শাহ নেয়ামত উল্লাহ (রঃ) এর মাজার
সুলতান শাহ সুজার রাজত্বকালে শাহ নেয়ামত উল্লাহ ফিরোজপুরে (কানসাটের অদূরে, শিবগঞ্জ থানা) স্থায়ীভাবে আস্তানা স্থাপন করেন এবং ইসলাম প্রচার শুরু করেন। ১০৭৫ হিজরী (১৬৬৪ খ্রীঃ) মতান্তরে ১০৮০ হিজরীতে পরলোক গমন করেন। বার দরজা বিশিষ্ট তাঁর সমাধিটি বারদুয়ারী নামে পরিচিত। পহেলা মহরম হযরত শাহ নেয়ামত উল্লার জন্মদিন ও মৃত্যুদিন বলে পরিচিত; তাই প্রতি বছর এই দিনে এখানে একটি উরস পালন করা হয়। এছাড়াও ভাদ্র মাসের শেষ শুক্রবার এখানে অন্য একটি উরস পালন করা হয়।
বারদুয়ারী
তিন গম্বুজ মসজিদ ও তোহাখানা
শাহ নেয়ামত উল্লার মাজার সংলঙ্গ তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ ও তোহাখানা মোঘল যুগের একটি বিশেষ কীর্তি। মসজিদের ৩টি প্রবেশ পথ ও ভেতরে ৩টি মেহরাব আছে।
মসজিদ
শাহ নেয়ামত উল্লার বসবাসের জন্য নির্মিত তাপ নিয়ন্ত্রিত দ্বিতল ভবনটি তহাখানা নামে পরিচিত।
তোহাখানা
দারসবাড়ী মসজিদ
দর্স অর্থ পাঠ। হিজরী ৮৮৪ (১৪৭৯ খ্রীঃ) তে সুলতান শামস উদ্দিন ইউসুফ শাহের রাজত্ব কালে এটা নির্মিত হয়। সংঙ্গে একটি মাদ্রাসা ছিল।
মসজিদ
মাদ্রাসার ভগ্নাংশ।
খঞ্জন দিঘির মসজিদ
এটি কত সালে নির্মিত হয়েছিল এবং কে নির্মাণ করেছিলেন তা সঠিকভাবে জানা যায় না, তবে ধারণা করা হয় পনের শতকে এটি নির্মিত।
৭১ এর বর্বরতা 'গন কবর'
সোনা মসজিদের অদূরে এটি অবস্থিত।
নবাবগঞ্জ শহরে অবস্থিত, মহানন্দা নদীর উপর নির্মিত বীরশ্রেষ্ট ক্যাপ্টেন মহিদ্দীন জাহাঙ্গীর সেতু চত্বরের ভাস্কর্য