নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় ছুটি দিবস নিয়ে , এটা কি ধরনের মিথ্যাচার বর্তমান ইউনুস সরকারের ?
নীচের ৫ টি দিবস কোন জাতীয় ছুটির দিন ছিল না , ওগুলো ছিল বিশেষ দিবস ।
১) শেখ কামালের জন্মদিন,
২)শেখ জামালের জন্মদিন,
৩)শেখ রাসেলের জন্মদিন,
৪)বঙ্গমাতার জন্মদিন এবং
৫)১২ ডিসেম্বার স্মার্ট বাংলাদেশ ।
বিশেষ দিবস যেমন ফাদারস ডে, মাদারস ডে, চিলড্রেন্স ডে, ভেলেনটাইন ডে ইত্যাদি কিছু বিশেষ দিবস আমরা পালন করি কিন্তু এ গুলো কোন ছুটির দিবস নহে ।
কেন জাতীর সাথে এই ধরনের ঢাহা মিথ্যাচার ?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭
এ আর ১৫ বলেছেন: সব কিছুই এখন পরিষ্কার জাতীর কাছে, ধন্যবাদ ।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:২৬
পমুহাম্মদ নাজমুল হাসান বলেছেন: শেখ হাসিনার অপরাধনামা!
-
(১) ২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি সংঘটিত পিলখানা হ*ত্যাকাণ্ডের দায় আপনার। এ ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন নিহত হয়েছিল। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য পরিকল্পিতভাবে এই বিডিআর বিদ্রোহ ঘটানো হয়েছিলো।
(২) ২০১৩ সালের ০৫ মে হেফাজতের সমাবেশে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিয়ে রাতের আঁধারে গুলি চালিয়ে নির্বিচারে হ*ত্যা করা হয় জমায়েত হওয়া হেফাজত কর্মী ও আন্দোলনকারীদের।
(৩) ২০১৪ সালের ০৫ জানুয়ারি এক তরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আরোহণ করেন আপনারা। ১৫৪ টি আসনে আওয়ামী লীগ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করে। প্রহসনের নির্বাচন করার জন্য সাজানো নির্বাচন কমিশন ও অনুগত পুলিশ বাহিনী তৈরি আপনার অপরাধ৷
(৪) বিরোধী দলীয় নেতাদের নির্বিচারে হ*ত্যা, গুম করা আপনার অপরাধ। একেকটা মিথ্যা মামলা একেকটা অপরাধ৷ দমন-পীড়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক ও সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ বিনষ্টের দায় কেবলই আপনার।
(৫) হাইকোর্ট বলেছে সাগর-রুনি হ*ত্যার তদন্তে বিলম্ব বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে উপহাস। (০২ জুলাই, '২৪)
এ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার সময় ১১১ বার পিছিয়েছে৷ এই দায় আপনার শেখ হাসিনা।
(৬) ২০১০ সালের শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির দায় আপনার।
(৭) ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে অগণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচন সংঘটন আপনার অপরাধ। কেন্দ্র দখল, রাতের আঁধারে ব্যালটে সিল মেরে ক্ষমতায় যাওয়া অবৈধ সরকার আপনার।
(৮) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে দেশত্যাগে বাধ্য করেছেন আপনি। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে বিরাট চাপের মুখে তাকে বিদেশ পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
(৯) ভারতের সাথে আপনার অতিরিক্ত মাখামাখি এবং এদেশে ভারতের প্রভাব বাংলাদেশের মানুষের জন্য অস্বস্তিকর, বিব্রতকর ও হুমকির। এ দায়ও আপনার।
(১০) ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায় আপনার।
(১১) বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি ও বিচার বিভাগকে প্রভাবিত করে রাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক সংগঠনগুলোকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করার দায় আপনার।
(১৩) একজন বেনজীর, একজন মতিউর সহ অগুনতি দুর্নীতিবাজ তৈরি করার দায় আপনার।
(১৪) সর্বশেষ ২০২৪ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে ২০০+ হ*ত্যাকাণ্ডের সরাসরি দায় আপনার। এই একটা কাণ্ডের জন্য আপনার পতন খুবই জরুরি৷
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
এ আর ১৫ বলেছেন: ইউনুস সরকারের অপরাধ নামার লিস্ট লিখা শুরু করেন এখন । এই সব বিষয় গুলোর উত্তর আছে । অপ্রাসংগিক বলে উত্তর দিচ্ছি না ।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫
আমি নই বলেছেন: ঠিক কোন লজিকে এগুলো জাতীয় দিবস হওয়া উচিৎ বলে মনে করেন?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০৩
এ আর ১৫ বলেছেন: এগুলো ছিল বিশেষ দিবস, ইউনুস সরকার জাতীয় দিবস বলে চালিয়ে দিয়েছে , ৭ ই মার্চ এবং ১৫ই অগাস্টের ছুটি বাতিলকে জাস্টিফাই করার জন্য চালাকি এবং নির্লজ্জ মিথ্যাচার।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সরকার বা রাষ্ট্রকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে ফেলেছিলেন শেখ হাসিনা, যা কোনো যুক্তিতেই গ্রহণযোগ্য নয়। ছুটির দিন হোক বা বিশেষ দিন হোক, ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ ছাড়া আর কোনোটাই বিশেষ দিন হবার যোগ্য নয়। শেখ হাসিনার এসব স্বেচ্ছাচারিতাও জনমনে দিনে দিনে ক্ষোভের সঞ্চার করেছে, যা জমতে জমতে ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল।
তবে, আমিও মনে করি, ছুটিছাটা বাতিল সংক্রান্ত কাজ এ অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। তাদের প্রধানতম কাজ হলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেয়া। নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার এলে (আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কেউ) এমনিতেই ছুটির তালিকা রদবদল হবে। দেশের আমূল সংস্কারে হাত দিয়া এ অন্তর্বর্তী সরকার কোনো কাজই ঠিকমতো করতে পারবে বলে মনে হয় না। আর, তারাই যদি সবকিছু করে, আগামীর নির্বাচিত সরকার কী করবে?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮
এ আর ১৫ বলেছেন: সরকার বা রাষ্ট্রকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে ফেলেছিলেন শেখ হাসিনা, যা কোনো যুক্তিতেই গ্রহণযোগ্য নয়। ছুটির দিন হোক বা বিশেষ দিন হোক,
বিশেষ দিবসে ছুটির দিন হিসাবে প্রচার করা তাহোলে আপনার নিকট গ্রহন যোগ্য ?
অন্য বিশেষ দিবসের আউট পুট তেমন না থাকলেও বঙ্গমাতা দিবসের আউটপুট , বাংলাদেশের নারী ফুটবলের জাগরন । বঙ্গমাতা ফুটবলকে কেন্দ্র করে কলসিন্দুর , পার্বত্য চটঘ্রাম সহ অনেক প্রত্যন্ত এলাকাতে নারী ফুটবলের বিপ্লব এবং অভুত্থান হয়।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১২
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: সকল ব্যাক্তির জন্মদিনই বিশেষ দিবস।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১৯
এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক তাই , ধন্যবাদ
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
পমুহাম্মদ নাজমুল হাসান বলেছেন: হিটলারেরো যুক্তি ছিলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১২
এ আর ১৫ বলেছেন: ইউনুস রাজাকার গ্যাং এর ও যুক্তি আছে ।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুহাম্মদ ইউনূস দেশ সরকারের নামে অপ্রয়োজনীয় বিষয় সংস্কার করছে। ডেঙ্গুতে ৩০০ লোক মারা গিয়েছে। হাজার লোক হাসপাতালে।কি ব্যবস্থা নিয়েছে তার সরকার? বন্যার কারণে জিনিসপত্র দাম বেশি তো আগামী বছর ও বন্যা হবে।কি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে?এসবে মনো্যোগ কম!বিএনপি-জামায়াতের পারপাস সার্ভ করছে। আবার আওয়ামী লীগ সংগঠিত হয়ে উঠছে।এই দানব আওয়ামী লীগ কে দমনে তিনি কি ব্যবস্থা নিয়েছেন?
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কারণ ওইসব দিবসে রাষ্ট্রীয় ভাবে রাষ্ট্রের টাকা দিয়ে কর্মসূচি পালন করা হত...
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
এ আর ১৫ বলেছেন: ছুটির দিন কি ছিল , ওগুলো? কোন সরকারের পয়সা খরচ হোত না , ঐ সব দিবস চলতো স্পন্সারের পয়সায় এবং এগুলো উদ্দেশ্য ছিল চ্যারেটি মূলক । ভালো স্পন্সার পাওয়ার জন্য এদের নাম ব্যবহার করা হয়েছিল । ধানমন্ডি ফুটবাল ক্লাব একটা দুর্বল ক্লাব ছিল, এই ক্লাবের নাম শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব করাতে , রাতারাতি এই ক্লাব দেশ সেরা ক্লাব হয়ে যায়, কোটি কোটি টাকা স্পন্সার পেয়ে যায় রাতারাতি, একই কাহিণী শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের ক্ষেত্রে ।
বঙ্গমাতা নারী ফুটবলের জন্য বাংলাদেশের গ্রাসরুট থেকে নারী ফুটবল প্রতিভারা আলোর মুখ দেখেছে এবং এখন তারা বাংলাদেশকে সাফ অন্চলের সেরা টিম বানিয়েছে ।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: এই দেশে রাস্ট্রীয় ভাবে সোহরোওয়ার্দী, শেরে বাংলা, ভাসানী, ওসমানীর মতো জাতীয় নেতাদের জন্মদিন পালন করা হয়নি। করা হয়েছে শুধু একটি পরিবারের লোকজনের।
রাষ্ট্রের পয়সায় কারো চৌদ্দগুষ্টির দিবস পালনের মতো অপ্রয়োজনীয় বিলাসিতা আর দেক্তে চাই না। গাঁটের পয়সা খরচ করে যার যতো খুশী দিবস পালন করুকগে।
একান্তই যদি রাস্ট্রীয় ভাবে দিবস পালন করতেই হয়, করতে হবে সোহরোওয়ার্দী, শেরে বাংলা, ভাসানী, ওসমানী, শেখ মুজিব এবং জিয়াউর রহমান সহ সব জাতীয় নেতাদের।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৪১
এ আর ১৫ বলেছেন: রাষ্ট্রের পয়সায় কারো চৌদ্দগুষ্টির দিবস পালনের মতো অপ্রয়োজনীয় বিলাসিতা আর দেক্তে চাই না। গাঁটের পয়সা খরচ করে যার যতো খুশী দিবস পালন করুকগে।
৮ নং কমেন্টের উত্তরে ব্যাখা করা হয়েছে ।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯
উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ছুটির দিন কি ছিল , ওগুলো? কোন সরকারের পয়সা খরচ হোত না , ঐ সব দিবস চলতো স্পন্সারের পয়সায় এবং এগুলো উদ্দেশ্য ছিল চ্যারেটি মূলক । ভালো স্পন্সার পাওয়ার জন্য এদের নাম ব্যবহার করা হয়েছিল । ধানমন্ডি ফুটবাল ক্লাব একটা দুর্বল ক্লাব ছিল, এই ক্লাবের নাম শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব করাতে , রাতারাতি এই ক্লাব দেশ সেরা ক্লাব হয়ে যায়, কোটি কোটি টাকা স্পন্সার পেয়ে যায় রাতারাতি, একই কাহিণী শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের ক্ষেত্রে ।
বঙ্গমাতা নারী ফুটবলের জন্য বাংলাদেশের গ্রাসরুট থেকে নারী ফুটবল প্রতিভারা আলোর মুখ দেখেছে এবং এখন তারা বাংলাদেশকে সাফ অন্চলের সেরা টিম বানিয়েছে । [/sb
ভালো। স্পন্সর জোগাড় করে এখন তারা এসব দিবস যতো খুশী পালন করুক। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে ব্যবহার করে তারা স্পন্সর জোগাড় করতো। বিনিময়ে স্পন্সরকারী প্রতিষ্ঠান আবার বিভন্ন রাস্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করতো। টেন্ডার প্রক্রিয়া ছাড়াই বিভন্ন সরকারী কাজ পেয়ে যেতো। এই সব দিবস উদযাপণে পয়সা খরচ করার জন্য এখন দেখি কয়টি প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসে!
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: এগুলো ছিল বিশেষ দিবস, ইউনুস সরকার জাতীয় দিবস বলে চালিয়ে দিয়েছে , ৭ ই মার্চ এবং ১৫ই অগাস্টের ছুটি বাতিলকে জাস্টিফাই করার জন্য চালাকি এবং নির্লজ্জ মিথ্যাচার।
আমার দৃষ্টিতে সাপ্তাহিক ছুটির বাহিরে স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস এবং অতিগুরুত্বপুর্ন ধর্মীয় উৎসব গুলো ছারা কোনো সরকারি ছুটি থাকাই উচিৎ নয়। যত ছুটি কম, তত কর্মঘন্টা অপচয় কম।
আপনার কাছে একটা সম্পুরক প্রশ্ন, শেখ জামাল ধানমন্ডি এবং শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রসহ বিভিন্য স্পন্সররা সরকার থেকে ঠিক কি পরিমান সুবিধা নিত?
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার কাছে একটা সম্পুরক প্রশ্ন, শেখ জামাল ধানমন্ডি এবং শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রসহ বিভিন্য স্পন্সররা সরকার থেকে ঠিক কি পরিমান সুবিধা নিত?
এরা বড় বড় বিজনেস ম্যাগনেট , এরা সব সময়ে সব সরকারের কাছে সুবিধা পা্য় এবং সব দলের নেতাদের বড় অংকের চাঁদা দিয়ে থাকে সব সময়ে , এরা সবাই ঋণখেলাপি এবং সব সরকার তাদের ছাড় দেয় ।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬
আজব লিংকন বলেছেন: এইসব পারিবারিক দিবস থাকলে কি না থাকলে কি?
অহেতুক.... জোর করে চাপিয়ে দেওয়া।
আমরা ব্লগাস ডে চাই।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: এক মাঘে শীত যায় না।
১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৪৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: বিশেষ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে যে অনুষ্ঠান গুলা করছেন সেটা তো আমাদের কর ও মূসকের টাকা থেকে করা। ১৫ ই আগস্ট নিজেদের পয়সা দিয়া বিরিয়ানি পাকাইতে পারেন না দেইখা আমাদের কাছ থেকে চাদা তুলেন। এক পরিবারের চার জনের জন্মনার্ষিকী উপলক্ষে চারটি পৃথক রাষ্ট্রীয় দিবস ঘোষণা করেছেন এমন উদাহরণ পৃথিবীতে নাই। আপনার যদি এতো মায়া লাগে গত পনেরো বছর বিরিয়ানির জন্য যে চাদা দিছি সেটা ফেরত দেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:৪২
এ আর ১৫ বলেছেন: এক পরিবারের চার জনের জন্মনার্ষিকী উপলক্ষে চারটি পৃথক রাষ্ট্রীয় দিবস ঘোষণা করেছেন এমন উদাহরণ পৃথিবীতে নাই
এই পোস্টের বক্তব্য হোল বিশেষ দিবসকে জাতীয় ছুটির দিবস বলে মিথ্যাচার করা । এই সরকার তো মোটেও সৎ নহে , এই আচরোন একটা উদাহরন মাত্র । সরকারি কর্ম সূচীতে সরকার কত গুলি দিবস পালন করে জানেন ? মৎস দিবস, ইলিশ শিকার নিষিদ্ধ মাস, কৃষি দিবস ( যে দিবসে উদিয়মান কৃষকদের পুরিষ্কৃত করা হয় ), নারী অধিকার দিবস, বিকলাংগ মানুষের সহযোগিতার জন্য জন সচেনতা দিবস, তৃতীয় লিংগের অধিকার দিবস ,,,,,এই ভাবে আরো অনেক ইসুতে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রালয়ের নেতৃত্বে বিভিন্ন দিবস । নারী জাগরনের প্রতিক হিসাবে বেগম রোকেয়া দিবস ও পালন করা হয় ।
১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৬
সামরিন হক বলেছেন: এগুলো কাদের বিশেষ দিবস!!?
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯
আহরণ বলেছেন: এটা ইউনুসের রিসেট বাটনের ধাপ্পাবাজি.......... @ ভাইয়া।