নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মাঝে মিশে থাকতে চাই, তবে কিভাবে শুরু করব তা ভাবতেই অনেক সময় পেরিয়ে যায়। তাই, গান কবিতা এগুলোর আশ্রয় নিয়ে চলি নিজেকে আড়াল করে।

মায়াস্পর্শ

মনের বিপরীতে পার করে এসেছি সহস্রকাল, হঠাৎ এক উদ্ভ্রান্ত অবয়বে বেঁচে থাকি এপার ওপার।

মায়াস্পর্শ › বিস্তারিত পোস্টঃ

লুঙ্গিসুট

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায় প্যারাসুট বানাইতাম,একটা পলিথিন স্কোয়ার করে কেটে তার চার কোনায় সুতা বেঁধে নিচে একটা ছোট্ট ইটের ঢিল বেঁধে দিতাম। এরপর গাছের ওপর উঠে বা কোনো উঁচু জায়গা থেকে ছেড়ে দিতাম।বাতাসে উড়ে যেত অনেক দূরে। খুব মনে ধরেছিলো পলিথিনের বানানো প্যারাসুট।
একদিন শুয়ে শুয়ে ভাবছি বড় একটা প্যারাসুট বানালে খারাপ হয় না। নিজেই উড়বো। ছোটবেলার শিশুমন অত কিছু বুঝে না। সরলমনে ভাবলাম কি দিয়ে কি করা যায়। পলিথিনের চিন্তা না করে ভাবলাম বড় কোনো কাপড়ের সাথে দড়ি বেঁধে নিজের কোমরে আটকিয়ে যদি লাফ দেওয়া যায় বা জোরে দৌড় দিয়ে সামনে যাওয়া যায় তাহলেই কাজ হয়ে যাবে। যেই ভাবনা সেই কাজ। ঝামেলা বাঁধলো কাপড় জোগাড় করা নিয়ে। চিন্তা করতে থাকলাম কীভাবে কাপড় জোগাড় করা যায়। কেনার সাধ্য নেই , মা অথবা আব্বুকে বললে পিটাবে আচ্ছা তরে, সুতরাং কাজ করতে হবে গোপনে।
বাসার পিছনে মাটির খোলা নিয়ে খেলছিলাম। সেখানে বাহিরের রোদে কাপড় নেড়ে দেওয়া ছিল। মা এর শাড়ি , আব্বুর লুঙ্গি আরো অনেক কাপড়। আব্বুর সাদা নতুন একটা লুঙ্গি আমার পছন্দ হলো প্যারাসুটের প্রধান মালামাল হিসেবে। আর যেই দড়িতে কাপড় নেড়ে দেওয়া ছিল ওই দড়িও গায়েব করে দিলাম। মাঠের এক কোনায় পলিথিনে মুড়ে লুকিয়ে রেখে এলাম লুঙ্গি আর দড়ি। মোটামুটি এই দুটি দিয়েই আজ চেষ্টা চালাবো। দুপুরের পর মা আব্বু দুইজন ঘুম। আমি আস্তে আস্তে বের হলাম বাড়ি থেকে। কোনো দিক না তাকিয়ে চলে গেলাম একদম মাঠে। মাঠ দুপুর বেলা ফাঁকা , আশেপাশে কেউ নেই। আমি লুকানো লুঙ্গি আর দড়ি বের করে লুঙ্গি টা মাঝখান দিয়ে চিরে ফেললাম। হয়ে গেলো একখণ্ড। এরপর দড়ি কেটে চার টুকরা করে লুঙ্গির চার মাথায় বেঁধে নিলাম শক্ত করে। মোটামুটি প্যারাসুটের কাজ শেষ। এবার লুঙ্গি মাথার ওপর দিয়ে দড়ি বাঁধলাম আমার কোমরে। তারপর শুরু করলাম দৌড়। মাঠের এপ্রান্ত থেকে ও প্রান্তে মারলাম দৌড়। বাতাস আমাকে সামনে এগোতে দেয় না, ভাবি এই বুঝি উঠে গেলাম উপরে। কিন্তু না অনেকক্ষণ লাফঝাঁপ করে কাজ হয়না। মাঠের চারপাশে ছিল কিছু মেহগনি গাছ। ভাবলাম গাছের চূড়ায় উঠে নিচে লাফ দিবো লুঙ্গি মাথায় নিয়ে। যেই ভাবনা সেই কাজ। গাছে উঠলাম, বলে রাখি গাছ খুব বড় ছিল না দুইতলার সমান হবে। দিলাম লাফ , লুঙ্গি গেলো ডালের সাথে আটকে, আর আমি বাদুড় ঝুলা হয়ে লটকে আছি। মাঠ ফাঁকা তাই নিজের অক্লান্ত চেষ্টায় নিরাপদে নেমে এলাম নিচে। ভয় পেয়ে সেদিন ওগুলো লুকিয়ে রেখে বাসায় চলে এলাম।
সন্ধ্যায় মা চিৎকার করছে আর বলছে , চোর আব্বুর লুঙ্গি চুরি করে নিয়ে গেছে। আব্বুর নতুন লুঙ্গি। আশেপাশের আরো কয়েক বাড়ির খালা চাচীরা সব বের হয়ে আসছেন মা এর সাথে তাল মিলাতে। আমি চুপচাপ দেখছি সব। সবাই পারেন তো এখনো চোর কে পিটায়।
এর মধ্যে পাশের বাসার এক নানি এসে মাকে বললো '' তোর ব্যাটাক দেখনু দুপুর বেলা সাদা একখান লুঙ্গি লিয়ে মাঠের মদদে দৌড়াচ্ছে। "
আমি একদম মায়ের হাতের কাছাকাছি ছিলাম। মা বিন্দু মাত্র দেরি না করে ধরলো আমার গলায়। ছুটতে গিয়েও মায়ের হাতের ভেতর থেকে বের হওয়ার মতো কোনো কায়দা করতে পারলাম না। বাসার ভেতর নিয়ে গেলো। জিজ্ঞেস করলো লুঙ্গি নিয়ে কি করেছি। আমি চুপ চাপ, কোনো কথা নেই। মা এরপর শুরু করলে পাঙ্খার ডাঁটি দিয়ে সোজা পিঠের ওপর।
মাইর খেয়ে বলতে লাগলাম " প্যারাসুট বানাইছি "।
মা আরো খেপে গিয়ে বললো ''আজ তোর প্যারাসুট আমি বের করিচ্চি। ''
আচ্ছা তরে ঝাড়লো অনেকক্ষণ। তারপর বললো যা গিয়ে এখনি লুঙ্গি বের করে নিয়ে আয়। আমি দৌড় দিয়ে মাঠে গিয়ে লুঙ্গি নিয়ে এসে মায়ের হাতে দিলাম। মা লুঙ্গি খুলে দেখে মধ্যে দিয়ে চিরা, কয়েক জায়গায় গাছের ডাল দিয়ে চিরে চিরে গেছে। তারপর আরো কিছুক্ষণ আমাকে মায়ের যে-সকল সরঞ্জাম ছিল যেমন হাতপাখা, ঘরের দরজার খিল, রুটি বানানোর বেলুন, পানি খাওয়ার হাতা সেগুলো দিয়ে উত্তম মধ্যম দিয়ে ছাড়লো। এখনো প্যারাসুট দেখলে আমার সেই ''লুঙ্গিসুটের'' কথাই সবার আগে মনে পরে।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা সেই দৃশ্যটা এখন হলে কেউ ক্যামেরাবন্দি করতো

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫০

মায়াস্পর্শ বলেছেন: হা হা হা । ঠিক বলেছেন আপু। ভাইরাল হয়ে যেতাম। অনেক ধন্যবাদ আপু।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হায় রে স্মৃতিময়
আমরা পুকুরে বড় বড় গাছ থেকে মাথায় লুঙ্গি বেঁধে লাভ দিতাম
বেশ মজা লাগতো, ভাল থাকবেন

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০১

মায়াস্পর্শ বলেছেন: সেদিনগুলো আর ফিরে আসবেনা।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: প্যারাসুট এমন করে আমিও ছোট বেলায় বানিয়েছি ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪

মায়াস্পর্শ বলেছেন: অনেক মজা লাগতো ভাই। এবার ঈদে বাড়ি গিয়ে প্রায় ১৫ বছর পর ঘুড়ি উড়িয়েছি।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ওরে বাবা ! সেই প্যারাসুট বানানোর বিশাল ইতিহাস। ইস ! মায়ের হাতের কড়া শাসন। তারপরেও তো প্যারাসুট বানাতে চেষ্টা করেছিলেন, এটাই কম কিসে !!! সুন্দর একটি স্মৃতিকথা পড়লাম।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬

মায়াস্পর্শ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। আমি মারাত্মক দুস্টু ছিলাম। তাই মাইর খাওয়ার স্মৃতিগুলো অনেক বেশি। ভালো থাকবেন আর ভালোবাসা নিবেন অনেক অনেক অনেক।

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এখনো প্যারাসুট দেখলে আমার সেই ''লুঙ্গিসুটের'' কথাই সবার আগে মনে পরে। আমি হলে সবার আগে মাইর পরবর্তী গিটে গিটে ব্যাথার কথা মনে পড়তো। ;)

আপনার বাড়ি কি অংপুর.........থুক্কু রংপুর?

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মায়াস্পর্শ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। শরীরে মাইরের দাগ অনেক। তারমধ্যে মায়ের অবদান বেশি। আমার বাড়ি একদম বগুড়ার সাত মাথার পাশেই।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮

করুণাধারা বলেছেন: দারুন মাথা আপনার! প্যারাসুটের বদলে লুঙ্গিসুট আবিষ্কার!

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

মায়াস্পর্শ বলেছেন: B-) B-)
হয়েই গিয়েছিল, শুধু উড়াটাই বাকি ছিলো।
ভালবাসা নিবেন অনেক।

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:





লুঙ্গি গেলো ডালের সাথে আটকে, আর আমি বাদুড় ঝুলা হয়ে লটকে আছি।

দৃশটা ভিজুয়ালাইজ করলাম!!!

হাতপাখা ঠিক আছে, কিন্তু দরজার খিল দিয়ে মাইর???
এটা একটু বেশি হয়ে গেলো নাহ!!

মার্শ শেষ কবে মায়ের হাতে মাইর খেয়েছে?

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৬

মায়াস্পর্শ বলেছেন: দৃশটা ভিজুয়ালাইজ করলাম!!!
কেমন দেখলেন ;)
কিন্তু দরজার খিল দিয়ে মাইর???
এটা একটু বেশি হয়ে গেলো নাহ!!

এটা নগন্য ছিল।
মার্শ শেষ কবে মায়ের হাতে মাইর খেয়েছে?
যদ্দুর মনে পরে ২০১২ তে শেষ মেরেছিল, পেয়ারার ডাল দিয়ে।

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:





লেখক বলেছেন: আমি মারাত্মক দুস্টু ছিলাম।

ছিলাম বলছে কেনো? এখনও দুষ্টু।

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি হলে সবার আগে মাইর পরবর্তী গিটে গিটে ব্যাথার কথা মনে পড়তো।

ভুম অনেক মজার! ভালো বলেছে।

লেখক বলেছেন: শরীরে মাইরের দাগ অনেক। তারমধ্যে মায়ের অবদান বেশি।

মা ছাড়া বাকি মাইরগুলো কে দিয়েছিলো?



৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৩

মায়াস্পর্শ বলেছেন: ছিলাম বলছে কেনো? এখনও দুষ্টু।
এখন অনেক আত্মীয়রা আমাকে দেখলে বিশ্বাস করে না এটা আমি।
মা ছাড়া বাকি মাইরগুলো কে দিয়েছিলো?
আব্বু আর আমার বড় খালাতো বোন। উনি আমাকে পড়াতেন। চেয়ারের সাথে বেধে মাইর দিতেন।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: =p~ =p~

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৫

মায়াস্পর্শ বলেছেন: অভিনন্দন =p~

১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৭

শায়মা বলেছেন: এই লেখাটা আজ বিকালে অফলাইনে পড়েছিলাম!!!!!!!!


হা হা হা লুঙ্গিসুট!!!!


একদম ছোটবেলায় আমি ঠিক এমনই ক্রিয়েটিভ ছিলাম!!!!

দাদীর সাদা ধপধপ শাড়িতে রং চং দিয়ে এঁকে রঙ্গিন বানিয়েছিলাম। আর তুমি তো পুরাই লুঙ্গিসুট বানায় দিলে। আরও বড় বিজ্ঞানী তুমি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!



হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাাহাহা

এই লেখা আজকের বেস্ট লেখা সামু ব্লগে!!! :P

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪১

মায়াস্পর্শ বলেছেন: দাদীর সাদা ধপধপ শাড়িতে রং চং দিয়ে এঁকে রঙ্গিন বানিয়েছিলাম
দাদী বকে নি আপু?
আরও বড় বিজ্ঞানী তুমি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!
দোয়া দিবেন বেশি বেশি, ইচ্ছে আছে সামুর সবাইকে নিয়েই লুঙ্গিসুটে উড়ব।

এই লেখা আজকের বেস্ট লেখা সামু ব্লগে!!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু B-)

১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

শায়মা বলেছেন: শুধু বকা!!!!!!!!!!

পিঠের উপর ধুপুস ধাপুস কত্ত কিছু পড়তো আমার। আমি যে কত ক্রিয়েটিভ ছোটবেলায় আমার বাড়ির কেউই সেটা বুঝতো না। বড় হবার পর অবশ্য ক্রিয়েটিভিটির মূল্য পেয়েছি!:)

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

মায়াস্পর্শ বলেছেন: পিঠের উপর ধুপুস ধাপুস কত্ত কিছু পড়তো আমার
পিঠের ওপর মাইর খাওয়ার একটা আলাদা মজা আছে, মনে হয়, যাক কান এর নিচে তো পড়েনি :-P
বড় হবার পর অবশ্য ক্রিয়েটিভিটির মূল্য পেয়েছি!
আপনি সত্যিই অনেক ক্রিয়েটিভ আপু।

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫১

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি ছোটবেলায়ও খুব শান্ত সুবোধ বালিকা ছিলাম, বড় বেলায়ও তাই।
দুষ্টামির ধারেকাছেও যাইনা কখনও :)

লেখক বলেছেন: যদ্দুর মনে পরে ২০১২ তে শেষ মেরেছিল, পেয়ারার ডাল দিয়ে।
আব্বু আর আমার বড় খালাতো বোন। উনি আমাকে পড়াতেন। চেয়ারের সাথে বেধে মাইর দিতেন।


আচ্ছা মার্শ কি খুব হেংলাপাতলা?
তাই মনে হচ্ছে।
কারণ ছোটবেলা থেকে মনে হয় কোন খাবার দেয়া হতো না, শুধু মাইর আর মাইরের ওপর রাখতো :)
ভালো হয়েছে।
সে কারণেই এখন শান্তশিষ্ট, লেজ বিশিষ্ট।


৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৪

মায়াস্পর্শ বলেছেন: আচ্ছা মার্শ কি খুব হেংলাপাতলা?
২০১৩ থেকে ২০১৭ অবধি আমি ৫১ কেজিতে আটকে ছিলাম। তারপর থেকে বাড়তে বাড়তে এখন ৭৫ কেজি।
আমি ছোটবেলায়ও খুব শান্ত সুবোধ বালিকা ছিলাম, বড় বেলায়ও তাই।
দুষ্টামির ধারেকাছেও যাইনা কখনও :)

দুষ্টামি ছাড়া কেমন জানি পানসে পানসে লাগে ওই সময়টা।
কারণ ছোটবেলা থেকে মনে হয় কোন খাবার দেয়া হতো না,
এক সময় আমরা যথেষ্ট গরিব ছিলাম। চাইলেও ভালো ভালো খাবার জুটতো না। তবে আমার খাবারের ওপর অনেক অনীহা এখনও।
সে কারণেই এখন শান্তশিষ্ট, লেজ বিশিষ্ট।
=p~ =p~

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:




If you don't mind, may I know your height.

দুষ্টু মানুষ আমার অনেক প্রিয়, দুষ্টু বাচ্চা আমি খুবই লাইক করি।
চুপচাপ শান্ত বাবু দেখলে আমার মাইর দিতে ইচ্ছে করে :P
মনে হয় বাচ্চা মানেই দুষ্টু হবে। শান্ত হলো কেনো, এটা তার অপরাধ :)



৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩০

মায়াস্পর্শ বলেছেন: If you don't mind, may I know your height
৫'৮"
good night!
শুভ রাত্রি।

১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:




তবে আমার খাবারের ওপর অনেক অনীহা এখনও।

খাবারের ওপর অনীহা, তারপরও ৭৫ কেজি!!!!
not sure what to say :)

just kidding!
actually, depends on your height.

সাড়ে তিনটা বাজতে চললো, ঘুমাতে গেলাম।
good night!


১৫| ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হা হা ...... সোনালী অতীত মনে পড়ে গেল। +++

০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৬

মায়াস্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে অনেক অনেক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.