somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলার সবচেয়ে ভয়ংকর এক চোর ও বদমাইশের জীবন বৃত্তান্তঃ

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রাথমিক জীবনঃ সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জেষ্ঠ্য সন্তান তারেক রহমানের জন্ম ১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর তারিখে।শৈশব থেকেই বখে যাওয়া এই ছেলের স্কুল জীবনেই বদমাইশ বন্ধুবান্ধবের সার্কেল গড়ে ওঠে।এর অত্যাচারে স্কুলের ছাত্র শিক্ষক সবাই অতিষ্ট ছিল।এমন কি একবার স্কুলের শত অভিযোগ শুনে শুনে তার বাবা স্কুলের ক্লাস রুমে গিয়ে কোমড়ের বেল্ট খুলে ছেলেকে পিটানোর ঘটনাও আছে।এই ছেলে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ হতে কোন রকমে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে পাশ করার কথা শোনা গেলেও পরবর্তী পড়াশুনার কোন সুস্পষ্ট প্রমান নেই।যদিও বলা হয় পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং মাত্র ২৩ বছর বয়সে ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সন্মান ডিগ্রী লাভ করে, যা ত্যৎকালীন সেশন জটে অসম্ভব।শিক্ষা শেষে এই কুলাংঙ্গার পেশা হিসেবে ব্যাবসায়কে বেছে নেন। ব্যবসায়ে অবতীর্ণ হয়ে তারেক রহমান বস্ত্রশিল্পে বিনিয়োগ করেন ও স্বল্প সময়ের মাঝে আলাদিনের প্রদীপ পেয়ে ঐ ব্যবসায়ে সাফল্য অর্জন করেন।পরে তিনি নৌ-যোগাযোগ খাতেও বিনিয়োগ করেন।

রাজনীতিঃ বাবা জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বগুড়া কমিটির সদস্য হিসেবে যোগদান করে তারেক রহমান তার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। আনুষ্ঠানিক ভাবে সংগঠনের যোগ দেয়ার পূর্বেই তারেক রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তারেক তার মায়ের সহচর হিসেবে সারা দেশের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। ২০০১ সালের নির্বাচনেও তারেক রহমান মা বেগম জিয়ার প্রচারণা কার্যক্রমের পাশাপাশি পৃথক পরিকল্পনায় দেশব্যাপী নির্বাচনী প্রচারণা চালান। মূলত ২০০১ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় তার অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতির প্রথম সারিতে তারেক রহমানের সক্রিয় আগমন ঘটে ।

ব্যপক দুর্নীতিঃ ২০০২ সালে ৩৭ বছর বয়সী তারেক রহমানকে দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের একজন নেতা হিসেবে দায়িত্ম নেয়ার পর তারেক রহমান মহাসমারহে ব্যাপক দূর্নীতিতে জড়িয়ে পরে।তারেক রহমান তার হাওয়া ভবনে ও "খোয়াব" নামক বাড়িটিতে, বাংলাদেশের কত অভিনেত্রী মডেল কন্যাকে ধর্ষন করেছে তার হিসাব নিজেই দিতে পারবে না। এই সব ঘটনা শুনে সেখানে কয়েকবার তার স্ত্রীও গিয়ে হাজির হওয়ার ঘটনাও আছে। বগুড়াতে গিয়ে মুনিরা ইউসুফ মেমীকে নিয়ে রাত্রিযাপন তো সে অঞ্চলের সবাই-ই জানে।এই মেয়ে সাপ্লাইয়ের কাজে তারেককে সাহায্য করত আনিসুর রহমান ঠাকুর আর অপু।যারা ছিলো হাওয়া ভবনের ত্রাস।আনিসুর রহমান ঠাকুর বি এন পি’র ৫ বছরের সময়কালীন ফুলে ফেঁপে একাকার হয়েছেন শুধু।

বাংলাদেশের গরীব জনগনের টাকা মেরে খাওয়া তারেক,লক্ষ মানুষের হক নষ্ট করা তারেক রহমান এত কিছুর পরেও আজ লন্ডনে তার মিলিয়ন পাউন্ডের বাসায় বহাল তবিয়তেই বসে বসে পেপার পড়েন ও মুভি দেখেন। তার বিশ্বস্ত কয়েকজন চামচা আছে যারা চাপরাশির মত তার আশে পাশে সারাটিদিন ব্যয় করেন তাদের বউ-বাচ্চা আর সংসার ফেলে।

তারেকের দুর্নিতী খাম্বা থেকে শুরু হয়ে খুনের মামলায় থানায় দালালী পর্যন্ত বিস্তৃত।নিজে ফেনসিডিল সেবন সহ দেশকে মাদকের স্বর্গরাজ্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এর ভূমিকা প্রনিধান যোগ্য।

উইকিলিকসের নথিতে জানা যাচ্ছে কিভাবে অন্যতম শীর্ষ জঙ্গি সিদ্দিকুর রহমান বাংলাভাইর খাস সাগরেদ কামারুলকে (মাহতাব খামারু) তারেকের টেলিফোনে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় রেব! নথিটি এমন সময় প্রকাশ হলো যখন জঙ্গি সহযোগিতায় শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টায় ২১ আগস্টের গ্রেনেড মামলায় তার বিচারের প্রস্তুতি চলছে।

উইকিলিকসের নথিসমগ্রের তথ্যমতে ঢাকাস্থ মার্কিন কূটনীতিকরা বিএনপির পারিবারিক রাজনীতির ভবিষ্যত উত্তরসূরিকে জঙ্গি মদদদাতাসহ নানান বিপদজ্জনক অভিধায় চিহ্নিত করে ওয়াশিংটনকে সতর্ক করে লিখেছেন তারেক যাতে সেদেশে ঢুকতে না পারেন!

আর এখানে ঢাকার মার্কিন কূটনীতিকরা তার ব্যাপারে লিখছেন, অবাঞ্ছিত সব বিশেষণ! মোস্ট ওয়ান্টেড নিষিদ্ধ মানুষজনের পোর্টফলিওতেই তা শুধু ব্যবহার হয়! তারেকের ব্যাপারে ঢাকায় কাজ করা সবশেষ মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি তার দেশকে লিখেছেন, ‘বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান জিয়াউর রহমানের কুখ্যাত বড় ছেলে এবং মায়ের উত্তরসূরি’, ‘ভয়ঙ্কর রাজনীতিক এবং দুর্নীতি ও চুরির মানসিকতাসম্পন্ন সরকারের প্রতীক’ উল্লেখ করে তাকে বাংলাদেশে মার্কিন স্বার্থের প্রতি হুমকি হিসেবেও দেখানো হয়। ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো রিপোর্টে রাষ্ট্রদূত তারেক রহমানকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দুষ্টু এবং ভয়ঙ্কর পুত্র অভিহিত করেন।

মারিয়ার্টির রিপোর্টে তারেকের বিরুদ্ধে দূর্নীতির বিনিময়ে দেশের মন্ত্রিত্ব বিক্রির অভিযোগও করা হয়। এতে বলা হয়, ২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট গঠন ও নির্বাচনে জয়লাভে কৌশলগত বুদ্ধির প্রয়োগের কৃতিত্ব তার। ৬০ জনের মন্ত্রিপরিষদের এক-তৃতীয়াংশই তিনি পূরণ করেছেন বা বিক্রি করেছেন। সমালোচকরা বলেন, তিনি খুবই নির্দয়, দুর্নীতিগ্রস্ত, একাডেমিক পড়াশোনার অবস্থাও খুব ভালো নয়, রাজনীতিতে অপরিপক্ক। `হাওয়া ভবন` নামে একটি বাসা থেকে তিনিই মূলত সরকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতেন। ওই ভবনকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছিল তার `ছায়া সরকার`।

একটি রিপোর্টেই উঠে এসেছে ড সিদ্দিকী বলছেন কী করে ছেলে তারেকের দূর্নীতি সামাল দিতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁর মা খালেদা জিয়া! সরকারি ক্রয় এবং রাজনৈতিক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রায়ই ঘুষ চাইতেন তারেক। দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, ঘুষ কেলেঙ্কারি, অর্থ আত্মসাৎ ও কর ফাঁকি অনেক মামলার আসামি হওয়া সত্ত্বেও তিনি মুক্তি পেয়েছেন। সর্বোচ্চ আদালতের সঙ্গে গভীর আঁতাতের মাধ্যমে তারেক বিচার প্রক্রিয়ায় কারসাজি করতে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার জামিন আটকানোর যে চেষ্টা করেছিল তাকে জয় করতে সক্ষম হন।

বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন তার বিরুদ্ধে অবৈধ উপায়ে কোটি কোটি ডলার অর্জনের দায়ে গুরুতর অভিযোগ এনেছে। তার বিরুদ্ধে কয়েকটি চাঁদাবাজির মামলাও রয়েছে। যেগুলো বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে এক রিপোর্টে রাষ্ট্রদূত মরিয়ার্টি মার্কিন কোম্পানি সিমেন্সের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণসহ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত কয়েকটি মামলার সংক্ষিপ্ত সার তুলে ধরেন। প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে সিমেন্স মামলার বিবরণে মরিয়ার্টি বলেন, ওই প্রত্যক্ষদর্শী তারেক ও তার ভাই কোকোর কাছে সিমেন্সের কাছ থেকে নেওয়া ঘুষ পৌঁছে দেন।

সিমেন্সের চুক্তির কাজের মোট অর্থ থেকে প্রায় ২ শতাংশ ঘুষ নেন তারেক। যা মার্কিন ডলারে পরিশোধ করা হয়। মামলাটি এখন মার্কিন বিচার বিভাগ এবং এফবিআইও দেখভাল করছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বরাত দিয়ে মরিয়ার্টির রিপোর্টে বলা হয়, এসব ঘুষ ও চাঁদাবাজির বাইরেও তারেক ব্যাপক অর্থ তছরুপে জড়িত ছিলেন। কয়েকজন সহচরের মাধ্যমে তিনি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ফান্ডের ৩ লাখ ডলার আত্মসাৎ করেন। দুদকের বরাতে মরিয়ার্টি আরও বলেন, তারেক ছিলেন ওই তহবিলের সহ-স্বাক্ষরদাতা। ওই ফান্ডের অর্থ দিয়ে তিনি নিজ শহরে একটি জমি কিনেছেন। এছাড়া ওই তহবিলের অর্থ তিনি ২০০৬ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপির সদস্যদের মধ্যেও বিলি করেছেন।

আরও বলা হয়, বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের মধ্যে ছিল আরেক `ছায়া সরকার` হাওয়া ভবনে বসে এ সরকার চালাতেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। তার সঙ্গে ছিলেন দল ও জোটের উচ্চপর্যায়ের বেশ কয়েক নেতা।

১১ জানুয়ারী, ২০০৭ তারিখে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৭ মার্চ, ২০০৭ তারিখে একটি দূর্নীতি মামলার আসামী হিসেবে তারেক রহমানকে তার ঢাকা ক্যান্টমেন্টস্থ মইনুল রোডের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও ১৩টি দূর্নীতির মামলা দায়ের করা হয় ও তাকে বিচারের সম্মুখীন করা হয়।

গ্রেপ্তারের কিছুদিন পর তারেককে আদালতে হাজির করা হলে তার আইনজীবিরা আদালতে অভিযোগ করেন যে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে তারেক রহমানের উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে চিকিৎসকদের একটি দল পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর আদালতকে জানায় যে তারেক রহমানের উপর শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে প্রথমে আইনজীবিরা আদালতে আবেদন জানান যেন তারেক রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদের উদ্দেশ্যে রিমান্ডে পাঠানো না হয়।আদালত সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন।কিন্তু পরে দেখা যায় রিমান্ডের পর তারেক রহমানের শারীরিক অবস্থার ক্রমান্বয়ে অবনতি হচ্ছে।এক পর্যায়ে তারেক রহমান আর নিজের পায়ে হেঁটে আদালতে আসতে পারতেননা; তাকে প্রিজন ভ্যানের পরিবর্তে অ্যাম্বুল্যান্সে করে আনা প্রয়োজন হত ও তিনি এজলাসে উপস্থিত হতেন স্ট্রেচারে করে। এই পর্যায়ে আদালত রিমান্ডে নেয়ার আদেশ শিথিল করে তা কমিয়ে ১ দিন ধার্য করেন ও জিজ্ঞাসাবাদকারীদের সাবধানতা অবলম্বনের আদেশ দেন।অবস্থার অবনতি অব্যাহত থাকলে তারেক রহমানকে কেন্দ্রীয় কারাগারের পরিবর্তে ঢাকার শাহবাগস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

২০০৮ এর আগস্টে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলো আদালতে গতি লাভ করে।প্রায় আঠারো মাস ব্যাপী নিপীড়িত অবস্থায় কারান্তরীণ থাকার পর ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে সবগুলো মামলায় তারেক রহমানের জামিনলাভ সম্পন্ন হয় ও তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তি লাভ করেন।১১ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে বিশেষ কারাগার থেকে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাওয়ার পর তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পুত্র তারেক রহমানকে দেখতে যেন। সেদিন রাতেই তারেক রহমান উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে রওনা হন।

রিমান্ডে এক পর্যায়ে তারেককে মাথার উপর তুলে ছুড়ে মারলে মেরুদন্ডের ৬ ও ৯ নাম্বার হাড় সম্পূর্ণ ভেঙ্গে যায় যা ডাক্তারদের ভাষ্যমতে রিকভারী করা অত্যন্ত দূরহ।অতিরিক্ত ফেনসিডিল সেবনের ফলে এর কিডনীর অবস্থাও খারাপ বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন। তারেকের ডান পায়ের গোড়ালীর হাড় থেতলানো এবং রিমান্ডে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকার কারনে তারেকের কোমরের একটি হাঁড় সরে গেছে যা ডাক্তাররা প্রায় সারিয়ে এনেছেন।যেই খবরটি সবাচাইতে জরুরী তা হলো তারেকখুব সহসা কোন ধরনের যৌন মিলন করতে পারবেন না তার কোমরের কারনে।

ডিমেই পঁচা এই বদমাইশ ও ভয়ংকর চোরের কাহীনি লিখে শেষ করা সামুর সব ব্লগারের সাতদিনের পোষ্টেও শেষ করা সম্ভব না।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৭
৩৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি হাজার কথা বলে

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

আগস্টের ৩ তারিখ আমি বাসা থেকে বের হয়ে প্রগতি স্মরণী গিয়ে আন্দোলনে শরিক হই। সন্ধ্যের নাগাদ পরিবারকে নিয়ে আমার শ্বশুর বাড়ি রেখে এসে পরদিনই দুপুরের মধ্যেই রওনা হয়ে যাই। আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

অদ্ভুতত্ব.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

অদ্ভুতত্ব.....

আমরা অনিয়ম করতে করতে এমন অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, অনিয়মকেই নিয়ম আর নিয়মকে অনিয়ম মনে হয়। নিয়মকে কারো কাছে ভালো লাগে না, অনিয়মকেই ভালো লাগে। তাই কেউ নিয়ম মাফিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের কালো রাজনীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত অধ্যাপক ইউসুফ আলী !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮




অধ্যাপক ইউসুফ আলী মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন।

উনি ছিলেন বাংলার অধ্যাপক। ৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইনসভার সদস্য হন। ৬৫ সালে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য,... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। নিজের বানানো টেলিস্কোপ দিয়ে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯






ঢাকায় নিজের বাসার ছাদ থেকে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি তুলেছেন বাংলাদেশি অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার জুবায়ের কাওলিন। যে টেলিস্কোপ দিয়ে তিনি এই ছবি তুলেছেন, সেটিও স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার দশটা ইচ্ছে

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩১



প্রত্যেক রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মনে হয়-
যদি সকালটাকে দেখতে না পাই। কেউ যদি জিজ্ঞেস করেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্ময়কর জিনিস কি? তাহলে বলব মানুষের বেচে থাকা। মরে গেলেই তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×