নিচের ছবিগুলো তুলেছি বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিগত ১০ দিনের মধ্যে, জায়গাগুলো হচ্ছে ঢাকা, ভোলা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, মৌলভিবাজার ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে। মুলত: আউটসোর্সিঙ এর বিল হিসেবে ভেনিজুয়েলার এক ক্লায়েন্টসকে দিয়ে এই ক্যামেরাটা এবং একটা টাচ লাপটপ এমাজন.কম থেকে কিনিয়েছিলাম। মডেল হচ্ছে Canon PowerShot sx50HS. শুধুমাত্র এক্সট্রিম অপটিক্যাল জুমের জন্যই এ ক্যামেরাটা আমার অনেক পছন্দ। যদিও ব্যক্তিগত ক্যামেরা হিসেবে এটিই প্রথম। এর আগে কখনো ক্যামেরা ব্যবহার করিনি। তবে কিছুটা টিউটোরিয়াল দেখে শুরু করে বুঝলাম, ফটোগ্রাফি এক বিশালযজ্ঞ। আমি নবীশ হিসেবে শুরু করতে যাচ্ছি। গত মাসের প্রথমদিকে হাতে পৌছালেও ক্লিক শুরু করছি মাত্র কয়েকদিন। ছবিগুলো একটু এলোমেলো। আর হ্যাঁ, সবগুলো ছবিই কিন্তু আনটাচড। এ পর্বে শুধু ভোলার ছবিগুলো দিচ্ছি।
ঢাকা ছাড়ছি, পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল পেরিয়ে একটু দুরে
প্রথমেই একটা জুম, ৫০এক্স অপটিক্যাল + ১০০এক্স (অপ্রয়োজনীয়) ডিজিটাল
শেষ বিকেলে ভোলা খেয়া ঘাটের আকাশ
ভোলা লঞ্চঘাট, সন্ধ্যার একটু আগে
ভোলা লঞ্চঘাট, সন্ধ্যার পর
ঢাকার দিকে
বুড়িগঙ্গায় পাল্লা
পুয়া পিঠা, ভোলা সদরের পন্ডিতের পুল নাম এলাকার স্থানীয় চায়ের দোকান থেকে তোলা
চারদেয়াল থেকে ছাড়া পেয়ে আমার ছেলে আদিয়াতের দুরন্তপনা
স্থানীয় নাম তেলিকদম, ভোলা সদরের নাছিরমাঝি থেকে তোলা
জোয়ার আসছে, সর্বনাশী মেঘনার জোয়ার, পানির দুটি লেয়ার দেখতে অন্যরকম লাগছে।
বন্যা নয়, আটপৌরে জীবন, ভোলার নাছিরমাঝি এলাকা তথা আমার নানুবাড়ী
কাঁচাপাকা সুপারি
অর্জুন ফুল
নদীতীরে বহমান জীবন
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা
ঝিঙ্গে ফুল
মাছরাঙ্গা
বোম্বাই মরিচ
দেশী গাব (৫০এক্স জুম)
সুপারি বাগান
চালতা
আজীব নামের এক প্রাণী "টাব্বুস" (৫০এক্স জুম)
ব্রেকফাষ্ট কমপ্লিটেড
ফুলটার নাম মনে নেই। গাছটি আমার হাতে লাগানো ১৯৯২ সালে।
[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/rubelbd/09-2014/rubelbd_1251153845540de90b7a1784.62797154_tiny.jpg
বারোমাসি পেয়ারা, চরম স্বাদের
আবারো আদিয়াতের দুষ্টুমি
ভালো লাগলে পরের পর্বগুলো পোষ্ট করব। বুড়িগঙ্গা নিয়ে আলাদা একটা পর্ব দেব শীঘ্রই। আমার ছেলের ছবি দুটো ছাড়া যেকোন ছবি যেকোন কাজে কপিরাইট ব্যতীত ব্যবহার করা যাবে।
ভালো থাকবেন সবাই।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৭