![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক্যান্টিনে ঢুকেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল । আজও ছেলেটা ক্যান্টিনে বসে আছে । কয়েকদিন থেকেই লক্ষ্য করছি ছেলেটা আমার ভার্সিটির ক্যান্টিনে কিংবা ওর ডিপার্টমেন্টের আসে পাশে ঘোরাফেরা করছে ।
আগে যখন করতো খুব একটা খারাপ লাগতো না । কিন্ ঐ ঘটনার পর আর আর ভাল লাগে না । মেজাজটা খারাপ হয় ।
একবার মনে হল ক্যান্টিন থেকে চলে যাই । অন্যান্য দিন যেমন পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছিলাম আজও যাই ! কিন্তু তারপর মনে হল আমি কেন পাশ কাটাবো ? আমার লুকানোর মত কিছু নাই ! আজ এর একটা দফারফা করতে হবে ।
সরাসরি ছেলেটার টেবিলের দিকে এগিয়ে গেলাম । ছেলেটা আরাম করে চা খাচ্ছিল । আমাকে দেখে চা খাওয়া বন্ধ করে দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল । কিছু যেন বলতে চায় কিন্তু বলতে পারছেনা এমন অবস্থা ।
-আপনি এখানে কি করছেন ?
-চা খাচ্ছি ।
-চা খাচ্ছি মানে ? এখানে কেন ?
-না মানে এখানে কি চা খাওয়া নিষেদ নাকি ?
-দেখুন বেশি চালাকি করবেন না । আপনার অফিস মতিঝিলে আর আপনি এখানে এসে প্রতিদিন চা খাচ্ছেন ! ফাজলামো পেয়েছেন ?
ছেলেটা কোন কথা বলল না । এমন সময় সুমনকে আসতে দেখলাম । আমার মুখ দেখে নিশ্চই কিছু বুঝতে পেরেছে । কাছে এসে বলল
-কি হয়েছে রে নীলু ?
-কিছু হয় নি ।
-আমাকে বল কি হয়েছে ?
-আরে বললাম তো কিছু হয় নি । তুই যা ।
সুমন ছেলেটার দিকে বেশ কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে চলে গেল । আমি বললাম
-আপনি আর কখনও এখানে আসবেন না । সুমনকে দেখলেন না ? ওর মাথা কিন্তু খুব গরম । ওকে বললে কিন্তু আপনার হাতপা সব গুড়ো করে দেবে ।
ছেলেটা তবুও চুপ করে থাকল । এই ছেলেটা এমন নির্বিকার কেমন করে থাকে ? আর কিভাবে আমার সামনে আবার আসে আমি ভেবে পাই না । আবার বললাম
-কথা গুলো কি বোঝাতে পারলাম আপনাকে ? আপনি আর আসবেন না ।
অনেকক্ষন পর ছেলেটা মুখ খুলল
-আমি তোমার সাথে অল্প কয়েকটা কথা বলতে চাই ।
ছেলেটার কণ্ঠে কেমন যেন একটা আকুতি ছিল । একবার মনে হল শুনি কি বলতে চায় ! কিন্তু পরক্ষনেই নিজেকে সামলে নিলাম । খুব কঠিন করে বললাম
-আপনার সাথে আমার কোন কথা থাকতে পারে না ।
ছেলেটা কেমন জানি আহত হল । তবে আর কিছু বলল না । মাথা নিচু করে ছেলেটা চলে গেল ।
আমি ছেলেটার চলে যাওয়া দেখলাম । চোখের আড়াল হতেই কেন জানি আমার বুকের মধ্যে কেমন জানি তোলপাড় শুরু হল । আমার মনে হল আমার সব কিছু যেন আমার কাছ থেকে দুরে চলে যাচ্ছে ।
কেন জানি আমার খুব কান্না পেতে লাগল ।
বারবার মনে হল ছেলেটার সাথে এতো খারাপ ব্যবহার কেন করলাম ? ছেলেটার তো কোন দোষ নেই । ছেলেটাতো আমাকে পছন্দই করেছিল ।
আমি নিজে ছেলেটার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখেছি ওখানে কেবল আমার জন্য ভালবাসাই ছিল । অন্য কিছু না । তাহলে কেন খারাপ ব্যবহার করলাম ছেলেটার সাথে ?
ক্যান্টিনের কোনার টেবিলটায় বসে পড়লাম ও যেখানে বসে ছিল ।
সজিব মতিঝিলের একটা ব্যাংকে চাকরি করে । সজিবকে প্রথম দেখি মানে ও আমাকে দেখে ওরই অফিসে । নাবিলার কি একটা কাজে গেছিলাম ঐ ব্যাংকে ।
আমরা যখন ওর কাছে গেলাম প্রথম কিছুক্ষন কেন যেন একটা ঘোর লাগা চোকে সজিব আমার দিকে তকিয়ে থাকল ।
আমি দেখতে কোন কালেই খুব বেশি সুন্দর ছিলাম না । কিন্তু সজিবের এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে আমার নিজের কাছে মনে হল হয়তো আমি খুব সুন্দর হয়ে গেছি । ঐ দিন বাসায় এসে আয়নায় ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নিজেকে অনেক বার দেখলাম ।
তারপর থেকেই সজিব আমার আসে পাশে ঘোরাফেরা করা শুরু করে দিল । আমমি কখন ভার্সিটিতে যাই কখন আসি সব যেন ওর মুখস্ত ছিল । মাঝে মাঝে ভাবতাম এই ছেলেটা কি কোন কাজ কাম নাই । ব্যাংকের চাকরি ফেলে মেয়েদের পিছনে
ঘোরাঘুরি করছে । কিন্তু আমার ব্যাপারটা খারাপ লাগতো না ।
আমার দিকে ও যখন তাকাত অদ্ভুদ এক ভাল লাগার দৃষ্টি তাকাত । সত্যি কথা বলতে কি সজিবকে আমার খুব একটা খারাপ লাগত না । দেখতে সুদর্শন । ভাল জব করে আর সব থেকে বড় কথা সজিবের চোখ গুলো খুব সুন্দর ছিল । যখন আমার দিকে তাকাত কেমন যেন একটা দুত্যি ছড়াত ! সজিবের ঐ দৃষ্টি আমার খুব ভাল লাগত ! একদিন তো সোজাসুজি আমার সামনে এসে হাজির ।
বাসায় যাচ্ছিলাম । রিক্সায় উঠতে যাবো ঠিক এমন সময় আমার সামনে এসে হাজির ।
-আপনার সাথে কিছুক্ষন কথা বলা যাবে।?
- কেন আপনার সাথে কথা বলব? আপনাকে কে কি আমি চিনি ?
-চিনেন না । চিনবেন । সমস্যা তো নাই ।
-সমস্যা আছে ।
-আমার মা অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলতে মানা করেছে । আর আমি মা বাবার বাধ্য সন্তান ।
সজিব খুব হাসলো আমার কথা শুনে । বলল
-আচ্ছা । যান তাহলে । তবে গুড বাই বলবো না । আপনার সাথে খুব জলদিই দেখা হবে ।
আমি তখনও সজিবের ঐ কথার মানে বুঝতে পারি নি ।
ঠিক দুদিন পরে ও আমার বাসায় হাজির । একা আসে নি ওর মাকে নিয়ে এসেছে ।
আমার এক পরিচিত চাচার মাধ্যমে এসেছে । আমার মা বাবাও জানতেন কিন্তু আমাকে বলেন নি । সজিবই নাকি মানা করেছিল ।
আমি খানিকটা অবাক হয়েছিলাম । কিন্তু নিজের মনের মধ্যে খুব ভাল লাগছিল । অদ্ভুদ এক আনন্দ হচ্ছিল ।
কিন্তু তবুও মুখ যথাসম্ভব গম্ভির করে সজিবের মার সামনে গেলাম । ভদ্রমহিলা অনেকক্ষন আমাকে দেখলেন । কথা বার্তা জিজ্ঞেস করলেন । যাওয়ার সময় আমাকে ৫০০ টাকাও দিয়ে গেলেন । আর বলে গেলেন পরে জানাবে । এটা আমার কাছে কেমন যেন লাগল ।
দুচার দিন পার হয়ে গেল তবুও ঐ দিক দিয়ে কোন খবর পেলাম না । নিজের কাছেই খুব অস্বস্থির লাগছিল । শেষে লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে নিজেই মার কাছে জিজ্ঞেস করলাম ।
কিন্তু মা যা বলল তার জন্য আমি মোটেই প্রস্তুত ছিলাম না ।
সজিবের মার নাকি আমাকে পছন্দ হয় নি । আমার গায়ের রং নাকি ফর্সা না । সজিবের সাথে আমাকে মানাবে না ।
ঐ দিন রাতে অনেক কেঁদে ছিলাম আমি । নিজের সৌন্দর্য নিয়ে আমার কখনই কোন আক্ষেপ ছিল না । কিন্তু ঐ দিন নিজে কে বড় হীন মনে হল । বড় ক্ষুদ্র মনে হল ।
তরপর থেকেই সজিব কে আবার আমার আসে পাশে ঘোরাফেরা করতে দেখলাম । কিন্তু খুব কঠিন ভাবেই ওকে এড়িয়ে চললাম ।
ক্লাসক্লাস থেকে বের হতে হতে বেশ খানিকটা দেরি হয়ে গেল । প্রায় বিকেল হয়ে গেছে । মনটা খারাপই ছিল সকালের ঘটনার জন্য ।
গেটের কাছে আসতেই সজিবকে আবার দেখলাম । আমার ভার্সিটির গেটের কাছে একটা এটিএম বুথ আছে । এটিএম বুথের সিড়ির এক কোনায় পা ছড়িয়ে চুপচাপ বসে আছে ।
মুখটা কেমন শুকিয়ে গেছে । অপেক্ষা করতে করতেই মনে হয় এমনটা হয়েছে । আমার এবার সত্যি সত্যিই খুব মায়া লাগল । আমাকে দেখেও এগিয়ে এল না । কেবল তাকিয়ে থাকল আমার দিকে । নিজের কাছেই খুব খারাপ লাগছিল ।
এমন করে খারাপ ব্যবহার টা না করলেই চলত । আমি নিজেই এগিয়ে গেলাম ।
-আপনি এখনও কেন বসে আসেন ?
-এটিএম বুথে টাকা আছে কিনা চেক করতে এসেছি । তোমার সাথে দেখা করতে আসি নি ।
এতো মন খারাপের মধ্যেও আমার হাসি পেয়ে গেল । বললাম
-আপনি কোন ব্যাংকে চাকরি করেন আর এটা কোন ব্যাংকের এটিএম ?
সজিব কি বলবে বুঝতে পারল না ।
-অজুহাত দেখাবেন একটু ভাল করে দেখান ।
আমার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে সজিব বলল
-আমার অল্প কয়টা শুনবে না নীলু ?
সজিবের আকুতিটা কিছুতেই ফেলতে পারলাম না । ওকে নিয়ে এলাম ক্যান্টিনে । বললাম
-বলুন আপনার কথা ।
সজিব প্রথমেই কি বলবে কিছু বুঝতে পারল না । নিজের পকেটে হাত দিয়ে একটা আংটি বের করল । আমার দিকে আংটিটা এগিয়ে দিয়ে বলল
-এটা আমি তোমার জন্য কিনেছিলাম ।
-কিন্তু এটাতো আমার না । এই অধিকার তো আপনার মা আমাকে দেয় নি । আমি কেন নিবো ?
-নীলু আমি .... আমি ....
-আপনি কি ?
-নীলু আমি আমার সবটুকু ভালবাসা নিয়ে তোমার জন্য এই আংটিটা কিনেছিলাম । কেবল তোমার জন্য । পরিস্থিতি যাই হোক না কেন এটা সব সময় তোমারই থাকবে ।
-যদি আমি এটা না নেই ?
-হ্যা সেইটা আলাদা কথা । তুই ইচ্ছা করলেই আমাকে রিফিউজ করতে পারো ?
সজিব আর কিছু বলল না । চুপ করে বসে থাকল কিছুক্ষন । একটুপর বলল
-নীলু আমার কথা গুলো আমি বললাম । সিদ্ধান্ত নেবার দায়িত্ব তোমার । আমি আর তোমার সামনে আসবো না । তবে আমি বিশ্বাস করি তুমি একদিন এই আংটিটা পড়বে । আমি ঐ দিনটার জন্য অপেক্ষা করবো । দিনটা আজ হতে পারে কাল হতে পায়ে অথবা ...
সজিব কথা শেষ করল না
-অথবা ?
-আমি অপেক্ষা করবো নীলু । আমি অপেক্ষা করবো ।
সজিব আর দাড়াল না ।
আমি আংটিটার দিকে তাকিয়েই রইলাম ।
গল্পটা এখানে আছে
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:১৭
শার্লক হোমস্ বলেছেন: joss hoise...
aita ki golpo na ki sotto gotona...?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: না ভাই, এটা কেবলই একটা গল্প ।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
হাসি বলেছেন: খূবই সুন্দর। খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
একা পথিক ০৭ বলেছেন: জিসসান বলেছেন: খালি রাজনৈতিক পেচাল পড়তে পড়তে মেজাজ বিগড়ায় ছিলো......আপ্নার লেখাটা পড়ে কিছুটা ভালো লাগছে......সুন্দর লিখেছেন
সহমত
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: একটু মেলোড্র্যামাটিক (একান্তই আমার ব্যক্তিগত অভিমত)। লিঙ্কটা কাজ করছে না।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: মেলোড্র্যামাটি! আমার সব লেখাই এরকম । আর লিংটা এমন কিছু ইম্পর্টেন্ট কিছু না ।
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯
শয়তান শাহীন বলেছেন: অসাধারণ লাগসে.।ভল্লাগসে...দাদা....ভা্ল্লাগসে.......
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪২
অপু তানভীর বলেছেন:
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৫৪
সাজ্জাদ আলী চৌধুরী বলেছেন: ভালো লাগলো আনেক........ এর পরবর্তি পর্ব কি আছে??????????????
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
অপু তানভীর বলেছেন: না । গল্প এখানেই শেষ ।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: এই ধরণের ছোট গল্প গুলি পড়তে ভালই লাগে। নিজের কয়েকটি লেখা আছে, আস্তে আস্তে প্রকাশ করব ভাবছি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১০
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্য করেন । আমার নিজেরও পড়তে খুব ভাল লাগে ।
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
হাবীব কাইউম বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে ব্যাংকে চাকরি করে এভাবে বের হওয়া সম্ভব না, যদি না কোনো ইনভেস্টমেন্ট ক্লায়েন্টের প্রোজেক্ট না থাকে। মার্কেটিংয়ের হলেও সে নিশ্চয়ই একা প্রতিদিন এভাবে বের হবে না।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২০
অপু তানভীর বলেছেন: ভাই এতো সিরিয়াসলি কেন নিচ্ছেন !! এটা কেবল ই একটা গল্প । আর ভাই প্রেমে পড়লে সবকিছুই সম্ভব ।
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৪
ফয়সল মাহমুদ বলেছেন:
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২১
অপু তানভীর বলেছেন:
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
যাযাবরমন বলেছেন: পোস্টের ছবিটা নিশ্চই সজিবের চোখ ক্যামেরায় তোলা।
এই ধরনের লেখা পড়তে ভাল লাগে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: হুম । আপনি ঠিক ধরেছেন !
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০০
নিম্বাস বলেছেন: ভালো হৈসে....আরো ভালো চাই...
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
অপু তানভীর বলেছেন:
১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১৩
ঈষাম বলেছেন: লেখাটা অনেক ভাল লাগলো..
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: ঈষু মিয়া ধন্যবাদ ।
১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪০
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: গুড
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫
অপু তানভীর বলেছেন:
১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
অহন_৮০ বলেছেন: চমৎকার একটা গল্প লিখেছেন রে ভাই
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:০০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ রে ভাই !!
১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
অল্পভাষী বলেছেন: চমৎকার। +++
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:০০
অপু তানভীর বলেছেন:
১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নিশি কথক বলেছেন: আপনার গল্প গুলো খুবই সুন্দর হয়। নাটকের জন্য মানাবে ভালো
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:০০
অপু তানভীর বলেছেন: তা তো বুঝলাম । কিন্তু নাটক বানাবে কে ??
১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:২৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন:
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৭
অপু তানভীর বলেছেন:
১৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৭
দূর্গমগিরি বলেছেন: মানলাম আপনি ফর্সা না
ছবিতে হাত এতো ফর্সা হল কি করে ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৮
অপু তানভীর বলেছেন:
ফেয়ার এন্ড লাভলী মাইখা ফর্সা হইয়া গেছে ভাই জান ।
২০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৯
দূর্গমগিরি বলেছেন: এবং ভালো লাগলো গল্পটা
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: এবং ধন্যবাদ ।
২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ইশ! আঙটি পরবেতো?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: কি করে বলি আপু ?? মেয়েদের মন বোঝা কার সাধ্য !!
২২| ০১ লা মে, ২০১২ রাত ১:৪৮
ডিএন বলেছেন: অপু ভাই ভালো হয়েছে ভালো থাকবেন
০১ লা মে, ২০১২ সকাল ৯:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২৩| ০১ লা মে, ২০১২ ভোর ৫:০৯
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ভাল লাগলো।
০১ লা মে, ২০১২ সকাল ৯:৩৪
অপু তানভীর বলেছেন:
২৪| ০১ লা মে, ২০১২ ভোর ৫:১৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: খুব সুন্দর! আংটি পড়বে তো কন্যা?
০১ লা মে, ২০১২ সকাল ৯:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ । কিভাবে বলি বলুন!!! মেয়েদের মন বড় জটিল !
২৫| ০১ লা মে, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: বিয়ে না দিয়ে আবার অপেক্ষায় রাখলেন।
ভাল লাগল,ধন্যবাদ।
০১ লা মে, ২০১২ দুপুর ২:০০
অপু তানভীর বলেছেন: কিছুটা বাকি থাক!!!
২৬| ০১ লা মে, ২০১২ রাত ১০:৫১
রাশান শাহরিয়ান নিপুন বলেছেন: আবারো পেলাচ
০১ লা মে, ২০১২ রাত ১১:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ ।
২৭| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ৯:১৫
আনন্দক্ষন বলেছেন: লিংকতো কাজ করেনা?
০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: প্রবলেম নাই । ঐ খানে কেবল এই গল্পটাই আছে ।
২৮| ২০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:১৬
অণুজীব বলেছেন: খূবই সুন্দর।
২০ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !
২৯| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: এইডাতেও পিলাচ দিলাম।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১:১২
অপু তানভীর বলেছেন:
৩০| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫৯
সালমাহ্যাপী বলেছেন: গল্পটা জোস হয়েছে।
এক খান কথা।এই ছবিটা অনেক দিন আমার প্রোফাইল পিকচারে ছিল
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:১৭
জিসসান বলেছেন: খালি রাজনৈতিক পেচাল পড়তে পড়তে মেজাজ বিগড়ায় ছিলো......আপ্নার লেখাটা পড়ে কিছুটা ভালো লাগছে......সুন্দর লিখেছেন