নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে বাংলাদেশকে বর্ষা মৌসুমে ডুবিয়ে, শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে রেখে ভারত যে খুব আরামে আছে বেপারটা তেমন না ৷
.
কলকাতা বন্দরকে বাঁচানোর জন্য ফারাক্কা বাঁধ দিয়েছিলো সে কলকাতা বন্দরকে সেই ভাবে বাঁচাতে পারেনি উল্টো বন্দর সচল রাখতে ড্রেজিংয়ে আরো বেশী খরচ হচ্ছে ভারতের,
.
দাদারা ভাবছিলো ফারাক্কা নির্মাণ করলে স্থানীয়রা আর বন্যার সম্মুখীন হবে না বাস্তবে হয়েছে তার উল্টো ৷
.
অথচ এই ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করার জন্য সোভিয়েত রাশিয়ার সহায়তায় বিলিয়ন ডলার খরচ করেছিলো ভারত!!!
.
বাঁধের উপ্রে রেলসহ যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে, এখন এই বাঁধের সম্পর্ক ভাঙ্গা দূরহ হয়ে গেছে, কেউ বলছে গেট ভাঙ্গো, যোগাযোগ ভালো রেখে আবার কেউ কেউ বলছে পুরো বাঁধ ভাঙ্গো ৷
.
স্বয়ং বিহারের মূখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন!
.
ভারত যদি কখনো ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গেও ফেলে সেটা হবে নিজেদের স্বার্থে তখনো বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের অর্জন বলে ফায়দা লুটের চেষ্টা করবে,
.
ফারাক্কা ইস্যু নতুন না এটা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর স্বয়ং বঙ্গবন্ধু আলোচনা শুরু করেছিলেন তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে, কোন লাভ হয়নি ৷
.
ভারত, আমেরিকা, ইসরাইল, রাশিয়াসহ পৃথিবীর কোন দেশ নিজ দেশের স্বার্থ রেখে বন্ধুর কথা চিন্তা করেছে, এমন হয়েছে শুনিনি ৷
.
একমাত্র আমরা মনে হয় হাতেম তায়ী জাতি, এগ্লা নিয়ে বলবো না!
.
ফারাক্কা ১৯৬১ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের ২১শে এপ্রিল নির্মাণ শেষে বাঁধ চালু করার কয়েক মাস পর মাওলানা ভাসানী পদ্মা নদীকে বাঁচাতে রাজশাহী থেকে ফারাক্কা অভিমুখে লং মার্চে ঘোষণা দিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন,
.
পরে অবশ্য রাজনীতিক টানাপোড়েন কিংবা গদি হারানোর ভয়ে কোন পক্ষকে সেভাবে কলার চেপে ধরে অধিকার আদায়ের মানসিকতা দেখেনি ৷
.
আর একটা বেপার মাথায় রাখা দরকার, বিপ্লবের সূচনা হয় জনগন থেকে, জনগনের চাপ আর তোপ ছাড়া অধিকার আদায় হওয়াটাও হাস্যকর!
.
সচেতনতা ঘর থেকে আসতে হয়, তার জন্য দরকার বেপারগুলো জানার চেষ্টা করা, কনসেপ্ট ক্লিয়ার থাকতে হয় নাহলে অন্যদের কথা চিন্তা না করে নিজ স্বার্থে করা বিলিয়ন ডলারের বাঁধও গলার কাঁটা হয়ে যাবে ৷
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: তবুও ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র,এই শান্তনা নিয়েই বাঙালী জাতি এগিয়ে যাবে।
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভারত আমাদের বন্ধু। বন্ধু কি বন্ধুর ক্ষতি করে?
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০১
অধীতি বলেছেন: অজানা কিছু তথ্য জানলাম। ধন্যবাদ
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
বিটপি বলেছেন: ফারাক্কা বাধের কিছু উপকারী দিকও আছে। পাবনা ও কুষ্টিয়ার মাঝে অবস্থিত ফকির লালন শাহ সেতু এবং মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুরের মাঝে অবস্থিত পদ্মা সেতু - এই বৃহৎ স্থাপনাদ্বয় নির্মাণ করা সম্ভবপর হতনা, যদি ফারাক্কা বাধের মাধ্যমে এই নদীর গতিকে নিয়ন্ত্রণ করা না হত।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৭
জগতারন বলেছেন:
ভারতীয় চাপে বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্প বন্ধ হয়েছে।
ভারত বিগত ১২ বছরে ধরে গঙ্গা ব্যারেজ প্রকল্প বন্ধ রেখেছে,
এতে করে ২০২৬ এ আসন্ন গঙ্গা পানি চুক্তির নেগোসিয়েশান কৌশলে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ।
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩২
জগতারন বলেছেন:
আন্তর্জাতিক নদীতে পশ্চিম বাংলা বাধঁ দিলেন কোন আইনে?
তিস্তার পানি ভারতের একার ?
তিস্ত নদি বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার অভিন্ন নদি।
তিস্তার পানিতে বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার সমান সমান অধিকার।
আপনি আমাদের ন্যায্য্ হিস্যাটা বুঝিয়ে দিচ্ছেন না কেন ?
পানি নীতির আন্তর্জাতিক নিয়ম লঙ্ঘন করছেন মমতা ব্যানার্জি, আপনি!
আমরা ভারতের ভাগের পানি চাচ্ছি না !!
পানি ভারত আটকে রাখতে পারবে না!!
আমরাও সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪৩
জগতারন বলেছেন:
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও প্রতিবেশি ভাটীর দেশ মেক্সিকোর-এর উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া
কলোরেডো নদির উপর জগত বিখ্যাত হুবার ড্যাম নির্মান করেছে।
পানির ন্যাজ্য হিস্যা মহা প্রতাপশালী আমেরিকা যুক্ত্রাষ্ট্র প্রতিবেসী রাষ্ট্র ম্যাক্সিকো বুঝিয়ে দিয়ে।
এ-কে-ই বলে ইনসাব, ও আন্তর্জাতিক নদী-আইন মান্যতা।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪৯
জগতারন বলেছেন:
প্রতিবেসী পশ্চিম বাংলা
বাংলাদেশের ন্যায্য হিসাবের পানি বুঝায়ে দিচ্ছেন না।
এই ভাবে গোয়ার্তুমি !
মনে রাখবেন এই গোয়ার্তুমির হিসাব একদিন
আপনাদের কড়ায়-গন্ডায় দিতে হবে একদিন।
তখন আর এই সমস্ত গোঢ়া কাজ-কর্মের সংশোধনের সময় থাকবেনা।
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫২
জগতারন বলেছেন:
ভারত যতই বলুক বাংলাদেশকে ভালবাসি,
এটা তাদের শুধুমাত্র মুখের কথা।
বাড়তি পানি নেই বলে কি ন্যায্য হিস্যা থেকে বাংলাদেশ বঞ্চিত থাকবে?
শুধু তিস্তার পানি বন্টনই নয়,
তিস্তা নদী খনন করে শুস্ক মৌসুমের জন্য পানি ধরে রাখতে হবে?
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৬
জগতারন বলেছেন:
টোল না দিয়ে, রাস্তা নির্মাণ খরচ না দিয়ে,
রাস্তা রক্ষণাবেক্ষণ খরচ না দিয়ে ভারত
প্রায় ফ্রি বাংলাদেশের স্থল ট্রানজিট সুবিধা ভোগ করছে।
উল্টো রাস্তা নির্মানে ভারত উচ্চ সুদে
বাংলাদেশকে ঋণ নিতে বাধ্য করেছে।
এ সমস্ত খবর বাংলাদেশের জনগনের ওয়াকিবহাল থাকতে হবে।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০৫
জগতারন বলেছেন:
স্বামী হীন, সংসার হীন, ছেলেমেয়ে হীন
একট অস্বাভাবিক মহিলা মমত ব্যানার্জি।
মমতা ফমতা'র আগে ভারত ছিল, বংগ ছিল,
বাংগালী ছিল, নদী ছিল, মাছ ছিল।
এখনও নদী আছে, পানি আছে, বাংগালী আছে।
মমতা ফমতা'র মুখ্যমন্ত্রী কালিন সময়ের পরেও সবকিছু থাকবে।
সীমান্তের পশ্চিম পাশের বাংগালীর যদি পানি দরকার হয়,
পূর্ব পাশের বাংগালীরও পানির দরকার;
মমতা ফমতা মুখ্যমন্ত্রী অনেক রাজনীতি করে,
অনেক রীতিনীতি মানেন কিন্তু
এই ছোট্ট লজিকটি তিনি বুঝতে পারেন না !
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
রানার ব্লগ বলেছেন: ফারাক্ক এখন ভারতের গলার কাটা।
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০২
নীল আকাশ বলেছেন: @জগতারন: সাহেব স্বশুর বাড়ির যতই আবদার আসুক, বৌ কী সেইগুলো ফেলতে পারে?
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ভারত যদি কখনো ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গেও ফেলে সেটা হবে নিজেদের স্বার্থে তখনো বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের অর্জন বলে ফায়দা লুটের চেষ্টা করবে