যে মুভিগুলো জীবনে একবার হলেও দেখা উচিত - ২
০৬। My Girl and I (2005)
আমি পরিচালক হলে হয়তো Soo-ho কে Soo-eun কে নিয়ে সেই দ্বীপটিতে যেতে না দিয়ে পারতাম না। কিন্তু তাহলে আমার মতো কারো চোখ দিয়ে পানিও আসতো না। আমার মতো পাষাণের চোখের এক ফোটা পানির অনেক মূল্য আছে। ছবিটাও তেমনি অমূল্য। আপনার চোখ দিয়েও পানি আসতে পারে।
অভিনয় করেছেন আমার অল টাইম ফেভারিট Tae-hyun Cha। Hye-kyo Song কেও ভালো পাই।
০৭। Il Mare (2000)
Il Mare'র মতো একটা বাড়ি পেলে আমি সারাজীবন একা থাকতে পারতাম। কিন্তু ঘটনা সেটা না। বাড়ির সামনে'র অদ্ভূত চিঠির বাক্স, যাতে দুই সময়ের দুইজন চিঠি বিনিময় করে। এরকম অদ্ভূত ধারণা আমি কেবল কোরিয়ান মুভিতেই দেখেছি কারণ আমার মুভি অভিজ্ঞতা খুব কম।
শেষ চিঠিটা হাতে পেলে হয়তো ঘটনাটা ঘটতো না। কিন্তু ঘটনাটা না ঘটলে মুভিটাও হয়তো সার্থকতা পেতো না। কি সেই ঘটনা?
আমার বিশ্বাস, আপনি এই মুভিটা দেখলে সত্যিই একটা ধাক্কা খাবেন। মনটা খারাপ হয়ে যেতে পারে। অনেক কোরিয়ান মুভিতেই যা হয় আর কি! এতে অভিনয় করেছেন আমার অল টাইম ফেভারিট Gianna Jun।
৮। Ditto (2000)
Il Mare এবং Ditto এই দুইটা মুভি দেখলে আপনি একটা যোগসূত্র খুজে পাবেন। একটা ভাঙ্গা ট্রানজিস্টার দিয়ে যোগাযোগ হয়ে দুই সময়ের দুই তরুণ-তরুনীর। তাদের দেখা করার কথা থাকে একটা ইউনিভার্সিটির গেটে। 'পূর্ব নির্ধারিত' সময়ে মেয়েটা কড়া রোদে অপেক্ষা করে ছেলেটার জন্য। অপরদিকে 'পূর্ব নির্ধারিত' সময়ে ছেলেটা মুষলধারে বৃষ্টিতে ভিজে অপেক্ষা করে মেয়েটার জন্য। একসময় তাদের দেখা হয়। সে এক অদ্ভূত সাক্ষাত।
'পূর্ব নির্ধারিত' এই মুভিটা আপনার দেখা উচিত বলে আমি মনে করি।
৯। Daisy (2006)
চোর-পুলিশ-প্রেমিকার গল্প। এর বেশি বলার প্রয়োজন মনে করছি না। সামুর অনেক মুভিখোর এই মুভিটার প্রশংসা করেছেন আগে।
১০। Spring, Summer, Fall, Winter... and Spring (2003)
আমার দেখা Ki-duk Kim এর প্রথম ছবি। এই একটা ছবি দেখেই আমি তার ভক্ত হয়ে গেছি। খড়ের গাদায় সূচ খোজার মতো খুজে খুজে তার বেশ কিছু ছবি দেখেছি। অসাধারণ গুণী নির্মাতা। সামুতে তার অনেক ভক্ত আছে।
মানুষের জীবনচক্রই বোধহয় এই মুভির মূল উপজীব্য। পরিচালক তার স্টাইলেই বিষয়টা দেখিয়েছেন, যেখানে তিনি পুরোপুরি সফল। তবে এটা সাইলেন্ট মুভি। আগের পর্বে আরেকটা সাইলেন্ট মুভি'র নাম দিয়েছিলাম। অসাধারণ। আশা করি দেখবেন।
আজ এপর্যন্তই। পরের পর্বে আরো কিছু মুভির পরিচয় দেয়ার আশা রাখছি।
Cinema Paradiso : এক মুভিখোরের গল্প
দেখলাম মা, 母亲, Madeo বা Mother
স্বাধীনতার ঘোষক কে?
মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে "আসসালামুয়ালাইকুম" বলে পাকিস্তানকে বিদায় জানানোর ঘটনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। তিনি তখন পূর্ব বাংলার জনগণের অধিকার, ভাষা, ও স্বাধীনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন
সেলিম অনোয়ারের ব্যান নিয়ে আপনি কিছু বলছেন না কেন?
এই ব্লগে কাকে ব্যান, সেমিব্যান, কমেন্ট ব্যান করলে আপনি খুশী হয়ে থাকেন? চাঁদগাজী/সোনাগাজীকে নিশ্চয়ই; এটা ভালো! চাঁদগাজী/সোনাগাজী "ব্যক্তি আক্রমণ" করে থাকে। সেলিম আনোয়ার কি আক্রমণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
ষড়যন্ত্র করে অন্য দেশের সাহায্য নেয়া আওয়ামীলীগের পুরানো অভ্যাস
বহুদিন পর্যন্ত এই দেশের লোক জানতো যে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা মিথ্যা ছিল। জনগণের ধারণা ছিল শেখ সাহেবকে শায়েস্তা করার উদ্দেশ্যে পাকিস্তানের শাসকরা এই মামলা সাজিয়ে ছিল। কিন্তু বেশ কয়েক... ...বাকিটুকু পড়ুন
খুনির মুখে ইতিহাস শিক্ষা ও অধঃপতিত মানস
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি মেজর শরিফুল হক ডালিমকে প্রকাশ্যে এনেছেন আলোচিত ফেসবুক-সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন। গত রোববার (৫ জানুয়ারি) রাতে ইলিয়াস ‘বিশেষ লাইভে যুক্ত আছেন বীর... ...বাকিটুকু পড়ুন
আবার আসিবো ফিরে.....
আবার আসিবো ফিরে.....
যেখানে গেলে অনেকদূর অব্দি মাঠ দেখা যায়, কচি রোদের তাপে পুড়িয়ে নেওয়া যায় পিঠ। রাতের আলো আঁধারিতে সমস্ত কোলাহল সরিয়ে রেখে খোলা যায়গায় দাঁড়িয়ে নিঃশ্বাস বন্ধ করলেই পোকাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন