নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩১০৮ জন পুলিশ সদস্যকে হত্যার বিচার চাই ??

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৪

বিভিন্ন সুত্র থেকে বেরিয়ে এসেছে , এই বার এই আন্দোলনে ৩১০৮ জন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে , আন্দোলনকারিরা। আন্দোলনকারিরা ৪০০ থানাতে আক্রমন করে এবং প্রতি থানাতে গড়ে প্রায় ৮ জন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করে এবং সেই সাথে চলে ধবংসাত্বক কাজ, আগুন দেওয়া এবং অস্ত্র লুট ।এই আন্দোলনে সাধারন মানুষ খুন হয়েছে ৬৫০ জনের মত, তার মধ্যে ২৫০ জনের মত আওয়ামী লীগের সমর্থক । তাহলে আন্দোলনকারিদের হাতে হতাহত ( ৩১০৮্ + ২৫০) = ৩৩৫৮ জন এবং সরকারের হাতে হতাহত ৪০০ জন ।
সরকারের হাতে ৪০০ জন হতাহতের ভিতরে একটা শুভংকরের ফাঁকি আছে , এই ৪০০ জনের মধ্যে ৯০%কে হত্যা করেছে , আন্দোলনকারিদের ভিতরে লুকিয়ে থাকা সুটার এবং স্নাইপার বাহিণী,তার মানে তারা ৩৬০ জনকে হত্যা করেছে এবং সরকারের হাতে হতাহত হয়েছে ৪০ জন। যার অর্থ -- আন্দোলন কারিরা হত্যা করেছে ( ৩৩৫৮ + ৩৬০) = ৩৭১৮ জন ।
তাহোলে আন্দোলনকারিদের ৩৭১৮ জন হত্যার বিপরীতে সরকারের হাতে হতাহত হয়েছে ৪০ জন ।
বর্তমান ইউনুস সরকার আন্দোলনকারিদের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না, এই মর্মে ইনডেমনিটি বিল পাশ করেছে । তারমানে ৩১০৮ জন পুলিশ হত্যার কোন বিচার হবে না এবং ২৫০ + ৩৬০ = ৬১০ জন সিভিলিয়ন হত্যার কোন বিচার হবে না ।
আমরা সব হত্যাকান্ডের বিচার চাই , ইনডেমনিটি দিয়ে হত্যাকন্ডের বিচারকে ব্যহত করা যাবে না , এক দিন এর বিচার হবেই ।
ছাত্র শিবির কর্মির পুলিশ হত্যার স্বিকারুক্তি ---
Watch The Video In This Link

একটা প্রতিবেদন --- Meticulously Designe 'এ পুলিশ কিলিংয়ের সংবাদটি বাংলাদেশের মিডিয়ায় বাতাবি লেবু চাষের মাধ্যমে লুকিয়ে রাখতে পারলেও আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় সম্ভব হয়নি। গণ হত্যা কোনটি ? পুলিশ নাকি ছাত্র জনতা ? আসুন দেখে আসি ৫ই আগস্টের Meticulously Designe কি ...?
লিংক -- Please Click Here
আরো দেখুন --- Genocide of Bangladesh Police

আরো দেখুন ----- পুলিশের গণহত্যার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি! Bangladesh !



মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

এ পথের পথিক বলেছেন: আপনার উল্লেখিত " বিভিন্ন সুত্র" বলতে আপনি কি বুঝিয়েছেন ? তথ্য প্রমান হাজির করুন আমরাও দেখি ।
আর উল্লেখ করেছেন "সরকারের হাতে হতাহত হয়েছে ৪০ জন " ।
এত বড় মিথ্যাচার কিভাবে করছেন ?
এত অমানবিক কিভাবে হতে পারেন আপনারা ? একটুও বিবেক কাপে না আপনার ?
২০২৪ জুলাই গনহত্যার ডকুমেন্টরি পাবেন এই লিঙ্কেঃ ২০২৪ জুলাই গনহত্যার ডকুমেন্টরি
টেলিগ্রামে গিয়ে একটু ঘুরে আসবেন ।
মিথ্যা বলা কবিরা গুনাহ ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার উল্লেখিত " বিভিন্ন সুত্র" বলতে আপনি কি বুঝিয়েছেন ? তথ্য প্রমান হাজির করুন আমরাও দেখি ।
Genocide of Bangladesh Police

ইউনূস ও আসিফ নজরুলের ইনডেমনিটি চালুর উদ্দেশ্য কী?

আর উল্লেখ করেছেন "সরকারের হাতে হতাহত হয়েছে ৪০ জন " ।
সাবেক স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জনাব সাখাওয়াত সাহেব বলে গেছেন পুলিশের হাতে বেশি মরে নি, মরেছে ৭.৬২ বুলেটে ।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৮

সরকার পায়েল বলেছেন: বিচার হবে তবে একটু অপেক্ষা করতে হবে কারন বিচার হবে ক্যান্টনমেন্ট l সেদিন সেনাপ্রধান ইউনুস সাহেবকে চায়ের দাওয়াত দিয়ে এসেছেন l

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: বেশি দিন নেই এই সরকারের আয়ু , ধন্যবাদ

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০১

কামাল১৮ বলেছেন: কোন হত্যারই দায় মুক্তি হতে পারে।কোর্টে চেলেঞ্জ করলে এই দায়মুক্তি টিকবেনা।সরকার পরিবর্তন হলে এই হত্যার বিচার হবে।অনেক দায়মুক্তির বিচার পরে হয়েছে এবং রায় বাস্তবায়ন হয়েছে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০৯

এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই , ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যা কান্ডকে দায়মুক্ত করা হয়েছিল কিন্তু শেষ রক্ষা হয় নি । আন্দোলনকারিরা যে গণহত্যাকারি খুনি তার প্রমাণ এই দায়মুক্তি আদেশ । ধন্যবাদ ।

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আন্দোলনের নামে জ্বালাও-পোড়াও আর মানুষ হত্যার উৎসবে মেতে উঠেছিল অমানুষগুলো।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩

এ আর ১৫ বলেছেন: সবচেয়ে দু:খের বিষয় এক শ্রেণীর প্রগতিশীলরা এই আণ্দোলনকে সমর্থন দিয়েছিল , এটা যে জামাত, হিজবুল তেহেরি সহ মৌলবাদিদের ধোকাবাজি সেটা আজ প্রমাণীত,যেটা শুরু থেকে আওয়ামী লীগ থেকে বলা হচ্ছিল । অবাক হতে হয় , নতুন নামে পরিচিত একজন পুরান ব্লগার যিনি প্রগতিশীল হিসাবে পরিচিত এই ব্লগে , তিনি জামাতিদের কোটা অন্দোলনের পক্ষের এবং বিশ্বাষ করেন সব খুন নাকি পুলিশ করেছে ।

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সংখ্যাটাও নির্দিষ্ট না। তবে হাজারের উপর পুলিশকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে।
যতই দায়মুক্তি দেয়া হোক , পুলিশ হত্যার বিচার হবেই। পুলিশ কখনো এসব ভুলবে না। কারা করেছে তার বেশিরভাগ রেকর্ড তো রয়েছে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

এ আর ১৫ বলেছেন: এই সংখ্যা কোন ক্রমে ১৫০০ কম নহে , টাইম মেগাজিনে বলা হয়েছিল ৩২০৪ জন ।

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

এ পথের পথিক বলেছেন: আপনার উল্লেখ করা ব্যক্তি হল নিঝুম মজুমদার :D
কোন শক্ত প্রমান আছে আপনার ?
জুলাই গনহত্যার ভিডিও আপনাকে দিলাম ।
যার প্রমান নিঝুম তারে আর কি বলব । বিবেক কে জাগ্রত করুন । মানবতা ফিরিয়ে আনুন ।
এখন তো আফসোস লীগ চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই করতে পারছে মিছিলও করা লাগছে না । লীগারদের বলছি ইসলাম নিয়ে একটু পড়াশোনা করুন । সামাজিক কাজ করুন ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

এ আর ১৫ বলেছেন: জুলাই গনহত্যার ভিডিও আপনাকে দিলাম ।
জুলাই এর হত্যাকান্ড নিয়ে আমি চারটি পোস্ট দিয়েছি , একটু পড়ে আসুন আমার ব্লগে ঢুকে, শিরণাম --- ইউক্রেনের ২০১৪ এবং বাংলাদেশের ২০২৪-- ৪ টা পর্ব লিখেছি, আস্তে আস্তে আরো লিখা হবে ।

পুলিশের গণহত্যার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি! Bangladesh !

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

রাসেল বলেছেন: অত্র ব্লগের লেখকদের অনেক ক্ষেত্রে একপাক্ষিক সমালোচনা করতে দেখতে পাই। কিছু ক্ষেত্রে আমার মনে হয় লেখকগণ জেনে শুনে মিথ্যা প্রচার করছে। কেউ যদি জেনে শুনে মিথ্যা প্রচার করে, তবে সে অবশ্যই উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা প্রচার করবে। এই দালালির উদ্দেশ্য কি, দুই পয়সা আয় করা। আমরা পতিতাদেরকে সমাজে নিকৃষ্ট বলে বিবেচনা করি (ক্ষমা প্রার্থী, এমন মন্তব্যের জন্য)। আমি মনে করি, এটা পরিবর্তন হওয়া দরকার । দালালদেরকে সমাজে নিকৃষ্ট বলে বিবেচনা করা যেতে পারে ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: এখানে মিথ্যা কি বলা হয়েছে --- পুলিশ হতাহত সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায় , তবে এটার সংখ্যা ১৫০০ কম নহে। টাইম মেগাজিনে লিখা হয়েছে ৩২০৪, আমি পেয়েছি ৩১০৮ জন ।

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বাংলাদে

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গুড চালিয়ে যাও দাদাবাবু। এভাবে না চালালে "র" থেকে রুপী ডলার সরবরাহ যে কমে যাবে?

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: ফালতু কথা বলার জায়গা এটা না । যদি আমার দাবি মিথ্যা হয় , তবে কি জন্য খুনি আন্দোলনকারিদের বিচারের হাত থেকে অব্যাহতি দিয়ে ইনডিমনিটি বিল পাশ করা হয়েছে সরকার কর্তৃক । ১৯৭৫ এর খুনিরা খুন করেছিল, তাই তাদের রক্ষার করার জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জাড়ি করা হয়েছিল, ২০২৪ সালে আন্দোলনকারিদের খুন এবং অপকর্ম নিয়ে যাতে মামলা না হয় সে জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ পাশ করা হয়েছে ।

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

বিষাদ সময় বলেছেন: পুলিশ হত্যার আপনি যে সংখ্যাটি বলছেন সেটা অথেনটিক মনে হচ্ছে না। তবে শতাধিক পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে এটা নিশ্চিত। [যদি আপনার কাছে অথেনটিক কোন সোর্স থাকে তবে শেয়ার করবেন আশা করছি, কারণ আমি সত্য জানতে চাই ]
জানমাল রক্ষার্থে যে সব গুলি চালানো হয়েছে তাতে যদি কেউ হতাহত হয়ে থাকে তবে এর দায় কোন নিরপেক্ষ বিচারেই পুলিশের উপর বর্তাবে না। কিন্তু আতি উৎসাহিত হয়ে পুলিশ কোড ভঙ্গ করে যে সব পুলিশ গুলি চালিয়েছে তাদের শাস্তি হওয়া উচিত।

অপরদিকে যে কোন পুলিশকে হত্যা করা কোন আইন দ্বারাই যায়েজ করা যাবে না। যে সব পুলিশ নির্বিচারে জণগনের উপর গুলি চালিয়েছে তাদের কোউ ধরা পড়ে গণপিটুনিতে মারা গেলে তাও একে জাস্টিফাই করা যায়।
কিন্তু পুলিশ সদস্যকে হত্যা করে উল্টা করে ব্রিজে ঝুলিয়ে রাখা অথবা আসে পাসের বাড়িতে পালিয়ে যাওয়া পুলিশ সদস্যদের ধরে এনে হ্ত্যা করা কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব না।

গণহত্যার যেমন বিচার হওয়া উচিত তেমনি পুলিশ হত্যার বিচার হওয়াটাও জরুরী না হলে কোন দিনও দেশে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে না।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৪২

এ আর ১৫ বলেছেন: পুলিশ হতাহত সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায় , তবে এটার সংখ্যা ১৫০০ কম নহে। টাইম মেগাজিনে লিখা হয়েছে ৩২০৪, আমি পেয়েছি ৩১০৮ জন ।

১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮

বিষাদ সময় বলেছেন: যদি সম্ভব হয় টাইম ম্যাগাজিনের লিঙ্কটা দিন.......ধন্যবাদ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: আমি টাইম মেগাজিনের তথ্য ব্যবহার করিনি মূল পোস্টে , সব চেয়ে কম যে সংখ্যাটি পেয়েছি পুলিশ হতাহতের সেটা হোল ১৫০০ জন। ৪০০ থানাতে আক্রমন হয়েছে, প্রতি থানায় ৪ জন করে হতাহত হোলেও ১৬০০ জন হয়।
সরকার বিষয়টাকে ধামাচাপা দিতে চেয়েছে কিন্তু পুলিশ হত্যার বিষয় ধামাচাপা দেওয়া সম্ভব নহে এবং বাধ্য হয়ে দায়মুক্তি অধ্যাদেশ জারি করেছে । এতে মানুষের সন্দেহ আরো বেড়ে গেছে । অচিরে পুলিশ হত্যার বিচার চাই শ্লোগানে আন্দোলন শুরু হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না । এই সরকার জামাত পন্থি এর পতন অপরিহার্য ।

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯

আহলান বলেছেন: পাকি সৈন্যদের বিচার কেন হয়নি?

১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:০১

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: আগে পুলিশ কে মারছে জনগন না পুলিশ আগে নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীদের ও জনগনের উপরে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে ? দাদা উত্তরটা দিয়েন।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: পুলিশের হাতে বেশি মারা যায় নি বলেছেন উপদেষ্ঠা সাখাওয়াত সাহেব, জনগনই নিজেদের লোকদের স্নাইপার দিয়ে হত্যা করেছে এবং দোষ হয়েছে পুলিশের।

১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আন্দোলনটির পরিকল্পনাই করা হয়েছিল যাতে প্রচুর লাশ ফেলা যায়।
পুলিশের হাতে যে কয়জন মারা গেছে তার চেয়ে বহুগুণ মারা গেছে আন্দোলনকারীদের নিয়োজিত শুটারদের পিস্তল ও স্নাইপার রাইফেল এর মাধ্যমে গুপ্তহত্যা, তারা জানত যে বেশি লাশ পড়লে আন্দোলন চাঙ্গা হবে।
এরা ছাত্র নয়, জামাত শিবিরের লাঠিয়াল মিলিশিয়া।
অনেক ভিডিওতে সেরকম দেখা গেছে। চট্টগ্রামে ছাদ থেকে ফেলে ১৬ জন হত্যার সময় যারা কার্নিশে লুকিয়ে ছিল তাদের পিস্তলের গুলিতে হত্যা করার ভিডিও সবাই দেখেছে।
আর পরিকল্পত ভাবে হাজার হাজার পুলিশ হত্যা করা হয়েছে। মূলত পুলিশের মনোবল পুরোপুরি ভেঙ্গে দিতেই এই নৃশংস হত্যাকান্ড চালিয়েছিল।

১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত। সব হত্যার বিচার হওয়া উচিত। তবে মনে হয় না হবে। অনেকের গোমর ফাঁস হয়ে যাবে।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১৪

মুসাফির নামা বলেছেন: হা হা মজা পাইলাম।হাসিনার লুটের টাকার ভাগ পেয়েছে তাই এমন মিথ্যাচার করছে।লুটের টাকাইনা মনে হচ্ছে হাসিনার গু ও খাইছে।নির্লজ্জ মিথ্যুক।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৩

এ আর ১৫ বলেছেন: একটু স্ট্রেটেজিক বিশ্লেষন করি , প্রতিটি থানাকে কয়েক হাজার লোক মিলে ঘিরে ফেলে আক্রমন করা হয়েছে, কোন পুলিশ থানা থেকে পালাতে পারেনি । ৩রা অগাস্টে এই আক্রমণের সুচনা হয় সিরাজগন্জে, থানা ঘিরে আক্রমন করে ১৩ জন পুলিশকে হত্যা করা হয় । সুতরাং ৪০০ থানাতে আক্রমন হলে হতাহত ৩১০৮ হওয়ার সম্ভবনা শতভাগ এবং এটা নিশ্চিত হয়েছে যখন এই সব হত্যাকান্ডের জন্য কাউকে বিচার করা যাবে না এই মর্মে ইনডেমনিটি বিল পাশ করা ।
খুনিদের বাচানোর জন্য এই বিল পাশ করা হয় ।

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৫০

তানভির জুমার বলেছেন: ইহা একটি চুতিয়া পোস্ট। এই চুতিয়া পোস্টে প্রমাণ হিসাবে যেসব লিংক দিয়েছে। এইগুলো দেখলে আওয়ামীলিগই তাকে জুতাপেটা করবে।

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫

এভো বলেছেন: সংখ্যাটা ৩১০৮ হওয়া নিয়ে আশ্চর্য হওয়ার কি আছে ? এই সংখ্যাটা মিডিয়া এসেছে যে দিন সেনা বাহিণী যমুনাতে ড: ইউনুসের উপড়ে চড়া হয় সে দিন । একজন উপদেষ্ঠাকে না এক আর্মি অফিসার ধমক দিয়ে বলেছিল -- পুলিশ দফতর নাকি জানিয়েছে ৩১০৮ জন পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে এবং এর জন্য আন্দোলনকারিদের শাস্তি পেতে হবে । তারপরে সরকার তড়িঘড়ি করে দায়মুক্তি অধ্যাদেশ জাড়ি করে ।
কিন্তু এই বিচার হতেই হবে ।
হতাহতের সংখ্যা ৩১০৮ , এটা একটা হিসাবে বোঝা যায় । প্রতি থানাতে ২৪ ঘন্টা ১৫ থেকে ২০ জন পুলিশ উপস্থিত থাকে । সিরাজগন্জের একটি থানাতে ৪ ঠা অগাস্ট আক্রমণ করে ১৩ পুলিশকে হত্যা করা হয় , সব মিডিয়া এই খবর প্রকাশ করে , তাহোলে ৪০০ থানাতে আক্রমণ হলে হতাহত ৩১০৮ হওয়া টা কি অসম্ভব কিছু ?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: হতাহতের সংখ্যা ৩১০৮ , এটা একটা হিসাবে বোঝা যায় । প্রতি থানাতে ২৪ ঘন্টা ১৫ থেকে ২০ জন পুলিশ উপস্থিত থাকে । সিরাজগন্জের একটি থানাতে ৪ ঠা অগাস্ট আক্রমণ করে ১৩ পুলিশকে হত্যা করা হয় , সব মিডিয়া এই খবর প্রকাশ করে , তাহোলে ৪০০ থানাতে আক্রমণ হলে হতাহত ৩১০৮ হওয়া টা কি অসম্ভব কিছু ?

ধন্যবাদ , একটা গুরুত্বপূর্ণ সুত্র ধরে দেওয়ার জন্য , তবে সিরাজগন্জের আক্রমনটা হয়েছিল ৩রা অগাস্টে ।

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬

আমি নই বলেছেন: বাপরে, শিরোনাম দেখে ভাবলাম বিশাল কোনো অনুসন্ধানী মুলক পোষ্ট, যেখানে হয়ত লিস্ট করে সংখ্যা দেয়া হয়েছে কোন থানায় কতজনকে হত্যা করা হয়েছে।

প্রথম লাইন পড়েই হতাশ, সুত্র দেখেতো বলার ভাষাই নাই, ঘেউ ঘেউ মজুমদার আর ফেসবুক পোষ্ট যদি হয় অথেন্টিক সুত্র তাইলেতো ভাই ৩০০০ কেন? বলেন পুরো পুলিশ বাহিনিই শেষ।

যাইহোক আপনার তথ্য যে আপনি নিজেই বিশ্বাস করেন না তার প্রমান অলরেডি ডার্কম্যানের করা মন্তব্যর উত্তরে দিয়েছেন।

আপনার দাবী অনুসারে ৪০০ থানায় আক্রমন করেছে, আপনি ৪০০ থানার লিস্ট করে দ্যাখান কোন থানায় কতজন হত্যার স্বীকার হয়েছেন। তাহলেইতো হয়। ঘেউ ঘেউ মজুমদারকে বলেন সে লিস্ট করুক।

আবার টাইম ম্যাগাজিনের কথা কয়েক যায়গায় লিখেছেন কিন্তু কোনো লিংক নাই। আপনার এই পোষ্টের কাউন্টারে আরো একটা পোষ্ট এসেছে সেখানে অথেন্টিক সুত্র দিয়ে বলা হয়েছে পুলিশের ১৮৭ সদস্য এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত। অন্তত ঘেউ ঘেউ মজুমদারের চাইতে বেশি অথেন্টিক সুত্র প্রআলো।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার দাবী অনুসারে ৪০০ থানায় আক্রমন করেছে, আপনি ৪০০ থানার লিস্ট করে দ্যাখান কোন থানায় কতজন হত্যার স্বীকার হয়েছেন
Multiple police officers have reported that over four hundred police stations across the country have experienced attacks, vandalism, arson, and looting.

In this situation, no one feels safe staying in their respective stations or offices, leading everyone to seek safe shelters.

Additionally, in many places, police members trapped by public outrage have been rescued and moved to safe locations with the help of the army.

A responsible police officer reported that at least fifty police personnel have lost their lives due to public outrage since Monday afternoon.

Due to the adverse conditions, the exact number of casualties is unknown.

Police stations across Bangladesh deserted
একটা পোষ্ট এসেছে সেখানে অথেন্টিক সুত্র দিয়ে বলা হয়েছে পুলিশের ১৮৭ সদস্য এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত।

যে সব পুলিশকে হত্যা করা হয়েছিল , তাদের লাশ থানার ভিতরেই ছিল , ১৮৭ জন মৃত হলে , তাদের অনুপুস্থিত হিসাবে গোনা হোত না ।
একটু স্ট্রেটেজিক বিশ্লেষন করি , প্রতিটি থানাকে কয়েক হাজার লোক মিলে ঘিরে ফেলে আক্রমন করা হয়েছে, কোন পুলিশ থানা থেকে পালাতে পারেনি । ৩রা অগাস্টে এই আক্রমণের সুচনা হয় সিরাজগন্জে, থানা ঘিরে আক্রমন করে ১৩ জন পুলিশকে হত্যা করা হয় । সুতরাং ৪০০ থানাতে আক্রমন হলে হতাহত ৩১০৮ হওয়ার সম্ভবনা শতভাগ এবং এটা নিশ্চিত হয়েছে যখন এই সব হত্যাকান্ডের জন্য কাউকে বিচার করা যাবে না এই মর্মে ইনডেমনিটি বিল পাশ করা ।
খুনিদের বাচানোর জন্য এই বিল পাশ করা হয় ।

২০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

নতুন বলেছেন: ভাই সকল হত্যার বিচার করতে হবে। সেটাতে এক মত।

কিন্তু বাড়িয়ে ৩১০৮ বলে জিনিসটা নস্ট করবেন না। বাস্তব সংখ্যা ৪০ হলেও তাদের হত্যাকারীকে আইনের আওতায় আনা উচিত।

আরেকটা জিনিস এই রকমের পোস্ট কিন্তু আপনি অন্ধ আয়ামীলীগের প্রতিনিধি হিসেবেই করেছেন।

আপনাদের কাছে এই গুলিশের নাম/ঠিকানা বা এরা কারা সেটার কোন হিসাব নেই, আপনি অতিরন্জন করে রাজনিতি করতে চাইছেন মাত্র।

আপনার আপা পালিয়েছে, তার স্ট্রেটিজির জন্যই এতো মানুষ মারা গেলো। তিনি পুলিশকে দিয়ে গুলি না করালে মানুষও মরতো না, তারা পুলিশকে মারতেও যেতো না।

শেখ হাসিনার অহংকারের কারনেই এতো গুলি মানুষ মারা গেলো, আহত হলো। তিনি যদি বিবেকবান মানুষ হতেন তবে ক্ষমা চাইতেন। নিজেকে পাল্টাতেন, তার দলের জনগনকে পাল্টাতে বলতেন।

যেমনটা সম্রাট অশোক বুঝতে পেরেছিলেন কালিঙ্গের যুদ্ধের পরে।

২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

ক্লোন রাফা বলেছেন: সঠিক সংখ্যা এখনও জানা নেই । তবে আমি এটুকু নিশ্চিত ছাত্র জনতার চাইতে দ্বিগুনেরও বেশি হত্যার শিকার হয়েছে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্য। এবং এই হত্যার হিসেব বের করা খুবই সহজ। কারন পুলিশ, আনসার,র‍্যাব,বিজিবি এমনকি ফায়ার ব্রিগেডের লোকও নিহতের তালিকায় আছে। আওয়ামিলীগ ও তার অন্যান অঙ্গ সংগঠনের প্রচুর হতাহত হয়েছে!
শুধু এই কারনেই বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদ প্রকৃত হত্যার তালিকা প্রকাশ করছেনা এবং করবেওনা! তবে সকল হত্যার বিচার এই বাংলাদেশের মাটিতে হবে! আওয়ামিলীগ এই বিচার করতে বাধ্য। যদি বিচার না করে তা'হলে অদুর ভবিষ্যতে আওয়ামিলীগ বিপন্ন হবে নিশ্চিত । নিজেদের অস্তিত্বের কারনেই প্রতিটি হত্যার বিচার করতে হবে।

২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

সামহোয়্যারইন ব্লগ টিম বলেছেন: অনুগ্রহ করে এই পোস্টে আপনি যে দাবি করেছেন - সেই দাবির সপক্ষে যদি কোন গ্রহনযোগ্য প্রমান বা ভিডিও উপস্থাপন না করতে পারেন, তাহলে আমরা পোস্টটি নীতিমালার আওতায় আনব।

নিঝুম মজুমদারের যে ভিডিও ভ্লগটি আপনি প্রমান হিসাবে দিয়েছেন - সেটার বাস্তবিক গ্রহনযোগ্যতা নেই। এই ধরনের সুত্রের ভিত্তিতে যদি আপনি কোন দাবি করেন, সেটা গুজব বা অপপ্রচার হিসাবে চিহ্নিত হবে।

পাশাপাশি এটা সত্য যে, অনেক পুলিশ সদস্য হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন, কেউ বিনা দোষে পরিস্থিতির কারনে আবার কেউ জনরোষে অতীত কর্মকান্ডের জন্য। সত্যের সাথে মিথ্যে যুক্ত করলে সত্য নষ্ট হয়। আপনাদের উচিত সংখ্যার চাইতে ব্যক্তির উপর বেশি প্রাধান্য প্রদান করা। অর্থাৎ দশ হাজার পুলিশ মারা গেছে এই দাবি প্রতিষ্ঠিত করার চাইতে সুনির্দিষ্টভাবে তথ্য সংগ্রহ করে যারা মারা গেছে বলে জেনেছেন তাদের খবর তুলে ধরুন।

যদি কোন অন্যায় হয়ে তাহলে - বাংলাদেশের আইন অনুসারে সেই সকল ঘটনার তদন্ত ও বিচার হবে।

সুত্র হিসাবে 'নিঝুম মজুমদার' খুবই প্রশ্নবিদ্ধ। আর বাকি যার রেফারেন্স দিয়েছেন - তিনি মানসিকভাবে আদৌ সুস্থ কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০৮

আরইউ বলেছেন:




@সামহোয়্যারইন ব্লগ টিম,

৩,১০৮ জন পুলিশ সদস্যকে যে হত্যা করা হয়নি তার প্রমাণ আছে কোথাও? আমি কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা এই বিতর্কে যেতে চাই না, আমি শুধু যুক্তি দিয়ে বোঝার চেষ্টা করছি।

কেউ কি নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়া ঠিক কতজন পুলিশ নিহত হয়েছেন তার সঠিক সংখ্যা বলতে পারবে? পুলিশকে যে হত্যা করা হয়েছে, তা কিন্তু কোমলমতিরা নিজেরাই বলেছে - আন্দোলনে সফলতার একটি মূল নিয়ামক-প্রভাবক-অনুঘটক ছিল পুলিশ হত্যা। তাহলে পুলিশ হত্যা মীমাংসিত সত্য। সংখ্যা কত তা এখনো অমীমাংসিত। এর মীমাংসা কীভাবে হবে? সঠিক তদন্তের মাধ্যমে। সেই তদন্ত যতদিন না হচ্ছে ততদিন ৩০ কী ৩,০০০ যে সংখ্যাই ব্যবহার করা হোক, তা হবে যে দাবী করছে তার পয়েন্ট অফ ভিউ। এর কোনো গ্রহণযোগ্য সংখ্যা সূত্রসহ দেওয়া কি এই পোস্টের লেখকের পক্ষে সম্ভব?

যে সংখ্যা এখনো মীমাংসিত নয় তা নিয়ে আমি, আপনি, বা অন্য কোনো লেখক প্রশ্ন তুললে খুব ভুল হবে কি?

ভালো থাকুন!

২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩০

উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: পুলিশ একটি সংঘবদ্ধ বাহিনী। এর প্রতিটি সদস্যের নাম ডাটাবেজে এবং তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। ৩১০৮ একটি বিশাল সংখ্যা। প্রকাশ্যে, দিনের আলোতে নিরস্ত্র ছাত্রজনতাকে পাখির মতো গুলি চালিয়ে হত্যা করা হলেও হত্যার সংখ্যা সহস্রাধিক বলে অনুমেয়। সেখানে অস্ত্রধারী ৩১০৮ জন পুলিশ হত্যার অভিযোগ উর্বর মস্তিস্কপ্রসূতই শুধু নয়, পাগলের প্রলাপ মাত্র। এই আরইউ আইডির মাধ্যমে গত কিছুদিন ধরেই প্রতিনিয়ত গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-জনতার বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য নানা ধরণের গুজব ছড়ানো হচ্ছে। আইডিধারীকে অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্য সুত্র উল্লেখ করে তার দাবীর স্বপক্ষে যথাপোযুক্ত প্রমান দিতে হবে। নয়তো 'ফ্যাসিবাদের দোসর' হিসেবে প্রপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য এই আইডিটির দাবী করছি।

২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: পুলিশ একটি সংঘবদ্ধ বাহিনী। এর প্রতিটি সদস্যের নাম ডাটাবেজে এবং তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। ৩১০৮ একটি বিশাল সংখ্যা। প্রকাশ্যে, দিনের আলোতে নিরস্ত্র ছাত্রজনতাকে পাখির মতো গুলি চালিয়ে হত্যা করা হলেও হত্যার সংখ্যা সহস্রাধিক বলে অনুমেয়। সেখানে অস্ত্রধারী ৩১০৮ জন পুলিশ হত্যার অভিযোগ উর্বর মস্তিস্কপ্রসূতই শুধু নয়, পাগলের প্রলাপ মাত্র। এই আরইউ আইডির মাধ্যমে গত কিছুদিন ধরেই প্রতিনিয়ত গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-জনতার বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য নানা ধরণের গুজব ছড়ানো হচ্ছে। আইডিধারীকে অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্য সুত্র উল্লেখ করে তার দাবীর স্বপক্ষে যথাপোযুক্ত প্রমান দিতে হবে। দিতে হবে নিহত পুলিশদের তালিকা। নয়তো 'ফ্যাসিবাদের দোসর' হিসেবে প্রপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য এই আইডিটির ব্যান দাবী করছি।

২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

আমি নই বলেছেন: @আরইউ পুলিশ সদরদপ্তর থেকে ৪৪ জন নিহত পুলিশের লিষ্ট দেয়া হয়েছে (নাম, পদবি, চাকুরিস্থল সহ), ১৮৭ পুলিশ কর্মস্থলে অনুপস্থিতের কথা বলা হয়েছে।

সুত্রঃ Click This Link

প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর বলছে, পুলিশ বিভাগ অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে যেসব কর্মকর্তা বা কনস্টেবল প্রতিবাদ বা সহিংসতার ঘটনায় আহত বা নিহত হন তাঁদের তালিকা রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। যদি কেউ দাবি করেন, গণ–অভ্যুত্থানে এই তালিকার বাইরেও পুলিশ নিহতের ঘটনা ঘটেছে, সে ক্ষেত্রে প্রমাণ সরবরাহের জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে।

সুতারং প্রমান থাকলে প্রকাশ করেন, ৪৪ জনের নাম তো পুলিশ প্রকাশ করেছে, পোষ্টদাতার দাবীকৃত ৩১০৮ জনের মাঝে বাকি থাকে আরো ৩০৬৪ জন, তার মাঝেও ৩০০০ জনই বাদ দ্যান, অন্তত ৬৪ জনের প্রমান দ্যান, তাহলেইতো হয়ে যায়। কিন্তু প্রমান হিসেবে ঘেউ ঘেউ মজুমদারে ভিডিও অবস্যই গ্রহনযোগ্য নয়। এই ৩০৬৪ জনতো আর আকাশ থেকে পরেনি, তাদের পরিবার আছে, আজ পর্যন্ত কয়টি পরিবার নিখোজের দাবী জানিয়েছে?

পোষ্টদাতার লজিক হচ্ছে ৩রা অগাস্টে এই আক্রমণের সুচনা হয় সিরাজগন্জে, থানা ঘিরে আক্রমন করে ১৩ জন পুলিশকে হত্যা করা হয় । সুতরাং ৪০০ থানাতে আক্রমন হলে হতাহত ৩১০৮ হওয়ার সম্ভবনা শতভাগ এটা আর যাইহোক কোনো লজিকের মধ্যে পরে? ৪০০ থানার লিষ্ট করে দেখান কোন থানায় কতজন নিহত হয়েছেন তখন বিষয়টা লজিক্যাল হবে।

২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪৪

আরইউ বলেছেন:




@উদাসীন মেঘ ১২১৯,

সংখ্যাটা ঠিক কত সেটা নিরপেক্ষ তদন্ত না করে বলা যাবে না। নিরপেক্ষ তদন্ত করতে হলে ৫ থেকে ৮ অগাস্ট-এর ঘটনাক্রম নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করতে হবে। সেটা হোক তা কোমলমতিরা চায় না, তারা চায় বিচারবিহীন ইনডেমনিটি! ডেটাবেজ থেকে যে প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে তার নিশ্চয়তা কী!! সেই ডেটাবেজের নিয়ন্ত্রণে যে পুলিশ হত্যাকারী কোমলমতিরা নেই তার নিশ্চয়তা কী!!!

আপনি মন্তব্যে বলেছেন "এই আরইউ আইডির মাধ্যমে গত কিছুদিন ধরেই প্রতিনিয়ত গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-জনতার বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য নানা ধরণের গুজব ছড়ানো হচ্ছে। আইডিধারীকে অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্য সূত্র উল্লেখ করে তার দাবীর স্বপক্ষে যথোপযুক্ত প্রমাণ দিতে হবে। নয়তো 'ফ্যাসিবাদের দোসর' হিসেবে প্রপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য এই আইডিটির দাবী করছি।" আসুন একটা খেলা খেলি আমরা- আমি, আপনি, এবং ব্লগ টিম - এরা মিলে। আপনি বলেছেন "আরইউ", মানে আমি "গত কিছুদিন ধরেই প্রতিনিয়ত গুজব" ছড়িয়েছি। এই বক্তব্যের পক্ষে প্রমাণ দিন, প্রমাণ যদি ব্লগ টিমের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয় তাহলে আমার নিকটি স্থগিত করা হোক। যদি আপনি প্রমাণ না করতে পারেন, তাহলে আপনি আপনার ব্লগ নিক "মিথ্যাবাদী উদাসীন মেঘ ১২১৯" - এ পরিবর্তন করবেন। রাজী?

২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫২

আরইউ বলেছেন:




@আমি নই,

আমি সংখ্যা নিয়ে মোটেও ভাবছিনা। আমার বক্তব্য সহজ-সরল আমরা কীভাবে প্রমান করবো প্রকৃত সংখ্যা কত? ১৮৭ জন যারা যোগদান করেননি তার মাঝে যে "৬৪" ইতমধ্যে হত্যার স্বীকার হননি তার নিশ্চয়তা আপনি দিতে পারবেন? সংখ্যা এখানে মূখ্য নয়, মূল বিষয় হচ্ছে একটা নিরপেক্ষ তদন্তের মাধম্যে ৫-৮ অগাস্টের ঘটনাক্রম -- ছাত্র-জনতা-কোমলমতি-দের হত্যা এবং পুলিশ হত্যা উভয়ই - নিরপেক্ষ বিশ্লেষণ। এটা না করা হলে আপনি বলবেন ৪৪ জন, উদাসীন মেঘ ১২১৯ হয়ত বলবেন কোন পুলিশই মারা যায়নি, আমি বলবো ৪ লাখ মারা গেছে! যেটা হবে তা হচ্ছে সঠিক সংখ্যা কেউ জানবেনা। আশাকরি আপনি আমার মূল বক্তব্যটা বুঝতে পারছেন।

ভালো থাকুন!

২৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২৬

সামহোয়্যারইন ব্লগ টিম বলেছেন: ব্লগার আরইউঃ
আমরা এই তথ্যের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমান চেয়েছি। আমরা সকল অন্যায় হত্যাকান্ডের বিচার চাই। অন্যায়ভাবে পুলিশ ও ছাত্র জনতাকে যারা হত্যা করেছে তাদের সবাইকেই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।

এখন যদি কেউ প্রমান তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়, তাহলে সেখানে আমরা অসহায়। আমরা পোস্টটি নীতিমালার আওতায় আনব।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে বাঁশেরকেল্লার রেফারেন্স গ্রহন করতে যেমন সবাই দ্বিধা করত বা অধিকাংশই করত না। তেমনি ২০২৪ সালে এসে নিঝুম মজুমদারের রেফারেন্সও ঐ বাঁশের কেল্লায় পরিনত হয়েছে।

৩০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৩২

আরইউ বলেছেন:



সামহোয়্যারইন ব্লগ টিম,
কোন সমস্যা নেই। আমি ব্লগ টিমের অবস্থান বুঝতে পারছি।
বাঁশেরকেল্লার আর নিঝুম মজুমদারের রেফারেন্সের প্যারালাল টা পছন্দ হয়েছে। গুড ওয়ান!
ভালো থাকুন!

৩১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৮

আমি নই বলেছেন: @আরইউ
পুলিশ সদর দপ্তরতো লিস্ট দিয়েই দিয়েছে, এটা নিয়ে আপনি সন্দেহ প্রকাশ করলে অবস্যই সেই সন্দেহের একটা ভিত্তি থাকতে হবে। আপনি ভিত্তিহীন ভাবে দাবী করলেইতো আবার তদন্ত শুরু হবেনা বা গ্রহনযোগ্য হবেনা। এখন আবারো তদন্তের প্রয়োজন তখনই পরবে, যদি ঐ লিস্টের বাহিরে আরো অনেক হত্যার প্রমান থাকে। আমরা সাধারন জনগন সেই প্রমানটাই চাচ্ছি।

১৮৭ জন যারা যোগদান করেননি তার মাঝে যে "৬৪" ইতমধ্যে হত্যার স্বীকার হননি তার নিশ্চয়তা আপনি দিতে পারবেন?
হা হতেই পারে। আর এই ১৮৭ জনের কথাও কিন্তু পুলিশ সদরদপ্তরই বলেছে, তারা অস্বীকার করেনি। তবে এদের মাঝে অনেকের দেশ ত্যাগের খবর বিভিন্য নিউজে এসেছে। কিন্তু ৩১০৮ অনেক বড় সংখ্যা, আর এই পোষ্টের মুল বক্তব্যই হচ্ছে সংখ্যা।

৩২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৩১

জ্যাকেল বলেছেন: গুজব নির্ভর মিডিয়া ক্যু কেম্নে কাজ করবে? নাকি খরকুটো ধরেও বন্যায় বাঁচার চেস্টা চলতেছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.