![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সন্ধ্যা পার হয়েছে সবে মাত্র । সময় হয়েছে । আমার বুকের ভিতরকার অস্বস্তিটা আর একটু বৃদ্ধ পেল । নিজের মনকে আবার বললাম সময় হয়েছে । যাবার সময় হয়েছে ।
আমি একটা বড় নিঃশ্বাস নিয়ে এগিয়ে চললাম ইভাদের বাড়ির দিকে । এই তো দেখা যাচ্ছে একতলা বাড়িটা । দিনের বেলা হলে লালচে গেটটা দেখা যেত । এখন অন্ধকারে লালচে গেটটা আর একটু গাঢ় কালো দেখা যাচ্ছে । আমি ছোট গেটটা ঠেলে ভিতরে প্রবেশ করতে গেলাম ।
গেটটা ধাক্কা দেওয়ার সময় টের পেলাম আমার হাত কাঁপছে ।
আরে এখানে কাঁপাকাঁপির কি হল ?
নিজেকে আরো একবার বুঝানোর চেষ্টা করলাম । আমি তো অকাম করতে যাচ্ছি না ।
গার্লফ্রেন্ডের বাড়িতে যাচ্ছি ।
তাও আবার গার্লফ্রেন্ডের মায়ের আমন্ত্রনে । আর প্রথম বার যাচ্ছি তাও কিন্তু না । গত কালকেই আমি এ বাড়িতে এসেছি !
গতকাল স্কুল ছুটির পর ব্যাগ গুছাচ্ছিলাম । আমি এমনিতেও স্কুল ছুটির একটু পরে বের হই । স্কুল তখন মোটামুটি ফাঁকা হয়ে গেছে । আমি দরজা দিয়ে বের হতে যাবো ঠিক তখনই ইভা আমার সামনে এসে দাড়াল ।
আমি একটু অবাক হলাম । একটু চমকালামও বটে ।
এই মেয়ের কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে ?
এতো সাহস কেমনে হইল ?
ইভার সাথে আমার একটা ভালবাসার সম্পর্ক রয়েছে এটা খুব কম মানুষই জানে । আমাদের সরাসরি কথাবার্তাও খুব কম হয় । ওকে চিঠি লিখি ও আমাকে চিঠি লেখে ! এভাবেই চলছিল ।
কিন্তু একেবারে এভাবে দরজা আগলে দাড়ানোর মানে কি ! যে কেউ দেখে ফেলতে পারে । আর স্যারেরাও এখনও যাই নি । যদি রাশেদুল স্যার দেখে ফেলে তাহলে তো আমার খবরই আছে !
আমি চোখ কপালে তুলে বললাম
-এখানে কেন ? কেউ দেখে ফেললে উপায় আছে ?
-একটু সমস্যা হয়েছে ।
-কি সমস্যা ?
মফস্বলের প্রেমে হাজার রকম সমস্যা দেখা দেয় । তাই সারাক্ষন একটু টেনশনে থাকতে হয় । আমি আবার বললাম
-কি সমস্যা হয়েছে ?
-তোমার লেখা চিঠি গুলো সব আম্মুর হাতে পরে গেছে ।
-কি ? কি বললে তুমি ? কিভাবে ?
-আমি চিঠি গুলো আলমারির ভিতরে রেখেছিলাম ।
-আলমারি ! চিঠি কেউ আলমারির ভিতর রাখে ? বেকুব মেয়ে ? ড্রয়ার ছিল না বাসায় ?
-কি বললা তুমি !
-না । কিছু বলি নি তো ! বলেছি ড্রয়ারে রাখতে পারনি সোনা পাখি !
-দ্যটস বেটার ! আমি ভেবেছিলাম আলমারি কমন জায়গা । আম্মু হয়তো দেখবে না ।
আমি বললাম
-এখন ?
-আম্মু তোমাকে বাসায় যেতে বলেছে ।
-কি ?
আমার মনে হল কেউ আমাকে দুইশ বিশ ভোল্টের শক দিল । ইভার মা আমাকে ওদের বাসায় যেতে বলেছে !
এটা কি বিশ্বাস যোগ্য কথা ! আমি বললাম
-কখন যেতে বলেছে ?
-এখনই চল ।
-এখন ?
-হ্যা এখন । চল ।
ইভা আমাকে সাথে করে নিয়ে গেল ।
ইভাদের বাসায় যখন পৌছালাম তখন ওর মা নামাজ পড়ছে । আমি ড্রয়িং রুমে বসে অপেক্ষা করছি । কিছুক্ষন পর ইভার মা এসে হাজির হল ।
আমাকে অনেক কথা বলল ।
অনেক বোঝাল ।
আমরা যেটা করছি সেটা ঠিক করছি না ।
ইত্যাদি ইত্যাদি !
ভদ্রমহিলা এমন আস্তে আস্তে কথা বলছিল আর আমার থেকে একটু দুরে বসে ছিলো যে আমি বেশ কিছু লাইন ঠিক মত শুনতে পাইনি ।
ক্লাসে যখন স্যারের কোন কথা শুনতে পাই না তখন তো হাত উচু করে বলি যে স্যার আর একবার বলেন ।
এখানেও কি বলবো আন্টি একটু জোরে বলেন । কিছুশুনতে পাচ্ছি না । তার উপর এক মশা আমার হাতের উপর বসে আরাম করে রক্ত খাচ্ছে । একটু একটু হাত নাড়ালাম কিন্তু মশাটা উড়ে গেল না । আপন মনে রক্ত খেতে লাগল ।
মশাটা মনে হয় পরিস্থিতি বুঝতে পেরেছে । আমি যে ওকে মারবো না সেটা ও বোধহয় খুব ভাল করেই বুঝেছে । কথা শেষ করে ইভার মা বলল
-ঠিক আছে ! আমি কি বললাম মন দিয়ে শুনেছ তো !
আমি অতি ভদ্রভাবে মাথা নাড়িয়ে বললাম
-জি আন্টি । একদম পরিস্কার বুঝেছি ।
-কাল সন্ধ্যার দিকে আবার এসো ! ইভা যেই চিঠি গুলো তোমাকে লিখেছিল ও গুলো নিয়ে এসো । কেমন !
-জি আন্টি ।
এই জন্যই আমার আজ ইভাদের বাসায় আগমন । ইভা আমাকে যত চিঠি লিখেছিল সেই গুলো নিয়ে হাজির হয়েছি ওর মার কাছে জমা দেওয়ার জন্য । আমি কাঁপা হাতেই ইভাদের কলিং বেলে চাপ দিলাম । কাল অবশ্য কলিংবেল বাজাই নি । ইভা সাথে ছিল তো !
তবে একটা ব্যাপার বেশ অবাক লেগেছে যে কালকে ইভা বেশ স্বাভাবিক লাগছিল । একটা মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ড কে নিজের মায়ের সাথে পরিচয় করাতে নিয়ে যাচ্ছে অথচ কি শান্ত আর স্বাভাবিক ।
আশ্চার্য ব্যাপার !
ইভা মনে হয় আমার জন্যই অপেক্ষা করছিল । কলিং বেল বাজার প্রায় সাথে সাথেই দরজা খুলে বেরিয়ে এল । আমাকে দেখে একটু হাসল । যদিও বারান্দায় অন্ধকার ছিল তবুও ওর হাসি টা আমি ঠিকই দেখতে পেলাম । আমি একটু যেন ভরসা পেলাম ।
আসলে সত্যি কথা বলতে কি ইভার হাসি আমি যখন দেখি বুকের ভিতর কেমন একটা আনন্দ হয় । সেই আনন্দ সব ভয় ভীতি কে অতিক্রম করে ফেরে ।
আমি বারান্দায় উঠে এলাম । আমার হাতের ব্যাগটা দেখে ইভা চোখ কপালে তুলে বলল
-এতো চিঠি লিখেছি ?
আমি একটু হেসে বললাম
-তাও তো সব আনি নি ।
ইভা কিছুক্ষন ব্যাগটার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-যে গুলো রাখতে বলেছিলাম সেগুলো রেখে এসেছো তো ?
কালকের পর থেকে আমি আর ইভা দুজনেই খুব এক্সাইটেড ছিলাম । আমি ছিলাম এই কারনে যে ইভার মা খুব বেশি উচ্চবাচ্চ করে নি । সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিয়েছে । কালকে আবার আমাকে নাস্তাও খাইয়েছে । আর আজকে আবার বাসায় যেতেও বলেছে । সব মিলিয়ে একদম ফাটাফাটি অবস্থা ।
আর ইভা এক্সাইটেড ছিল এই কারনে যে আমার সাথে তার মা কি কথা বলল এটা জানার জন্য ।
সকাল বেলা পড়তে যাচ্ছি । ব্যাচে ঢোকার আগেই ইভা আমার পথ রোধ করে দাড়ালো ।
পুরো দিনের ভিতর এই সকাল বেলা টাই আমরা একসাথে দেখা করতে পারি । এক কথা বলতে পারি । আমাকে প্রথম প্রশ্নই করলো
-আম্মু কি বলল ?
-কি বলবে ? এই একটু বোঝালো । বলল এই বয়সে আমাদের এই কাজ করা ঠিক হয় নি । ইত্যাদি ইত্যাদি ।
-আর কি বলল ?
-বলল তোমার চিঠি গুলো ফেরৎ দিতে ।
ইভা কিছুক্ষন ভাবলো । তারপর বলল
-কবে ফেরৎ দিতে বলেছে ?
-আজকেই ।
-আচ্ছা এসো তাহলে । আর সব কিন্তু ফেরৎ দিও না । প্রথম চিঠিটা কিন্তু রেখে দিবা না ! মনে থাকবে তো ?
-আমি কাল রাতেই কিছু আলাদা করে রেখেছি ।
-আচ্ছা । তাহলে সন্ধ্যার পর পরই চলে এসো । কেমন ?
-আচ্ছা । আর একটা কথা !
ইভা বলল
-কি ?
-তোমরা কি মিষ্টি কম খাও ?
ইভা আমার কথা শুনে খানিকটা অবাক হল ।
-কেন এই কথা কেন বলছো ?
-না মানে কাল যে পিঠা খেতে দিছিলে মিষ্টি কম ছিল ।
ইভা কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি পেয়েছ ? এতো মিষ্টি খেতে হবে না বুঝেছ !
-বুঝলাম ।
ইভা আবার আমাকে প্রশ্নটা করলো ।
-রেখে এসেছো তো ?
-হুম !
-আচ্ছা এসো ।
-তোমার আম্মু কোথায় ?
-আছে । এসো তো ।
ইভা আমার হাত ধরে ঘরের ভিতর নিয়ে এল । বারান্দায় খুব বেশি আলো ছিল না । ঘরের ভিতর এসে ইভাকে ভাল করে দেখলাম । বেশ ভালই প্রস্তুতি নিয়েছে তো ।
বেশ সুন্দর করেই সেজেছে । আমি বললাম
-তোমাকে সুন্দর লাগছে ।
-বলেছে তোমাকে ? বস চুপ করে ।
ইভার মুখে কেমন একটা লজ্জা মিশ্রিত হাসি । ওর এই লজ্জা মাখা মুখটা ওর চেহায়ার সৌন্দর্য যেন আরো বাড়িয়ে দিয়েছে ।
-সত্যি বলছি !
ওর মুখের লালিমা আর একটু যেন বাড়ল ।
-হয়েছে । চুপ । আম্মু এখনই চলে আসবে ।
বলতে বলতেই ইভার মা ঘরে ঢুকে পড়ল ।
ইস ! বড় বাঁচা বেচে গেছি । আর একটু হলে আমি ইভার হাত ধরতে যাচ্ছিলাম ।
ধরলে উপায় ছিল ?
ইভাও একটু দুরে গিয়ে বসল । ইভার মা বলল
-এসেছ ?
-জি আন্টি ।
-কোথায় চিঠি গুলো !
-এই তো ।
আমি শপিংব্যাগটা আন্টির হাতে তুলে দিলাম । ব্যাগটার সাইজ দেখে আন্টি একটু অবাকই হলেন । একবার ইভার দিকে তাকাল আর একবার আমার দিকে !
-তোমরা কি এই কাজই করতে পড়াশুনা না করে !
আমি ইভার দিকে তাকিয়ে দেখি ও মিসমিস করে হাসছে । ইভার মা ইভার দিকে তাকিয়ে বলল
-হাসবি না । থাপ্পর দিয়ে দাঁত ফেলে দিবো ।
তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তোমার চিঠি গুলো দেখে মনে করেছিলাম কেবল তুমিই চিঠি লিখতে কিন্তু এখন দেখছি আমার মেয়েও কম যায় না ।
-জি আন্টি ।
ইভার দিকে তাকিয়ে দেখি ও অন্য দিকে তাকিয়ে হাসি আটকানোর চেষ্টা করছে ।
আমি মনে মনে বললাম শ্বাশুড়ী আম্মা সব চিঠিতো দেই ই নি । দিলে বুঝতেন ! তারপর খুব বিনয়ের সাথে বললাম
-আন্টি আমি যাই তাহলে !
-না একটু বোস !
আন্টি চলে গেল । আমি ইভার দিকে তাকালাম ! চোখে জিজ্ঞাসা !
ইভা বলল
-বস ! তোমাকে তোমার শ্বশুরবাড়ির মিষ্টি খাওয়াব !
-তাই নাকি !!
ইভা চলে গেল । ফিরে এল একটু পরেই ! হাতে একটা ট্রে !
ইভা যখন ট্রে টা নিচে নামিয়ে রাখলো তখন দেখি ওখানে প্রার ৫/৬ রকমের মিষ্টি !! দই !
ইভা একটু হাসলো ! বলল
-এবার খাও তোমার শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি !
-আসল মিষ্টি কই ?
ইভা ভুরু কুচকে বলল
-আসল মিষ্টি মানে ?
আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো কিছুক্ষন । তারপর বলল
-তোমাকে না একটা থাপ্পড় লাগাবো !
-লাগাও !
শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি খেয়ে যখন বাইরে বের হয়ে এলাম মনের ভিতর একটা আনন্দ বয়ে যাচ্ছিল । মনে হল জীবনটা নেহত মন্দ না !!
বিঃদ্রঃ গল্পটা খানিকটা সত্য ঘটনা নিয়েই লেখা ! অনেকদিন পর ইভার কথা মনে পড়ল !
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: মিষ্টি খেতে পেরেছিলাম না !!
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৫
ভোরের রোদ বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা। ++
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৮
অপু তানভীর বলেছেন:
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৭
মাসুম বাদল বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা শৈলী
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩১
অপু তানভীর বলেছেন:
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৭
শায়মা বলেছেন: হায়রে ভাইয়া!!!!!!!!!
আবার ইভাও!!!!!!!!!!!!!!!
কত মানুষের কথা মনে পড়ে তোমার!!!!!!!!!!!!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১১
অপু তানভীর বলেছেন: কি করবো আপু বল !!!! মন বড় আজিব জিনিস !! কখন যে কার কথা মনে পড়ে বলা মুশকিল !!
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১২
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ওদের আছে ইভা
খোদা আমারে কবে দিবা ?
পোস্টে ভালোলাগা।
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন:ওদের আছে ইভা
খোদা আমারে কবে দিবা ?
হাহাহাহাহা !!!
দিবো দিবো !!
ওয়েট করেন !!!
ধন্যবাদ !!!
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: vaia eta kon class er golpo?? darun moja lagcilo 2ta picchhir prem dekhte...ki expert way te prem korche!!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: আমি যখন ক্লাস টেন এ পড়ি তখন কার ঘটনা এটা !!
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৫
নিশি কথক বলেছেন: এটিএনের চেয়ারম্যানের এত বড় সর্বনাশ কেমতে করলেন?
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯
অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহাহা !!
ভাই তার নাম ইভা রহমান না ।
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
সিলেটি জামান বলেছেন: এইডা কেমুন কথা একলা একলা মিষ্টি খাইবা, এইরাম হইলে কিন্তু ইভার বাবাকে বলে দিমু
মিষ্টি পাটায়া দেন তাড়াতাড়ি নাহলে খবর আছে
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: নারে ভাই এই মিষ্টির ভাগ কাউরে দিমু না !!
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৮
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ওদের আছে ইভা
খোদা আমারে কবে দিবা ?
[/sb
বেফুক
পোস্ট ও কিন্তু বেফুক হইছে কয়া রাখলাম ৫ নম্বর পেলাচ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
অপু তানভীর বলেছেন:
ধন্যবাদ
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৪
সেলিব্রেটি ব্লগার বলেছেন: এখনতো নিশি আপুর সাথে যাচ্ছে :#>
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪
অপু তানভীর বলেছেন:
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৮
গুনগুনিয়া বলেছেন: আপনি এতো সুন্দর করে কিভাবে লিখেন!!! আমাকে একটু শিখিয়ে দিবেন কি???.
লেখা খুব ভালো লেগেছে। ......
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্য শিখিয়ে দিবো
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৭
জুলু জাহিদ বলেছেন: অসাধারন। সেদিন একজনকে বললাম আপনার লেখা পড়ার জন্য। উত্তর পেলাম কারো লেখা ভাল লাগলে সে তার প্রেমে পরে যায়। আপনার ভাই এমনিতেই যতো প্রেমের অভিজ্ঞতা, আর বাড়ালাম না!!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: কোন সমস্যা নাই ব্রো !! আমি বিরাট প্রেমিক পুরুষ !!
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বিঃদ্রঃ গল্পটা খানিকটা সত্য ঘটনা নিয়েই লেখা ! অনেকদিন পর ইভার কথা মনে পড়ল !
কন কি? মুপাইলের যুগে আপনেরা চিডি লেকতেন? আর শ্বশুড়বাড়ি গিয়া মিস্টি খাইতেন? আহারে, আমার যদি এমন একটা শ্বাশুড়ি থাক্ত
আর ইদানীং নিশিরে পাই না ক্যা???
নবম ভাল লাগা দিয়ে গেলাম
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১০
অপু তানভীর বলেছেন: নারে ভাই যখন কার কথা তখন কিন্তু মোবাইল ছিল না !! আর নিশিরে পাইবেন কেমনে এতো মাইয়ার ভিড়ে কি তারে পাওয়া যাইবো
১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
বাউন্ডুলে তিতাস বলেছেন: নিশি, সাইরা, ইভা। পরের তা কে?????????????????
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১২
অপু তানভীর বলেছেন: ভাই আরো আছে । অনীনদিতা, নিহিন, নিশাত, লীলু, তিথি, এলিন, ........।
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
কামরুল আহসান খান বলেছেন: খাইচে ...... শাশুড়ি আম্মা ডিকা পাঠায়া মিষ্টি খাওআইল
হে পরোয়ার দিগার সককল প্রেমিকরে এমন শাশুরি নসিব করুন..সকলে বলেন আমিন..
২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: আমিনননননননননননন!!
১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:০৭
একজন আরমান বলেছেন:
আমি মনে মনে বললাম শ্বাশুড়ী আম্মা সব চিঠিতো দেই ই নি । দিলে বুঝতেন !
এতো দিনে বুঝলাম যে ভালো প্রেমের গল্প লিখতে গেলে বেশী বেশী প্রেম করতে হয়।
কিন্তু আমার তো প্রেমের অভিজ্ঞতা মাত্র একটা ! তোমার মত এতো অভিজ্ঞতা নেই। তার মানে আমাকে দিয়ে এতো এতো গল্প লিখা হবে না।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: নানানানা !! এটা মোটেও ঠিক কথা না !! তুমি মিয়া চেষ্টা লইলেই পারবা !!
কোন টেনশন নিও না !!
১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৫৩
মাক্স বলেছেন: +++++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৬
অপু তানভীর বলেছেন:
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৭
s r jony বলেছেন: দুধ চা খাইনা ।
আর ঘরে লেবু ছিলনা তাই আমাকে মাল্টা দিয়া চা দিছিল। কত আদর, কত স্নেহ।
পরে যখন জানতে পারছে তার মাইয়ার লগেই আমার লটর পটর,
তখন হয়ে গেলাম কালপিট (??) ,
আর পরে যখন জানতে পরল আমি "মানুষ",
তত দিনে অনেক দূরে সরে গিয়েছি।
______রিয়েল অভিজ্ঞতা
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহা !! পিলাস !!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১১
ডিজিটাল রকস বলেছেন: ভাই, শশুর বাড়ীর মিষ্টি পরবর্তীতে কি জায়েজ করে খেয়েছিলেন, নাকি ..........................??