আর বাবা কবুতর খুব শান্ত ভাবে মা টাকে ঠান্ডা করার চেস্টা করছে। মাঝে মাঝে আস্তে আস্তেকি যেন বলে, আবার একটু গলায় ঠোট দিয়ে ঘসে দেয়, গা ঘেসে বসে।
দেখে এতো ভালো লাগলো, কি সুন্দর দুজন দুজনকে আগলে রাখে। বাসা বানানোর সময় দুজন মিলে খরকুটো কুড়িয়েছে, বাসা বানিয়েছে দুজন মিলে, ডিমে দুজনে পালা করে তা দিয়েছে (যদিও তা দেবার সময় বাবা পাখিটা একটু ঝটফট করতো), বাচ্চা হবার পর পালা করে খাবার আনতো। একজন বাচ্চা পাহাড়া দিতো আরেক জন খাবার খুজতে যেত। দুজনের মধ্যে কি চমৎকার বোঝাপড়া।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০