নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
আমি কেনো লাইক কমেন্ট ব্লগের উত্তর দিইনা এটা নিয়ে অনেকে আমাকে অহংকারী মুডি ব্লা ব্লা যা বলেন না কেনো বেপারটা এমন না,
.
২০১৪ সালে সকালে উঠে মনে হলো কার যেনো একটা পোস্ট ভুলে লাইক না দিয়ে এক সপ্তাহ পার করে চলে এসেছি তারপর শুরু হলো চিরুনী অভিযান! কি যেনো নাম তার! কি যেনো লেখাটা!
.
একটি পোস্টে ভুলে লাইক না দিয়ে চলে যাওয়ায় এতো বেশী অনুতপ্ত হয়েছিলাম যে তন্ন তন্ন করে সবার পোস্টে লাইক আছে কি না দেখতে লাগলাম!
.
কিন্তু হঠাৎ একদিন এক বন্ধু টিটকারী করে বলেছিলো, দোস্ত তোর পোস্টে এতো লাইক কেনো জানিস কারণ তুই সবার পোস্টে লাইক দিয়ে বেড়াস্
.
তারপর থেকে আজ অবধি বিশেষ কোন পোস্ট কিংবা সুন্দরী ছাড়া আর এক হালি বছরে কাউকে লাইক দিইনি!
.
আমার ক্যারিয়ারের শুরুতে কলেজ থেকে আমি প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সম্পৃক্ত সুতরাং আমি অনলাইনে লিখি বেপারটা তেমন না!
.
২০০৫ থেকে জনপ্রিয়তার স্বাদ পাওয়া শুরু আমার ক্যাম্পাস পত্রিকা থেকেই সুতরাং জনপ্রিয়তা কখনো পুঁজি করিনি
.
কে একজন আবারো টিটকারী করে বলেছিলো ভাই অনলাইন কোন লেখার মাধ্যম কি হতে পারে?
.
তারপর থেকে আমাদের একটা পণ ছিলো একদিন এখানে এই ফেসবুকে আমরা সেরা লেখাগুলোর প্রাণ দিবো সেই থেকে শুরু গুরু.....!
.
তখন ফেসবুক কেবল লুল মাধ্যম ছিলো! বাংলিশ লিখতাম! একমাত্র আরিফ আর হোসাইন, ময়লা বাবা, কাসাফাদ্দৌজ্জা নোমান ভাইসহ কয়েকজন বাংলায় লিখতো! জেলাস হতাম! বাংলা টেক্সট একটা লিংক ছিলো বহুত কষ্টে ইংরেজী ওয়ার্ড ট্রান্সফার করে কয়েক লাইন বাংলা লিখতাম!
.
হঠাৎ এন্ড্রোয়েড হাতে আসলো! একটা সফটওয়ার ডাউনলোড করে দেখলাম বাংলা লেখার সুব্যবস্থা আছে! খুশিতে লাফ দিয়ে উঠলাম!
.
একদিন টানা পরিশ্রম করে বাংলা কিভাবে লিখতে হয় আয়ত্ত করে নিলাম কিন্তু যুক্ত বর্ণগুলো নিয়ে বড্ড ঝামেলা!
.
সত্যি আমারও কিছু কথা আবেগ অনভূতি আছে যেগুলো যখন তখন ইচ্ছে প্রকাশ করতে পারবো ভেবে ভালো লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হলো!
.
কারণ প্রিন্ট এমন একটি মিডিয়া যেখানে একটি টপিকস্ নিয়ে লিখতে সপ্তাহ থেকে মাস চলে যায়! নিউজ করো! এডিট করো! প্রুফ দেখো! প্রকাশ করো! গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দাও ব্লা ব্লা! হাড় ক্ষয়ে হয়ে যেতো!
.
কিন্তু আমি এখনো মনে করি অনলাইন ইজ দি বেস্ট! যেখানে লেখা গুনোপোকা খাওয়ার চান্স নেই!
.
কয়েকটি বইয়ের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি তিনশ কপির একটি বই বের করা ব্যয়বহুল কষ্টসাধ্য কিন্তু তা একশ মানুষ পড়ে কি না সন্দেহ
.
লেখার মূল উদ্দেশ্যে যেহেতু পাঠক সম্পৃক্ততা তাই আমি আমাজানের গহীন অরণ্যে কিছু মানুষের সন্ধান পেলে ওখানেও দেয়ালিকা লিখে আসবো!
.
আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে রক্তের শিরা উপশিরায় লেখা মিশে গেছে হয়তো কোন একদিন পৃথিবীতে লেখার সব মাধ্যম হারিয়ে গেলেও তোমার বুকে 'হৃদয়হীনা' শিরোনামে গল্প লিখে আসবো!
২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: কে কবে কি বলেছে তার জন্য আমাদেরকে বঞ্চিত করবেন ?
আমি কি তাহলে এই মন্তব্য এর কোন প্রতিউত্তর পাচ্ছিনা ?
৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
সনেট কবি বলেছেন: বেশ
৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীব্যাপি রাজনীতি এবং ধর্ম দু’টি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অথচ এ দু’টির অপব্যাখ্যা সবচেয়ে বেশি চলছে। এ দুটি জিনিসের অপচর্চার কারণে সারা পৃথিবী শান্তির চেয়ে বেশি অশান্ত হচ্ছে, অথচ দু’টোর উদ্দেশ্যই মানুষের কল্যাণ। এটিকে রক্ষা করতে পারে রাজনীতিদি এবং ধর্মীয় পণ্ডিতরা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: একেবারে মনের কথা গুলো বলেছেন। রক্তে রক্তে মিশে আছে।।।।