নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি প্রশ্ন করা হয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দুর্নীতিবাজ সরকার কোনটি। সবাই এক বাক্যে উত্তর দিবেন গত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার। এটি একেবারে সবার মুখস্ত বা ঠুটস্থ। আমিও এই পাবলিক পারসেপশনটিই বিশ্বাস করতে চাই। কিন্তু আমার স্বভাব আবার খুঁতখুঁতে যাঁচাই বাছাই না করে কোন কিছু বিশ্বাস করতে চাই না।
দুর্নীতি কি এমন কোন বিষয় যে পাল্লায় তুলে দিলাম আর বেশি, কম বোঝা হয়ে গেল। দুর্নীতি যে এ রকম কিছু না সেটা আমরা সবাই জানি। তাহলে দুর্নীতি মাপার উপায় কি? পত্রপত্রিকার খবর এবং জনশ্রুত ধারণা? একেবারে এ ব্যাপারে ন্যুনতম যাদের জ্ঞান আছে তারাও জানেন দুর্নীতি নির্ণয়ে এটা কোন স্বীকৃত পদ্ধতি না। কোন দেশের দুর্নীতি নির্ণয়ের সঠিক পদ্ধতি হতে পারে জরিপ, তথ্য, তত্ত্বের বিশ্লেষণ এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা। পক্ষপাত মুক্ত হয়ে আমাদের দেশের কোন প্রতিষ্ঠান এ রকম কাজ করে কিনা আমার জানা নেই। আমার জানা মতে এ দেশের দুর্নীতি নির্ণয়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান TIB। বাংলাদেশের দুর্নীতির পরিমাপক হিসাবে TIB রিপোর্টকেই আমি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মনে করি।
আসুন আমরা এ সম্পর্কিত গত ২৩ বছরের TIB এর একটি গ্রাফ দেখি-
Link
এখান থেকেই বাংলাদেশে কোন সালে দুর্নীতির অবস্থা কি ছিল তার ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। এই গ্রাফ থেকে স্পস্টতঃ বুঝা যাচ্ছে ফ্যাসিবাদ সরকারের চেয়েও গণতান্ত্রিক শাসন আমলে বাংলাদেশের দুর্নীতির অবস্থা খারাপ ছিল। তারপরও যদি আমরা বলি যে গত সরকারের আমলেই দুর্নীতি সবচেয়ে বেশী ছিল। তাহলে TIB িরপোর্টে তা সঠিকভাবে প্রতিফলিত না হওয়ায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশকে আমি কাঠগড়ায় দাঁড় করাবো।
এখানকার কোন বক্তব্যে কোন ভুল থাকলে যুক্তি সহকারে তুলে ধরার অনুরোধ রইল। আমি সত্য জানতে চাই। ধন্যবাদ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
বিষাদ সময় বলেছেন: যে'ই লুটপাট করুক সরকার প্রধান হিসাবে শেখ হাসিনা তার দায় এড়াতে পারেন না। গ্রাফ থেকে দেখা যায় ২০১৭ সালের পর থেকে দুর্নীতির মাত্রা বাড়া শুরু হয়েছে এবং মাল মুহিত দায়িত্ব ছাড়ার পর থেকে ব্যাংকগুলো গনিমতের মালে রূপান্তরিত হয়েছে।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এইভাবে লুটপাটের পর যদি শেখ হাসিনা এবং তার চ্যালারা আবার দেশে ফিরে এসে রাজনীতি করে তাহলে আমাদের সাধারণ মানুষের গলায় দড়ি দেয়া উচিত৷ অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প তৈরির নামে দেশকে খোকলা করে দিয়েছে৷ মাঝে মধ্যে মন থেকে চলে আসে যাতে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু পরে ভাবি একমাত্র স্বাধীনতার পক্ষের দল একটাই আছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
বিষাদ সময় বলেছেন: শেখ হাসিনা এখন অতীত। বয়সের কারণে তার আর ফিরে আসার কোন সম্ভাবনা নাই। আমিও তাকে আর ক্ষমতায় দেখতে চাই না। তবে আওয়ামীলীগ শুধু স্বাধীনতার পক্ষের দল না অন্য দলের সাথে এ দলের আরো কিছু মৌলিক পার্থক্য আছে।
যেভাবে দুর্নীতির কথা শুনা যাচ্ছে টিআইবির রিপোর্টে তার প্রতিফলন নেই কেন সেটাই আমার ভাবনার কারণ।
ধন্যবাদ।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
কামাল১৮ বলেছেন: পরিসংখ্যান বলে,দুর্নীতিতে যে সরকার পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তারাই সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ সরকার।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
বিষাদ সময় বলেছেন: পরিসংখ্যান আর পাবলিক পারসেপশনের এই আসমান জমিন ব্যবধানের রাহস্যটা আমি কিছু্তেই বুঝতে পারছি না। ধন্যবাদ।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: টি.আই.বি. এর রিপোট না পড়েও শুধুমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের রিপোর্ট তথা গভর্নরের কথা শুনলেই বোঝা যায় ফ্যাসিস্টরা কি করেছে! ওদের পুরো গোষ্ঠী চোর।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
বিষাদ সময় বলেছেন: কোন ডিক, হ্যারি ব্লগার যদি এ মন্তব্য করতেন তবে কোন সমস্যা ছিল না, কিন্তু আপনার মত সুশিক্ষিত ব্লগারের কাছ থেকে এ রকম মন্তব্য পেয়ে হতাশ হলাম। আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে হয় আপনি আমার লেখাটা মনযোগ দিয়ে পড়েননি বা আমি যা বলতে চেয়েছি তা বুঝাতে পারিনি।
এই পতিত সরকার চোর, তার আগের সরকার ছিল চোর, তার আগের সরকারও চোর ছিল । এগুলো সেই সেই সময়কার পাবলিক পারসেপশন। কিন্তু এদের মধ্যে মাহচোর কোন সরকার সেটা কিভাবে নির্ণিত হবে প্রশ্নটা সেই জাগায়। সেটা নির্ণিত হবে কি কোন গবেষণার ভিত্তিতে না পাবলিক পারসেপশন এর ভিত্তিতে।
কারণ উপরে প্রদর্শিত টিআইবির দুর্নীতির গ্রাফ আর পাবলিক পারসেপশন একেবারেই মিলে না। এখানে আপনার সূচিন্তিত মতামত কী?
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১২
আমি নই বলেছেন: আমি দেখি অন্যভাবে, ৪ দলের আমলে ৫ বছরে টোটাল বাজেট সম্ভবত ছিল ২৫০ লাখ কোটি, ওর পুরো বাজেটতো আর খায় নাই। হয়ত ২০-৩০% খাইছে। আর লীগের আমলে এক বছরের বাজেটই ছিল ৫ লাখ কোটি টাকা, যদি রেশিও সেইম থাকে তাহলে কতগুন বেশি ডাকাতি হয়েছে এমনিতেও বোঝা যায়।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
বিষাদ সময় বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যাবাদ "আমি নই"। ভাল লাগলো আপনি একটি বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্য করায়। কিন্তু এভাবে চোর নির্ণয় করাটা কি বিজ্ঞান সম্মত? কারণ দিন যাবে বাজেটের আকার বড় হবে চুরির শতকরা হার কাছকাছি থাকলে টাকার অংকে চুরিও বড় হবে। তাহলে তো যত দিন যাবে তত বড় চোর আসবে। আমার মনে হয় এটা সঠিক মানদণ্ড নয়।
দুর্নীতি নির্ণয়ের বিজ্ঞান ভিত্তিক মানদণ্ড আছে যা নিয়ে টিআইবি কাজ করে। তাদের গবেষণালব্ধ সূচকটি আমি উপরে তুলে ধরেছি।
কম্পারেটিভ দুর্নীতি নিয়ে যদি অন্য কোন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কোন রিপোর্ট আপনার জানা থাকে তবে সেটা নিয়ে আলোচনা করলে বরং দুর্নীতির চিত্রটা আরো ভালভাবে বুঝা যেতে পারে। ধন্যবাদ।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪৮
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: যেভাবে দুর্নীতির কথা শুনা যাচ্ছে টিআইবির রিপোর্টে তার প্রতিফলন নেই কেন সেটাই আমার ভাবনার কারণ।
কি মনে হয়? কেনো নেই?
এটাও যে দুর্নীতির অংশ না, সেই গ্যারান্টি কোথায়!!!
টাকা আর ক্ষমতার জোরে বাংলাদেশে সব সম্ভব, আই মিন তাই হয়ে আসছে।
এই দেশে শুরু থেকে যত দল ক্ষমতায় ছিলো, সবাই দুর্নীতি করেছে।
ক্ষমতায় যাবার পর সবার একই রূপ, মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ।
তারপরও দেখা যায় বিগত সরকার যেহেতু অনেক লম্বা সময় ধরে ছিলো, তাদের দুর্নীতির পরিমাণ বেশি।
তারেক জিয়ার পুকুর চুরির মতো, গত সরকারের আমলাদের মাঝে কত চোর সেই হিসাব কে জানে!
দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই।
যদিও জানিনা এটা কি শুধুই অলীক স্বপ্ন কিনা!!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৪৯
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
কি মনে হয়? কেনো নেই?
এটাও যে দুর্নীতির অংশ না, সেই গ্যারান্টি কোথায়!!!
টাকা আর ক্ষমতার জোরে বাংলাদেশে সব সম্ভব, আই মিন তাই হয়ে আসছে।
বেশির ভাগ সময় আপনার মন্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করার সুযোগ থাকে না, কিন্তু এক্ষেত্রে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে সেটা করছি।
টাকা আর ক্ষমতায় বাংলদেশে সব সম্ভব এটা মোটমুটি সত্য। কিন্তু যদি ক্ষমতা প্রয়োগ করে টিআইবি এর রিপোর্ট পরিবর্তন করতে বাধ্য করা হতো তবে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এখন প্রকাশ্যে সে কথা জানাতেন। আর যদি টাকা দিয়ে টিআইবি কে কেনা হতো তবে কোন ভাবেই বর্তমান রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত পাঁচটি কমিশনের মধ্য দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধন ড. ইফতেখারুজ্জামান হতে পারতেন না। কাজেই গলদ হয়তো অন্য কোথাও।
ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৩
নিমো বলেছেন: আমার আয় হাজার হাজার টাকা আর আমার দাদার আয় ছিল শত শত টাকা। এবার বলুন দেখি কার আয় বেশি? না পারলে করুণাধারাকে ডাকতে পারেন, উনি আবার বিরাট গণিতবিদ, যদিও কোটার গণিতে ফেল করেছিলেন। মার্কিন বলদ আর জা-শির কুকুরের মন্তব্য পড়ে বিরাট বিনোদন পেলাম।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫৯
বিষাদ সময় বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
এসব অংক বুঝলে কি আর আমরা হুচুকে লাফাতাম.......আপনার চোখের মনে হয় সমস্যা হয়েছে ব্লগের মধ্যে এটা সেটা দেখছেন
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
মিরোরডডল বলেছেন:
with respect your comment reply, হয়তো টিআইবি রিপোর্ট পরিবর্তন করেনি কিন্তু যেই ডেটা সোর্স থেকে টিআইবি রিপোর্ট আপডেট হয়, সেখানে পরিবর্তন হতে পারে। এজ ইউ সেইড, গলদ হয়তো অন্য কোথাও।
শুধু বিগত সরকার না, সব দলেই যারা দুর্নীতি করে, ক্ষমতার বলে তথ্য প্রমাণ হয়তো গুম করে দেয়।
When your original data source changes, the final report will reflect that.
শুধু টিআইবি না, বাংলাদেশের যে কোন পরিসংখ্যান রিপোর্ট রিলায়েবল মনে হয়না।
আমার বিশ্বাস দুর্নীতি থেকে শুরু করে, রেইপ কেইস এরকম অনেক কিছুই শুরুর দিকে সঠিক ইনফোকে ম্যানিপুলেট করা হয়।
আন্তর্জাতিক ইমেজ রক্ষার্থে হয়তো এমন করে।
আসলে দুর্নীতি এমনভাবে সবকিছু গ্রাস করেছে যে এখন আর সরকারের কোনকিছু বিশ্বাস হয়না।
বিষাদ কে অনেক থ্যাংকস বিষয়টা তুলে আনার জন্য।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৩৮
বিষাদ সময় বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় সত্যিই দুঃখিত....
ফিরে এসে আবার মন্তব্য করায় খুশি হলাম।
কিন্তু আবার দুঃখিত হতে হচ্ছে মন্তব্যের সাথে একটু দ্বিমত পোষণ করায়--
টিআইবি রিপোর্ট পরিবর্তন করেনি কিন্তু যেই ডেটা সোর্স থেকে টিআইবি রিপোর্ট আপডেট হয়, সেখানে পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশের মতো ক্ষুদ্র একটি দেশের ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের মত একটা প্রতিষ্ঠানের রিপোর্ট কে এভাবে ম্যানিপুলেট করা মনে হয় সহজ নয়।
আসলে আমি যতটুক শুনেছি টিআই এর দুর্নীতির ব্যাপ্তি সংক্রান্ত কর্ম পরিধি কিছুটা সীমাবদ্ধ । যেমন লিগাল ফ্রেমওয়ার্ক এর মধ্যে যে দুর্নীতিগুলো হয় সেগুলো নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে তাদের কিছুটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। হয়তো আপনার জানা আছে তারপরও উদাহরণ দিলে মনে হয় ভাল হয়। যেমন কোন পাওয়ার প্ল্যান্ট এর ক্যাপাসিটি চার্জ কি হবে এবং তাদের কাছ থেকে কত টাকায় প্রতি ইউনিট পাওয়ার কেনা হবে তা সরকার আইন করে ঠিক করে দেয়। এক্ষেত্রে এসব চার্জ কতটা বেশি দিয়ে নিজের দলের লোককে কতটা সুবিধা দেয়া হলো সেটা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে টিআইবির সীমাবদ্ধতা রয়েছে। গত সরকারের সিংহভাগ দুর্নীতিই হয়েছে এভাবে। আবার আমাদের পাবলিক পারসেপশনও ত্রুটিপূর্ণ।
ধন্যবাদ। অনেক অনেক ভাল থাকবেন।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:২৮
ক্লোন রাফা বলেছেন: পরিসংখ্যানের হিসেবে হয়তো অন্য সরকারের আমলে বেশি হয়েছে । কিন্তু এই সরকার একটানা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থাকার কারনে সামষ্টিকভাবে বিরাট অংকের হিসেব চলে আসে। মানুষ একদিকে দ্রব্যমুল্যের যাতাকলে নিস্পেষিত হোচ্ছে আরেকদিকে দুর্নীতিবাজদের শণৈ শণৈ উন্নতিতে হতবাক হয়েছে!সেই টাকা আবার পাচার হয়ে গেছে বিদেশে। কাজেই মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। এই কারনগুলো যোগ হয়ে মানুষ চরম ক্ষিপ্ত ছিলো সরকারের উপর।
শুধু তাই নয় উল্লেখযোগ্য কোন দুর্ণীতিবাজের কোন বিচার বা শাস্তি বাস্তবায়ন হোতে দেখে নাই।তুচ্ছ জিনিস পত্র ক্রয়ে যে ভাউচার প্রকাশিত হয়েছে তার কোন সঠিক তদন্ত বা চুড়ান্ত ফলাফল কি দেখেছেন কোথাও। শুধু আর্থিক দুর্নীতি নয় ক্ষমতার প্রয়োগে অন্যায় সেটাও একটা দুর্ণীতি । সব কিছু হিসেব করলে অমার্জনীয় অপরাধে অপরাধী বিগত সরকার। কাজেই আর্থিক খাতের দুর্নীতির পরিসংখানই সব কিছুর মাপকাঠি নয় ।
দুঃখিত শতভাগ প্রসঙ্গে না থেকে মন্তব্য দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ॥
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
বিষাদ সময় বলেছেন: দেরিতে মন্তব্যের উত্তর দেয়ায় দুঃখিত।
দুঃখিত শতভাগ প্রসঙ্গে না থেকে মন্তব্য দেওয়ার জন্য।
দুঃখিত হওয়ার কিছু নাই ভাই। শতভাগ প্রসঙ্গে থেকে মন্তব্য করা যায়না, আর করলেও তা ব্লগের কন্টেক্সট এ পানসে লাগে।
আপনার যু্ক্তিপূর্ণ মন্তব্য পড়ে ভাল লাগলো এবং মন্তব্যের সাথে মোটামুটি সহমত বলতে পারেন।
পরিসংখ্যানের হিসেবে হয়তো অন্য সরকারের আমলে বেশি হয়েছে । কিন্তু এই সরকার একটানা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থাকার কারনে সামষ্টিকভাবে বিরাট অংকের হিসেব চলে আসে।
আপনি দুর্নীতির ব্যাপকতা নিয়ে ভাল একটা যুক্তি দিয়েছেন। দুর্নীতির আকার বড় হওয়ার পিছনে এটা মনে হয় অন্যতম কারন।
ধন্যবাদ এবং অনেক অনেক শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
সম্পদের পরিমাণ হিসেব করলে শেখ হাসিনার শেষে ২ টার্মে বেশী সম্পদ ডাকাতী করেছে ব্যুরোক্রেটরা, ব্যাংকারেরা, ঋণ গ্রহিতারা, পুলিশ ও অন্যন্য বাহিনী ও দলের লোকেরা।