![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিডিআর ম্যাসাকারের ষড়যন্ত্রকারি কারা সেটা নিয়ে এই আলোচনা।
এটাকি র এবং আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র?
এই পক্ষের উদ্দেশ্য দেশের সেনাবাহিনীকে দুর্বল করে শেষ করে দেওয়া, তাই এরাই এর জন্য দায়ি। যদি এটা সত্য হয়, তাহোলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সেনা সদস্যদের কেন এরা হত্যা করবে এবং এই ধরনের হত্যাকান্ডের নাটক এরা রিপিটেড করবে এই বাহিণীকে শেষ করে দেওয়ার জন্য যেমনটি জিয়া করেছিল, একের পর এক কু নাটক করে মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের সেনাদের হত্যা করে। আওয়ামী লীগের ভিত্তি সেনাবাহিনীর ভিতরে ছিল দুর্বল এরা কি এই ধরনের রিক্স নিবে যখন তাদের সরকার মাত্র দেড় মাস আগে ক্ষমতায় বসেছে। হত্যাকারীদের উদ্দেশ্য দেখলে, এটা পরিষ্কার তাদের উদ্দেশ্য ছিল দুই বাহিনীরবং ভিতরে যুদ্ধ লাগিয়ে সরকারের পতন ঘটান, তাহলে এই নতুন সরকার কি এই রিক্স নিবে। এই সর কারে সে ধরনের উদ্দেশ্য থাকলে প্রতি বৎসর কেন সেনা বাহিনীর পিছনে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করে আধুনিকায়ন করবে এবং নতুন সদস্য যুক্ত করে জনবল বাড়াবে?
এটাকি আই এস আই এবং জামাতের ষড়যন্ত্র?
এই ব্যপারে যুক্তি হোল, আওয়ামী লীগ যুদ্ধ অপরাধিদের বিচার করবে এবং এই সরকার কেবল ক্ষমতায় বসেছে, ভিত্তি শক্ত নহে, তাই এখনি এদের ফেলে না দিলে পরে ফেলা কঠিন হবে, তাই এর পিছনে এই চক্রই দায়ি। এই দিন ঐখানে কর্ণেল গুলজার সহ বেস কয়ক জন জিংগি বিরুধী সেনা অফিসার ছিল তাদের হত্যা করে দুই বাহিনীর ভিতর যুদ্ধ বাধান সম্ভব হলে, সরকার পতন অনিবার্য।
এই ঘটনা শুরুর পর সরকার সেনা প্রধানের কাছে, পরিস্থিতি মোকাবেলার দায়িত্ব দেয় এবং পরবর্তি সব কাজ সেনা কমান্ড থেকে করা হয়েছে। পিলখানায় কয়েক হাজার বিডিআর ছিল সেদিন, তাই সেনা কমান্ডকে খুব ভেবে চিনতে পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতে কমান্ড আক্রমণ করার অনুমতি চেয়ে ও দেয় নি সামরিক কমান্ড করান, যদি কয়েক হাজার বিডিআর ভারি অস্ত্র হাতে প্রস্তুত থাকে, সাথে সাথে দুই বাহিনীর ভিতরে যুদ্ধ লেগে যাবে, তাই কালখেপনের সিদ্ধান্ত নেয়, পিলখানার পিছনের দিকটাকে অরক্ষিত রাখে এবং এটা খুব কার্যকর স্ট্র্যাটেজ হয়, বেসির ভাগ বিডিআর সদস্য ওই দিক দিয়ে পালিয়ে যার, যার জন্য বিদ্রোহীরা সংখ্যা লঘু হয়ে যায়। যদি পিছন দিক দিয়ে পালিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হোত, তাহোলে সব বিডিআর সদস্যরা বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দিতে বাধ্য হোত এবং সারা দেশে দুই বাহিনীর ভিতরে যুদ্ধ বেধে যেত এবং সরকারের পতন হয়ে যেত।
বিদ্রোহীরা সংখ্যায় কমে গেলে তারা আপষ করতে রাজি হয় এবং এই কাজ পরিচালনের তৃতীয় পক্ষ হিসাবে সরকারি দলের নেতাদের পাঠান হয়। এই কার্যক্রম পিছন থেকে পরিচালনা করে, সেনা কমান্ড।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪
এ আর ১৫ বলেছেন: অন্যান কোন কোন বিষয়ে একমত হতে পারলেন না , বলবেন কি ? যা উল্লেখ করা হয়েছে সেটাকে বিশ্লেষন করাও হয়েছে ।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা শতভাগ নিশ্চিত বিডিআর ম্যাসাকারের মূল ষড়যন্ত্রকারী পরিকল্পনাকারী এবং বাস্তবায়নকারী 'র' আম্লিগ হলো তাদের কাজের মাঠ প্রস্তুতকারী। ভারত পদুয়া পরাজয়ের প্রতিশোধ নিয়েছে হাসিনার সহায়তায় এবং অন্য লক্ষ্য সেনাবাহিনীকে দূর্বল করা।
এটা অস্বীকার করে আম্লিগপন্থীরা কারণ অপরাধ করে কেউ অপরাধের কথা স্বীকার করেনা এটা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্টট।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪২
এ আর ১৫ বলেছেন: ১০০% নিশ্চিত হলে তো আপনার কাছে সলিড প্রমাণ থাকার কথা । সেগুলো উল্লেখ করুন । সেনা প্রধানের বিচক্ষণতার জন্য এই ঘটনা দুই বাহিণীর যুদ্ধে গড়াই নি , যদি গড়াত তাহোলে সরকারে পতন হয়ে যেত যেখানে সরকার মাত্র দেড় মাস আগে ক্ষমতায় বসেছে ।
ষড়যন্ত্রকারি হিসাবে জামাত এবং আই এস আই এর নাম এখানে আসবেই । দেড় মাস বয়সের সরকারকে পতন ঘটান যত সহজ , সরকার দাড়িয়ে গেলে খুব কঠিন , তাই এই চক্র আর্লি স্ট্যাজেই এই ঘটনা ঘটিয়েছে , সরকারের পতনের জন্য জামাতের যুদ্ধ অপরাধীদের বাচানোর জন্য ।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮
জ্যাকেল বলেছেন: শেখ হাসিনা একজন ঘষেটি বেগম যিনি বিদ্রোহের লেভেলে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে হত্যা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ভারতের হাতে তুলে দিয়েছিলেন যেমন করেছিল ১৭৫৭ সালে মীরজাফর গং।
২০০৯ সালের এই ঘটনার পরে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক বলে ক্রিমিনাল হাসিনার পক্ষাবলম্বন করেছিলেন তারা সকলেই ভিরু অথবা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের শত্রু। পিরিয়ড।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: : কমেন্ট ৩,, তাই নাকি। আপনার বিশ্বাস কত অদ্ভুত। মাত্র দেড় মাস বয়সি সরকার নিজেদের পায়ে কূড়াল মারা জন্য আত্মঘাতী ষড়যন্ত্র করেছিল।
সেনাবাহিনীকে আধুনিকায়ন কেন কোরলো এবং কেন এই সরকারের পতন সেনা বাহিনীর হাতে হোল যদি আপনার দাবি সত্য হয়।
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৮
নতুন বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন: শেখ হাসিনা একজন ঘষেটি বেগম যিনি বিদ্রোহের লেভেলে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে হত্যা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ভারতের হাতে তুলে দিয়েছিলেন যেমন করেছিল ১৭৫৭ সালে মীরজাফর গং।
২০০৯ সালের এই ঘটনার পরে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক বলে ক্রিমিনাল হাসিনার পক্ষাবলম্বন করেছিলেন তারা সকলেই ভিরু অথবা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের শত্রু। পিরিয়ড।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৮
এ আর ১৫ বলেছেন: নিজের বিশ্লেষনের কোন যোগ্যতা না থাকলে এমন ই । এক জ্যাকেল বা শিয়াল ডাক দিলে বাকি গুলো ও হুক্কা হুয়া শুরু করে । এর বেশি এরা পারে না , পারে শুধু মুরগি চুরি করতে ।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২৩
নতুন বলেছেন: পিলখানায় কয়েক হাজার বিডিআর ছিল সেদিন, তাই সেনা কমান্ডকে খুব ভেবে চিনতে পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতে কমান্ড আক্রমণ করার অনুমতি চেয়ে ও দেয় নি সামরিক কমান্ড করান, যদি কয়েক হাজার বিডিআর ভারি অস্ত্র হাতে প্রস্তুত থাকে, সাথে সাথে দুই বাহিনীর ভিতরে যুদ্ধ লেগে যাবে, তাই কালখেপনের সিদ্ধান্ত নেয়, পিলখানার পিছনের দিকটাকে অরক্ষিত রাখে এবং এটা খুব কার্যকর স্ট্র্যাটেজ হয়, বেসির ভাগ বিডিআর সদস্য ওই দিক দিয়ে পালিয়ে যার, যার জন্য বিদ্রোহীরা সংখ্যা লঘু হয়ে যায়। যদি পিছন দিক দিয়ে পালিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হোত, তাহোলে সব বিডিআর সদস্যরা বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দিতে বাধ্য হোত এবং সারা দেশে দুই বাহিনীর ভিতরে যুদ্ধ বেধে যেত এবং সরকারের পতন হয়ে যেত।
সেনা কমান্ডরা ঢকে পড়লে ৩০ মিনিটেই সকল বিডিয়ার জোয়ানেরা আত্নসমাপন করতো। তখন শেখ হাসিনার অফিসার হত্যা করার মিশন সম্পর্ন হতো না।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: @ নতুন মন্তব্য ৫,
এই অপারেশন পরিচালনা করেছে সামরিক কমান্ড এবং তাদের কাছে সব তথ্য ছিল, কি পরিমান ভারি সাধারন অস্ত্র ছিল বিডিআরদের কাছে এবং সেখানে হাজার খানিক বিডিআর ছিল। এই ধরনে আধা সামরিক বাহিণী এক সাপ্তাহ যুদ্ধ করে যেতে পারে।
হলি আর্টিজেনে কমান্ড এটাক করতে ১২ ঘন্টার বেশি সময় নিয়েছে।
সামরিক কমান্ড যে সিদ্ধান্ত নিবে, সরকার সেটা অনুমোদন দিবে। সব কিছু হয়েছে সামরিক কমান্ডের সিদ্ধান্তে।
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮
নতুন বলেছেন: সব কিছু হয়েছে সামরিক কমান্ডের সিদ্ধান্তে।
সবকিছু হয়েছিলো শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৩
এ আর ১৫ বলেছেন: কমেন্ট ৮,, মাথার চিকিৎসার প্রয়োজন, তিনি সামরিক বিশেষজ্ঞ নন এবং তিনি যদি জিয়া বা এরশাদ হতেন, তাহোলে ও সেনা কমান্ডের সিদ্ধান্তের অনুমোদন দিতেন।
কোন এডমিনিস্ট্রেশন এই ভাবে চলে না। মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্ত মালিককে মানতে হয়।
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্যাকেল বলেছেন: শেখ হাসিনা একজন ঘষেটি বেগম যিনি বিদ্রোহের লেভেলে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে হত্যা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ভারতের হাতে তুলে দিয়েছিলেন যেমন করেছিল ১৭৫৭ সালে মীরজাফর গং।
২০০৯ সালের এই ঘটনার পরে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক বলে ক্রিমিনাল হাসিনার পক্ষাবলম্বন করেছিলেন তারা সকলেই ভিরু অথবা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের শত্রু।
-১০০/% যথার্থ বলেছেন। এটাই ছিল বাস্তবতা। সত্যটা প্রকাশ করায় শ্রদ্ধেয় ব্লগার জ্যাকেলকে ধন্যবাদ জানাই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১২
এ আর ১৫ বলেছেন: এই ধরনের হাওয়াই গদাই কি আমরা ঘুরাতে পারি না ।
গোলাম আজম নিজামি যুদ্ধ অপরাধি যারা বিদ্রোহের লেভেলে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে হত্যা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পাকিদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন যেমন করেছিল ১৭৫৭ সালে মীরজাফর গং।
২০০৯ সালের এই ঘটনার পরে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের লোক বলে ক্রিমিনাল জামাতের পক্ষাবলম্বন করেছিলেন তারা সকলেই ভিরু অথবা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের শত্রু।
----- একমাত্র মাথার গন্ডোগোল সম্পন্ন মানুষ বিশ্বাষ করতে পারে মাত্র দেড় মাস বয়সি কোন সরকার নিজের পায়ে কুড়াল মারার জন্য এই ঘটনা ঘটিয়েছিল । জামাত এবং আই এস আই -- যুদ্ধ অপরাধের মামলা থেকে বাচার জন্য দেড় মাসের মাথায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ফেলে দেওয়ার জন্য এই ষড়যন্ত্র করেছিল ।
৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫১
নতুন বলেছেন: এ আর ১৫ বলেছেন: কমেন্ট ৮,, মাথার চিকিৎসার প্রয়োজন,
আপনি ডাক্তার না, তাই আমার মাথার চিকিৎসার প্রয়োজন কিনা সেটা আপনি বুঝতে পারবেন না।
আপনি যেহেতু বুঝতে চাইছেন না, তাই আপনার সাথে এগুলি নিয়ে আলোচনা করতে ইচ্ছে করছেনা।
আপনার আপার কোন দোষ নাই। তিনি তো আয়ামী পীর।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি মানুসিক রোগি , আপনি জানেন না এডমিনিস্ট্যাসন কি করে কাজ করে । সরকার প্রধান বা কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান এক্সপার্ট কমিটির সিদ্ধান্তকেই অনুমোদন করে । সেনা কমান্ডা যা সিদ্ধান্ত নিবে , সরকার প্রধান সেটা অনুমোদন করে । হাসিনা কোন সামরিক পন্ডিত নহেন যে একশন প্লান তৈরী করবে , সে যোগ্যতা তার নেই।
মাথায় সমস্যা না থাকলে কেহ কি এমন দাবি করে --- সব একশন প্লান হাসিনা করেছে
৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:০০
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি মানুসিক রোগি , আপনি জানেন না এডমিনিস্ট্যাসন কি করে কাজ করে । সরকার প্রধান বা কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান এক্সপার্ট কমিটির সিদ্ধান্তকেই অনুমোদন করে । সেনা কমান্ডা যা সিদ্ধান্ত নিবে , সরকার প্রধান সেটা অনুমোদন করে । হাসিনা কোন সামরিক পন্ডিত নহেন যে একশন প্লান তৈরী করবে , সে যোগ্যতা তার নেই।
মাথায় সমস্যা না থাকলে কেহ কি এমন দাবি করে --- সব একশন প্লান হাসিনা করেছে
আপনি আফসোসলীগের সমর্থক। মাথা যেহেতু ঠিক নাই, আপনারা যা কিছুই বলতে পারেন।
কিন্তু আপনি যে বলছেন শেখ হাসিনার যোগ্যতা নাই তার জন্য আপনার চাকুরি থাকবেনা।
১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:০৭
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি শেখ হাসিনার ব্যাপারে সঠিক আছেন; তখন সেনাবাহিনী জিয়া ও এরশাদ গ্রুপে বিভক্ত ছিলো ও সেনাবাহিনীতে শেখ হাসিনার কোন প্রভাব ছিলো না।
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার বক্তব্য যুক্তি আছে।শহরের মাঝখানে ঘটনা।বল প্রয়োগ করলে অনেক ক্ষতির সম্ভাবনা ছিলো।ক্ষতি যা হবার কয়েক ঘন্টায় হয়ে গেছে।
১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৯
এইচ তালুকদার বলেছেন: অত্যন্ত সময়উপযোগী পোষ্ট, প্রতিটি ঘটনার বেনিফিশিয়ারি বিশ্লেষন করলেই আসল কালপ্রিট বা থলের বিড়াল বের হয়ে আসার কথা। শেখ হাসি*না কোন ভাবেই এই বিদ্রোহের বেনিফিশিয়ারি নন, নইলে বিদ্রোহ পরবর্তী সেনা মালঞ্চ এর অফিসার জমায়েতে বিক্ষুব্দ সেনা কর্মকর্তাদের তিনি কোন ভাবেই সামাল দিতে পারতেন না।
বিডি*য়ার বিদ্রোহের সাথে সবচেয়ে বেশি মিল লক্ষ্য করা যায় জাকার্তা মেথড বা জেনারেল সুহার্তো এর ক্ষমতা দখল এর সাথে।
সেনা প্র*ধান ও তার বক্তব্যে তার বিডিয়ার বিদ্রো*হ নিয়ে তার অবস্থান স্পষ্ট করেছেন তার বক্তব্য যদি পুরো বাহিনীর মনোভাব ইকো না করে তাহলে উনি কখনই যা বলেছেন সেটা বলতেন না।
১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩০
নিমো বলেছেন: @বাবা নতুন যুক্তিবাদি, আপনিতো ধর্ম, আল্লাহ সহ ব্লগের নানা বিষয়ে প্রমাণ খোঁজেন, তো বিষয়ে যেহেতু আপনি একটা সিদ্ধান্তে পৌছেই গেছেন, তার মানে নিশ্চয়ই আপনার কাছে যথেষ্ঠ প্রমাণাদি আছে। তাহলে সেগুলো ব্লগে পেশ করে পোস্টদাতার থোতামুখ ভোঁতা করে দিতে অসুবিধা কোথায় ?
১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:০৪
আমি নই বলেছেন: সমস্যা হলো আপনাদের দেবতা যতক্ষন না নিজে মুখে স্বীকার করে ততক্ষন আপনারা এগুলো বুঝতেও পারেন না।
এই যেমন খালেদাকে বাড়ী থেকে উচ্ছেদের ব্যাপারে তখন সবাই বলতেছিল হাসিনা করিয়েছেন, কিন্তু আপনারা বলতেন আদালত করেছে, কিন্তু পরে দেখা গেল হাসিনা নিজেই বললেন তিনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন খালেদাকে ঐ বাড়ীতে থাকতে দেবেন না।
আরএকটা উদাহরন, প্রধান বিচারপতি সিনহা, সবাই বলেছিল তাকে ভয়-ভিতি দেখিয়ে বের করে দেয়া হয়েছিল আপনারা আজকের বিশ্লেষনের মত বিশ্লেষন নিয়ে হাজির হতেন, পরে তাপষ সাহেব নিজেই বললেন প্রধান বিচারপতিকে তারাই বের করে দিয়েছেন। এরকম আরো উদাহরন আছে।
সুতরাং হয়ত কোনো সময় আসবে যখন আপনার দেবতারাই এই ঘটনা গর্ব করে বলবে, আপনাদের বিশ্লেষনের কোনো মুল্য আছে বলে মনে হয় না।
সবচাইতে বড় কথা আপনি পিলখানা হত্যার সঠিক বিচার চানতো? দোষী যেই হোক তার বিচার চাই।
১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: এখন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় নেই। আসল আসামীদের সামনে নিয়ে আসা হোক। সেই সাথে সাগর রুনীর খুনীদের সামনে নিয়ে আসা হোক।
এখন পর্যন্ত অন্তবর্তী সরকার কোনো ভালো কাজ করে দেখাতে পারে নাই। তারা এই দুই ঘটনার আসামীদের অন্তত ধরুক।
১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এমনকি মির্জা ফখরুল সাহেবও বলেছেন- শেখ হাসিনা পিলখানায় হত্যাকান্ড করেছেন।
কত সব আবালী কথা।
যে কোন কাজেরই উদ্দেশ্য থাকে।
সেনাসদস্যদেরকে হত্যা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লাভ কী?
এটা কেউ বলে না।
আসল কথা হলো বৈষম্য।
সাধারণ বিডিআর সদস্যরা বৈষম্যের শিকার।
নির্যাতনের শিকার।
তাই তারা ফুসে উঠেছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৫
রাসেল বলেছেন: সাধারণ BDR সদস্যদের পিছন দিক দিয়ে বের হয়ে যাবার সুযোগ দিয়ে ভালো করেেছ, সহমত। অন্যান্য বিষয়ে একমত হতে পারলাম না, দুঃখিত।