somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সখি প্রগতিশীল কাহারে বলে? বিভ্রান্ত কিংবা আচ্ছন্নদের জন্য সহজ পাঠ্য।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রগতিশীলতার নানা রুপ এবং এই রুপ ধারণ করা একটি বিশেষ গোষ্ঠির আসল চেহারা দেখাবার জন্যই এই ক্ষুদ্র প্রচেস্টা।)

যখনই আওয়ামিলিগ ক্ষমতায় এসেছে তখনই এরা লাই পেয়ে মগডালে উঠে বসেছে।

চলুন আগে কিছু প্রগতিশীলদের কর্মকান্ড দেখে আসি।

সৈয়দ হাসান ইমামঃ ইনি ভারত থেকে বিতাড়িত একজন রিফিউজি। স্বাধীনতার পর ইনাকে অহঃনিশি ইন্ডিয়ান এমব্যাসিতে পড়ে থাকতে দেখা যেতো। কথায় বলে ইন্ডিয়ানদের দেশপ্রেম নাকি কিংবদন্তি তুল্য। তাই বিতাড়িত হয়েও তার ইন্ডিয়া প্রীতি শেষ হয় না। যখনই আওয়ামি লিগ ক্ষমতার বাইরে তখনই তিনিও নিরুদ্দেশ। ভারতের প্রতি তার একনিস্ট ভক্তি দেখে, বাংলাদেশের স্বাধীনচেতা সাধারণ মানুষ তাকে ঢাকায় একবার ধাওয়া দিয়েছিল। সেই ধাওয়া খেয়ে তার সৌম্য চেহারাটা আর দেখতে পাওয়া যায়নি। ইতিহাস বিকৃতিতে ভয়ংকর রকমের পারদর্শি এই লোক। কোলকাতাইয়া উচ্চারণে মিস্টি মিস্টি কথায় তিনি লোক ভুলাতে পছন্দ করেন। তার আয়ের উৎস অজ্ঞাত। অথচ ছেলেকে পড়াচ্ছেন আমেরিকার নাম করা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঘাদানিকের আড়ালে ভারতের স্বার্থউদ্ধারে বেশ তৎপর ইনি।

কবির চৌধুরিঃ জাতিয় অধ্যাপক তকমা এটে তিনি এখন চেতনাধারি তথাকথিত বুদ্ধিজীবিদের সর্দার। অথচ ১৯৭১ শালে তিনি এবং তার গুষ্ঠি পাকিদের তাবেদারিতে নিয়োজিত ছিলেন। তার এক ভাই শহীদ বুদ্ধিজীবিদের মধ্যে থাকলেও অজ্ঞাত কারণে শহীদ মুনির চৌধুরিকে পাকি হানাদার আর মুক্তিযোদ্ধা দুই পক্ষই সন্দেহের চোখে দেখতো। (একথা বি বি সি বাংলায় এক সাক্ষাতকারে কবির চৌধুরি পত্নি লিলি চৌধুরি বেশ দুঃখের সাথেই বলেছেন)।

আজ এই কবির চৌধুরি নিজেকে শুধু প্রগতিশীল নয় বরং স্বাধীনতার সোল এজেন্ট বলে দাবি করে। আর পরাকাষ্ঠা দেখাতে একটি বিশেষ ধর্মের ধর্মীয় আচরণকেই সার্বজনিন বাঙ্গালিত্ব বলে জাহির করে। এর বিরোধীতা কারিদের এক বাক্য রাজাকার,পাকিস্থানিপন্থি ইত্যাদি নানা রকম বিশেষন দিয়ে অপবাদ দেবার চেস্টা করে।

শাহরিয়ার কবিরঃ ইনি শহীদ বুদ্ধিজীবি শহিদুল্লা কায়সারের চাচাতো ভাই। যতদিন শহিদুল্লা কায়সাররা জীবিত ছিলেন, ইনি পাত্তা পাননি। তবে ইদানিং শোনা যাচ্ছে কবির নাকি মুক্তিযোদ্ধা ! তবে এই দাবি করেছে শুধু ভারত বাংলাদেশ মৈত্রি সমিতির প্রেসিডেন্ট এবং চরম বাংলাদেশ ও ইসলাম বিরোধী ওয়েব সাইট মুক্তমনার প্রধান অজয় রায়।

বাম রাজনীতির ভড়ং ধরা এই প্রাণিটি স্বাধীনতার পর পর বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজানোর সমর্থকদের মধ্যে ছিল। গিরিঙ্গি গুণ টুকু ছিল বলেই সে যাত্রায় তার পিঠের ছাল কেউ তুলেনি। আবার বঙ্গবন্ধুর পতনের পর সে জিয়া প্রশাসনে বেশ তেল মেখে ম্যাট্রিক পাশ হলেও বিচিত্রার সম্পাদকের পদে আসীন হয়। সে থেকেই মিডিয়াতে তার জয়যাত্রা। তবে ঝোপ বুঝে কোপ মেরে ঘাদানিকে যোগ দিয়ে সে আওয়ামি লিগের বি টিমে এখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বি এন পি এর সমালোচনার অজুহাতে বহিঃবিশ্বে সে গোটা বাংলাদেশকেই একটি মৌলবাদি রাস্ট্র বলে অপপ্রচার চালিয়েছিল। এই পথে তার সঙ্গি ছিল অজয় রায়, মিনা ফারাহ, সুনিল পাল, মায়ের ডাক, হিউম্যান রাইটস কংগ্রেস ফর মাইনরিটিস অফ বাংলাদেশ নামের ভারতীয় বি যে পির সমর্থনপুস্ট একদল বাংলাদেশ বিরোধী গোষ্ঠি। তবে পিঠ বাচাতে সে প্রচার করে যে, তার বিরোধীতাকারিদের সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী মৌলবাদি রাজাকার গোষ্ঠি।


মতিউর রহমান (সম্পাদক-প্রথম আলো)ঃ এককালের বাম পুরো ডিগবাজি খেয়ে এখন রীতিমত পুজিবাদের পুজারি। হলুদ সাংবাদিকতা কত্ত প্রকার ও কি কি কেউ যেন তাকে দেখে শিখে। আর ভারতের প্রতি তার ভক্তির তুলনা করা যায় একমাত্র জামাতের পাকিস্থান প্রীতির সাথে। জাতির দুর্ভাগ্য, ইনিও নিজেকে প্রগতিশীল বলে দাবি করতে পারেন।

সুলতানা কামালঃ গত জোট সরকারের আমলে যখন র‍্যাব সন্ত্রাসিদের মেরে সাফ করছিল, তখন মানবতার দোহাই পেড়ে তিনি অনেক নর্তন কুদন করেছেন। তার খুটির জোর হচ্ছে বিদেশ থেকে আসা পয়সা কড়ি। যেটি তিনি নিজেও বি বি সি বাংলার সাথে সাক্ষাতকারে স্বীকার করেছেন। আর পশ্চিমাদের সুতার টানে নৃত্য করে, তিনি প্রকাশ্যেই পার্বত্য অঞ্চলের সন্ত্রাসি বিচ্ছিন্নাবাদিদের পক্ষ্যে ওকালতি করে যাচ্ছেন। হায় এহেন দেশদ্রোহিও আজকাল সুশিল চেতনাধারিদের অন্তর্ভুক্ত।

ড: জাফর ইকবালঃ ইনাকে নতুন করে চিনিয়ে দেবার কিছু নেই। ব্লগেই শুনলাম ইনাকে নিয়ে বেশ হাঙ্গামা হচ্ছে। তিনিও সুলতানা কামালদের সাথে মিলে পার্বত্য অঞ্চলের সন্ত্রাসি বিচ্ছিন্নাবাদিদের পক্ষ্যে ওকালতি করে যাচ্ছেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে টগবগে তরুণ হয়েও যুদ্ধে যাননি। ঠিক আছে। সবার পৌরষত্ব থাকে না। তাই বলে বিচ্ছিন্নতাবাদের পক্ষ্যে কথা বলেও, স্বাধীনতার স্বপক্ষ্যের শক্তি বলে নিজেকে দাবি করেন কি করে? খালি জামাতের বিপক্ষ্যে বললেই যদি সেলেব্রেটি চেতনাধারি হওয়ার যোগ্য হওয়া যায় তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষ সেটা দাবি করতে পারে। গোদের উপর বিষ ফোড়ার মত তিনি নতুন করে ইসলাম বিদ্বেষি কথা বার্তা শুরু করেছেন। তিনি এতটাই উগ্র ইসলাম বিদ্বেষি যে, বাংলাদেশের মানুষের শ্রদ্ধেয় আওলিয়া হযরত শাহজালাল (রঃ) এবং তার সঙ্গি সাথীদের নামে শাহজালাল প্রযুক্তি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলির নামকরনের বিরোধীতা করেছিলেন। ইদানিং মাদ্রাসা থেকে পাশ করা ছাত্রদের ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহনের প্রতিও রয়েছে তার ভয়াবহ এলার্জি।

তার ব্যাক্তিগত এবং পারিবাহিক জীবণ অনিয়ন্ত্রিত। বাংলা বাংলা করে মুখে ফেনা তুলে ফেললেও তিনি তার স্নেহের ছাত্র ছাত্রিদের হিন্দি সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যাবার পরমর্শ দিতে পারেন না। উল্ট উৎসাহ দেন। আর আওয়ামি লিগ ক্ষমতাইয় যাবার সাথে সাথেই তিনি দেশের স্বার্থ নিয়ে লেখালেখির কলমটা পকেটে পুরে ফেলেন। ভাবখানা এমন যে হুম সব কিছু ঠিক আছে।

এ রকম অনেকজনই আছে। যাদের মিডিয়া লেখালেখি আর সাংস্কৃতিক জগতে রয়েছে সদর্প বিচরণ।

এদের কর্মকান্ড দেখে নিম্ন লিখিত সিদ্ধান্তে আসা কি খুবই অসমীচিন?

এরা প্রত্যেকেই নিজেদের স্বাধীনতার স্বপক্ষ্যের শক্তি হিসাবে দাবি করে। যদিও স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এদের ভুমিকা ধোয়াশে, রহস্যজনক কিংবা অস্পস্ট। তবে এরা খুন দৃস্টিকটু ভাবেই আওয়ামি লিগের পক্ষ্যে লেখালেখি করে থাকে।

এরা নিজেদের অসাম্প্রদায়িক বলেও দাবি করে। কিন্তু বাংলাদেশের সিংহ ভাগ লোকের ধর্ম নিয়ে এদের ভয়াবহ রকমের এলার্জি আছে। আর সেই এলার্জি সংক্রমন করার জন্য এরা ইসলাম ধর্ম পালনকারি মাত্রই উগ্রপন্থি সাম্প্রদায়িক তালেবান জঙ্গি ইত্যাদি বলতে ছাড়ে না। নিজেদের ধর্ম পালনের বালাই না থাকলেও, প্রতিবেশি ধর্মের আচারকে গদগদ ভাবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উৎসাহ প্রদানে ইনাদের কোন আপত্তি নেই।

জাতিয় বিবেক সেজে বসে থাকলেও, এরা গত ৪০ বছর ধরে ভারত কর্তৃক বাংলাদেশে আগ্রাসনের বিরুদ্ধে টু শব্দটিও করে না। মাঝে মাঝে চাপে পড়ে খানিকটা ম্যা ম্যা করে বটে, তবেঁ সেটা যে লোক দেখানো এটা বুঝার জন্য সাধারণ বোধ বুদ্ধিই যথেষ্ঠ।

এরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যাবসা করে প্রত্যেকেই বেশ বিত্তশালি। অন্তত উচ্চ মধ্যবিত্তয়। অথচ এদের আয়ের উৎস কি, কত টাকা আয়কর দেন, সে ব্যাপারে আম জনতার কোন কিছু জানা নেই।

এদের যে কারো বিরোধীতা করা মাত্রই (সাথে আওয়ামি লিগ কিংবা ভারতের) এরা হিংস্র হায়েনার মত সর্বশক্তি দিয়ে বিরোধী মতকে দমন করার চেস্টা করবে। শক্তি দিয়ে না পারলে কুৎসা আর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে নায়ককেও খল নায়ক বানিয়ে দেবে।

এরা প্রত্যেকেই আওয়ামি চাটুকার। তবেঁ কোন দিন আওয়ামি লিগে যোগ দেবে না। প্রকাশ্যে রাজনীতিও করবে না। সব সময়ে নেপথ্যে থেকে গুটি চালবে।

এদের প্রত্যেকের সাথে ভারতের সুমধুর সম্পর্ক বিদ্যমান। বাংলাদেশের হাজারো ক্ষতি হোক, এরা সেদিক নিয়ে একটি বাক্যও উচ্চারণ করবে না। উলটো ভারত বিরোধীতাকে একটি পাকিস্থানি ষড়যন্ত্র বলে প্রচার করবে।

তাহলে বুঝতেই পারছেন, আমাদের দেশে প্রগতিশীল নামের সুশীলরা আসলে একটি ভারতীয় বংশদবত, বাংলাদেশ বিরোধী, চরম ইসলাম বিদ্বেষি একদল আওয়ামি চাটুকার। তাই প্রগতিশীল পরিচয়ে কেউ দিলেই তাকে সন্দেহের দৃস্টি দেখাই শ্রেয়। এবং তাদের মুখ দিয়ে যত মধুর বাণীই বর্ষিত হোক না কেন, সেগুলিকে ভাল করে পর্যালোচনা করে তবেই সিদ্ধান্ত গ্রহন করা।

জানি, এ ধরণের লোকেরা কিছু কিছু ব্লগেও বিচরণ করছে। একটি ব্লগে এরা তো রীতিমত স্বর্গ সুখে আছে। তাই যে সব সতর্কতা মুলক পদক্ষেপ ওই চেতবাধারিদের বিরুদ্ধে নেবার কথা বললাম, একই কথা ব্লগিয় প্রগতশীলদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আর ওরা খুব বেশি বাড়াবাড়িতে নামলে আপনিও কেন হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন?

দেশদ্রোহি আর ঘৃণাবাদিদের যেখানেই পাবেন প্রতিরোধ করুন।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১০
১০টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ধ কর ঈশ্বর

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১১


ঐ মানুষগুলার বিবেক নেই
তারা মানুষকে মানুষ ভাবছে না;
পশু পাখি বা অন্যকিছু -
ও ঈশ্বর কোথায় তুমি?
শিশু গুলোকে বাঁচ্চাও-
তুমি না মানুষের ঈশ্বর!
এক ইশারায় বন্ধ করে দাও;
যত নরপিশাচদের লালসা হত্যা
হিংস্রো মনভাব- কোথায় ঈশ্বর
আমরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৩




‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামটি থাকবে নাকি পরিবর্তন হবে, সেই সিদ্ধান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কর্তৃপক্ষেরই বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যশোর জেলা

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:২৬



হাতে কোনো কাজ নেই। অলস সময় পার করছি।
কি করবো- সেটাই ভাবছি। কোনো কুলকিনারা না পেয়ে 'নেট' থেকে যশোর সম্পর্কে পড়লাম। কি কি জানলাম, সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসরায়েলের সাথে কিছু শক্তিশালী রাষ্ট্র আছে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:০৪



নেতানিয়াহু বলেছে তাদের সাথে কিছু শক্তিশালী রাষ্ট্র আছে।গাজার মতই তারা মুসলিম রাষ্ট্র সমূহকে দুমড়ে মুছড়ে দিবে।তারপর তাদের অস্ত্র শেষ হবে। তারপর মুসলিমরা একটাও ইহুদী রাখবে না। তাদের বন্ধুরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্পের ট্রারিফ নিয়ে পাগলামী বিশ্ব স্টক মাকের্টে তোড়পাড়। এখন কি বিনিয়োগের ভালো সময়?

লিখেছেন নতুন, ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪


যাদের ডোনল্ড ট্রাম্পের মতন প্রসিডেন্ট আছে তাদের পাগল দেখতে অন্য কোথাও যাইতে হয় না্। প্রতিদিন টিভিতেই ট্রাম্পকে দেখে তারা।

২০২৫ সালের এপ্রিলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×