নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
করোনাভাইরাসের সংক্রমণে একইদিনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার সংশ্লিষ্ট পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে গতকাল শনিবার! এদিকে আজ থেকে সীমিত পরিসরে খুলছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। দেশ থেকে উঠে গেলো লকডাউন! কিছু বলার নেই, হতভম্ব হয়ে আছি।
=====================
১/ চবির আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক, জনাব সাবরিনা ইসলাম সুইটি ম্যাডাম মারা গেলেন রাত আড়াইটায়।
২/ নাট্যকলা বিভাগের সহকারী গ্রন্থগারিক জনাব মাসুম মারা গেলেন করোনা উপসর্গ নিয়ে।
৩/ যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের মোদ্দাচ্ছির হোসাইনের বাবা মারা যান সাড়ে বারোটায়।
৪/ একই বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ফরিদা নাসরিনের বাবাও গতকাল মারা গেলেন!
৫/ এর আগে দুপুরেই মারা যান চবি প্রকৌশল দপ্তরের উর্ধ্বতন সহকারী হুমায়ুন কবির ভুঁইয়া।
==================
দেশে যখন সর্বোচ্চ মৃত্যুর মড়ক লেগেছে, তখন খুলে দেয়া হলো সব অফিস। সংক্রমণ এর উর্ধ্বগামী রেখায় আপনি যতই সচেতন হোন না কেন, রাষ্ট্র কিন্তু অর্থনীতির 'চাকা'কে গুরুত্ব দিচ্ছে! অথচ গাড়ির 'ইঞ্জিন'ই যদি না থাকে 'চাকা' তো অচল পার্টস! সংক্রমণে ভয়াবহ হয়ে উঠছে চট্টগ্রাম, গতকাল হাটহাজারী ছিলো সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ চিহ্নিত এলাকা। তাই, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কঠোর লকডাউন চালুর দাবী তুলুন। চট্টগ্রামে কার্ফিউর দাবী তুলুন। রাষ্ট্রের অপরিনামদর্শী সিদ্ধান্তের খেসারত দিতে হবে নাগরিকদের, এ কেমন মানবিক রাষ্ট্র?
তথ্যসূত্রঃ অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর রাজীব নন্দী, যোগাযোগও সাংবাদিকতা বিভাগ ৷
২| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১৯
সাইন বোর্ড বলেছেন: মন খারাপ করার মত খবর !
৩| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১৫
চাঙ্কু বলেছেন: এত মৃত্য!
৪| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
লকডাউনে শিক্ষকেরা বসে বসে খই খেয়েছে?