১ ফেরেস্তা নূর বা আলোর তৈরী l
২ জ্বীন আগুনের তৈরী l
অর্থাৎ আগুন বা আলোর তৈরী প্রাণ বা জীব বা স্ব চালিত বস্তু l কিন্তু আমরা আগুন বা আলোর অস্তিত্ব জ্ঞানের মধ্যে আছে l মানুষ লোহা কাঠ বা অন্য বস্তু দ্বারা কিছু স্ব চালিত বস্তু তৈরী করেছে যেমন রোবট, কম্পিউটার, যান্ত্রিক বা যন্ত্র বা মেশিন ইত্যাদি l কিন্তু আগুন বা আলো দিয়ে স্ব চালিত কিছু তৈরির জ্ঞান মানুষ আয়ত্ব করতে পারেনি l বা মানুষ যে বিজ্ঞান বলে সেই বিজ্ঞান এখনও আলো বা আগুন থেকে স্ব চালিত বস্তু আবিষ্কার করতে পারেনি l যাই হোক প্রশ্ন এলিয়েন নিয়ে এলিয়েনরের অস্তিত্ব নিয়ে!?
কিন্তু এখানে এলিয়েনদের জন্য দুঃসংবাদ তারা সহসাই মানুষের স্বীকৃতি পাচ্ছে না l কারন এখানে রাজনীতি এবং কূটনীতি জড়িত l একমাত্র কোরআন ছাড়া আর কোথাও জ্বীন জাতি বা আগুনের তৈরী কোন প্রাণের অস্তিত্ব স্বীকৃত নয় l তবে এঞ্জেল বা ফেরেস্তা প্রায় সকল ধর্ম গ্রন্থ স্বীকৃত শয়তান স্বীকৃতি পেলেও সেটি কিসের তৈরী তা অন্য ধর্ম গ্রন্থ বলেনি l সমস্যা এখানেই এখন আলো বা আগুনের তৈরী কোন জীবের অস্তিত্ব স্বীকৃতি পেলে সেখানে কোরআনের সত্য প্রকাশ হয় স্বীকৃতি পায় এটা খ্রিস্টান ইহুদিদের পক্ষে মেনে নেয়া অসম্ভব l তাদের জারিজুড়ি বিজ্ঞান নিয়ে অতি বাড়াবাড়ি বিজ্ঞানকে দিয়ে মানবজাতিকে নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব হবে l কারন এখন বিজ্ঞানের ভেলকি দিয়ে মানবজাতিকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে ঠিক বেঠিক যাই হোক বিজ্ঞান বলেছে ঠিক সেটাই মানুষ মেনে নেয় l কিন্তু বিজ্ঞান আসলে তেমন কিছুই প্রমান করতে পারেনি কিছু প্রযুক্তি দিয়েছে মাত্র l
যাই হোক খ্রিস্টান জাতিগুলো সহসাই জ্বীন বা এলিয়েনের স্বীকৃতি দিবে না কারন এতে কোরআনের সত্যতা প্রকাশ পেয়ে যাবে এবং ইসলাম সত্য পথে আছে তা প্রমান হবে l সুতরাং খ্রিস্টান ইহুদীরা এই সত্য কখনোই প্রকাশ হতে দিবে না l
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৩