নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
প্রায় বিশ মাসে ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা শিশুর জন্ম হয়েছে এবং প্রতিদিন প্রায় ৬০ টি শিশু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জন্ম নিচ্ছে,
.
১১ লাখের সামান্য বেশী রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছিলো এখন বাচ্চা কাচ্চাসহ প্রায় ১২ লাখ!
.
হিসেব মতে বছরে ২২০০০ হাজার শিশু জন্ম নিলে ৫ বছরে এক লাখ রোহিঙ্গা বাড়ছে! কয়েক বছরের মধ্যে ১৩ লাখ হবে!
.
এখনো সংখ্যাটা গাণিতিক, ধরেন আপনারা প্রায় সমবয়সী ২ ভাই তাদের ৩ জন করে সন্তান হলে পরিবারে হুট করে বাবা মাসহ ১২ জন সদস্য হবে আর ভাই যদি ৫ হয় প্রায় একই সময়ে সদস্য সংখ্যা বউসহ ২১ জন হবে!
.
বেপারটা তখন জ্যামেতিক হয়ে যাবে! স্বাধীনতার পর আমাদের জনসংখ্যা ছিলো প্রায় ৭ কোটি তারপর ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যাকে দেশের ১ নম্বর সমস্যা ঘোষণা এবং শত শত পদক্ষেপ নেওয়ার পরও বর্তমানে তা প্রায় ১৮ কোটি হয়ে গেছে!
.
রোহিঙ্গাদের যে প্রজনন তাতে আগামী কয়েক দশকে সেটা কোটি ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভবনা আছে!
.
আমাদের দেশের জনসংখ্যার যখন ৫ থেকে ১০ ভাগ রোহিঙ্গা হয়ে যাবে তখন বাত্তি দিয়ে খুঁজেও একটা এনজিও পাবেন না!
.
এনজিওগুলো তাদের কয়দিন বা চালাবে! একদিন যখন অভাব দেখা দিবে তখন তারা পেটের টানে দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে যাবে!
.
অসাধু মহল তাদের দিয়ে সহজে ট্রেনিং করিয়ে গুম হত্যা খুন রাহজানিতে জড়িয়ে নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করবে,
.
শুরু হয়ে যাবে গভীর এক সংকট! মাদার অব হিউমিনিটি যারা ট্যাগ দিয়েছিলো তারা মুখ লুকিয়ে গর্তে ঢুকে পড়বে!
.
আর যেহুতু রোহিঙ্গারা অশিক্ষিত বর্বর কিংবা সভ্যতার আলো থেকে দূরে ছিলো কিংবা আছে তারা দিন থেকে দিন হিংস্র হয়ে উঠতে থাকবে!
.
নিজেদের একটি অঞ্চল গড়তে মরিয়া হয়ে উঠবে! তখন তাদের গিলতেও পারবেন না, ফেলতেও পারবেন না! সদা আন্তর্জাতিক চাপ!
.
রোহিঙ্গা হঠাও আন্দোলনের সূত্রপাত হবে, চলবে থেকে থেমে সংঘর্ষ! সরকার বিদেশীদের কথায় কান ধরে উঠবস না করলে তখন ট্রাম্প কার্ড হিসেবে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করে তাদের শক্তিশালী করা হবে!
.
যেভাবে আমেরিকা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে আইএস সৃষ্টি করেছিলো!
.
একদিন কোন এক ভুলের কারণে যারা সৃষ্টি করেছে তারাও তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না, তারপর কোন এক বিসিএসের কমন রচনা হবে 'রোহিঙ্গা ক্রাইসিসের সমাধান কি আদৌ সম্ভব, হলে বিস্তারিত বর্ণনা দাও!'
.
পৃথিবীর হার্ট আমাজানে আগুন লাগছে মর্মে যাদের দরদ উতলায়ে পড়তেছে তারা তো খবরও রাখে না ১০ হাজার একর বনভূমি সাবাড় করে রোহিঙ্গা বসতি করা হয়েছে!
.
উখিয়া ও টেকনাফের স্থানীয় মানুষের চেয়ে রোহিঙ্গারা সংখ্যায় দ্বিগুণ এবং শক্তিশালীও,
.
কোনভাবে বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ড থেকে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না!
.
এখন মুখ দিয়েছেন যিনি খাদ্য দিবেন তিনি অথবা রোহিঙ্গা মুসলিম আমরাও মুসলিম, ভাই ভাই খেলা খেললে তো হবে না!
.
ভাইকে বিপদে কোলে তুলে আশ্রয় দিয়েছিলাম কিন্তু সে তো এখন আমার ঘর দখল করে বসে আছে! সামান্য কৃতজ্ঞতাবোধও নেই!!!
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিংরা বেশি দিন থাকবে না। তারা অবশ্যই চলে যাবে। অস্থির হবার কিছু নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা শিবিরে কি ভায়াগ্রা কারখানা খুলেছে?