প্রসংগ- Asian Highway
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
প্রসংগ- Asian Highway
Asian Highway কি?
- এশিয়ান হাইওয়ে হচ্ছে এশিয়ার ৩২ দেশকে যুক্তকারী ১,৪১,০০০ কি.মি. আন্তর্জাতিক মানের রাস্তা যা জাপান থেকে শুরু হয়ে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান ও তুরস্ক হয়ে ইউরোপের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
Asian Highway এর জন্মঃ
- প্রকল্পটি সর্বপ্রথম UNESCAP (The United Nations Economic and Social Commission for Asia and the Pacific (ESCAP) কতৃর্ক ১৯৫৯ সালে প্রণয়ন করা হয় এবং ১৯৬০-১৯৭০ সালে প্রথম ধাপে(1st phase) উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয় । পরবর্তিতে আর্থনেতিক সংকটের কারণে প্রকল্পটি সাময়িক ভাবে বন্ধ হয়ে যায় ।
AH-1, AH-2 ও AH-41কি?
AH-1 মূল রুট, এ রুট যশোরের বেনাপোল সীমান্ত থেকে ঢাকা ও সিলেট হয়ে তামাবিল সীমান্তে পৌঁছাবে, দুরত্ব- ৪৯৫ কিলোমিটার ।
AH-2 মূল রুট , এ রুট পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা থেকে সিরাজগঞ্জের হাতি-কামরুল, ঢাকা, কাঁচপুর হয়ে সিলেটের তামাবিল পর্যন্ত পৌঁছাবে, দুরত্ব -৮০৫ কিলোমিটার ।
AH-41 উপ- আঞ্চলিক রুট, এ রুট বাগেরহাটের মংলা থেকে যশোর, ঢাকা হয়ে কক্সবাজারের টেকনাফ হয়ে মিয়ানমার পর্যন্ত পৌঁছাবে, দুরত্ব- ৭৫২ কিলোমিটার ।
Asian Highway এর অগ্রগতিঃ
- (১৯৮০-১৯৯০) দশকে আঞ্চলিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের ফলে এটিতে আবার প্রাণ সঞ্চার হয় । ১৯৯২ সালে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সড়ক পথে যোগাযোগ, ভ্রমণ ও বাণিজ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে ESCAP আবার প্রকল্পটির উদ্যোগ গ্রহণ করে । ২০০১ সালে সিউলে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। ২০০৩ সালের ১৮ নভেম্বর ব্যাংককে অনুষ্ঠিত এসকাপের ৫৮তম সম্মেলনে ৩২ দেশের মধ্যে এশিয়ান হাইওয়ে নিয়ে একটি আন্তঃরাষ্ট্র সমঝোতা স্মারক তৈরি করা হয়। কিন্তু সাংহাইতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ৩২ দেশের মধ্যে ২৬টি দেশ সমঝোতায় স্বাক্ষর করলেও সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, উত্তর কোরিয়া ও তুর্কমেনিস্থানের পাশাপাশি বাংলাদেশও ( জোট সরকারের সময়) এতে স্বাক্ষর করেনি।
জোট সরকারের বিরোধীতার কারণঃ
- প্রধান কারণ হলো, এসকাপের মূল পরিকল্পনায় ছিল শের শাহর আমলে তৈরি গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ধরে শের শাহর আমলে তৈরি গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ধরে দক্ষিণের আরাকান রোড ও নাফ নদী হয়ে এশিয়ান হাইওয়ে মিয়ানমারের মংডু শহরে পৌঁছাবে এবং মংডু ও ইয়াকিব থেকে রাজধানী ইয়াঙ্গুন হয়ে ক্রমান্বয়ে কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর, ব্যাংককের মধ্য দিয়ে চীন, লাউস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামকে যুক্ত করবে । এটা হলে বাংলাদেশের জন্য ইয়াঙ্গুন পর্যন্ত দূরত্ব হবে মাত্র ৫০০ কিলোমিটার বা ৩০০ মাইলের মতো। এর মধ্যে বেশিরভাগ সড়কই তৈরি অবস্খায় আছে। নির্মাণ ও মেরামত করতে হবে মাত্র ৩০-৪০ কিলোমিটারের মতো। মিয়ানমার এজন্য যৌথভাবে ব্যয়ভার বহন করতে রাজি রয়েছে। জোট সরকারও এ রুটটিরই বাস্তবায়ন চেয়েছিল। জোট সরকার সেই সঙ্গে চীনকেও এশিয়ান হাইওয়েতে যুক্ত করার দাবি জানিয়েছিল। কারণ, চীন যুক্ত হলে বাংলাবন্ধা সীমান্ত দিয়ে ভারতের দার্জিলিং ও শিলিগুড়ি এবং ভুটান সীমান্ত সংলগ্ন চুম্বি ভ্যালি হয়ে বাংলাদেশ সহজেই চীনের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে। এই পথে নেপালের সঙ্গেও বাংলাদেশের বাণিজ্য করা সহজ হবে। সেজন্য জোট সরকার AH-41 কে সাব-রিজিওনাল বা উপ-আঞ্চলিক রুট না করে মেইন রুট তথা AH-1 বানানোর দাবি তুলেছিল। এটা করা গেলেই শুধু বাংলাদেশের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। কিন্তু ভারতের প্রভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করার পর এসকাপ রুট পরিবর্তন করেছে।
- দ্বিতীয় কারণ হলো -AH-1ও AH-2 বাস্তবায়িত হলে এগুলো দিয়ে ভারতীয়রা এবং তাদের যানবাহন ও পণ্যসামগ্রী যাতায়াত করবে।‘সেভেন সিস্টারস’ নামে পরিচিত ওই সাত রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম দমন করার জন্য ভারত সেনাবাহিনী ও সমরাস্ত্রও আনা-নেয়া করবে। ফলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হওয়ার আশংকা দেখা দেবে। কিন্তু অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত হলেও ভারতের ষড়যন্ত্রে এশিয়ান হাইওয়ের রুটই পাল্টে ফেলা হয়েছে। ভারত সেই থেকে বাংলাদেশকে চুক্তি স্বাক্ষরে বাধ্য করার জন্য এসকাপের মাধ্যমে চাপ দিয়ে আসছে। মিয়ানমারের সঙ্গে কূটকৌশল খাটিয়েও ভারত বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে।
- তৃতীয় কারণ হলো- এসকাপ AH- 1 ও AH-2 দুটো রুটই তামাবিল সীমান্তে গিয়ে শেষ হবে। এরপর দুর্গম ও বিপদসংকুল পাহাড়ী পথ বেয়ে ভারতের রাজ্য আসাম, মেঘালয়, মনিপুর, নাগাল্যান্ড ও মিজোরাম হয়ে এবং মিয়ানমারের প্রদেশ শান, কুচিন ও কারেনের ভেতর দিয়ে এশিয়ান হাইওয়ে যাবে মিয়ানমারের রাজধানী ইয়াঙ্গুন পর্যন্ত। সে ক্ষেত্রে ইয়াঙ্গুন যেতে হলে বাংলাদেশের যানবাহনকে অন্তত ২০০০ কিলোমিটার বা ১২০০ মাইল অতিরিক্ত পথ পাড়ি দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এই রুটে যুক্ত হতে হলে বাংলাদেশকে নিজের খরচে প্রায় ১০৫০ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ ও উন্নয়নের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। তাছাড়া ভারত আদৌ ইয়াঙ্গুন পর্যন্ত সড়ক তৈরি করবে বাংলাদেশের জন্য বাধাহীন থাকবে কি না¬ সে প্রশ্নও রয়েছে। কারণ, ত্রিপক্ষীয় চুক্তি থাকা সত্ত্বেও ভারত বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে যাতায়াতকে বাধাগ্রস্ত করে আসছে। উল্লেখ্য, এশিয়ান হাইওয়ের বর্তমান প্রকল্পে গেদে-দর্শনা, সিঙ্গাবাদ-রোহনপুর, পেট্রাপোল-বেনাপোল এবং রাধিকাপুর-শাহজাদপুর রুটে রেল চলাচলেরও ব্যবস্খা রয়েছে। এর ফলে পশ্চিম বঙ্গের রাজধানী কোলকাতা এবং ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলার দূরত্ব প্রায় ১৫০০ কিলোমিটার থেকে কমে হবে মাত্র ৩৫০ কিলোমিটার। অপরদিকে ভারত প্রস্তাবিত রোড বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশকে মিয়ানমার পৌঁছতে প্রায় ২০০০ কিলোমিটার অতিরিক্ত পথ পাড়ি দিতে হবে ।
- চতুর্থ কারণ হলো- এশিয়ান হাইওয়ের নামে যে মহাসড়ক চালু করার চেষ্টা চলছে তার প্রধান উদ্দেশ্য আসলে ভারতকে করিডোর পাইয়ে দেয়া। এ বিষয়ে আপত্তির প্রধান কারণ হিসেবে এসেছে ভারতের মনোভাব। কেননা, সকল পর্যালোচনায় প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশের প্রতি ভারতের নীতি ও মনোভাব মোটেও বন্ধুত্বপূর্ণ নয়। তাছাড়া পৃথিবীর কোনো ছোট দেশই প্রতিবেশী বড় দেশকে তার ভূমি, সড়ক ও সমুদ্র বন্দর যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করতে দেয় না। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিষয়টি সকল দিক থেকেই বিপজ্জনক। চট্টগ্রাম বন্দরের কথাই ধরা যাক। ধারণ ও পরিবহন ক্ষমতা খুব কম বলে শুধু বাংলাদেশের পণ্য পরিবহনকারী জাহাজগুলোকেই বন্দরে ও বহির্নোঙ্গরে দিনের পর দিন, এমনকি মাস পর্যন্ত আটকে থাকতে হয়। কন্টেইনার জটও সেখানে নিয়মিত বিষয়। ভারতকে যদি ওই বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দেয়া হয় তাহলে এখনকার চাইতে শতগুণ বেশি সংখ্যক জাহাজ যাতায়াত করবে। ফলে জাহাজ ও কন্টেইনার জটও ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছে যাবে। এশিয়ান হাইওয়ে নিয়ে চুক্তি থাকায় ভারত এ ক্ষয়ক্ষতি মানবে না। তখন বাংলাদেশের জাহাজকে বন্দরে ভিড়তে দেয়া হবে না। অগ্রাধিকার দিতে হবে ভারতীয় জাহাজগুলোকে। এক পর্যায়ে ভারতই বন্দর ব্যবস্খাপনার দায়িত্ব ছিনিয়ে নেবে। ভারত একই সঙ্গে তার পণ্যের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে চাইবে। গোপন আয়োজনে ভারতীয় পণ্য পরিবহনকারী ট্রাক ও লরিতে ডাকাতি ও হত্যা-লুণ্ঠনের ঘটনা ঘটতে থাকবে। এক পর্যায়ে ভারত বাংলাদেশে তার সেনাবাহিনী ঢুকিয়ে দেবে। সড়ক পথে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে পণ্য আনা-নেয়াকে নিশ্চিত করার জন্যও ভারত বাংলাদেশে তার সেনাবাহিনীকে নিয়ে আসবে। ‘সেভেন সিস্টারস’ নামে পরিচিত ওই সাত রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম চলছে। বাংলাদেশকেও অযথা এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে হবে। অর্থাৎ বর্তমান ব্যবস্খায় পরিকল্পিত এশিয়ান হাইওয়েতে যুক্ত হওয়ার নামে ভারতকে করিডোর ও সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করতে দেয়ার পরিণতি বাংলাদেশের জন্য ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বও বিপন্ন হবে।
- পঞ্চম কারণ হলো- বাংলাদেশের সড়ক পথের দিকটিকেও বিবেচনায় রাখা দরকার। এমনিতেই আমাদের সড়ক পথ খুব বেশি দীর্ঘ নয়। তার ওপর প্রায় সবগুলো হাইওয়ে নামেই হাইওয়ে। এগুলো সব সময় থাকে জীর্ণ দশায়। প্রতি বছর প্রতিটি সড়কের বিভিন্ন স্খানে কয়েক বার করে মেরামতের কাজ করতে হয়। ছোট-বড় সেতুগুলোর অবস্খাও নড়বড়ে। তার ওপর যদি ভারতের ভারি যানবাহন চলাচল শুরু করে তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের যাতায়াত ব্যবস্খা অচল হয়ে পড়বে। সড়কগুলো এবড়ো-থেবড়ো হয়ে দেবে যাবে, অনেক সেতু ভেঙেও পড়বে। তেমন অবস্খায় নির্মাণ ও মেরামতের ঠিকাদারিও ভারতীয়রাই আদায় করে নেবে।
- ষষ্ঠ কারণ হলো -একবার AH-1 এবং AH-2 মহাসড়ক দু’ টির যেকোন একটি নির্মিত হয়ে গেলে তৃতীয় সড়ক অর্থাৎ AH-41 বা আঞ্চলিক সড়কটির প্রস্তাব হিমাগারে নিক্ষিপ্ত হবে। কারণ, আঞ্চলিক সড়ক নির্মাণের জন্য তখন কোনো আন্তর্জাতিক ঋণ প্রদানকারী সংস্থাই অর্থায়নে এগিয়ে আসবে না। সে ক্ষেত্রে এশিয়ান হাইওয়ের নামে মূলত আমরা ভারতের চাহিদামতো একটি নয়, দু-দু’টি করিডোর নির্মাণ করে দেবো এবং পরিবর্তে বাংলাদেশকে চার দিক থেকে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে ফেলতে সক্ষম হবে আধিপত্যবাদী আঞ্চলিক পরাশক্তি ভারত।
এ কারণেই দেশপ্রেমিকরা মনে করেন, বাংলাদেশকে কেবল তখনই এশিয়ান হাইওয়েতে যুক্ত করা উচিত যখন সেটি হবে মূল পরিকল্পনার ভিত্তিতে। অর্থাৎ গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ধরে তথা টেকনাফ ও মংডু-আকিয়াব হয়ে ইয়াঙ্গুন পর্যন্ত। এটা করা গেলে বাংলাদেশকে অযথাই ভারতের সাতটি রাজ্য ঘুরে ‘পাশের বাড়ি’ মিয়ানমার যেতে হবে না। পাড়ি দিতে হবে না অতিরিক্ত ২০০০ কিলোমিটার বিপদসংকুল পথ। ১০৫০ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের ঝক্কি পোহাতে হবে না, সামলাতে হবে না বিপুল খরচের ধাক্কাও। এটা না করা হলে তার অর্থ দাঁড়াবে ভারতকে করিডোর দিয়ে দেয়া। একথা বুঝতে হবে যে, বেনাপোল ও বাংলাবান্ধা থেকে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে কোনোভাবে তামাবিল হয়ে আসাম ও মেঘালয় পর্যন্ত যেতে পারলে ভারতের কাছে এশিয়ান হাইওয়ের এক কানা কড়িও মূল্য থাকবে না। কারণ ভারতের দরকার করিডোর। বর্তমানে পরিকল্পিত রুটের মাধ্যমে ভারতকে করিডোর এবং বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দেয়া হলে বাংলাদেশের সর্বনাশ ঘটবে। বাংলাদেশ চার টুকরো হয়ে যাবে, বাংলাদেশকে তছনছ করে ফেলা হবে। বিপন্ন হয়ে পড়বে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বও। কিন্তু সব জেনেও আওয়ামী লীগ সরকার এশিয়ান হাইওয়ের নামে ভারতকে করিডোর দিতে যাচ্ছে। এটাই অবশ্য স্বাভাবিকই। কারণ, আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে দেশের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব গুরুত্ব নেই।
তাই এখনই দেশপ্রেমিক সকল শক্তিকে আওয়ামী লীগ সরকারের এ অশুভ চক্রান্তের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে ।
তথ্যসূত্রঃ প্রকাশিত বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ।
১২টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ব্লগার সাজিদ কমেন্ট অফ রাখায় এখানে লিখছি (সাময়িক)
সাজিদের বিদায় পোষ্ট দেখলাম, কমেন্ট সেকশন বন্ধ রাখায় ভাবলাম এখানেই লিখে যাই।
জানিনা কি বলবো, হয়তো এটাই দেখা বাকি ছিলো।
চলে যাবার কারণ জানিনা কিন্তু অনুমান করতে পারছি।
Man! you shouldn't leave.
ব্লগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হতে যাচ্ছেন?
আজকাল মানুষ চেনা বড্ড কঠিন হয়ে পড়ছে। কে কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কার পক্ষে দাঁড়াচ্ছে তা বুঝা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। রাজনীতিতে এই কথা আরো বেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কখনো বিদায় বলতে নাই
ব্লগে কিছুদিন ধরে অনিয়মিত হওয়ায় কখন কি ঘটে জানি না।
কিছুক্ষণ আগে মিররডলের একটা পোস্টে জানতে পারলাম , ব্লগার আমি সাজিদ ঘোষণা দিয়ে ব্লগ ছেড়েছেন । তার সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন
তীব্র নিন্দা জানাই
চাঁদগাজী একজন গ্রেট ব্লগার। তার তুলনা হয় না।
সামু তার সাথে বারবার অন্যায় করেছে। একটা দিন তাকে শান্তিতে ব্লগিং করতে দেওয়া হয়নি। সামুর ইতিহাসে তাকে সবচেয়ে বেশি বার... ...বাকিটুকু পড়ুন
দৃষ্টি আকর্ষণঃ সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্লগ কমিউনিটি গঠনের আহ্বান।
সম্মানিত ব্লগারগণ,
আপনাদের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। সামহোয়্যারইন ব্লগ টিমের পক্ষ থেকে আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই, যা আমাদের এই কমিউনিটির পরিবেশকে আরও সুন্দর, সমৃদ্ধ এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন