নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
ঈগল আর শকুন দুই জন ই তীক্ষ্ণ দৃষ্টি সম্পন্ন হলেও তাদের মধ্যে স্বভাবগত পার্থক্য আছে,
.
ঈগল কখনো মরা প্রাণী খায় না কিংবা কোন শিকার মরে গেলে খাবে সেই আশায়ও থাকে না ।
.
শকুন সব সময় মরা প্রাণীর খোঁজ করে কিংবা অপেক্ষা করে কখন প্রাণীটি মরলে তার আহারের ব্যবস্থা হবে ।
.
এই দুটি পাখির অনেক উচ্চতা থেকে স্পষ্ট দেখার ক্ষমতা থাকলেও দৃষ্টিভঙ্গী ভিন্ন,
তারা তাদের সক্রিয় চোখ দুজন দুভাবে ব্যবহার করে ।
.
সাধারণত দিবালোকের শিকারী পাখি বলতে ঈগল, শকুন, চিল, বাজ, শিকরে,তিসাবাজ,কাপাসি, মাছমুরাল, শাহিন,টিকাশাহিন,কেস্ট্রেল, কারাকারা, কনডর ইত্যাদি পাখিকে বুঝিয়ে থাকে
.
সুতরাং তাহলে নিশ্চিত ঈগল আর শকুন দুটি শিকারী পাখি প্রজাতি,
.
ঈগল সাধারণত সাপ, ইঁদুর, কাঠবিড়ালী, ব্যাঙ, বানর, হাস মুরগি থেকে শুরু করে ভয়ঙ্কর প্রাণীদের সাথে যুদ্ধ করে তাদের খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে বেঁচে থাকে ।
.
অন্যদিকে শকুন মৃত হরিণ, গরু,ছাগল,মোষ, জেব্রা হাম্বি তাম্বি শিকারের আশায় থাকে! এদের খেয়ে বেঁচে থাকে!
.
একজনের পুরো জীবন সংগ্রাম মুখর আরেকজনের মাম্মী ড্যাডির ছেলেদের মতো,
.
দুই জন ই শিকারী ট্যাগ নিয়ে বেঁচে আছে, বেঁচে থাকে কিন্তু দিনশেষে সবাই ঈগলকে নিয়ে গর্ব করে, বুকে ঈগলের প্রতিকৃত লাগিয়ে ঘুরে,
.
আর একই গোত্রের আরেক পাখিকে শকুনের বাচ্চা বলে গালি দেয়!
.
শিকারী ট্যাগ নিলেই শিকারী হওয়া যায়না রে পাগলা! সবকিছু এতো সোজা না । মাটি কামড়ায় বেঁচে থাকতে হয়!
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবকিছু এত সোজা না, মাটি কামড়ায়ে বেঁচে থাকতে হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।