১৯২৩ সালের অফিসিয়াল সিক্রেটস এ্যাক্টের আওতায় অফিসিয়াল তথ্য কাউকে দিলে ২,৭,১৪ বছর জেল ছাড়াও ফাঁসিও দিতো ইংরেজ সরকার।
যদিও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জালেমরা এদেশ দখল করে এদেশের জনগণকে দাস বানিয়ে রেখেছিলো এবং যারা প্রতিবাদ করতো বা সরকারী চাকরি করেও তাদের তথ্য পাচার করে দিতো, তাদের ফাঁসি দিতেই তারা এই আইন জারী করে। আমরাও কয়েকশো বছর এই কালো আইনের দাসত্ব করে জনগণের তথ্য জানার অধিকার দমিয়ে রেখেছিলাম এতদিন।
কিন্তু সরকার তথ্য অধিকার আইন কার্যকর করে সেই আইনের ওপরেই একে স্থান দেয়ায় এখন সহজেই যে কোন তথ্য আপনি পেতে পারেন।
তাই আপনাদের অজানা অনেক কিছু জানতে পারবেন তথ্য কমিশনের বিচারিক কার্যক্রমের এই ভিডিও্তে।
তথ্য না দিলে কী বিপদ হয়, বিভ্রান্তিকর তথ্য দিলেও শাস্তি যে হয়, তাও অনেকেই জানেন না। দেখুন তবে-- এখানে ক্লিক করুন