somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৮৭তম জন্মদিনে কমরেড বরুণ রায়: বাঙ্গালি জাতির আগে কেউ উচ্ছারন করেনি সবার উপরে মানুষ সত্য

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেক বইপত্র ঘেঁটেও আমি পাইনি পৃথিবীর কেউ ওমনভাবে বাঙ্গালি জাতির আগে উচ্ছারন করেছে '' সবার উপরে মানুষ সত্য; তাহার উপরে নাই...'' কিন্তু চণ্ডিদাস সবার আগে এই মহান কথা উচ্চাড়ন করেছেন। তাই তোমাদেরকে মানুষের সকল বৈশিষ্ট নিয়ে মানুষ হতে হবে। বয়সের ভারে ন্যূজ এ দেশের গণমানুষের নেতা কমরেড বরুণ রায় প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে ৮৭তম জন্মদিনে তাকে শুভেচ্ছা জানাতে যাওয়া সুহৃদদের মাধ্যমে এ দেশের নতুন প্রজন্মের প্রতি এই আহবান জানিয়েছেন।
সুনামগঞ্জের সর্বজন শ্রদ্ধেয়, গণমানুষের নেতা কমরেড বরুণ রায়ের আজ ৮৭ তম জন্মদিন। ১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর তিনি সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী গ্রামের এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা করুণা সিন্ধু রায়। জীবনভর মেহনতি মানুষের জন্য সংগ্রাম করে, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে লালন করে এখন বার্ধ্যক্ষজনিত রোগের সঙ্গে লড়াই করছেন এই মহান বিপ্লবী। শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে। ডাক্তাররা একদম কথা বলতে বারণ করেছেন। তারপরও ইনহেলার নিয়ে উপরোক্ত কথা বলেছেন তরুণ প্রজন্মের প্রতি।
মুক্তিযদ্ধের সংগঠক, বাংলাদেশ বাম রাজনীতির প্রবাদপ্রতিম পুরুষ ছাত্রাবস্থা থেকেই পিতার রাজনৈতিক আদর্শে প্রলুব্ধ হয়ে লাল পতাকার ঝান্ডা হাতে তোলে নেন। মানুষের কাতারে থেকে মানুষের পক্ষে কথা বলায় একাধিকবার পাকিস্তান সরকারের রোষানলে পড়ে বিভিন্ন সময়ে ১৪ বছর জেল খাটেন। সেময় তার পিতার নামে ভাটি বাংলার অলিতে গলিতে “কৃষক বন্ধু করুণা সিন্ধু, পাড় হয়ে যায় মহা সিন্ধু” শ্লোগান তার শিশুমনে তোলপাড় তোলে। তার পিতা তৎকালীন আসাম পার্লামেন্টে প্রথম শ্রীহট্ট প্রজাস্বত্ব আইন উত্থাপনকারী ব্যাক্তি। ১৯৩২ সালে অসহযোগ আন্দোলনে এই অঞ্চলের নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে তার পিতা করুণা সিন্দু কে পুলিশ গ্রেফতার করে জেলে নিয়ে যায়। কিশোর বয়সে তিনি তাঁর পিতা করুণা সিন্ধু রায়ের কাছ থেকেই রাজনৈতিক দীক্ষা লাভ করেন।
প্রথম জীবনে বরুণ বায় ছাত্র ফেডারেশনের একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে কমিউনিষ্ট পার্টির সংস্পর্শে আসেন। ১৯৪২ সালে মাত্র ২০ বছর বয়সে পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। এই সময় স্বাধীনতা দিবস পালনের অপরাধে প্রথম বারের মতো জেলে যান তিনি। ১৯৫০ সালে কমিউনিষ্ট পার্টির জেলা প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালে সিলেট গোবিন্দচরণ পার্কে বাংলা ভাষার সপক্ষে সভা করতে গিয়ে পাকিস্তানীদের রোষানলে পড়েন। ১৯৪৮ সালে ভাষা আন্দোলনের পরপরই পাকিস্থান সরকার তাকে গ্রেফতার করে ৫ বছর কারান্তরীণ করে রাখে। জেলে থাকাবস্থায় তিনি কমরেড মনি সিংহ, রবি ধামসহ বিখ্যাত বাম রাজনীতিবিদদের সংষ্পর্শে আসেন। ১৯৫৩ সালে মুক্তি পেয়ে নিজ গ্রাম বেহেলীতে ফিরে গিয়ে কৃষকদেও অধিকার আদায়ে জোতদার-সমান্তবাদদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। সে সময় একটি পৃথক নির্বাচনী বিধিমালার আওতায় সুনামগঞ্জের সাধারণ হিন্দু নির্বাচনী এলাকায় তাকে প্রার্থী করা হলে মনোয়ন প্রাপ্তির কয়েকদিন পর আবারও কারাবন্দী হন। জেলে থেকেই নির্বাচন করে এই গণমানুষের নেতা বিপুল ভোটের ব্যাবধানে জয়লাভ করেন। সারা দেশে ৯২ (ক) ধারা জারী করা হলে ১৯৫৪ সালে আবার গ্রেফতার করে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। ১৯৫৮ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত তিনি টানা পাঁচ বছর কারাভোগ করেন। আতেœাগোপনে থাকাবস্থায় বরুণ রায় ১৯৬৬ সালে কমিউর্নিষ্ট পার্টির সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৮Ñ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্বানের পর তিনি প্রকাশ্য রাজনৈতিক তৎপরতা সীমিত করে আতœগোপনে থেকে সাংগঠনিক কাজ চালিয়ে যান। আতœগোপন থাকাকালীন অবস্থায় ১৯৬৮ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। একই সঙ্গে তিনি কেন্দ্রীয় কৃষক সমিতির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালে আয়ূব খাঁন সরকার তার উপর হুলিয়া জারী করে। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে দিরাই শাল্ল¬া এলাকায় আতœগোপন থেকে সুরঞ্জিত সেনের পক্ষে কুড়েঁঘর মার্কার পক্ষে কাজ করেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হলে তিনি ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকের কাজ করেন। ১৯৮৬ সালে তিনি সংসদ নির্বাচিত হন। ১৯৮৭ সালে সরকার বিরোধী আন্দোলনের জন্য তিনি কারাবরন করেন।
১৯৩৭ সালে প্রজাদের জোতস্বত্ব প্রতিষ্ঠা, নানকার বিদ্রোহ,খাজনার ভিত্তিতে প্রজাদের জোত স্থায়ীকরণসহ সাধারণ মানুষের জীবনঘনিষ্ঠ অনেক আন্দোলন সংগ্রাম তিনি খুব কাছে থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। সাম্রজ্যবাদ,সামন্তবাদ.বুর্জোয়া, পেটি বুর্জোয়া, সা¤প্রদায়িকতা, মহাজনীপ্রথা, নিজে জমিদার হয়েও জমিদারদের অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্বে সংগ্রাম করেন।
১৯৯০ সালে বার্ধ্যক্যজনিত কারনে সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহন করেন এই মহান বিপ্লবী। ১৯৭৫ সালে বরুণ রায় ময়মনসিংহ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদিকা শীলা রায়কে বিয়ে করেন। তার এক মাত্র ছেলে সাগর রায়। তিনি বর্তমানে সুনামগঞ্জের হাছন নগর এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। জন্মদিনের প্রতিক্রিয়ায় বরুণ রায় বলেন, ‘‘মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালির হাজার বছরের শ্রেষ্ট অর্জন।’’এই প্রজন্মের প্রতি তার আবেদন এই শ্রেষ্ঠ অর্জনকে ধরে রাখতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। সর্বোপরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কাজে লাগাতে হবে।
সুনামগঞ্জের সর্বজন শ্রদ্ধেয়, গণমানুষের নেতা কমরেড বরুণ রায়ের আজ ৮৭ তম জন্মদিন। ১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর তিনি সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী গ্রামের এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা করুণা সিন্ধু রায়। জীবনভর মেহনতি মানুষের জন্য সংগ্রাম করে, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে লালন করে এখন বার্ধ্যক্ষজনিত রোগের সঙ্গে লড়াই করছেন এই মহান বিপ্লবী।
মুক্তিযদ্ধের সংগঠক, বাংলাদেশ বাম রাজনীতির প্রবাদপ্রতিম পুরুষ ছাত্রাবস্থা থেকেই পিতার রাজনৈতিক আদর্শে প্রলুব্ধ হয়ে লাল পতাকার ঝান্ডা হাতে তোলে নেন। মানুষের কাতারে থেকে মানুষের পক্ষে কথা বলায় একাধিকবার পাকিস্তান সরকারের রোষানলে পড়ে বিভিন্ন সময়ে ১৪ বছর জেল খাটেন। সেময় তার পিতার নামে ভাটি বাংলার অলিতে গলিতে “কৃষক বন্ধু করুণা সিন্ধু, পাড় হয়ে যায় মহা সিন্ধু” শ্লোগান তার শিশুমনে তোলপাড় তোলে। তার পিতা তৎকালীন আসাম পার্লামেন্টে প্রথম শ্রীহট্ট প্রজাস্বত্ব আইন উত্থাপনকারী ব্যাক্তি। ১৯৩২ সালে অসহযোগ আন্দোলনে এই অঞ্চলের নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে তার পিতা করুণা সিন্দু কে পুলিশ গ্রেফতার করে জেলে নিয়ে যায়। কিশোর বয়সে তিনি তাঁর পিতা করুণা সিন্ধু রায়ের কাছ থেকেই রাজনৈতিক দীক্ষা লাভ করেন।
প্রথম জীবনে বরুণ বায় ছাত্র ফেডারেশনের একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে কমিউনিষ্ট পার্টির সংস্পর্শে আসেন। ১৯৪২ সালে মাত্র ২০ বছর বয়সে পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। এই সময় স্বাধীনতা দিবস পালনের অপরাধে প্রথম বারের মতো জেলে যান তিনি। ১৯৫০ সালে কমিউনিষ্ট পার্টির জেলা প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালে সিলেট গোবিন্দচরণ পার্কে বাংলা ভাষার সপক্ষে সভা করতে গিয়ে পাকিস্তানীদের রোষানলে পড়েন। ১৯৪৮ সালে ভাষা আন্দোলনের পরপরই পাকিস্থান সরকার তাকে গ্রেফতার করে ৫ বছর কারান্তরীণ করে রাখে। জেলে থাকাবস্থায় তিনি কমরেড মনি সিংহ, রবি ধামসহ বিখ্যাত বাম রাজনীতিবিদদের সংষ্পর্শে আসেন। ১৯৫৩ সালে মুক্তি পেয়ে নিজ গ্রাম বেহেলীতে ফিরে গিয়ে কৃষকদেও অধিকার আদায়ে জোতদার-সমান্তবাদদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। সে সময় একটি পৃথক নির্বাচনী বিধিমালার আওতায় সুনামগঞ্জের সাধারণ হিন্দু নির্বাচনী এলাকায় তাকে প্রার্থী করা হলে মনোয়ন প্রাপ্তির কয়েকদিন পর আবারও কারাবন্দী হন। জেলে থেকেই নির্বাচন করে এই গণমানুষের নেতা বিপুল ভোটের ব্যাবধানে জয়লাভ করেন। সারা দেশে ৯২ (ক) ধারা জারী করা হলে ১৯৫৪ সালে আবার গ্রেফতার করে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। ১৯৫৮ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত তিনি টানা পাঁচ বছর কারাভোগ করেন। আতেœাগোপনে থাকাবস্থায় বরুণ রায় ১৯৬৬ সালে কমিউর্নিষ্ট পার্টির সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৮Ñ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্বানের পর তিনি প্রকাশ্য রাজনৈতিক তৎপরতা সীমিত করে আতœগোপনে থেকে সাংগঠনিক কাজ চালিয়ে যান। আতœগোপন থাকাকালীন অবস্থায় ১৯৬৮ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। একই সঙ্গে তিনি কেন্দ্রীয় কৃষক সমিতির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালে আয়ূব খাঁন সরকার তার উপর হুলিয়া জারী করে। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে দিরাই শাল্লা এলাকায় আতœগোপন থেকে সুরঞ্জিত সেনের পক্ষে কুড়েঁঘর মার্কার পক্ষে কাজ করেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হলে তিনি ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকের কাজ করেন। ১৯৮৬ সালে তিনি সংসদ নির্বাচিত হন। ১৯৮৭ সালে সরকার বিরোধী আন্দোলনের জন্য তিনি কারাবরন করেন।
১৯৩৭ সালে প্রজাদের জোতস্বত্ব প্রতিষ্ঠা, নানকার বিদ্রোহ,খাজনার ভিত্তিতে প্রজাদের জোত স্থায়ীকরণসহ সাধারণ মানুষের জীবনঘনিষ্ঠ অনেক আন্দোলন সংগ্রাম তিনি খুব কাছে থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। সাম্রজ্যবাদ,সামন্তবাদ.বুর্জোয়া, পেটি বুর্জোয়া, সা¤প্রদায়িকতা, মহাজনীপ্রথা, নিজে জমিদার হয়েও জমিদারদের অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্বে সংগ্রাম করেন।
১৯৯০ সালে বার্ধ্যক্যজনিত কারনে সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহন করেন এই মহান বিপ্লবী। ১৯৭৫ সালে বরুণ রায় ময়মনসিংহ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদিকা শীলা রায়কে বিয়ে করেন। তার এক মাত্র ছেলে সাগর রায় এখন ইউরোপ প্রবাসী। বরুণ রায় তার স্ত্রী শীলা রায়কে নিয়ে বর্তমানে সুনামগঞ্জের হাছন নগর এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। জন্মদিনের প্রতিক্রিয়ায় বরুণ রায় বলেন, ‘‘মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালির হাজার বছরের শ্রেষ্ট অর্জন।’’ এই প্রজন্মের প্রতি তার আবেদন এই শ্রেষ্ঠ অর্জনকে ধরে রাখতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। সর্বোপরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কাজে লাগাতে হবে। তিনি বলেণ, মানুষরে মতো মানুষ হলেই দেশ অপশাসন থেকে মুক্তি পাবে। মানুষেরও মুক্তি ঘটবে।
কমরেড বরুণ রায় অল্পতুষ্টের এক নির্লোভ ব্যক্তিত্ব। এদেশের মাটি, মানুষ জলহাওয়া ও প্রকৃতির প্রতি তার অসম্ভব মমতা রয়েছে। তাই অনেক লোভনীয় প্রস্তাব পেয়েও তিনি ফিরিয়ে দিয়েছেন।
কয়েক বছর আগে কলকাতার একটি সংস্কৃতি একাডেমী সুনামগঞ্জে এসে তার বাসায় তাকে তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল হওয়ার জন্য অনুরোধ জানায়। পাশাপাশি সেখানে তাকে সপরিবারে সকল সুযোগ সুবিধা দেওয়ার আশ্বাস দেয়। তাদের এই প্রস্তাব তিনি ফিরিয়ে দিয়ে তাদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ''তোমাদের ওখানে কি সুরমা নদী, দেখার হাওর, টাঙ্গুয়ার হাওর, হিজলকড়চ, রাধারমণ, হাসনরাজা, আব্দুল করিম, শীতালং শাহ, সৈয়দ শাহনুর আছে?'' তার জন্মভূমির প্রতি চরম মমতা দেখে প্রস্তাবকারীরা অবনত মস্তকে তাদের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চান।
এমনিভাবে তার একমাত্র সন্তান যখন ইউরোপে চলে যান, তখন তিনি বলেছিলেন' আমার জীবন আমার...আর তার জীবন তার...। আমি তাকে মানুষ হওয়ার মন্ত্রে দীক্ষিত করেছি; এখন তার জীবন পরিচালনা সে নিজে করবে।

জন্মদিনে এই মহান বিপ্লবীকে লাল সালাম। দীর্ঘায়ু হোন কমরেড বরুণ রায়। নতুন প্রজন্ম আপনার মত দেশপ্রেমের দীক্ষা নিক আপনার জীবন থেকে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৩
৩৭৫ বার পঠিত
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভিসা বন্ধ করায় ভারতকে ধন্যবাদ।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩



ভারত ইদানীং ভিসা দিচ্ছেনা; তারা ভিসা না দিয়ে আমাদেরকে শিক্ষা দিতে চায়! তাদের করদ রাজ্য হাতছাড় হওয়া খুবই নাখোশ, এতোই নাখোশ যে মোদী মিডিয়া দিনরাত বয়ান দিচ্ছে এই দেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতের চিকিৎসা বয়কট এবং

লিখেছেন পবন সরকার, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৬


ভারতের এক হাসপাতাল ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশের কোন রুগিকে তারা চিকিৎসা দিবে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো যে হাসপাতাল থেকে এই ঘোষণা দেয়া হয়েছে সেই হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার জন্য বাংলাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। চামচা পুঁজিবাদ থেকে চোরতন্ত্রে পরিণত হয়েছিল দেশ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩






চামচা পুঁজিবাদ থেকে দেশ চোরতন্ত্রে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, আমলা, রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা মিলে চোরতন্ত্র করেছে।

সোমবার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত পাঠাবে তবে............

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২


শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে বিচারের জন্য ভারতের কাছে ফেরত চাইতে হলে অবশ্যই বাংলাদেশকে প্রতিহিংসামূলক বিচারপদ্ধতি বাদ দিতে হবে। বিচারে শেখ হাসিনা যাতে ন্যায় বিচার পান বাংলাদেশকে আগে তা নিশ্চয়তা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারত সোনার ডিম পাড়া হাঁস হারিয়েছে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২



শেখ হাসিনা ভারতে বসে ষড়যন্ত্র-অপপ্রচার করছেন। ভারত চাচ্ছে বাংলাদেশে একটি অশান্তি হোক। কারণ ভারত একটি মসনদ হারিয়েছে। সোনার ডিম পাড়া হাঁস হারিয়েছে।

আওয়ামী লীগ প্রতিদিন একটি সোনার ডিম পেড়ে নরেন্দ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

×