নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাজিদ উল হক আবির

সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯) ৭।শহরনামা (উপন্যাস, মাওলা ব্রাদার্স, ২০২২), ৮। মুরাকামির শেহেরজাদ ও অন্যান্য গল্প (অনুবাদ, ২০২৩), ৯। নির্বাচিত দেবদূত(গল্পগ্রন্থ, ২০২৪), ১০। দেওয়ানেগির চল্লিশ কানুন/ফরটি রুলস অফ লাভ (অনুবাদ, ঐতিহ্য, ২০২৪)

সাজিদ উল হক আবির › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূতির খালের হাওয়া ৪২ঃ কাটথ্রোট কঞ্জুমারিস্ট কালচারের বিরোধী হওয়ায় ছাপার হরফে বই কি বিলুপ্ত হয়ে যাবে শীঘ্রই?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫০

মানবজাতির মধ্যে ছাপার অক্ষরে বই পড়ার অভ্যাস, হয়তো অদূর ভবিষ্যতেই হারায়ে যাবে, কঞ্জুমারিস্ট কালচারের বিকাশে বাঁধা হয়ে দাঁড়ানোর কারনে।
.
বর্তমান সময়ে যা কিছুকে পন্য, বা পন্যের বিজ্ঞাপন, নিদেনপক্ষে পন্যের বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যম বানানো সম্ভব হচ্ছে না এমন সবকিছুকেই ব্যাকডেটেড হিসেবে প্রচার করে সাইডলাইনড করে দেয়া হচ্ছে (যুগের সাথে তাল মিলায়ে চলতে হবে - টেকনো স্লেইভ হওয়ার স্বপক্ষে এই টাইপের বয়ানগুলি খেয়াল করেন)। ব্যবসায়ীদের সুবিধা মোতাবেক টেক এক্সপার্টরা আমাদের রুচি তৈরির মিশনে নেমেছে নানা সোশ্যাল মিডিয়ার টুলস ব্যবহার করে। ইউটিউব, ফেসবুক, বা ইন্সটাগ্রামের অ্যালগরিদমের অটো সাজেশনের ফাঁদে পড়ে আমরা দিনমান ভিডিও দেখে ফিরছি। নানা জাতের ইনফ্লুয়েন্সাররা নানান আজগুবি ভিডিও শেয়ার করছে আমাদের নতুন তৈরি হওয়া টেস্টকে ক্যাটার করবার জন্যে। তার ফাঁকে ফাঁকেই সমানে বিজ্ঞাপন। বরং, উল্টোভাবে বলা চলে যে বিজ্ঞাপনের থ্রুতে কাঁচাডলার কামানোর জন্যেই তারা ভিডিও বানাচ্ছে।
.
বই পড়ার অভ্যাসটা এ ক্ষেত্রে কঞ্জুমারিস্ট কালচারের সরাসরি শত্রু। অডিও ভিজ্যুয়াল মিডিয়ায় যেভাবে পন্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করা সম্ভব, বইয়ের মাধ্যমে তা অতটা পারসুয়েসিভ ওয়েতে প্রচার করা প্রায় অসম্ভব। বরং যারা পড়ে, এবং পড়ার থ্রুতে চিন্তা করে - তারা পুঁজির বিকাশ এবং তার ফলশ্রুতিতে মানুষের পরিচয় এবং অস্তিত্ব যেভাবে রিশেইপড হচ্ছে তা নিয়ে অনেক ক্রিটিকাল প্রশ্ন উত্থাপন করে, যা কঞ্জুমারিস্ট কালচারের বিকাশের পক্ষে অস্বস্তিকর।
.
ফলে, এই পুরো প্রক্রিয়াটাকেই বন্ধ করে দেয়ার জন্যে হয় মানুষের ব্রেইনকে অটোট্রেইন করার মাধ্যমে বই পড়ারে একটা ক্লিশে, যন্ত্রণাদায়ক কাজ হিসেবে রিপ্রেজেন্ট করা হবে (খেয়াল করে দেখেন, এখনই তরুণদের সুবিশাল একটা অংশ বই পড়ারে বাহুল্য মনে করে), অথবা ক্রমশ বইয়ের কাঁচামাল, উপদান ইত্যাদির দাম এতো বাড়ায়ে দেয়া হবে যে , ছাপার হরফে বই প্রকাশের ব্যবসাটা আর কোনক্রমেই বানিজ্যিকভাবে সফল করা সম্ভব হয়ে উঠবে না।
.
প্রবাব্লি আগামী পঞ্চাশ বছরই ছাপার হরফের বই নিয়ে রোমান্টিসিজমের শেষ অর্ধশতক। বই নিয়ে হাউ কাউ করবে আমাদের, বা আমাদের পরের জেনারেশনই, সর্বোচ্চ। তারপর মানুষ বই বাদ দিয়ে পুরোপুরি ভিজ্যুয়াল মিডিয়ার দিকে ঝুঁকবে। ঝোঁকার জন্যে আমাদের ব্রেইনকে ট্রেইন করা হবে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: আমার আসলে মনে হয় যে ছাপার অক্ষরের বই শেষ হয়ে যাবে না । এর আবেদন থাকবে চিরন্তন । তবে একটা থ্রেট যে নেই সেটাও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না !
নিজেকে দিয়েই উদাহরন দেওয়া যায় । আগে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে আমি কিছুটা অংশ বই পড়ে ঘুমাতাম । এই কারণে বিছানার কাছে আলাদা ভাবে বই পড়ার ল্যাম্পের ব্যবস্থা ছিল । কিন্তু গত বছর ধরে এই নিয়মিত ঘুমানোর আগে বই পড়া অভ্যাসটা কমে এসেছে । এর স্থান দখল করে নিয়েছে ইউটিউব ফেসবুক আর অডিও স্টোরি ! যে গল্প আমি আগে রাতে নিজের চোখ দিয়ে পড়তাম এখন সেটা রাতে কানে শুনে শুনে ঘুম দেই ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫২

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনার ঘুমানোর আগের অভ্যাসে পরিবর্তনই আসলে ছাপার হরফে বইয়ের ভবিষ্যতের ব্যাপারে একটা ইঙ্গিত দেয়। আর বইয়ের আবেদন থাকার যে কথাটা বললেন, সেটা হয়তো থাকবে। মানব সভ্যতার উৎকর্ষের একটা প্রমান এই ছাপাখানার হরফ। কিন্তু অ্যারোপ্লেনে চড়ে ১২ ঘণ্টায় যদি পৃথিবীর এক কর্নার থেকে আরেক কর্নারে যাওয়া সম্ভব হয়, তখন রেলগাড়ির প্রতি ভালোবাসা থেকে চার দিন ট্রেনে চড়ে কেউ একই দূরত্ব পাড়ি দেবে না আল্টিমেটলি, অ্যারোপ্লেনে ভ্রমনের সুযোগ থাকলে। এটাই বোঝাতে চাইছি। একটা প্রযুক্তির প্রতি আমাদের ইমশন সেই প্রযুক্তির সাসটেইনেবিলিটি নিশ্চিত করে না।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:২২

রিফাত হোসেন বলেছেন: বাংলিশকে যতটুকু পারা যায় পরিহার করে লেখলে ভাল হয়। আর বইয়ের, কাগজের অবদান অনেক। মানুষই তাকে ধরে রাখবে ও রাখতে বাধ্য। আমি অফিসের কাজে অনেক কিছুই কম্পিউটারে, এমনকি কিছু স্বাক্ষর ডিজিটাইজড করতে হয়। ব্যাংকেও করে থাকি। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে নকল কিন্তু কাগজ রাখা হয়। যেকোন যান্ত্রিক বিভ্রাটে যাতে তথ্য পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৯

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অবদান তো চাকা, বা ষ্টীম ইঞ্জিনেরও অনেক। তাদের আবিষ্কারকে তো মানব সভ্যতার চরম উৎকর্ষ হিসেবেই ধরে নেয়া হয়েছিল একদা। ব্লগার অপু তানভীরকে দেয়া উপরের মন্তব্যটি খেয়াল করুন, তাই বলে ষ্টীম ইঞ্জিন, বা চাকার ওপর নির্ভরতা কমানোর মতো টেকনোলজি যে আবিষ্কার করা হয় নি, তা নয়।

যে কারনে আপনি আমার উপরের লেখার মূল মর্ম ধরতে ব্যারথ হয়েছেন, ঠিক সে কারনেই আমাকে বাংলিশ পরিহার করার পরামর্শ দিলেন। ভাষা, অথবা প্রযুক্তি - কোনটাই কোন স্ট্যাটিক বিষয় নয়। এরা গতিশীল। এবং তাদের গতিপথ ঠিক করে ক্যাপিটাল বা পুঁজি। কাজেই লেখার সময় বাংলা ইংরেজি মেশানো যাবে না - এই ধরনের আবেগ আমি ক্যারি করি না। আপনি কতোটুকু পড়েন, আমার জানা নেই। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ৬৯ এর গনুভ্যুত্থানের ওপর লেখা চিলেকোঠার সেপাই বইটা পড়ে দেখতে পারেন, ষাটের দশকে চায়ের দোকানে, বা রেস্টুরেন্টে নাস্তা খেতে বসে বাংলাদেশী তরুণ যুবকদের কথায় কি অপরিসীম ইংরেজি শব্দের ব্যবহার ছিল। এই স্বাভাবিক সত্য স্বীকার করে নেয়ার ফলে ইলিয়াস, বা তার উপন্যাসের চরিত্রগুলি কম, বা দুর্বল বাঙালি হয়ে যান নি। এরাই ২ বছর পর স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে।

সবচে মজার ব্যাপার, আমাকে বাংলিশ পরিহার করার পরামর্শ দিয়ে করা মন্তব্যে আপনি নিজেই একাধিক ইংরেজি শব্দ মিশিয়ে বাংলিশ লিখেছেন।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫৮

নতুন বলেছেন: বই কম পড়া আমাদের জাতীর জন্য অবশ্যই একটা অনেক খারাপ খবর।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৬

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: তা তো বটেই।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: সাজিদ সাহেব আমি বলেছি যতটুকু পারা যায়। আপনি যতটুকু কথাটা ব্যতিরেখে প্রতিমন্তব্য শেষ করেছেন। আমি ইচ্ছাকৃত আর আমি অনিচ্ছাকৃত। উপরের একটাও বাংলিশ হবে না। কারণ ইংরেজি শব্দগুলো বাংলাতে প্রতিস্থাপন হয়েছে। অনুবাদ না থাকার কারণেই বলতে পারেন। কম্পিউটার, অফিস, ডিজিটাল বাংলা গ্রহণ করেছে। আমি পরামর্শ দিয়েছি মাত্র। যদি বলেন আবেগ, তাহলে বলতে পারেন আবেগ। আমি ব্যক্তিগত জীবনে একাধিক ভাষা শিখেছি। একাধিক সংস্কৃতির সাথে মেশার সুযোগ হয়েছে। একমাত্র এশিয়ার দিকের অধিকাংশ জাতির ভিতর আপনার মত মানষিকতা। এটা খারাপ বলা যায় না, আবার ভাল বলার সুযোগ নেই। অনেক ভাষায় অনেক কিছু ওদের না থাকলে ওরা বিদেশী শব্দকে আপন করে নেয়। কিন্তু অনুবাদ থাকলে সেটা সাধারণত করে না। আর আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে করছেন।ভাল থাকুন

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪১

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: বিবিসি বাংলায় একটা শর্ট ডকু দেখিয়েছিল, যেখানে পুরনো ঢাকার চকবাজারে পেশাদার বহুভাষাবিদদের দেখা মেলে, যাদের শিক্ষা - সংস্কৃতি ইত্যাদিতে কোন উৎকর্ষ নাই, যোগ্যতার মধ্যে আছে কেবল কয়েকটা ভাষা বলতে পারা। বাংলাদেশের মানুষ বাইরে পড়তেও যায়, লেবার হিসেবেও যায়, আপনি কীভাবে কি করছেন বাইরে, সেটাও আমার জানা নাই। আপনার ব্যাপারে একমাত্র ধারনা করবার উপায়, আপনি অপরিচিত একজন মানুষের সঙ্গে প্রথম আলাপে নিজেকে কতোটুকু ভদ্রভাবে এবং বিনয়ের সঙ্গে রিপ্রেজেন্ট করেন। আমার ব্লগে প্রথম মন্তব্যেই নসিহতের সুরে পরামর্শ দেয়ার প্রচেষ্টা আপনার ব্যাপারে কোন ইতিবাচক ইমেজ তৈরিতে ব্যারথ হয়েছে এখন আপনি বিদেশে পড়াশোনা বা চাকরি করেন, অথবা রেস্টুরেন্টে থালাবাসন মাজেন। আর আপ্ননি যে প্রফেশনেই থাকেন, এশিয়ার মানুষজনের ব্যাপারে আপনার যে স্টেরিওটিপিক্যাল ধারনা, তাকে ধর্তব্যের মধ্যে নেয়ারও কোন যুক্তি নাই। কয়জন এশিয়ানের সঙ্গে মিশেই বা আপনার এ আন্ডারস্ট্যান্ডিং?

যা হোক, "যতটুকু পারা যায়" - এই 'যতটুকু'ও মানুষ টু মানুষ ভ্যারি করে। কিছু শব্দ আছে, যেগুলো একটা নির্দিষ্ট ভাষায় যতটুকু দ্যোতনা বহন করে, অন্য ভাষায় অতটা নয়। এই মাত্রা বোঝার সক্ষমতা আপনার নাই হয়তো। এই দিকগুলোও চিন্তা করতে পারেন।

আপনিও ভালো থাকেন। বাংলা শব্দের প্রতি অনুরাগের সঙ্গে সঙ্গে বাংলা ভাষায় লিখতেও শেখেন ঠিকঠাক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: কম্পিউটার, অফিস, ডিজিটাল - ইত্যাদি শব্দকে বাংলাভাষায় অধিগ্রহন করাকে এতো ক্যাজুয়ালিই বা কেন নিচ্ছেন আপনি? যতদূর সম্ভব বাংলা - এই নিয়ে আপনার যে মিশনারি জিল, আপনার তো এই তিনটি ইংরেজি শব্দের বাংলায় অধিগ্রহন নিয়েও কষ্ট পাওয়া উচিৎ।

আপনার প্রথম মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে আমার বক্তব্য আপনি ভালো করে খেয়াল করেন নি। ভাষার পরিবর্তন ১ দিনে, ১ বছরে, ১০ বছরে এমনকি ১০০ বছরেও হুটহাট হয় না। আজকে ২০২২ সালে তিনটি ইংরেজি শব্দের বাংলায়নে আপনি যেমন ক্যাজুয়াল, আজ থেকে ১০০ বছর পরে এরকম আরও ৩০০ ইংরেজি শব্দ যুক্ত হবার কথা। কারন, গ্লোবাল কঞ্জ্যুমারিস্ট কালচারের ল্যাঙ্গুয়েজ এখনও ইংরেজি। প্রতিপক্ষ এতো প্রবল এবং শক্তিশালী যে কোনরকমের আবেগ দিয়ে এটা থামানো সম্ভব না। আপনি আপনার আবেগ দিয়ে শুধু আমার চিন্তাকে মাপেনই নি, আপনার আবেগ আমার উপর চাপিয়ে দেয়ারও চেষ্টা করেছেন পরামর্শের আদলে। এই পুরো প্রসেসটাই আমার কাছে অশোভন লেগেছে। একজন শিক্ষিত মানুষ বিনয়ের সঙ্গে নিজের মতামত রাখবে, পরামর্শ দেয়ার মতো অবস্থানে সে আছে কিনা, না জেনেই পরামর্শ কেন দিতে চাইবে?

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৭

নতুন বলেছেন: এখন ছাপার পত্রিকা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আপনিও এখন হাতে চিঠি লিখে ডাক যোগে পত্রিকা অফিসে পাঠানবেনা।

ব্লগে লিখছেন, ফেসবুকে লিখছেন।

অনলাইনে সবাই পত্রিকা পড়ে। এখন বইয়ের ডিজিটাল কপি পাওয়া যাচ্ছে। সামনে বই ডিজিটাল হবে আর আমরা কিন্ডেলের মতন ডিভাইসে পড়বো।

এমনও হতে পারে যে আপনি বইয়ের ডিজিটাল ভার্সন মাথায় ডাউনলোড করে নিলেন। :-B

পরিরর্তন আসবেই...

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০০

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পরিবর্তন আসবেই, রাতে লুঙ্গি পইড়া ঘুমানো তবুও বাঙ্গালীর জন্যে প্রাসঙ্গিক থাকবে। এতোটুকু বুঝলেই সব সহজ।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৭

জ্যাকেল বলেছেন: ম্যাট্রিক্স ফিল্মে দেখেছিলেন নাকি যে কারাতে কোর্স কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ব্রেইনে ডাউনলোড হইয়া যাইতে? বইয়ের বেলাতেও সেইম ঘটিবার সম্ভাবনা অস্বিকার করা যাচ্ছে না। (ভবিষ্যতে)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৭

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: জী, আমারও একই অব্জারভেশন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.