলে যায় তাকে আর কখনও ফিরিয়ে আনা যায় না।
আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি হোক শুধুই আমাদের!!! বাংলাদেশপন্থীদের!!!!!
ছবি কৃতজ্ঞতা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আছি ভালাই। আপনে কেমন আছুইন?
পোষ্ট পড়মু পরে .. পরে কয়া আবার গায়েব হয়া যাইয়েন না কইলাম!!!!
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিছু দালাল আর গাদ্দার দেশ প্রেমিকের মুখোশ পড়ে বসে আছে, এদের মুখোশ খুলতে হবে, দেশের সব খাতে সংস্কার করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাক সেটাই চাই।+++
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এদের মুখোশ খোলার আর বাকী নাই কিছু। যাদের ন্যুনতম বুদ্ধি-বিবেচনা আছে তারা সবাই বোঝে। সমস্যা হলো, প্রশাসনে এরা সংখ্যায় বেশী আর ড. ইউনুস ভদ্রলোক হওয়াতে এইসব ইতরদেরকে তেমন কিছু করতে পারছে না। তবে উনার বোঝা উচিত যে, এরাই একসময়ে সুই হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বেরুবে............ততদিনে না আবার বেশি দেরি হয়ে যায়!!!!!
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের দেশে সব সময় স্বপ্নের অপমৃত্যূ হয়। এটাই আমরা দেখে আসছি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তারপরেও আশা বাচিয়ে রাখতে হবে। হতাশ হওয়া যাবে না। আশা শেষ, তো সবকিছুই শেষ!!!
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:১৩
লুধুয়া বলেছেন: দোয়া করেন যেনো দেশ মৌলবাদীদের হাতে না যাই। জামাতি ব্যাকড বিএনপি এর কাছে যদি যাই তাহলে ১২ তা বেজে যাবে। যদিও বর্তমান ক্ষমতায় যারা আছে তাদের লেজ পাকিস্তান পন্থী দের সাথে যুক্ত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাংলাদেশে মৌলবাদীদের ক্ষমতায় আসার কোন চান্স নাই। সেই পরিস্থিতি দেশে তৈরী করা বলা যায় এক কথায় অসম্ভব।
জামাতি ব্যাকড বিএনপি এইদুইটাই ব্যাকড বাই ''র''।
বর্তমান ক্ষমতায় যারা আছে তাদের লেজ পাকিস্তান পন্থী দের সাথে যুক্ত। এদের লেজ বিভিন্নপন্থীদের সাথেই যুক্ত, তার মধ্যে ভারতও আছে। তবে দিনশেষে খুব একটা লাভ হবে না। সাধারন জনগন এখন অনেক সচেতন। যারাই ক্ষমতায় গিয়ে উল্টা-পাল্টা করবে, ধরা খাবে।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
যাযাবর চখা বলেছেন: আমরা দালাল মুক্ত বাংলাদেশ চাই।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই। সব ধরনের দালাল ধরে ধরে কাবাব বানাতে হবে।
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি সাত-আট মাস আগে বলেছিলাম যে আমাদেরকে অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। সেই অদৃশ্য শক্তি, অদৃশ্য শত্রু বা প্রতিপক্ষ কিন্তু আজ আস্তে আস্তে দৃশ্যমান হচ্ছে।
-তারেক রহমান।
তারেক রহমান খুব সম্ভবত বিগত ১/১১ এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দিকে ইঙ্গিত করছেন যাদের হাতে মাইর খেয়ে পরে খালেদা জিয়ার বিশেষ অনুরোধে দেশ ছাড়ার সুযোগ পাইসিল। এরা আসলে শুধরাবার নয়। তিনিও দেখি হাসিনার মত প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলছে। ১৭টা বছর আওয়ালীগের তুমুল দমন নীপিড়নের শিকার হয়েও আওয়ামিলীগ বা ভারতকে তারেক রহমানের প্রতিপক্ষ মনে হচ্ছে না, ১/১১ সরকারকে প্রতিপক্ষ মনে হচ্ছে !! কারন গুম খুনতো আর সে বা তার পরিবার হয়নি , হয়েছে তৃনমূল বিএনপি !! দেশতো বাদই দিলাম , এই প্রচন্ড স্বার্থপর ব্যক্তির কাছ থেকে কি আশা করতে পারে বিএনপির কর্মীরা ?
তারেক রহমানকে যেভাবেই হোক রাজনীতি থেকে মাইনাস করতে হবে। তানাহলে বিএনপি নিজেও ডুববে , এই দেশকেও অগ্নি গর্ভে নিক্ষেপ করবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একজন মানুষ যখন নির্যাতিত হয়, তখন স্বাভাবিক আশা থাকে যে, সে মজলুমের পক্ষে দাড়াবে। কিন্তু এর অন্যথা যদি হয়, তাহলে বুঝতে হবে যে, এর চারিত্রিক সমস্যা অত্যন্ত প্রকট!!! তারেক রহমানের কাছে আমার আশা ছিল যে, অত্যাচারিত হওয়ার কারনে তার আপাদমস্তক পরিবর্তন ঘটবে। তবে হতাশার সাথে দেখছি, তা হয় নাই। ক্ষমতার এমনই লোভ!!!
তারেকসহ বিএনপি'র সিনিয়র সব নেতা বিক্রি হয়ে গিয়েছে। এদের কাছ থেকে জাতির আর পাওয়ার কিছুই নাই।
তারেক রহমানকে যেভাবেই হোক রাজনীতি থেকে মাইনাস করতে হবে। ওর সাথে বিএনপি'র বুইড়া নেতাগুলারেও মাইনাস করতে হবে। এর কোন বিকল্প নাই। আফসোস!!!!
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
যামিনী সুধা বলেছেন:
ড: ইউনুসকে আমেরিকান দুতাবাস ও সেনাবাহিনী নিয়োগ দিয়েছে; যারা উনাকে নিযুক্ত করেছে, ওদের প্ল্যান অনুসারে উনি কাজ করছেন।
আপনি যা দেখছে, আমেরিকান দুতাবাস ও মিলিটারীর ইন্টেলিজন্স এর থেকে লক্ষগুণ বেশী দেখছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে সর্বনাশ!!!!..........আপনে সেক্স চেন্জ করলেন কবে? অপারেশান করাইছেন, নাকি প্রাকৃতিকভাবে হইছে? পারলে নতুন চেহারার একটা ফটোক পোস্ট কইরেন!!!!
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির একটি তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণ তুলে ধরেছেন। ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন সরকারের সম্মুখীন চ্যালেঞ্জ, রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার লোভ, এবং দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রের প্রসঙ্গগুলো সুন্দরভাবে উল্লেখ করেছেন। ফাইয়াজের মতো তরুণদের কারাবাস, ভারতের প্রভাব, স্বাস্থ্যখাতে সম্ভাবনা, এবং ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে চক্রান্তের বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। জনগণের সচেতনতা ও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের তাগিদ সঠিক। ধন্যবাদ। +
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ঘুরে দাড়ানোর যেই সুযোগ বাংলাদেশের সামনে এসেছে সেটা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কিছু দালালের নষ্টামীর কারনে। বিষয়টা সবচাইতে হতাশার। যারা দেশের ভালো না চেয়ে শুধু ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চায়, আর যাই হোক তাদের উদ্দেশ্য কোনভাবেই মহৎ হতে পারে না।
এরাও গণ-অভ্যুত্থানের একটা অংশ ছিল, ভাবলে দুঃখ হয়। হাসিনাকে সরিয়ে যেনতেনভাবে ক্ষমতায় বসাই এদের লক্ষ্য। এদেরকে কোনভাবেই এই কাজ করতে দেয়া যাবে না। দরকার হলে আরেকটা অভ্যুত্থান করতে হবে। এবারের লক্ষ্য হবে দেশকে সম্পূর্ণরুপে দালালমুক্ত করা।
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৮
যামিনী সুধা বলেছেন:
আপনি যেই দলকে সাপোর্ট করেন, তারা ১৯৭১ সালে জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করেছিলো; ওরা এবার আমেরিকান ক্যু'তে জল্লাদের ভুমিকায় ছিলো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১৯৭১ সালে যারা জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করছিলো তারা আমার সাপোর্টের দল..........আপনের এই কথার প্রমাণ দেন। নয়তো আমি কমু, আপনে একটা জারজ সন্তান। আমার কাছেও কোন প্রমাণ নাই কইলাম!!!!
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলোর নিচে আঁধার...। আঁধার কেটে যাবে ইংশাআল্লাহ। কিন্তু দেশের পরিস্থিতি সত্যিই খারাপ। ইউনুস স্যার আইন কানুনের দিকে নজর দেয়া উচিত এখন। খুনখারাবী চলছে তো চলছেই
স্বপ্নের অপমৃত্যু না হোক।
আমাদের দেশে রাজনীতিবিদরা স্বার্থপর। উনারা দেশ বা দেশের মানুষকে ভালোবাসে না। দুর্নীতি ঘুষ এসব চলতেই থাকে। টেন্ডারবাজি। যে ক্ষমতায় আসে সেই রাজা বনে যায়। অথচ পরিণতি যে ভয়াবহ সেটা দেখেও ভুলে যায়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আঁধার কেটে যাবে ইংশাআল্লাহ। এই ভরসাতেই তো আছি। ড. ইউনুসের উচিত প্রশাসন থেকে দালালগুলাকে তাড়ানো। আর প্রশাসনের বাইরের দালালগুলারে শক্তহাতে শায়েস্তা করা। নয়তো অবস্থার কোন উন্নতি হবে না। বিষয়টা তার জন্য কঠিন হইলেও এইটা ছাড়া আর কোন উপায় নাই।
আমাদের দেশে রাজনীতিবিদরা স্বার্থপর। খালি স্বার্থপর হলেও টু সাম এক্সটেন্ট মেনে নেয়া যায়, কিন্তু আসল সমস্যা হলো এরা দালাল। এদের কাজই হলো দেশকে ভারতের একটা তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করা। দেশের, জনগণের স্বার্থের কোন মুল্যই এদের কাছে নাই।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৩১
যামিনী সুধা বলেছেন:
@কাজী ফাতেমা ছবি ,
"কোমলমতিদের বিপ্লব" কি আর ভালো লাগছে না?
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিপ্লব ঠিক আছে। সমস্যা হইলো, আপনেদের পশ্চাদ্দেশের আগুন নিভানো যাইতেছে না।
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ফাতেমা আপু ঠিকই বলেছেন। এমন না যে দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতি অতীতে ভাল ছিল বা ভবিষ্যতে রাজনৈ্তিক দল ক্ষমতায় এলেও ভাল হয়ে যাবে। তবে এই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। বিচার বিভাগ ও স্বরাস্ট্র মন্ত্রনালয়ের অযোগ্যতার কারনেই হয়ত শেষ পর্যন্ত অন্তবর্তী সরকার ব্যার্থ হয়ে যেতে পারে। ডক্টর ইউনুসের উচিত অবিলম্বে দুইজন বিদেশী এক্সপার্টকে এই দুই মন্ত্রনালয়ের দ্বায়িত্বে বসানো। ডঃ ইউনুস একবার স্কটল্যান্ড পুলিশকে আনার কথা বলেছিলেন। এই কাজটা জরুরী ভিত্তিতে করা উচিত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অর্থনীতিতে সরকার খুবই ভালো করতেছে। পররাষ্ট্র মোটামুটি। আইন......বিশেষ করে স্বরাষ্ট্রের অবস্থা সবচাইতে খারাপ। সাখাওয়াত স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা থাকলে অবস্থা এতো খারাপ হইতো না। আপনেরা তো তারে টাইনা নামাইলেন। আমি তখনই কইছিলাম যে, তারে আরো সময় দেওয়া দরকার ছিল। হুদাই ধৈর্য না ধইরা উত্তেজিত হয়া যান আপনেরা। এখন ঠ্যালা সামলান!!!!
আইন উপদেষ্টা হইলো ধান্ধাবাজ, আর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হইলো অপদার্থ। এরা থাকলে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড ক্যান, আসমান থিকা কাউরে নামায়ে আনলেও লাভ হইবে না।
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
যামিনী সুধা বলেছেন:
@ঢাবিয়ান ,
ড: ইউনুস আমেরিকার দেয়া চাকুরী করছেন, দেশের মানুষকে আরো গ্রামীন ব্যাংকের ঋণ ধরায়ে দিবেন।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: খানকি যামিনীতে সুধা বিলায়?
@ যামিনী সুধা
আপনি কি চেঙ্গিস খান নামে আগে লিখতেন? খানকি আপনার পারিবারিক নাম? না উপাধি ? না ব্যবসাগত নাম?
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নতুন বোতলে পুরান মদ!!!!
১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৫২
আরোগ্য বলেছেন: পোস্টের শিরোনামটা ঠিক দিসেন। আসলেই কেমন হতাশ পরিস্থিতি লাগে। দেশটা মগের মুল্লুক হয়া গেছে। পোস্ট পুরাটাই পড়সি কিন্তু বড় মন্তব্য করার জোশ পাইতাসিনা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোস্ট পুরাটাই পড়সি কিন্তু বড় মন্তব্য করার জোশ পাইতাসিনা। পোতায়া গেলেন ক্যালা? অবশ্য আপনেরে কি কমু, আমিও কইলাম ইকটু পোতাইছি!!! তয় আশা এক্কেরে ছাড়িনাইক্কা!!!!
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২০
অপু তানভীর বলেছেন: এই সময়ে এসে ভারত আক্রমন করে দেশের একটা অংশ দখল করে নিবে এটা আসলে সম্ভব না কোন ভাবেই। তাই এটা নিয়ে এতো চিন্তার কারণ নেই।
তবে আগামী ১০/১৫ বছর আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়ার মানচিত্রে একটা পরিবর্তন আসবে এটা নিশ্চিত। সেই সময়ে আমাদের দেশের নেতৃত্রে যারা থাকবে তাদের উপরে নির্ভর করবে যে আমাদের দেশের আয়তন বাড়বে নাকি কমবে!
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই সময়ে এসে ভারত আক্রমন করে দেশের একটা অংশ দখল করে নিবে এটা আসলে সম্ভব না কোন ভাবেই। ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সরকার যে কোনও একটা ছুতায় কিছু একটা করতে পারে, যে কোনও সময়ে। সেটা তাদের দেশের বাইরে এবং ভিতরে। এর মধ্যে তাদের ভোটের রাজনীতিও আছে, এছাড়া আরো প্রচুর উদাহরন আছে; আপনাকে সেগুলো স্টাডি করে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে। এতো স্বল্প পরিসরে আমার পক্ষে বিস্তারিত বলা সম্ভব না। ইজরায়েলের ফিলিস্তিন ভূমিতে আক্রমন আর রাশিয়ার ইউক্রেনে আক্রমনগুলো থেকে তাদের অনূপ্রেরণা নেয়ার সুযোগ আছে। আমি বলছি না যে তারা করবেই, আবার অসম্ভব ভেবে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকাও কোন ভালো স্ট্র্যাটেজি হতে পারে না।
বাংলাদেশে কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতন আর সেভেন সিস্টারস নিয়ে উত্তেজনাকে তারা তাদের দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকির ''কোটিং লাগিয়ে'' এই অকাম করতে পারে। ইজরায়েল আর রাশিয়া কিন্তু হুবহু একই কাজ করেছে আর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কিছুই করতে পারে নাই। কাজেই এটাকে একেবারেই রুল আউট করা নির্বুদ্ধিতার লক্ষণ।
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্রিগেডিয়ার সাখোয়াৎ সম্পর্কে পিনাকির ভিডিও দেখেন নাই? তিনিতো সাক্ষাত ঐ পারের এজেন্ট। সাখোয়াৎ , জাহাঙ্গীর বিএনপি ও সেনাবাহিনীর মনোনিত ক্যন্ডিডেট। তাদের কাজই হচ্ছে প্রসাষনকে নিস্ক্রিয় করে রাখা। ডক্টর ইউনুস এদের বিরুদ্ধে পেরে উঠছেন না তা বোঝাই যায়। এনসিপিকে আরেকটু বেশি সক্রিয় হতে হবে বিচারের দাবীতে। জুলকারনাইন সায়ের, জিল্লুর রহমান টাইপ বিক্রি হয়ে যাওয়া সাংবাদিক দালালদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে এনসিপির উচিত ঐক্যবদ্ধভাবে নিজেদের অবস্থান রাজনৈ্তিক ময়দানে দিনকে দিন জোড়ালো করা। জনগনকে তারা পাশে পাবেই যদি তাদের অবস্থান জনগনের পক্ষে থাকে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পিনাকির ওই ভিডিও দেখি নাই (পারলে লিঙ্কটা দিয়েন), তবে সাখাওয়াত নির্বাচন কমিশনার থাকাকালীন আওয়ামী লীগের পক্ষে যায় এমন ইলেকশান এন্জিনিয়ারিংয়ের কার্যক্রমের কথা আমার মনে আছে। একটা বিষয় আপনের মনে রাখতে হবে, ময়লা প্রত্যেকের পশ্চাদ্দেশেই আছে, আমি জানি। সবগুলাই ওয়ার্স্ট!!! সেইজন্যই আমি ''বেস্ট অফ দ্য ওয়ার্স্ট'' খুজি। সেই হিসাবে সাখাওয়াত জাহাঙ্গীরের থেকে ভালো হইতো। তাছাড়া সে যার এজেন্টই হোক না কেন, উপদেষ্টা পরিষদে তো এখনও আছে, তাই না!!!!
এনসিপিকে আরেকটু বেশি সক্রিয় হতে হবে বিচারের দাবীতে। জুলকারনাইন সায়ের, জিল্লুর রহমান টাইপ বিক্রি হয়ে যাওয়া সাংবাদিক দালালদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে এনসিপির উচিত ঐক্যবদ্ধভাবে নিজেদের অবস্থান রাজনৈ্তিক ময়দানে দিনকে দিন জোড়ালো করা। কারে কি কইবেন? যেই নাহিদ স্বৈরাচারের পুলিশ দিয়া নির্যাতিত হইছে সেও তো ক্ষমতায় গিয়া ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশে ব্যান করে নাই। তাছাড়া নাহিদের প্রথম আলো / ডেইলি স্টারের সাথে লদকা-লদকি কি ভালো দেখা গেছিলো? কাজেই কেউই পরিস্কার না, খুজলে দোষ সবারই পাবেন। সেইজন্যই আমি একমাত্র ড. ইউনুসকে ক্লীন হিসাবে পছন্দ, যার মধ্যে তেমন কোন দোষ নাই; শুধু খানিকটা ব্যক্তিত্বের দৃঢ়তার সমস্যা আছে। তারপরেও যেইটুকু আছে, সেটাও উনার আন্তর্জাতিক গ্রহনযোগ্যতার কারনে ধর্তব্যের মধ্যে ধরি না আমি।
এনসিপি'র আরো অনেক ভালো করার সুযোগ আছে। এখনও তারা তাদের পটেনশিয়ালিটি ঠিকমতো কাজে লাগাইতে পারছে না। তাদের মধ্যে কৌশলগত চিন্তা-ভাবনার অভাব আছে। ভোটের মাঠে এই সবই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটা নতুন দল হিসাবে বিএনপি'র সাথে সমানে সমানে টক্কর লাগাইতে গেলে তাদের দ্রুত এইসব সমস্যা কাটায়া ম্যাচুরিটি অর্জন করতে হবে, বিএনপি'র ছাগলগুলার দূর্বলতাকে সফলভাবে ক্যাপিটালাইজ করতে হবে। তাদের মধ্যে সম্মুখসারিতে তেমন কোন মাথা এখনও দেখা যাচ্ছে না। তারুন্যের জোশের সাথে প্রবীণের অভিজ্ঞতার একটা কম্বিনেশানের কোন বিকল্প নাই। তারপরেও আমার সমর্থন আছে তাদের প্রতি।
১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকুন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বিএনপি ক্ষমতায় আসলে মনে হয়না তারা ভালো কিছু করতে পারবে কারন তারা সেই আগের পুরাতন ধ্যান ধারনায় বিশ্বাসী।
নির্বাচন ছাড়া তো তাদের মুখে আর কোন কথা শুনিনা।
তবু আমরা সাধারন মানুষ আশায় থাকি,সামনে ভাল কিছুই হবে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বর্তমানের বিএনপি চোর-বাটপারের দল। এরা যদি ক্ষমতায় আসে, তাইলে দেশের খবরই আছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, এরা ভারতের ইন্ধনে আবার আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করবে। এটা কোনভাবেই হতে দেয়া যাবে না।
২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০৮
করুণাধারা বলেছেন: বড় একটা মন্তব্য লিখেছিলাম পোস্ট করতে গিয়ে কিভাবে জানি নাই হয়ে গেল!
পোস্ট পুরোটাই পড়েছি। ভালো লিখেছেন। বিস্তারিত আলোচনা করা যেতো, কিন্তু আপনার পোস্ট দেখে মনে পড়লো আমার পোস্ট এই বেলা না দিলে আর দেয়া হবে না। এখন সেটা দিলাম তাই এই শর্টকাট মন্তব্য।
আমার একটা জিনিস মনে হয় এখন যারা নির্বাচন নির্বাচন ডাক পারছেন ক্ষমতার লোভে দিশাহারা হয়ে, তাঁরা আটঘাট বেঁধে ক্ষমতায় বসবেন দীর্ঘ সময় থাকার অভিপ্রায় এবং বন্দোবস্ত করে। তাঁরা এই আন্দোলনে কিভাবে পতন হয়েছিল হাসিনার সেটা নিয়ে গবেষণা করেছেন এবং ভবিষ্যতের আন্দোলন দমানোর উপায় তারা বের করে ফেলবেন। প্রয়োজন হলে আরো কঠোর ডিজিটাল আইন, আয়না ঘর ইত্যাদি তৈরি হতে পারে। আপনি বলছেন প্রয়োজন হলে এদের রুখে দেয়া যাবে...আমি কোন আশা দেখছি না।
অবশ্যই আইন উপদেষ্টা আশা ভঙ্গ করেছেন ভীষণভাবে। বিভিন্ন অন্যায়ের বিরুদ্ধে তিনি সরব ছিলেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মেয়েকে বিনা বিচারে দীর্ঘদিন ডিজিটাল আইনে আটক রাখা হয়েছিল জেলে, তিনি এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন সব সময়। বসুন্ধরার বিরুদ্ধে সরব ছিলেন, ভারতের সাথে পানি চুক্তি নিয়ে সরব ছিলেন, অথচ যখন ক্ষমতা পেলেন তখন তিনি চুপ করে গেলেন!! অদ্ভুত লাগে ভাবতে, যেসব আলোচিত হত্যাকাণ্ডের বিচার পাব বলে আশা করেছিলাম, গত ৮ মাসেও সেসবের কোনো অগ্রগতি হয়নি। এদিকে আইন পরিস্থিতি এত খারাপ, মনে হয় এমনটি কখনোই আগে হয়নি... এইসব দেখে আশাবাদী হতে পারছি না।
অবশ্য আশাবাদী হই অন্য জায়গায়! অধ্যাপক ইউনুসের ডাকে বিদেশ থেকে খুবই দক্ষ কিছু মানুষ এসে এদেশের অনেক সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছেন, এক আশিক চৌধুরী ছাড়া এদের কারোর কথা খবরে আসেনি! আমাদের একজন ব্লগারও গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছেন বিদেশ থেকে এসে। এসব দেখে ভালো লাগছে অবশ্যই।
আমার পোস্টে মন্তব্য করবেন, তার আগে পড়বেন অবশ্যই!
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনারে একটা টিপস দেই। যখনই বড় বা গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করবেন, টাইপ শেষ হলে পুরাটা কপি করবেন আগে। তারপরে ''প্রকাশ করুন'' ট্যাব প্রেস করবেন। যদি কোন কারনে মন্তব্য না যায়, সেটা আবার পেস্ট করতে পারবেন, অথবা অন্য কোথাও সংরক্ষণও করতে পারবেন যাতে সুবিধাজনক সময়ে আবার করতে পারেন। এতে মেজাজ খারাপ হবে না কিংবা আবার সেটা টাইপ করার কষ্ট করতে হবে না। আমার কয়েকবার এমনটা হওয়ার পর থেকে আমি এই কাজ করি!!!
এইবার আসি আপনার মন্তব্যে।
বিএনপি এখন নিজেদেরকে ''নির্যাতিত'', ''মজলুম'' ইত্যাদি বলে খুব সাধু সাজার চেষ্টা করছে। এরাই কিন্তু ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য বিচারপতিদের বয়স বাড়ানোর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে ম্যানুপ্যুলেট করার চেষ্টা করেছিল। এদের কারনেই এই দারুন, নিরপেক্ষ ব্যবস্থাটা বিতর্কিত হয়। এরা দূর্নীতিতে বিশ্ব-চ্যাম্পিয়নও হয়েছিল। আরো বহুবিধ কারনে এখন মানুষ এদের বিশ্বাস করে না। সেই কারনেই এরা নির্বাচনের কথা বললেই সাধারন মানুষ এদের গালাগালি করে। ইউটিউবে এই ধরনের যে কোনও ভিডিওর নীচের মন্তব্যগুলি পড়লেই আমার কথার সত্যতা পাবেন। কাজেই এরা আবার ক্ষমতায় গেলেই দুই নাম্বারী শুরু করবে। তার নমুনা এখনই মানুষ দেখতে পাচ্ছে।
তবে আমার ভয়টা অন্য জায়গায়। এরা কিন্তু ধুর্ততায় আওয়ামী লীগের মতো শ্রুড না, নির্বোধ টাইপের। যদিও এরা নিজেদের খুব চালাক মনে করে। আপনি ইতিহাস দেখলেই বুঝতে পারবেন, আওয়ামী লীগ প্রতিবার ক্ষমতায় এসেছে এদের ব্যর্থতার কারনে। এরা যদি ভালো হতো, আওয়ামী লীগ কোনবারই ক্ষমতায় আসতে পারতো না। এবার বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগন দ্রুত এদের উপর বিরক্ত হয়ে আবার উপায় না পেয়ে আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার পক্ষে দাড়াতে পারে। তাছাড়া এমন ক্ষেত্র তৈরী করার জন্য ভারত সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে বলাই বাহুল্য। ফলে এরা নিজেরা তো ডুববেই, সাথে দেশবাসীকেও ডোবাবে। আবার আমরা ভারতের খপ্পরে পড়বো। আর এসব কিছুই হবে বিএনপির কারনে। কিছু মনে কইরেন না, আমার বিএনপিকে বেশ্যার মতো মনে হয়। ভারত-আওয়ামী লীগ প্রতিবারই এদের ব্যবহার করে; তারপরে ছুড়ে ফেলে দেয়। তবুও এদের বিন্দুমাত্র লজ্জা হয় না। আমি নিজে দীর্ঘদিন বিএনপি'র রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। এসব দেখে সরে এসেছি। পতিতাবৃত্তিতে আমার কোন আগ্রহ নাই!!!!
এই সরকারের সবচাইতে বড় সমস্যা হলো, ড. ইউনুসকে অলমোস্ট একা হাতে সবকিছু সামলাতে হচ্ছে। উনার চারিদিকে সব আসিফ নজরুলের মতো দালাল আর বিশ্বাসঘাতক। এমনকি ছাত্র উপদেষ্টারাও জনগনের ভরসার প্রতিদান দিতে পারে নাই। তারপরেও এই সরকারের বেশ কিছু ভালো দিক আছে। অন্ততঃ এরা আওয়ামী লীগ বা বিএনপির চাইতে শতগুনে ভালো। তাছাড়া আমি বিশ্বাস করি যে, বাংলাদেশের প্রশাসন, রাজনীতিসহ সব জায়গা এমনভাবে করাপ্টেড হয়ে আছে যে, এই কালচার ঠিক করতে ড. ইউনুসকে কমপক্ষে পাচ বছর ক্ষমতায় থাকা দরকার। এই সময়েও সবকিছু ঠিক করা সম্ভব হবে না, তবে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: কালকেই পড়েছিলাম- কিন্তু লেখালেখি করতে বিরক্ত লাগে দেখে মন্তব্য করি নাই।
চোখের সামনে রাতারাতি মানুষ কিভাবে পাল্টে যায় তা দেখে নিজের প্রতি নিজেরই বিশ্বাস হারিয়ে যাচ্ছে।
ছত্ররা আন্দোলন করবে-আন্দোলনের নকশা তারাই করবে, পাখির মত গুলি খেয়ে মরবে,হাত পা চোখ হারিয়ে মাসের মাস অসহায় নিঃসঙ্গ অবস্থায় হাসপাতালে অনিশ্চিত এক ভবিষ্যৎ নিয়ে শুয়ে থাকবে, স্বৈরাচার হটাবে- দেশের জঞ্জাল হটাবে, কিন্তু নতুন দিনের ভবিষ্যৎ এর পথ দেখানোর কথা বলে একটা দল গঠন করলেই সবার পুচ্ছে আগুন লেগে যাবে। ক্যামনে ওদেরে শুরুতেই এলোমেলো ধ্বংস করে দেয়া যাবে তার নীল নকশা নিয়েই সবাই ব্যস্ত।
কি 'মাদারচোদ' জাতি আমরা - ঘেন্না লাগে ভীষণ ঘেন্না লাগে!!!
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জাতি ''মাদারচোদ'' হইতে যাবে কোন দুঃখে? যেই ছাত্র-জনতা হাসিনার মতো একটা ডাইনীরে খেদাইলো, তারা তো এই জাতিরই অংশ, নাকি? এরা কি মাদারচোদের বংশ? মাদারচোদ কইতে চাইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামায়াতের হারামী নেতাগুলারে কইতে পারেন। ওইগুলা হইলো আসল মাদারচোদ!!!!
২২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন মা… চো….. দে ভরা। কিছু জনগণও আছে এই দলে। যে কারণে আমরা ভালো কিছু চাই না এবং নিজেদের ভালোও বুঝি না। গণঅভ্যুত্থানের ম্যানডেটকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। হাসিনার পতন হলেও প্রশাসন আর আর্মিতে এখনও হাসিনার লোকেরা বসে আছে। এদের কারণে দেশি-বিদেশী চক্র ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এই জাতি একটা সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু মনে হচ্ছে সুযোগের সদ্ব্যবহার আমরা করতে পারবো না। তবে আমি এখনও আশাবাদী। হাল ছাড়ছি না।
বড় দলগুলি পুরানো ব্যবস্থায় ফিরে যেতে চায়। তাহলে ২ হাজার মানুষ জীবন দিলো কেন। ৫০০ মানুষ অন্ধ হল কেন আর কয়েক হাজার মানুষের অঙ্গহানি হল কেন।
তবে যাদের ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তর সইছে না তারা এখনও বাঙালি আম জনতাকে চিনতে পারে নাই। ক্ষমতায় গিয়ে বাড়াবাড়ি করলে তাদের অবস্থা আওয়ামীলীগদের চেয়েও খারাপ হবে। হাসিনা আর্মি, গোয়েন্দা, পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিয়া পারে নাই।
এই দেশের জন্য দরকার একজন শক্ত এবং সৎ শাসক যে সামরিক এবং বেসামরিক আমলাতন্ত্রকে ঢেলে সাজাতে পারবে। এখন দুষ্টামি এরাই করছে। যে-ই ক্ষমতায় আসুক এদের সাথে কেউ পারে না। দেশের মানুষের কথা এরা ভাবে না।
সংস্কৃতির নামে ইলিশ নিয়ে বাণিজ্য কখনই গ্রহণযোগ্য না।
আসলে বিদেশী বিনিয়োগ নিয়ে আগের সরকারগুলি আন্তরিক ছিল না। কিভাবে বিনিয়োগ আনা যাবে সেটা সম্পর্কেও আগের রাজনীতিবিদদের কোন পরিষ্কার ধারনা ছিল না। ডঃ ইউনুস এই বাপারে ভালো করার কথা। কিছু আলামত দেখা যাচ্ছে।
১৮ মাসে ১ কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করার অঙ্গীকার একটা ভাঁওতাবাজি ছাড়া আর কিছু না। তাহলে তো ১৮ মাস পরে দেশে কোন বেকারই থাকার কথা না।
বিএনপি ভারতের কারণে চাইবে রোগীরা ভারতে যাক।
ডঃ ইউনুসের কারণে ভারত সুবিধা করতে পারছে না। আর উপদেষ্টারা একটাও আসলে কোন কাজের না।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের সব কথার সাথেই একমত, নতুন কিছু যোগ করার নাই। তয় পোষ্টে লাইক না দেওনে বুঝলাম, কোন কিছু একটা আপনের মনঃপূত হয় নাই। সেই বিষয়টা কি যদি একটু ব্যাখ্যা করেন, তাইলে ফারদার আলোচনা করতে সুবিধা হইতো!!!
২৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লাইক দিতে ভুইল্লা গেসিলাম। এখন দিলাম।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাক, বাচাইলেন। আমি তো ভাবছিলাম কি না কি ভুল লেখছি, যেইটা আপনের পছন্দ হয় নাই!!!! আসলে লাইক বড় ব্যাপার না। কিন্তু যে যেই প্র্যাকটিসটা সব সময়ে করে, সেইটা যদি হঠাৎ কোন কারনে না করে, তাইলে আমার আবার মনটা খুত খুত করে। আপনে তো জানেনই, আমার স্বভাবটা ইকটু খুতখুইতা ধরনের!!!!
২৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পোস্টে আপনার কোন মতের বিপক্ষে আমি কিছু লিখি নাই।
ইদানীং শখের কাজে সময় দিচ্ছি। তাই ব্লগের দিকে নজর কম, মনোযোগও কম। তাই লাইক দিতে ভুলে গিয়েছিলাম।
অনলাইনে পরিচিত আমার একজন শুভানুধ্যায়ী এবং বড় ভাই আমাকে বিদেশ থেকে ২ টা ইংরেজি গল্পের বই পাঠিয়েছে। আমি ওনার আন্তরিকতায় মুগ্ধ হয়েছি। ইংরেজি কম বুঝি, তাই বই পড়তে সময় লাগছে। গল্পের পুরো স্বাদ পাওয়ার জন্য অভিধানের সাহায্য নিতে হচ্ছে। এই কারণেও ব্লগে সময় দিতে পারছি না।
ব্লগে একজন বলেছিল বই পাঠাবে। সেই বইয়ের অপেক্ষায় আছি। আমার বউও সেই বইয়ের অপেক্ষায় আছে। আমি বেছে বেছে বই পড়ি। জীবনে সময় তো কম, তাই হাবিজাবি বই পড়ে সময় নষ্ট করা উচিত না। অনেক সময় বইয়ের কারণে মানুষ বিপথেও যায়। এককালে কমিউনিজমের বই পড়ে অনেক মগজ ধোলাই হয়েছে। এই কমিউনিস্টদের অনেকে আবার এখন পুঁজিবাদের মজা পেয়ে পুঁজিবাদী জীবন উপভোগ করছে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই পোস্টে আপনার কোন মতের বিপক্ষে আমি কিছু লিখি নাই। লিখছেন তা তাে বলি নাই, বলেছি আমার পোষ্টের কোন অংশ হয়তো আপনের পছন্দ হয় নাই!! যাই হোক, কারনটা জানলাম।
অনলাইনে পরিচিত আমার একজন শুভানুধ্যায়ী এবং বড় ভাই আমাকে বিদেশ থেকে ২ টা ইংরেজি গল্পের বই পাঠিয়েছে। উপহার সবসময়েই দারুন ব্যাপার, আর বই হলে তো কথাই নাই। তবে অনলাইনে পরিচয় আজকাল কোন বড় বিষয় না। এখন তো অনলাইনে প্রেম-ভালোবাসা থেকে বিয়ে পর্যন্ত হয়ে যায়!!!
তবে আমাদের বাল্যকালে তো এসব অনলাইনের ব্যাপার-স্যাপার ছিল না, তখন আমরা পেনফ্রেন্ড বানাতাম। বিভিন্ন দেশের ঠিকানা আর সংক্ষিপ্ত প্রোফাইলওয়ালা ম্যাগাজিন পাওয়া যেতো তখন। দেশে-বিদেশে আমার অনেক পেনফ্রেন্ড ছিল। তাদের সাথে নিয়মিত চিঠি লেখালেখি আর গিফটের আদান-প্রদান হতো। সেই সময়ে বিদেশ থেকে কোন প্যাকেট আসলে পোষ্টম্যানকে বখশিশ দিতে হতো!!!
আপনের কোন পেনফ্রেন্ড ছিল নাকি?
ডিকশনারী নিয়ে গল্পের বই পড়তে বসলে মজা পাবেন না। একটানা পড়ে যাবেন। সব শব্দের অর্থ না বুঝলেও ভাবটা বুঝলেই চলবে। তাতে পড়ার ফ্লো'টা থাকে। বারে বারে ইন্টারাপশান হলে মজা কম। তাছাড়া এসব বইতে অনেক লোকাল স্ল্যাং আর জারগন থাকে। সব শব্দের আক্ষরিক অর্থ জানাটা জরুরী না। যাইহোক, আমার পারসেপশান বললাম। আপনি আপনার মতো পড়েন। অল দ্য বেস্ট!!!!
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগে একজন বলেছিল বই পাঠাবে। সেই বইয়ের অপেক্ষায় আছি। আমার বউও সেই বইয়ের অপেক্ষায় আছে। অপেক্ষা কতোদিনের? অপেক্ষার পালা শেষ হলে জানায়েন। আমিও অবশ্য একটা বইয়ের অপেক্ষায় আছি!!!
জীবনে সময় তো কম, তাই হাবিজাবি বই পড়ে সময় নষ্ট করা উচিত না। এই ব্যাপারটা আজকাল আমার মাথায় ঘোরে সব সময়ে। ''সময় কম''.........অথচ কতো কিছু করা বাকি!!! সময়ের মুল্য বুঝি নাই একটা সময়ে। এখন ভাবি, অকাজে কতো সময়ই না নষ্ট করেছি!!!!
এই কমিউনিস্টদের অনেকে আবার এখন পুঁজিবাদের মজা পেয়ে পুঁজিবাদী জীবন উপভোগ করছে। হ..........কিছু মানুষ পুজিবাদকে গালি দেয়, আবার তাদের দেয়া বেনিফিটও খায়!!! মানব চরিত্র বড়ই বিচিত্র!!!!
আমার প্রত্যুত্তরের এই অংশটা বাদ পড়ে গেল কেন বুঝলাম না।
২৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উপহার পাওয়া আসলেই আনন্দের। আমি একবার স্কুলে কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেয়েছিলাম। আমার বড় ভাইয়ের বন্ধু এই কারণে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য একটা বই উপহার দিয়েছিলেন। এই ঘটনাটা আমার এখনও মাঝে মাঝে মনে আসে। ছোটবেলায় আমার জন্মদিনে আমি সব সময় আমার আম্মার কাছ থেকে উপহার হিসাবে বই চাইতাম।
আমার বয়স যখন ১৪/১৫ বছর তখন পেন ফ্রেন্ড খোঁজার অনেক চেষ্টা করেছিলাম। তখন পেপারে পেন ফ্রেন্ড পাওয়ার বইয়ের বিজ্ঞাপন দিত। কিন্তু আমি খুজে পেতে ব্যর্থ হই। আমার এক বন্ধুর ফিলিপাইনের একটা মেয়ের সাথে পেন ফ্রেন্ডশিপ ছিল। আমার খুব ইচ্ছে ছিল পেনফ্রেন্ডশিপের । কিন্তু বিভিন্ন কারণে হয় নাই। আমি হোস্টেলে চলে গিয়েছিলাম। সেখানে পেপার পড়ার সুযোগও কম ছিল এবং অন্য কোন পথও জানা ছিল না। আমার বড় ভাইয়ের স্ট্যাম্পের ঈর্ষনিয় সংগ্রহ ছিল। তার এক বন্ধু স্ট্যাম্পের এলবামটা চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল। পরে অনেক নাটকের পরে ফিরে পায়।
ইংরেজি বই পড়া সম্পর্কে আপনার ভাবনা জানলাম। অনেক সময় ভাব বোঝার জন্য অভিধান লাগে। এখন তো অনলাইন অভিধানই আছে। আমিও লাইন বাই লাইন পড়ি না। তবে কোন বই ভালো করে যখন পড়ি তখন চেষ্টা করি প্রত্যেকটা বাক্য বোঝার জন্য। আমার কাছে মনে হচ্ছে আমি বঙ্কিমচন্দ্রের দুর্গেশ নন্দিনী পড়ছি।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি একবার স্কুলে কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেয়েছিলাম। বোঝা যায় আপনার ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে বেশ ভালো জানাশোনা আছে। আমি এদিক দিয়ে বেশ দূর্বল। তবে আজকাল জানার চেষ্টা করছি। যতোই জানার চেষ্টা করছি, ততোই মাথার মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্নের উদয় হয়। বেশ মুশকিলের মধ্যে আছি!!!
আমার বড় ভাইয়ের স্ট্যাম্পের ঈর্ষনিয় সংগ্রহ ছিল। ভালো কথা মনে করাইলেন। আমি সেই ক্লাশ ফোর থেকে স্ট্যাম্প কালেকশান করি। এখনও করি। বিশাল সংগ্রহ আমার। এর মধ্যে দুষ্প্রাপ্য অনেক স্ট্যাম্পও আছে। এখানে স্ট্যানলি গিবনস (স্ট্যাম্প বেচাকেনার বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠান) কে দিয়ে আমার কালেকশানের ভ্যালুয়েশান করিয়েছিলাম বছর দুই আগে। এই মুহুর্তে যদি বিক্রি করি তাহলে বিশাল অংকের টাকা পাবো!!! তবে আমি বিক্রি করবো না, শখের জিনিস বিক্রি করা সম্ভব না আমার পক্ষে। এটা কোন একটা চ্যারিটিতে দান করে যাবো। তারা আমার মারা যাওয়ার পরে পাবে।
২৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি সাধারণত মন্তব্যের গুরুত্বপূর্ণ সব অংশের উত্তর দেন। তাই আমিও একটু অবাক হয়েছিলাম। জীন, ভুতের কারবার মনে হয়।
আমার ধারনা একই ব্লগিয় লেখক/ লেখিকার বইয়ের অপেক্ষায় আমরা দুই জনই তীর্থের কাকের মত বইসা বইসা কা কা করতাসি। আমার অপেক্ষা শুরু হইসে আগের বই মেলা থেকে। আরেকটা বই মেলা আসার সময় হয়ে যাচ্ছে। বইটা বইমেলায় হট কেকের মত বিক্রি হয়েছে মনে হয়, হয়তো স্টক শেষ হয়ে গেছে। তাই লেখক একটু বিব্রতকর অবস্থায় আছেন। আমি ঠিক করেছি যে ওনাকে আর বিব্রত না করে সরাসরি প্রকাশককে গিয়ে বলবো যে আমার আর আপনার জন্য ২ কপি বই যেন পুনরায় ছাপাইয়া দেয়।
আমারও মনে হয় মাঝে মাঝে কত কিছু করার বাকি জীবনে। হজরত নুহ (আ) সম্ভবত ৯০০ বছরের বেশি হায়াত পেয়েছিলেন। আমরা তার অর্ধেক পাইলেও চলতো।
এই ধরণের কমিউনিস্ট ব্লগেও আছে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার ধারনা একই ব্লগিয় লেখক/ লেখিকার বইয়ের অপেক্ষায় আমরা দুই জনই তীর্থের কাকের মত বইসা বইসা কা কা করতাসি। হিট দ্য বুলস আই!! ধারনা ঠিক আছে!!!
আমার অপেক্ষা অবশ্য এতো দীর্ঘ না। তারপরেও আপনের আইডিয়াটা ভালো।
হজরত নুহ (আ) সম্ভবত ৯০০ বছরের বেশি হায়াত পেয়েছিলেন। আমরা তার অর্ধেক পাইলেও চলতো। মনে হয় না। আল্লাহ জানে, ওইটুকু সময় দিলেও একই কাহিনী হবে; আদম সন্তানেরা আরো সময় চাইবে।
এই ধরণের কমিউনিস্ট ব্লগেও আছে। উহাদের কথাই বলিয়াছি!!!!
২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: ওদেরই কইছি- বুইঝা লন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বুঝছি। আমার আপত্তি অন্যখানে। একটা দল বা কিছু হারামীর জন্য যখন কেউ পুরা জাতিরে গালি দেয়, তখন তো সেইটা আমার গায়েও লাগে। বৃটিশ নাগরিক এর লগে লগে আমি তো একজন গর্বিত বাংলাদেশী। এই জাতির অংশ!!!!
আপনেগো মতোন জ্ঞানীরা গালি দিলে ডাইরেক্ট দিবো। ঘুরায়া প্যাচায়া গালি দিলে আসল টার্গেট পিছলানোর সুযোগ পায়। সেই সুযোগ দেন ক্যান?
২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাগো ব্লগেই কিছু অতি গেয়ানী আছে, যারা উঠতে বসতে কয়.........এই জাতিটাই খারাপ। এই বলদগুলি এইটা বুঝে না যে, ''জাতি খারাপ'' হওয়ার পিছনে বহু সামাজিক, রাজনৈতিক, শিক্ষাগত (নৈতিক আর পুথিগত) সমস্যা আছে। সেগুলিরে বিবেচনায় না নিয়া কয়া দিলাম..........জাতি খারাপ। কোনদেশী ফাইজলামী এইটা? হয় বিস্তারিত ভাইঙ্গা কইতে হইবো, নয়তো স্পেসিফিক্যালি গালি দিতে হইবো। তাইলে না গালির আসল উদ্দেশ্য অর্জিত হয়!!!!!
অখন আপনে কইতে পারেন.........আমিও তো এই জাতির অংশ!!! তাইলে তো আরো বিপদ। ডালে বইসা ডাল কাটার মতোন ঘটনা!!!!
২৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: আমি আমার পছন্দের ইউটিউবারদের উপরে বিরক্ত! অরা এখন কুত্তা কামড়াকামড়ি করতেছে।
আমি বহু কিছু ছাড় দিয়ে তারেক জিয়াকে আশাবাদী ছিলাম কিন্তু এখন মনে হচ্ছে যেই লাউ সেই কদু।
বাম তো ভয়ঙ্কর, ওদের কথা আর না-ই কইলাম।
জামাতের আমিরের কথায় ও আচরণে মনে শান্তি এসেছিল, কিন্তু ফের হতাশ হইলাম।
এনসিপিকে নিয়ে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখতে ছিলাম। কিন্তু ওরাও মুদ্রার এ পিঠ ওপিঠ। শুধু ইউনুস আর তার অল্প কজন উপদেষ্টা ও সহকারী এখনো আশার বাতিটা টিম টিম করে বাছিয়ে রেখেছে- এই বাতিও কখন নিভে যায় আল্লা মালুম!!
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে যা কইলেন, এইগুলি তো আমার মনের কথা। আপনে জানলেন ক্যামনে?
আমি আমার পছন্দের ইউটিউবারদের উপরে বিরক্ত! অরা এখন কুত্তা কামড়াকামড়ি করতেছে। কিছু ধান্ধাবাজ তো সবখানেই আছে। তয় পিনাকি, কনক সারোয়ার, ইলিয়াস, তাজ হাশমীসহ আরো বেশকিছু ইউটিউবার আছে, যারা তাদের স্ট্যান্ড থিকা সরে নাই। এদের উপ্রে ভরসা রাখা যায়।
হাসিনারে খেদানোর পরে মূল সমস্যা তৈরী করছে তারেক জিয়া আর ওয়াকার..........''র'' এর কোলে বইসা। জামায়াতরে আমি গোনায় ধরি না। ওদের কোন বেইল নাই ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে। এনসিপি মাঠের আন্দোলনের ভূমিকার সাথে এখনকার পরিস্থিতি মিলাইলে হবে না। আন্দোলন তুলনামূলক সহজ, তখন একটা জোশ থাকে। কিন্তু ঠান্ডা মাথার রাজনীতি কঠিন বিষয়। এদের অনেক সমস্যা আছে সত্যি, তবে এরা এখনও খুবই নবীন; এদের আরো সময় দিতে হবে।
ইউনুস আর তার অল্প কজন উপদেষ্টা ও সহকারী এখনো আশার বাতিটা টিম টিম করে বাছিয়ে রেখেছে এইজন্যই উনারে রাখার জন্য রাষ্ট্রের প্রতিটা নাগরিকরে কাম করতে হবে যার যার ক্ষেত্র থিকা। আপনের এইটা নিয়া লেখা উচিত। মনে রাখবেন, বিএনপির ক্ষমতায় আসা মানে আবার বাংলাদেশ ভারতের পকেটে আর আবার আওয়ামী লীগের ফিরা আসা। আমি এইসব নিয়া অনেক লিখছি। এখন একটু দম লইতাছি। আবার ঝাপায়া পড়মু। হতাশ হইবেন না। বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সুচাগ্র মেদিনী!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসছি। ভালা আছুইন
পোষ্ট পড়মু পরে ..