মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি জমিদারবাড়ি। ঢাকা থেকে প্রায় পঞ্চাশ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম দিকে এবং মানিকগঞ্জ জেলা শহর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পূর্ব দিকে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বেশ কিছু সুরম্য প্রাচীন স্থাপনা। অনেক দূর থেকেএখনও দালানগুলোর চূড়া মন কাড়ে আগতদের। সময়ের ব্যবধানে ভবনগুলো ধ্বংসের প্রহর গুনলেও আজও ঠায় দাঁড়িয়ে জানান দেয়া বালিয়াটির জমিদারদের সেকালের সেই বিত্ত আর বৈভবের কথা।
প্রাসাদে ঢোকার আগে পুকুরের জলে বালিয়াটি প্রাসাদের প্রতিচ্ছবি আজো মন ভরে দেয় সবার।
চারটি প্রবেশ পথের চূড়ায় রয়েছে পাথরের তৈরি চারটি সিংহমূর্তি। যাকে বলে সিংহ দরজা ।
সিংহ দরজা দিয়ে ঢুকলেই দেখতে পাবে ছোট ছোট ফুল সমৃদ্ধ এমন প্রাচীন সৌন্দর্য্য.......
এমন সুন্দর জায়গায় একটা গ্রপ ছবি না তুললে অসম্পূর্ণ থেকে যাবে,
এখানে পূর্ববাড়ি, পশ্চিমবাড়ি, উত্তরবাড়ি, মধ্যবাড়ি এবং গোলাবাড়ি নামে বড় আকারের পাঁচটি ভবন। জমিদারবাড়ির এই বিভিন্ন অংশ বালিয়াটি জমিদার পরিবারের উত্তরাধিকারীরাই তৈরি করেন বলে জানা যায়।
এখন এই প্রাসাদগুলোতে পাখিদেরই প্রাধান্য বেশী ।
মূল ভবনগুলোর সামনের দেয়ালজুড়ে নানা রকম কারুকাজ আজ মূর্তি চোখে পড়ে।
ছবি তোলার প্রতিযোগিতা

অনেকদিন পরে দেখা একটি গাছ, নাম জানেন কি ? বলেই ফেলি-- ধুতরা গাছ । যার ফল, ফুল পাতা কিংবা মূল যাই খাবেন পাগল হওয়ার গ্যারান্টি ১০০%
ধুতরার ফুল ও ফল ।
প্রাসাদের পেছনের দিকে আছে বড় একটি পুকুর। শান বাঁধানো ছয়টি ঘাট আছে এ পুকুরের চার পাশে, যা দেখতে সত্যিই অতি মনোহর ।
বালিয়াটিতে রয়েছে অনেক প্যাঁচা, একজন আমার ক্যামেরায় ধরা খাইছে......
গ্রাম বাংলায় যারা থাকেন তারা এই অতি সুন্দর পোকাটার সাথে অবশ্যই পরিচিত, যদিও আমি তার নাম জানি না ।
পাগল আর কাকে বলে, পানিতে নেমে মেয়ে মানুষের ছবি তোলার জন্য

বাদশা ভাইয়ের কলম সবাই চিনে কিন্তু ওনার ক্যামেরা চিনেন কয়জন ? লেখনি যেমন চমৎকার ক্যামেরায় ও তিনি অতি দক্ষ, আমি তার প্রমান পেয়েছি ।