নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউক্রেনের ২০১৪ এবং বাংলাদেশের ২০২৪ ৪ র্থ পর্ব

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪০


ইউক্রেনের ২০১৪ সালের আন্দোলন কৌশল ,২০২৪ সালে বাংলাদেশে ব্যবহার হয়েছে এবং সফল হয়েছে । গোটা জাতিকে বিভ্রান্ত করে এই আন্দোলন শুরু এবং শেষ হয় । বিসিএস ক্যাডারে কোটা ব্যবস্থা ২০১৮ সালে বাতিল হয়ে যায়, ২০২৪ সালের জুন মাসে হাইকোর্ট সরকারের ডিক্রিটি বাতিল করে এবং সরকার এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে এবং সুপ্রিম কোর্ট , তাদের আদালতে মিমাংসা না হওয়া পর্যন্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে , তারমানে আইণত দেশে কোন কোটা নেই , যা বাস্তবে নেই সেটা বাতিল নিয়ে চরম সারকাস শুরু হয় এবং এই প্রতারনাতে জাতি বিভ্রান্ত হয়ে , এই মিথ্যাদাবির আন্দোলনকে অনেকে সমর্থন করে ।
২০১৪ সালে ইউক্রেনের স্টাইলে স্নাইপার এবং সুটার ( মিছিলের ভিতর হতে) ব্যবহার করে ৯০% হত্যাকান্ড এই আণ্দোলনকারিরাই করে, তাদের হাতে ৯২জন পুলিশ এবং ১৬০ জন সরকারি দলের লোক মারা যায় এবং ৯০% আণ্দোলন কারিকে এরাই হত্যা করে ।

আজকের বিষয়, ছ্য় তালা ভবনের জানালাতে ১১ বছর বয়সের একটি বালকের মৃর্তুর ঘটনার বিশ্লেষন নিয়ে, দাবি করা হচ্ছে ঐ গুলি নাকি হেলিকপ্টার থেকে করা হয়েছিল কিন্তু গুলি বালকটিকে আঘাত করে চোখে এবং মাথার পিছ দিয়ে বেরিয়ে, শেষে দেওয়ালে আঘাত করে , এই ঘটনা থেকে বোঝা যায় গুলি ৬ তালার সম উচ্চতার কোন স্থান থেকে করা হয়েছিল । এখন আমি নীচে ভিডিও ডেসক্রিপশনের বর্ণনা টি বোল্ড করে পেস্ট করলাম।

হেলিকপ্টার থেকে আসেনি গুলি, স্বাক্ষী দিলো ভুক্তভোগী পরিবার, তাহলে গুলি করলো কারা?
আস্তে আস্তে সব কিছু পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে কিভাবে এদেশের সাধারণ মানুষ এবং ছাত্রছাত্রীদেরকে বোকা বানানো হয়েছে।


এখানে ভিডিও লিংকটি দিচ্ছি --- Click here for video link

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

নতুন বলেছেন: আপনি কিভাবে শেখ হাসিনা সরকারের হুকুমে মানুষ হত্যাগুলি জাস্টিফাই করছেন?

আপনাকে তো যৌক্তিক ভাবনার কথা বলতে দেখেছি ব্লগে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন হাসিনা এই সব হত্যাকান্ডের জন্য দায়ি নহে কিন্তু তাকে ফাসানো হয়েছে , ইউক্রেন স্টাইলে ২০১৪ সালের আন্দোলনের মত । উপদেষ্ঠা সাখওয়াত সাহেব ক্লিয়ারলি বলে গেছেন সব হত্যাকান্ড ৭.৬২ বুলেটে হয়েছে, যেটা ন্যাটোর অস্ত্র । এই হত্যা কান্ডগুলো চালিয়েছে মুসলমান মৌলবাদি দল । ৯২ জন পুলিশ, ১৫০ আওয়ামী লীগ কর্মী এবং সাধারন জনগণের ৯০% এরা হত্যা করেছে । এগুলোর মাত্র ৪ টা প্রমাণ উত্থাপন করেছি ।

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুনুন হাসিনা এই সব হত্যাকান্ডের জন্য দায়ি নহে কিন্তু তাকে ফাসানো হয়েছে ,

ঢাবির ছাত্র ছাত্রীর উপরে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলার সিদ্ধান্ত যে দিয়েছে সে শেখ হাসিনার আজকের পরিনতির শুরুটা করে দিয়েছে।

শেখ হাসিনা যদি নেতা হয়ে থাকে তবে সব হত্যাকান্ডের জন্যই তিনি দায়ী।

৯০% হত্যা কে ষড়যন্ত বলছেন সেটা ভুল তথ্য।

In Bangladesh, the 7.62mm caliber bullet is commonly used by various security forces and law enforcement agencies. Here are some of the primary users:

1. Bangladesh Army
The Bangladesh Army uses the 7.62mm bullet primarily in assault rifles, sniper rifles, and machine guns. Some common weapons include:
7.62×39mm for AK-47 and variants
7.62×51mm NATO for sniper rifles (such as the Dragunov) and machine guns (like the FN MAG)
These bullets are used in both standard infantry weapons and specialized firearms.
2. Bangladesh Police & Rapid Action Battalion (RAB)
Specialized units of the Bangladesh Police and the Rapid Action Battalion (RAB) also use 7.62mm ammunition for heavier firearms, including sniper rifles and automatic weapons during operations against criminal elements, terrorists, or in high-risk security situations.
3. Border Guard Bangladesh (BGB)
The Border Guard Bangladesh (BGB), responsible for securing the country's borders, uses the 7.62mm bullet in various assault rifles and machine guns to ensure national security, particularly in remote and sensitive border areas.
4. Bangladesh Navy & Bangladesh Air Force
Specialized units of the Bangladesh Navy and Bangladesh Air Force also use the 7.62mm caliber bullets for specific firearms, including sniper rifles and machine guns for defense and security purposes.
Types of 7.62mm Bullets Used:
7.62×39mm: Commonly used in AK-47 variants and other Soviet-designed rifles.
7.62×51mm NATO: Used in sniper rifles, designated marksman rifles, and general-purpose machine guns (GPMGs).
Summary:
The Bangladesh Army, RAB, Bangladesh Police, Border Guard Bangladesh (BGB), and specialized units of the Navy and Air Force use 7.62mm bullets in various firearms. These are primarily used in automatic rifles, sniper rifles, and machine guns for both combat and law enforcement operations.

- চ্যাটজিপিটি

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনাকে তথ্য ভিত্তিক ভিজিউলাইজ প্রমাণ দেওয়া হয়েছে এবং হবে । এই বিষয়ে অরেডি ৩ টা পোস্ট দিয়েছি ।

ঢাবির ছাত্র ছাত্রীর উপরে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলার সিদ্ধান্ত যে দিয়েছে সে শেখ হাসিনার আজকের পরিনতির শুরুটা করে দিয়েছে।
পিনাকি ভটাচার্য তথ্য দিয়েছে , এই আন্দোলনে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা ছাত্র মারা যায় নি, তবে আহত হয়েছে । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মারামারি শুরু করে আন্দোলনকারিরা, যারা প্রথমে বিজয় ৭১ হলে ছাত্র লীগকে আক্রমণ করে , তারপর শুরু হয় মারামারি -- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের শুরু যেভাবে

জনাব সাখাওয়াত সাহেবের (স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠ) একটা ছোট্ট বক্তব্য থেকে প্রকৃত খুনিদের খুজে বের কোরবো । তার বক্তব্যে চারটা বিষয় উল্লেখ হয়েছে ।
ক) পুলিশের হাতে বেশি মারা যায় নি
খ)বেশি ভাগ মৃর্তু ৭.৬২ গানের বুলেটে হয়েছে
গ) এই সব সিভিলিয়নদের হাতে কারা অস্ত্র দিল, সেটার তদন্ত হওয়া দরকার
ঘ) সিভিলিয়নরা এই অস্ত্র হাতে আনসারদের উপর গোলাগুলি করে ।
প্রথমে আমরা গ নং বিষয়টি নিয়ে বিশ্লেষন করি কারা এই সিভিলিয়ন এবং কারা তাদের অস্ত্র দিল সেটার তদন্তের।
প্রথমে আমরা সিভিলিয়ন হিসাবে যদি ছাত্র লীগকে ধরি, তাহোলে তাদের হাতে অস্ত্র দিবে আওয়ামী লীগ , এটা বুঝতে কোন গবেষনা বা তদন্তের প্রয়োজন নেই , একই ভাবে ছাত্রদলকে অস্ত্র দিবে বিএনপি এবং শিবিরকে অস্ত্র দিবে জামাত , সুতরাং এটা বুঝতে গবেষনা বা তদন্তের কোন প্রয়োজন নেই , তদন্তের প্রয়োজন হবে নির্দলিয় আন্দোলন কারিদের ক্ষেত্রে , কারা তাদের অস্ত্র দিল । সুতরাং এই সুত্র থেকে আমরা বুঝলাম , এই সিভিলিয়ন বলতে সাখাওয়াত সাহেব আন্দোলনকারিদের কথা বলেছেন যাদের হাতে ৭.৬২ উইপন ছিল এবং এরাই আনসার ক্যাম্পে আক্রমন করে এই অস্ত্র হাতে কারন ছাত্র লীগ এই কাজ করবে না।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে আণ্দোলনকারিরা নিজেরাই গুলি কর হত্যা করছে নিজেদের লোককে , মুগ্ধর অবস্থান মিছিলের মাঝামাঝি , পুলিশের গুলে তার গায়ে লাগতে পারে না , পুলিশের তাড়া খেয়ে পালিয়ে যাচ্ছে সবাই, পুলিশ পিছনে কিন্তু গুলি লাগলো তার কপালে ইত্যাদি । আবু সাঈদ গুলি খেল বেল ৩ টায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হোল রাত ৮ টায়, পোস্ট মার্টন রিপোর্ট বলছে, মাথার পিছনের বড় আঘাতের জন্য তার মৃর্তু হয়েছে, তারমানি তাকে নিজেরাই মাথায় বাড়ি মেরে হত্যা করেছে ।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

নতুন বলেছেন: আফসোসলীগ এখন অনেক গুজব ছড়াবে জনগনকে বিভ্রান্ত করতে।

আপনি যৌক্তিত ভাবনার মানুষ, আশা করি আপসোসলীগের মতন অন্ধ আয়ামীলীগের অনুসারী তো আর আপনি না।

এতোগুলি মানুষের জীবনের জন্য আপসোসলীগের কোন অনুভুতি নাই। তারা অন্ধের মতন মনে করে শেখ হাসিনা দেবশিশু।

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫

নতুন বলেছেন: প্রথমে আমরা গ নং বিষয়টি নিয়ে বিশ্লেষন করি কারা এই সিভিলিয়ন এবং কারা তাদের অস্ত্র দিল সেটার তদন্তের।

এই সব বিস্লেষনে গোজামিল দিয়ে দোষ অন্যদের উপরে চাপানোর চেস্টা করা হয়েছে মাত্র। আফসোসলীগ সেটাই চেস্টা করবে।

আপনাকে অন্ধ বিশ্বাসী বলে জানতাম না। আপনি যেটা প্রচার করবেন সেটা সঠিক কিনা সেটা দেখবেন আশা করি।

এবিষয়ে ময়নাতদন্তকারী ডা. রাজিব বলেন, “প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছি, গুলির কারণে আবু সাঈদের মাল্টিপল পিলেট ইনজুরি হয়েছে, মাথায় পিলেটের আঘাত রয়েছে। কিন্তু কোথাও হেড ইনজুরির কথা উল্লেখ করা হয়নি। হেড ইনজুরি হলে ব্রেইনে ইন্ট্রাকটেনিয়াল হেমারেজ হয় এবং হাড় কিংবা খুলির ফ্র্যাকচার থাকে। কিন্তু আপনারা প্রতিবেদনটা আবার দেখেন, সেখানে এ ধরনের কিছু কিন্তু আমরা লিখিনি।

“পিলেটগুলো তার শরীরের বিভিন্ন অংশে ঢুকেছে, মাল্টিপল অর্গানে আঘাত করেছে, রক্তক্ষরণ হয়েছে। সে শক এবং হেমারেজের কারণে মারা গেছে। গুলির কারণে মাল্টিপল অর্গান হেমোরেজে সাঈদের মৃত্যু হয়েছে।”

তিনি বলেন, “পোস্ট মর্টেম রিপোর্টে কিন্তু আমরা হোমিসাইডাল লিখেছি অর্থাৎ এটা হত্যাকাণ্ড। রিপোর্টটা তো ছড়িয়ে পড়েছে, হোমিসাইডাল কথাটা খুব ব্রড হেডিংয়ে লেখা হয়েছে।

“সেখানে আরও একটা কথা বলা হয়েছে। প্লিজ কনসিডার দ্য সারকামস্টেনসিয়াল এভিডেন্স। এই পারিপার্শ্বিক অবস্থাও কিন্তু আপনাকে বিবেচনায় নিতে হবে। ওনাকে গুলি করার পর উদ্ধার করে আনা হয়েছে।”

আদালতকে সন্তুষ্ট করার মতো ব্যাখ্যা তার কাছে রয়েছে দাবি করে ডা. রাজীব বলেন, “আমি খুব ক্লিয়ারলি বলছি, এটা বিচারাধীন বিষয়। হয়ত আর কিছুদিনের মধ্যেই আমাকে কোর্টে যেতে হবে; সেখানে আমিই সাক্ষ্য দেব। কোর্টে ব্যাখ্যা দেবার মতো অনেক এভিডেন্স আমার কাছে রয়েছে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: এবিষয়ে ময়নাতদন্তকারী ডা. রাজিব বলেন, “প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছি, গুলির কারণে আবু সাঈদের মাল্টিপল পিলেট ইনজুরি হয়েছে, মাথায় পিলেটের আঘাত রয়েছে। কিন্তু কোথাও হেড ইনজুরির কথা উল্লেখ করা হয়নি। হেড ইনজুরি হলে ব্রেইনে ইন্ট্রাকটেনিয়াল হেমারেজ হয় এবং হাড় কিংবা খুলির ফ্র্যাকচার থাকে। কিন্তু আপনারা প্রতিবেদনটা আবার দেখেন, সেখানে এ ধরনের কিছু কিন্তু আমরা লিখিনি।
তাই নাকি মাথার স্কালপে ৩.৫ বাই ১.৫ ইন্চি সাইজের খতের কথা লিখা আছে কি ? প্রথম হাইলাইটেড অংশটি .।


“পিলেটগুলো তার শরীরের বিভিন্ন অংশে ঢুকেছে, মাল্টিপল অর্গানে আঘাত করেছে, রক্তক্ষরণ হয়েছে

তাহোলে তাকে ৫ ঘন্টা পরে হাসপাতালে কেন নেওয়া হোল ? সাথে সাথে নিয়ে গেলে তো সে বেচে যেত ।
এবার একজন পুলিশ কর্মকর্তার কথা শুনুন ---
পুলিশ কর্মকর্তার বিশ্লেষণ

আবু সাঈদের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন নিয়ে সকাল সন্ধ্যা একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তার মন্তব্য চেয়েছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই পুলিশ কর্মকর্তা সেদিনের ভিডিও ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দেখে তার পর্যবেক্ষণ জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ছররা গুলি দুই ধরনের হয়। একটা রবার বুলেট, আরেকটা সীসার বুলেট। তবে যেটারই হোক না কেন, ছররা গুলি মানুষের শরীরে ঢুকে বের হয়ে যাবে, এমনটা হয় না।

আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে আসা এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, যদি সর্বোচ্চ রেঞ্জের (১০ মিটারের কম দূরত্বে) কাছ থেকেও ছররা গুলি করা হয়, তাহলেও কারও মৃত্যু হওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে সীসার বুলেট হলে সে একটু বেশি বা গুরুতর আহত হওয়ার কথা, আর রবার বুলেট হলে তুলনামূলক কম আহত হবে।

আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও দেখে তিনি বলেন, “মনে হয়েছে তাকে ১০ মিটারেরও বেশি দূর থেকে গুলি করা হয়েছে। তাই শুধু এই গুলির আঘাতেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে, সেটা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য নয়।”
“এরপর আবার ছররা গুলি লাগে তার। গুলি লাগার পর তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় তার বন্ধুরা। এরপর তাকে হাসপাতালে নিতে কত সময় লেগেছে, সেটার ওপরও মৃত্যুর কারণ নির্ভর করে।” ( ৫ ঘন্টা লেগেছে )

এই পুলিশ কর্মকর্তা উপসংহার টানেন এভাবে- “আমার মতে পুলিশের ছররা গুলি আবু সাঈদের মৃত্যুর একমাত্র কারণ নয়। ছররা গুলিতে যদি কারও প্রাণ নিতে হয়, তাহলে তার বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করতে হবে। আর আবু সাঈদের মৃত্যুর সময় যে সিচুয়েশন ছিল, সেই সিচুয়নে কখনও টার্গেট কিলিং হয় না, হুট করে ঘটে যায়।”

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নতুন বলেছেন: এই সব ঘটনার ব্যক্ষা আয়ামী সমর্থকরা ভিন্ন ভাবেই করবে। সেটাই সাভাবিক।

আপনার যেটা ইচ্ছা সেটাই বিশ্বাস করুন।

সব হত্যার জন্যই শেখ হাসিন দায়ী, উনি তার দলকে নিয়ন্ত্রনে পুরোপুরি ব্যর্থ। উনার মানুষের কাজের দায় উনাকেই নিতে হবে।

Amnesty International, after examining video footage and satellite imagery, confirmed that police officers fired at him from about 15 meters away. Forensic experts revealed that he was shot with birdshot ammunition, typically used in hunting, which is highly dangerous and illegal for crowd control. The incident appeared unprovoked, with Sayeed posing no immediate threat to the officers at the time he was shot.

১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:০৭

এ আর ১৫ বলেছেন: Amnesty International, after examining video footage and satellite imagery, confirmed that police officers fired at him from about 15 meters away. Forensic experts revealed that he was shot with birdshot ammunition, typically used in hunting, which is highly dangerous and illegal for crowd control.
রাবার বুলেট গায়ের সাথে লাগিয়ে গুলি করলে মারা যেতে পারে , ১৬ টা রাবারের বুলেট খেয়ে ও বেচে গেছে অনেকে ।

with Sayeed posing no immediate threat to the officers at the time he was shot.

ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে আবু সাঈদ গুলি খাওয়ার আগে পুলিশকে লfঠি পেটা করছিল । ৫ ঘন্টা পরে তাকে হাসপাতালে কেন নেওয়া হোল । আপনি যে ডাক্তারে ময়না তদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে দাবি করলেন , তার মাথায় কোন আঘাত ছিল না কিন্তু তার রিপোর্টে লিখা আছে ৩.৫ বা ১.৫ ইন্চি খত ছিল মাথার স্কালে

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০৮

এভো বলেছেন: নতুন বলেছেন: এই সব ঘটনার ব্যক্ষা আয়ামী সমর্থকরা ভিন্ন ভাবেই করবে। সেটাই সাভাবিক।

আপনার যেটা ইচ্ছা সেটাই বিশ্বাস করুন।


দেখুন এই লিংক :: Watch the video please

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১১

নতুন বলেছেন: ভাই যারা বুঝতে চায় না তাদের বোঝানো যায় না।

ইন্টারনাল অরগানের রক্তক্ষরনের কারনেই তিনি মারা গেছেন।

শেখ হাসিনা সরকারের দলীয় নির্দেশ ছিলো দমন কর। পুলিশ গুলি করেছে, মানুষ মারা গেছে।

সকল মৃত্যুর দায় শেখ হাসিনার, তারপরে তার বড় নেতাদের, তারপরে পুলিশের যারা আয়ামীকর্মী তাদের।

সকল মৃত্যুর দায় হাসিনার, তিনি তার প্রতিদান পাচ্ছেন, আরো পাবেন।

যারা মানুষের মৃত্যুতে কোন কস্ট পায় না তাদের সাথে আলোচনা করতে কস্ট হয়।

আপনাদের যেটা বিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয় করবেন।

ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.