নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
করোনার দিনে আল্লাহকে স্মরণ করলে মনে প্রশান্তি বাড়ে কিন্তু হঠাৎ করে নামায পড়তে গেলে নামাযের গুরুত্বপূর্ণ দোয়া ভুল হবার আশংকা থাকে,
প্রথমে যা নির্ভুলভাবে পড়া দরকার তা হলো ছানা
তারপর নামাযের মাঝখানে খেয়াল করবেন নিম্নের তাশাহুদ ভালোভাবে মনে পড়ছে না
অতপর শুদ্ধভাবে জানা দরকার দুরুদ
এরপর চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন দোয়া মাসূরার দিকে
সর্বশেষ যাচাই করে নিন্ দোয়া কুনুত শুদ্ধ মনে পড়ছে কি না
শিক্ষার কোন বয়স কিংবা লজ্জা নেই, আমি নিজে সমস্যা মোকাবেলা করছি তাই মনে হলো ব্লগার ভাইদের কাছে শেয়ার করি, কারো যদি উপকার হয়!
কেউ আশা করে আস্তিক নাস্তিকের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন না! যার যার ধর্ম তার তার সম্পদ!
এই ক্রান্তিকালে সবার অন্তত মনের শান্তির জন্য হলেও সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ কামনা করা দরকার বলে মনে হচ্ছে!
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: আমীন
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: «بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ»
উচ্চারণঃ বিস্মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদুররু মা‘আ ইস্মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম।
অর্থঃ আল্লাহ্র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
«لَّآ إِلَٰهَ إِلَّآ أَنتَ سُبۡحَٰنَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ ٱلظَّٰلِمِينَ»
উচ্চারণঃ লা- ইলা-হা ইল্লা- আনতা, সুবহা-নাকা ইন্নী কুনতু মিনায্ য-লিমীন।
অর্থঃ আপনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। আমি আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিশ্চয় আমি যালেমদের অন্তর্ভুক্ত।
«اللَّهُمَّ إِنِّى أَعُوذُ بِكَ مِنْ جَهْدِ الْبَلاَءِ، وَدَرَكِ الشَّقَاءِ، وَسُوءِ الْقَضَاءِ، وَشَمَاتَةِ الأَعْدَاءِ»
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা আ‘ঊযুবিকা মিন জাহ্দিল বালা- ওয়া দারাকিশ শাক্বা- ওয়া সূইল ক্বাযা- ওয়া শামা-তাতিল আ‘দা ।
অর্থঃ ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে কঠিন বালা-মুছীবত, চরম কষ্ট, ফয়সালার অনিষ্ট এবং (আমার বিরুদ্ধে) শত্রুদের মনতুষ্টি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি’।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ الْبَرَصِ وَالْجُنُونِ وَالْجُذَامِ وَمِنْ سَيِّئْ الأَسْقَامِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাসি ওয়াল জুনুনী ওয়াল জুযামী ও মিন সায়্যিইল আসকাম।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট শ্বেতরোগ পাগলামি ও কুষ্ঠ রোগসহ সকল জটিল রোগ থেকে আশ্রয় চাই।
«بِسْمِ اللَّهِ، تَوَكَّلْتُ عَلَى اللَّهِ، وَلَاَ حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلاَّ بِاللَّهِ»
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি, তাওয়াককালতু ‘আলাল্লা-হি, ওয়ালা হাওয়া ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
অর্থঃ আল্লাহ্র নামে (বের হচ্ছি)। আল্লাহর উপর ভরসা করলাম। আর আল্লাহর সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং (সৎকাজ করার) কোনো শক্তি কারো নেই।
«اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ، اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ: فِي دِينِي وَدُنْيَايَ وَأَهْلِي، وَمَالِي، اللَّهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَاتِي، وَآمِنْ رَوْعَاتِي، اللَّهُمَّ احْفَظْنِي مِنْ بَينِ يَدَيَّ، وَمِنْ خَلْفِي، وَعَنْ يَمِينِي، وَعَنْ شِمَالِي، وَمِنْ فَوْقِي، وَأَعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أَنْ أُغْتَالَ مِنْ تَحْتِي»
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল- ‘আ-ফিয়াতা ফিদ্দুনইয়া ওয়াল আ-খিরাতি। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল-‘আ-ফিয়াতা ফী দীনী ওয়াদুনইয়াইয়া, ওয়া আহ্লী ওয়া মা-লী, আল্লা-হুম্মাসতুর ‘আওরা-তী ওয়া আ-মিন রাও‘আ-তি। আল্লা-হুম্মাহফাযনী মিম্বাইনি ইয়াদাইয়্যা ওয়া মিন খালফী ওয়া ‘আন ইয়ামীনী ওয়া শিমা-লী ওয়া মিন ফাওকী। ওয়া আ‘ঊযু বি‘আযামাতিকা আন উগতা-লা মিন তাহ্তী)।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট দুনিয়া ও আখেরাতে ক্ষমা ও নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট ক্ষমা এবং নিরাপত্তা চাচ্ছি আমার দ্বীন, দুনিয়া, পরিবার ও অর্থ-সম্পদের। হে আল্লাহ! আপনি আমার গোপন ত্রুটিসমূহ ঢেকে রাখুন, আমার উদ্বিগ্নতাকে রূপান্তরিত করুন নিরাপত্তায়। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে হেফাযত করুন আমার সামনের দিক থেকে, আমার পিছনের দিক থেকে, আমার ডান দিক থেকে, আমার বাম দিক থেকে এবং আমার উপরের দিক থেকে। আর আপনার মহত্ত্বের অসিলায় আশ্রয় চাই আমার নীচ থেকে হঠাৎ আক্রান্ত হওয়া থেকে।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই
নাস্তিকেরা এই মহান দোয়ার
ফজিলত বুঝতেই চায়না।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দোয়া কুনুত অনেকে মুখস্থ করতে ব্যর্থ হয়।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সানা ও দোয়া মাসুরা পড়া ঐচ্ছিক। অবশ্যই পড়া উত্তম। তবে কোনও কারণে ভুলে গেলেও নামাজে কোনও সমস্যা হবে না। দোয়া মাসুরার জায়গায় কেউ চাইলে বাংলায় আল্লাহর কাছে কিছু চাইতে পারে। সেজদাতে গিয়ে 'সুবাহানা রব্বি ইয়াল আলা' ৩ বার বলার পর আল্লাহর কাছে বাংলায় কিছু চাইতে পারে। সিজদার সময় আল্লাহ বান্দার সবচে নিকটে থাকেন তাই এই সময়টা আল্লাহর কাছে কিছু চাওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়। রুকুতে গিয়ে ' সুবাহানা রব্বি ইয়াল আজিম' ৩ বার বলা সুন্নত। ভুলে কেউ না বললেও নামাজের ক্ষতি হবে না। একই কথা সেজদার ক্ষেত্রে। নামাজে ফরজ বা ওয়াজিব ছুটে গেলে নামাজ হয় না। দোয়া নিজের মাতৃভাষায় করাতে কোনও সমস্যা নাই বরং এটাই স্বাভাবিক। কোরানের অনেক আয়াত দোয়া হিসাবে আমরা পড়ি কারণ কোরানের ভাষা শৈলী অবশ্যই আমাদের বলা কথার চেয়ে উত্তম। তাছাড়া সেই দোয়া গুলি আল্লাহর নবী ও পরহেজগার বান্দারা করেছেন।
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মনোযোগ দেওয়া দরকার । আল্লাহ তৌফিক দিন।