নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরকার পায়েল

মানুষ যা অনুভব করে তাই জ্ঞান।

সরকার পায়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রস্তুত চীন ‼️

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৩:৪৩

পোলিশ সীমান্তের কাছে চীন-বেলারুশের সামরিক মহড়া
যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তের কাছে চীন-রাশিয়ার সামরিক মহড়া

১ যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন ও বেলারুশ। সামরিক জোট ন্যাটের সদস্য দেশ পোল্যান্ডের সীমান্তের ঠিক কাছেই সোমবার থেকে এই মহড়া শুরু করেছে উভয় দেশ। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই সামরিক জোটের শীর্ষ সম্মেলনের প্রাক্কালে এই মহড়া শুরু করল দেশ দুটি। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন ও বেলারুশ সোমবার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে বলে বেলারুশিয়ান এবং চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। ন্যাটো-সদস্য পোল্যান্ডের সীমানা থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে এই মহড়া চালাচ্ছে উভয় দেশ।

স্পেশাল অপারেশন কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ভাদিম ডেনিসেনকোর বরাত দিয়ে বেলারুশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় টেলিগ্রাম ম্যাসেজিং অ্যাপে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, ‘বিশ্বে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো উদ্বেগজনক, পরিস্থিতি অস্বস্তিকর, তাই আমরা কৌশলগত কাজ সম্পাদনের নতুন কাঠামো এবং পদ্ধতি অনুশীলন করতে যাচ্ছি।’ মন্ত্রণালয় বলেছে, চলমান এই সামরিক মহড়ার নাম ‘ফ্যালকন অ্যাসাল্ট’। এটি আগামী ১৯ জুলাই পর্যন্ত চলবে এবং ব্রেস্ট শহরের কাছে একটি প্রশিক্ষণ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। ব্রেস্ট শহরটি দক্ষিণ-পশ্চিম বেলারুশে পোল্যান্ডের সীমান্তে পাশেই অবস্থিতযৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন ও বেলারুশ। সামরিক জোট ন্যাটের সদস্য দেশ পোল্যান্ডের সীমান্তের ঠিক কাছেই সোমবার থেকে এই মহড়া শুরু করেছে উভয় দেশ। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই সামরিক জোটের শীর্ষ সম্মেলনের প্রাক্কালে এই মহড়া শুরু করল দেশ দুটি। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন ও বেলারুশ সোমবার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে বলে বেলারুশিয়ান এবং চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। ন্যাটো-সদস্য পোল্যান্ডের সীমানা থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে এই মহড়া চালাচ্ছে উভয় দেশ।

স্পেশাল অপারেশন কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ভাদিম ডেনিসেনকোর বরাত দিয়ে বেলারুশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় টেলিগ্রাম ম্যাসেজিং অ্যাপে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, ‘বিশ্বে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো উদ্বেগজনক, পরিস্থিতি অস্বস্তিকর, তাই আমরা কৌশলগত কাজ সম্পাদনের নতুন কাঠামো এবং পদ্ধতি অনুশীলন করতে যাচ্ছি।’ মন্ত্রণালয় বলেছে, চলমান এই সামরিক মহড়ার নাম ‘ফ্যালকন অ্যাসাল্ট’। এটি আগামী ১৯ জুলাই পর্যন্ত চলবে এবং ব্রেস্ট শহরের কাছে একটি প্রশিক্ষণ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। ব্রেস্ট শহরটি দক্ষিণ-পশ্চিম বেলারুশে পোল্যান্ডের সীমান্তে পাশেই অবস্থিত l


২ যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা উপকূলের কাছে বেরিং সাগর ও উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে রাশিয়া ও চীন।
অতীতে দেশ দুইটি একসঙ্গে অনেক সামরিক মহড়া চালিয়েছে। তাছাড়া বেরিং সাগরের ওপর দিয়ে প্রায়ই যুদ্ধবিমান উড়ায় রাশিয়া।
তবে বুধবারই প্রথমবারের মতো রাশিয়া ও চীন উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় বোমারু বিমান দিয়ে মহড়া চালায়।


বন্ধুরা যখন এই পোস্ট লিখছি তখনো পোল্যান্ড সীমান্তে চীন বেলারুশ সামরিক মহড়া চলমান l দুটি ঘটনা বা সামরিক মহড়া একই সময়ে চলছে l চীন বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা বলে খুব ধূর্ত এই জাতির রক্ত প্রায় সাপের মত ঠান্ডা সহজে রাশিয়ান বা ইউরোপের মত রক্ত গরম জাতি না l মন চাইলো একটা বোমা মারি টাইপ এরা না l মাত্র কিছুদিন পূর্বেও এদের কূটনীতি ছিল বেশ সংগঠিত বিশেষ করে আরব ইরান সম্পর্ক উন্নতি করার পেছনে চীনের ভালো ভূমিকা ছিল l ফিলিস্তিন বিষয়েও চীন উভয় পক্ষের সাথে সমঝোতার পথে হেটেছে l আরও

আশ্চর্যের বিষয় তাইওয়ানে ন্যান্সি পোলেসির সফর নিয়ে আমেরিকার খোঁচা সত্ত্বেও চীন যে ঠান্ডা প্রতিক্রিয়া ছিল তা ছিল তাজ্জব হওয়ার মত l মনে আছে ঘটনা ২০২২ সালে মাত্র ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়েছে তার মধ্যে এই উত্তেজনা সেদিন সারা রাত সারা দিন অপেক্ষায় উত্তেজনায় এই বুঝি চীন তাইওয়ান আক্রমন করে l কিন্তু তাইওয়ান ঘিরে সামরিক মহড়া ছাড়া তেমন কিছুই ঘটলো না l

চীন এতদিন গোপন বা প্রকাশ্যে ন্যাটো শত্রু পক্ষদের অস্ত্র বা আর্থিক সহায়তা দিয়েছে l এমনকি তার সবচেয়ে বড় মিত্র রাশিয়াকেও ইউক্রেন বিষয়ে প্রকাশ্যে সহায়তা করেনি গোপনে করলেও তা স্বীকার করেনি l তখন মনে হয়েছে আসলে চীন জাত ব্যবসায়ী যুদ্ধে যাবেই না সবদিক ঠিক রেখে ব্যবসা করবে l বড় জোর ডলার ক্রাশ করলে হয়ত একটু নড়বে l

কিন্তু সেই চীন হঠাৎ এত সিরিয়াস হয়ে গেলো পোল্যান্ড আমেরিকার সীমান্তে চলে গেলো!!! আমার ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না এও সম্ভব!! মুখে যত কিছুই বলুক স্কুলের বাচ্চাও বুঝে এসব মহড়ার অর্থ কি!? আর বিশেষ করে চীন আগে বাড়িয়ে হুমকি দেয়ার জাত না l কিছু তো আছেই l
তাহলে কি চীন প্রস্তুত হয়ে গেছে!?
আমার তাই মনে হয় চীন প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে ন্যাটোর প্রতি, আসো আমি প্রস্তুত COME TO PAPA!!
আর ন্যাটো আসলে কি হবে তা জানার জন্য আপনাদের মন্তব্যের প্রতীক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ l


মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:৫৪

আমি সাজিদ বলেছেন: সাক্ষাৎ সাংহাই থেকে আসা চায়না বট মনে হচ্ছে।

২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪২

কামাল১৮ বলেছেন: রাশিয়া এবং চীনের কাছে কিছু মিসাইল আছে যেটা ন্যাটোর নাই।তাছাড়া আনবিক অস্ত্রেও চীন রাশিয়া এগিয়ে।আমেরিকার সুবিধা হলো ভৌগলিক ভাবে সে ভালো অবস্থানে আছে।বিশ্বব্যাপী তার ঘাঁটি আছে।এটার একটা সুবিধা আছে আবার অসুবিধাও আছে।ন্যাটোর কিছু দেশ রাশিয়ার পক্ষে চলে যাবে।তবে যুদ্ধের চেয়ে শান্তি ভালো।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

সরকার পায়েল বলেছেন: ন্যাটো শেষ না হলে শান্তি আসবে না l সে জন্য যুদ্ধ প্রয়োজন l চীন খুব সম্ভবত তাইওয়ান আক্রমন করবে তারই প্রস্তুতি l ন্যাটোকে সাবধান করা নাক গলালে ছাড় দেয়া হবে না l তবে চীনের এমন এগ্রেসিভ ন্যাচার আগে দেখা যায়নি l

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮

সরকার পায়েল বলেছেন: চীন-রাশিয়ার ৪ যুদ্ধবিমানকে ধাওয়া দিল যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা
যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কার পাশ থেকে চীন ও রাশিয়ার চারটি যুদ্ধবিমান ধাওয়া করেছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমান। এ সময় যোগ দেয় কানাডারও যুদ্ধবিমান।
নর্থ আমেরিকান অ্যারোস্পেস ডিফেন্স কমান্ড (এনওআরএডি) এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ।
এনওআরএডি জানিয়েছে, বুধবার ধাওয়া দিয়ে চীন ও রাশিয়ার সামরিক বিমানগুলোকে আলাস্কার আকাশসীমার পাশ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। তবে চীন ও রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি এবং সেগুলোকে হুমকি হিসেবেও বিবেচনা করা হয়নি বলে জানিয়েছে এনওআরএডি।

এ বিষয়ে চীন ও রাশিয়া জানিয়েছে, পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় ওই এলাকায় তারা যৌথ টহল দিয়েছে। এদিকে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে রাশিয়া ও চীনের যুদ্ধবিমানের যৌথ টহলের ঘটনা এটিই প্রথম।

মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মতে, রাশিয়া ও চীনের এই যৌথ টহল ‘আকস্মিক’ ঘটনা নয়। অস্টিনের ধারণা, বেশ সময় নিয়ে এই অভিযানে নেমেছিল মস্কো ও বেইজিং।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: ন্যাটো হচ্ছে কাপরুষদের সঙ্ঘটন যারা নিজেরা নিজেদের নিরাপত্তা না দিতে পেরে আরেকজনের কাছে দেশগুলো বর্গা দিয়েছে। আমেরিকা না থাকলে রাশিয়া ৩ দিনে ইউরোপকে প্রস্তর যুগে পাঠিয়ে দেবে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯

সরকার পায়েল বলেছেন: পরিস্থিতি সেদিকেই যাচ্ছে l ইউরোপের কি হবে তা হয়ত বলা কঠিন কিন্তু আমি নিশ্চিত প্রথম পারমানবিক বোমা পরবে ব্রিটেনে আর মারবে রাশিয়া l ফার্স্ট ব্লো তে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কিত নিকৃষ্ট জাতি নিশ্চিহ্ন হবে ইনশাআল্লাহ l

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.