গতকাল এই পোস্ট টা দেয়ার পর অনেকেই অভিযোগ করছেন তাঁদের কম্পূতে পোস্ট দেখা যাচ্ছে না । হতে পারে আইটেম বেশি হয়ে যাওয়ায় এই সমস্যা হচ্ছে , তাই আবার প্রকাশ করলাম দুই খন্ডে, আলাদাভাবে ।
অনেকে জানতে চেয়েছেন, এত আইটেম কোথায় পেলাম- মূল উৎস ফেসবুক, ৭৫% 'কৌতুক প্রতিদিন' গ্রুপ থেকে নেয়া হয়েছে ।
.''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
স্ত্রীঃ " ওই মাতাল লোকটাকে দেখেছ???"
স্বামীঃ "কে সে??"
স্ত্রীঃ " ১০ বছর আগে সে আমার প্রেমিক ছিল...আমি তাকে বিয়ে করতে রাজি হই নি.. মানা করে দিয়েছিলাম"
স্বামীঃ " Oh my god... লোকটা এখনো সেটা celebrate করছে !!!"

ডাক্টরঃ আপনার ওজন দু-কিলো কমে গেছে কেন ?
মহিলাঃ ও..আজ মেক আপ করিনি তো তাই !

বায়োলজি প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা...
শিক্ষকঃ " এই পাখির পা দেখে পাখিটির নাম বলো..."
হাবলুঃ "আমি জানি না..."
শিক্ষকঃ " তুমি ফেইল করেছ... তোমার নাম কি?"
হাবলুঃ" আমার পা দেখুন...তাহলেই জানতে পারবেন..."

জেব্রা হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীন প্রানি। কারন এটি সাদা-কালো !

প্রথম বন্ধু: কিরে, তোর চোখের ওপর ব্যান্ডেজ কেন? গালেও তো দেখছি চোট লেগেছে। গতকাল সন্ধ্যায়ও না দেখলাম এক সুন্দরী মহিলার সঙ্গে পার্কে বসে আছিস! এরই মধ্যে হঠাৎ কী হলো?
দ্বিতীয় বন্ধু: গতকাল তুই যা দেখেছিলি আমার স্ত্রীও তা দেখে ফেলেছে।

দু’বন্ধুর মাঝে আলাপ হচ্ছে।
: স্ত্রীর জন্য আমার আর মুখ দেখাবার উপায় রইল না। রোজ রাতে বারে যায়।
: ছিঃ ছিঃ ছিঃ কী জঘন্য কথা! কী করে বারে গিয়ে?
: আমাকে টেনেহিঁচড়ে বাড়িতে নিয়ে আসে।

এক ভদ্র মহিলা প্রচন্ড জোরে কাঁদছেন শুনে একজন জিজ্ঞেস করলো
- ম্যাডাম আপনি কাঁদছেন কেন?
- কী বলবো! গতকাল ডাকাত পড়েছিল আমার ঘরে, সমস্ত গয়না ডাকাতি করে নিয়ে গেছে।
- যাক! ইজ্জতটা তো বেঁচে গেছে!
- ওটা বেচেইতো গয়না কিনেছিলাম..

এক গর্ভবতী মহিলাকে এক বাচ্চা ছেলে প্রশ্ন করছে-
''আন্টি, তোমার পেটে এইটা কি?''
মহিলা বল্লেন 'এটা? তোমার মত একটা ছোট্ট বাবু।'
''আচ্ছা। বাবুটা কী খুব দুষ্ট?''
'নাহ্। ও খুব লক্ষী'
বাচ্ছাটা ভয়ে ভয়ে প্রশ্ন করল ''তাহলে তুমি ওকে খেয়ে ফেলেছো কেন?'

১ম বন্ধু ঃ কিরে তোর নাকি ১৮টা ছেলে মেয়ে ? কাহিনী কি ?
২য় বন্ধু ঃ সব দোষ আমার শ্বশুরের জন্য ।
১ম বন্ধু ঃ শ্বশুরের জন্য মানে ?
২য় বন্ধু ঃ না মানে বিয়ের সময় উনাকে কথা দিসিলাম উনার মেয়েকে কখনই খালি পেটে রাখবো না ।
B-

স্কুলে তোমার কেমন চলছে, খোকা? লেখাপড়া কেমন হচ্ছে?
ছেলে: আচ্ছা বাবা, মাঝেমধ্যেই তুমি এ কথা জিজ্ঞেস করো কেন? আমি কি কখনো জিজ্ঞেস করি, অফিস তোমার কেমন হচ্ছে?

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন—
স্বামী: পাশের ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে একটু চিনি নিয়ে এসো তো?
স্ত্রী: ওরা আমাদের চিনি দেবে না।
স্বামী: ওরা তো খুব কঞ্জুস!
স্ত্রী: ওদের কিপ্টেমির কথা আর বোলো না।
স্বামী: তাহলে আর কী করা; আমাদের আলমারি থেকেই চিনি বের করে চা করে নিয়ে এসো যাও।

: মেয়ের জামাই খুবই ভালো। সকালে মেয়ের জন্য নাশতা বানিয়ে বিছানায় নিয়ে আসে। অফিস থেকে ফিরে রান্নাঘরে ঢোকে। রাতে বিছানার মশারিটাও টানায়।
: আর ছেলের বউ?
: বউটার কথা আর বলবেন না। অলসের এক শেষ। ডাইনি আমার ছেলের হাড়-মাংস জ্বালিয়ে খেল। সকালে ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে ছেলে গিয়ে বেড টি দিয়ে আসে। অফিস থেকে ফেরার পরও নিস্তার নেই। রান্নাঘরে ঢুকে। আর নবাবজাদি পায়ের উপর পা তুলে বসে বসে টিভি দেখে, ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে।

শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না
ছাত্ররা: ওকে স্যার, পান করবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়া করবই বা কি।

: কাল আমার ছেলেটার চোখে একটা বালি পড়ল। ডাক্তার দিয়ে বের করাতে গিয়ে একশ টাকা বেরিয়ে গেল।
: আরে ভাই, আমার তুলনায় ও তো কিসসু না। বেড়াতে বেরিয়ে বউয়ের চোখে একটা শাড়ি পড়েছিল, এক হাজার টাকা বেরিয়ে গেছে।

২ মাতাল মদ খেয়ে গল্প করছে, এই সময় উপর দিয়ে একটি প্লেন উড়ে গেলো-
১ম মাতাল- দোস্ত বলতো এত্ত বড় বিমান রঙ করে কেমনে?
২য় মাতাল- কিছুক্ষণ চিন্তা করে, আরে গাধা এটাও বুঝলি না, বিমান যখন আকাশে উঠে ছোট হয়ে যায় তখন রঙ করে।

: আচ্ছা, তোমাদের স্বামী-স্ত্রীর কি জীবনে কোনোদিন মতের মিল হবে না?
: একবার হয়েছিল। যে-বার আমাদের বাড়িতে আগুন লাগে, সে বারে দু-জনেই ভেবে দেখলাম, রান্নাঘরের দরজা দিয়ে বেরুনোই নিরাপদ।

একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে, ‘হ্যালো, এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭? প্লিজ, আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না। আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে

অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে পানি দাও।’
স্ত্রী পানি দিল। পানি খেতে খেতে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’

রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার!
: তুমি মদ খাও?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর?
: না।
: জুয়া খেল?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়!

৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো...
সে খুবি impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে 'জান'...'ময়না' ...'কলিজার টুকরা' বলে ডাকছিল...
যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, "এটা অনেক সুন্দর...বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো"
বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, "আমার মাথা থেকে তার নাম ১০ বছর আগেই মুছে গেছে...আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি...তাই এসব বলেই ডাকি"

বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।

শিক্ষক : আমি এই দ্রবণ প্রস্তুত করেছি এবং এই পাত্রে আমি আমার সোনার আংটিটা ডুবিয়ে দিলাম। এখন বল তো আংটিটা দ্রবণে গলবে, নাকি গলবে না?
ছাত্র : গলবে না স্যার?
শিড়্গক : গুড! ভেরি গুড! আচ্ছা বলতো কেন গলবে না?
ছাত্র : স্যার আপনি জ্ঞানী লোক, এই দ্রবণে যদি সোনার আংটি গলে যেত, তবে আপনি নিশ্চয় জেনেশুনে এই পাত্রে আপনার সোনার আংটিটি ডুবাতেন না।

: আচ্ছা আপনি ছুটিতে কি সিঙ্গাপুর গিয়েছেলেন?
: ঠিক বলতে পারছি না টিকিট কেটেছিলেন আমার স্বামী।

ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে….
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে…. আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।

দুই ক্লাস থ্রী এর পিচ্চি পোলা টয়লেটে পিসাব করছে।
-দোস্ত! তোর জিনিসের ওপর চামড়া নাই ক্যান?
-আমার মুসলমানী হইছে।
- মুসলমানী কি জিনিস?
- মুসলমানীর সময় সামনের চামড়া কেটে ফেলে।
- তোর কবে করছে?
- জন্মের প্রথম সপ্তাহেই করছে।
- ব্যথা পাইছিলি দুস্ত?
- ছুটু ছিলাম ত কইতে পারি না। তবে হেভী ব্যথা পাইছিলাম এইটা শিওর। একবছর আমি হাটতেই পারি নাই।

বিল্লু খুবই ফাঁকিবাজ। প্রায়ই দেরি করে স্কুলে যায় আর এজন্য নিত্যনতুন অজুহাতও তার তৈরি থাকে! একদিন দেরি করে ক্লাসে যাওয়ার পরে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, এতো দেরি হলো কেনো?
বিল্লু : আর বলবেন না স্যার! রাস্তা আজকে এতো পিচ্ছিল ছিলো যে, এক পা এগুলে ২ পা পিছিয়ে যাই এমন অবস্থা।
স্যার: এই অবস্থা হলে তো তোমার আজকে স্কুলেই পৌঁছানোর কথা না!
বিল্লু : কেনো স্যার! স্কুলের দিকে পিছন ফিরে হেঁটে হেঁটে এলাম যে!

এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে, "তুমি কি আমেরিকান?"
চাইনিজঃ না...আমি চাইনিজ।
পাগলঃ তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজঃ না, আমি চাইনিজ।
পাগলঃ মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল, হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগলঃ চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ।

কৌতুকের গোডাউন (২য় খন্ড)
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮