নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন জেনারেল ব্লগারের নিজের সম্পর্কে বলার কিছু থাকে না ।

আবদুর রব শরীফ

যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!

আবদুর রব শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'আমিতো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো!\'

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

কাপড় ধৌত করা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা এমন,
.
ফকফকা রোদ! মাঠ ঘাট পথ প্রান্তর চৌচির! আমি কাপড় ধৌত করলাম! রোদ আরো বেড়ে গেলো! খুশিতে মোজা সেন্টু গেঞ্জির সাথে সাত দিন টানা পড়তে থাকা বস্তা টাইপ জিন্স প্যান্টটাও সার্ফএক্সেলে ডুবালাম অতপর রোদে ভ্রু কোঁচকে কাপড় শুকাতে দিয়ে আসলাম তারপর যেই মাত্র দিয়ে আসলাম ঐ মাত্র বৃষ্টি হুরহুর করে আরম্ভ হলো...!
.
আমার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধু মুকুল তখন নতুন বিয়ে করেছে সকালে দেখা! দোস্ত কেমন কাটলো! ভাবী কি করছে? বললো, আমার কাপড় ধৌত করতে গেছে! বললাম, মাশাল্লাহ! সে বললো, শার্ট প্যান্টের সাথে জাইঙ্গটাও ধুতে নিয়ে গেছে....!
.
ভাব আমি তো শর্ট প্যান্ট পড়িনা
.
শুনেছি হাজবেন্ডরা বকা দিলে নাকি স্ত্রী'রা প্রতিশোধ কাপড়ের উপর দিয়ে নেয় হয়তো দেখবেন এমন বাইড়ান বাইড়াইছে যে শার্টের বোতাম ভেঙ্গে গেছে!
.
নয়তো কলার ছিঁড়ে সেখানে ইন্টার লাইন হা করে আছে!
.
নতুবা মোচড়াইতো মোচড়াইতে সুতা লুজ বানিয়ে দিছে অথবা লিপিস্টিক লাগিয়ে দাগ করে আবার ঘষতে ঘষতে উঠিয়ে নিয়েছে!
.
মেয়েদের রাগ নাকি মাথার উপ্রে দিয়ে যায়,
.
আমার ভাবীর উপ্রে ভাই রাগ করে বেশী কিন্তু ভাবী কিছু বলতে পারে না! বললাম এটা এটা করেন সে বললো না 'চা'য়ে থুথু দিয়ে দিয়েছে রাগে' মনে মনে বললাম, ভাই তো চালাক! মনে মনে বলবে এই আর এমন কি দিয়েছে! শুধু রাত আর দিন পার্থক্য!
.
কিউট পার্থক্যগুলো এখন অনেক বেশী হয়ে গেছে,
.
রাজধানীতে কোর্টে প্রতিদিন প্রায় ৫০টি ডিবোর্স আবেদন জমা হয়! দুক্কের বিষয় তার বেশীরভাগ এখন মেয়েরা দিচ্ছে উত্তর সিটি কর্পোরেশনে নারীদের ডিবোর্স দেওয়ার হার সত্তর শতাংশ
.
আগে ডিবোর্স হলে বলতো তিন তালাক এখন বলে 'বেস্ট অব লাক'
.
মানে, 'আমিতো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো!'

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো ভালা না ভালা নিয়া থাইকো।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

শামচুল হক বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

এক লোক তার বউকে বকা দিলে কাঁদতে কাঁদতে বাথ রুমে যেতো
আর হাসতে হাসতে বের হয়ে আসতো। লোকটা ভাবতো বউটা পাগল।
কিন্তু বারে বারে এমন হতে থাকলে একদিন বউকে জিজ্ঞাসা করলো
তোমাকে বকাদিলে কাঁদো আর হাসতে হাসতে বাথ রুম থেকে বের হয়ে আসো
আজ এর কারণ বলতেই হবে না হলে একটা হেস্তনেস্ত হয়ে যাবে। মার ও দিতে পারি।
বউ ভয় পেয়ে বললো যখন তুমি বকা দেও তখন তোমার ব্রাস দিয়ে কমোডে ঘষি তার পর
হাসতে হাসতে বের হয়ে আসি। এই হলো মজেজা !! সুতরাং বউয়ের সাথে মাতুব্বরী করতে যাবেন না।
ওরা মধুর প্রতিশোধ নিতে জানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.