নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
আমি যখন বুঝেছি লাইফে নিজেকে প্রুভ করার চেয়ে ইমপ্রোভ করাটা জরুরী তখন আমি ভুলে যেতে শিখেছি আমার কোন বন্ধু বিসিএস ক্যাডার হয়েছে কিংবা কে কবে প্রাডো গাড়ি কিনেছে নতুবা কে কোথায় সুন্দরী গার্লফ্রেন্ডের সাথে সেলফি তুলছে,
.
আসলেই জীবনে প্রমাণ করার কিছু নেই
.
যা আছে তা হলো জীবনটাকে স্কুল ভেবে ছাত্রের মতো গুরুর পা'য়ে বসে শিখতে থাকা!
.
যখন কেউ আমার সামনে বসে ভাবখানা এমন সে 'সফল পুরুষ' তখন আমি ভাবতে থাকি আমি বরং অসফল থেকে শিখতে থাকবো!
.
যে জানে না জানার অধিকার কেবলি তারই আছে
.
জীবন হলো নাথিং টু হাউড, নাথিং টু প্রুভ, নাথিং টু ফিয়ার, নাথিং টু লুজার!
.
মূল বেপার সেই বিখ্যাত উক্তির মতো আমি কখনো হারিনি বরং কখনো জিতেছি, কখনো শিখেছি!
.
শিখতে হলে গুরুর পায়ের কাছে বসে শিখতে হয়! কি ঠেকা পড়ছে যে কারো সারা জীবনের অর্জিত জ্ঞানের সারমর্ম সে আপনাকে নিজ থেকে বিলিয়ে দিবে!
.
Improve মানে I am prove সুতরাং নিজে থেকে প্রুভ করার কিছু নেই!
.
একজন রিক্সা চালক চাইলেই শিল্পপতি হতে পারবে না কিন্তু সে চাইলে খুওব সহজে নিজেকে ইমপ্রোভ করতে পারবে গতকালের চেয়ে আগামী দিনকে সুন্দর করতে পারবে!
.
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কুলে আমার রোল যখন সেঞ্চুরির কাছাকাছি ছিলো তখন আমাকে অনেকে বলতো তোমাকে ফাস্ট সেকেন্ড থার্ড হতে হবে! প্রমাণ করতে হবে তুমি সেরা! আমিও প্রমাণ করতে থাকলাম শেষের দিক থেকে আমিই সেরা!
.
আমার বেলুন চুপসে যেতো!
.
যখনি কেউ একজন বললো তুমি বরং আজকে নব্বই জনের পিছনে তো কি হয়েছে কাল অন্তত আশি জনের আগে থাকার চেষ্টা করো!
.
সামান্য একটা কথা আমাকে এতো মোটিবেট করলো যে আমার চুপসে যাওয়া বেলুন তখন আস্তে আস্তে ফুলতে শুরু করলো!
.
রোল ১৮ হলো! ভাবলাম এভাবে ইমপ্রোভ করতে থাকলে আবার প্রুভ হয়ে যেতে পারে! ফোলতে থাকা বেলুন ফুটে যেতে পারে!
.
জানেন তো অসময়ে বেলুন এবং গোলাপ কোনটাই ফুটা ঠিক না!
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মহল্লায় ওয়াজ হচ্ছে।
জুম্মার নামাজের পরেই শুরু হয়েছে। ওয়াজ স্থানের বাইরে বিভিন্ন স্থানেও মাইক লাগানো হয়েছে।
মাইকে বয়ানের আওয়াজ প্রচন্ড কানে লাগছে। আশপাশে শতশত ফ্লাট আছে।।কয়েক হাজার বাসিন্দা আছেন।
পরীক্ষার্থী আছে, অসুস্থরা আছেন, বন্ধের দিনে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সময় কাটানোর জন্যে অনেকেই বিশ্রামে আছে। অথচ এই অবস্থা..!
ওয়াজ করেন বয়ান করেন অসুবিধা নাই। আপনারা যেখানে করছেন সে প্যান্ডেলের ভিতরে সীমিত আকারে সহনীয় আওয়াজে মাইক ব্যবহার করেন। আপনাদের ওয়াজ অত্যাচার করে আমাদেরকে পাড়াসুদ্ধ শুনাচ্ছেন কেন?
শব্দ দূষণ করছেন কেন?
একবারও কি আপনাদের মস্তিষ্কে আসেনি --
আশপাশের ফ্লাটগুলি বাসাবাড়িতে অনেক মানুষ বিশ্রামে আছেন, অসুস্থ্য রোগি আছেন, পরীক্ষার্থী আছেন ইত্যাদি..!
ইয়া আল্লাহ.. আপনি আমাদের শুভবুদ্ধি দান করুন, ধর্মীয় চর্চ্চা প্রয়োগে মানবিক করুন..!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
নতুন বলেছেন: জীবনে প্রতিযোগিতার দরকার নাই। বরং নিজে পরিবার,বন্ধু,আত্বীয়দের নিয়ে সুখী কিনা এটা নিয়ে কাজ করা উচিত।