somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পানি!

০১ লা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



পানি!
পানির অপর নাম জীবন। এটা নিয়ে অত বাড়াবাড়ির বিষয় নাই। ব্লগে ছাপাতে চাইলে লেখার অভাব হয় না, তেমনি আবার বিষয় বস্তু পাওয়া যায় না। তবে উদ্দেশ্য এমন কিছু যাতে ছাপাতে হবে কথা নয় বরং এমন কিছু যা সকলের সাথে বিনময় করা যায়।
এখন কিছুটা অলস সময় কাটাচ্ছি। ঘুরাফেরা, খেলাধূলা, আড্ডা এসবে মন বসছে না। গতকাল কয়লার গ্রীল প্রজেক্টটা ফেইল করেছে। :(
এ বলে মন খারাপ করে পানি পান থেকে বিরতি দিচ্ছি না!
প্রথমেই একটু ভূমিকাটা সেরে নেই। তথ্যের উতস অনুযায়ী পৃথিবীর মোট পানির ২.৫% হল পানযোগ্য বা বিশুদ্ধ। গবেষনা অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বের মানব জাতি গভীরভাবে পানিয় সংকটে পতিত হবে। গবেষনা যাই বলুক। এর মর্ম হয়ত আমরা ট্যাপ/নল/লাইনে পানি না থাকলে বুঝতে পারি! গবেষনা যাই বলুক না কেন, এই নিয়ে গবেষকদের/পরিবেশবাদীদের যতটুকু মাথা ব্যথা ততটুকু সাধারন মানুষের আছে কিনা তা একটা প্রশ্নের বিষয়।
গ্যাস এর ধ্বংস আমি নিজ চোখে দেখেছি। তবে এখন আর দেখছি না!(কারন পরিবার এখন বুঝে দেশে গ্যাসের হাহাকার তাই প্রয়োজনে চুলা বন্ধ করতে হবে) তবে একেবারে যে নীরবে অনিয়ন্ত্রণ অবস্থা চলছে তাও অস্বীকার করতে পারছি না। যেহেতু পানি নিয়ে এগুচ্ছি তাই গ্যাসটা আপাতত পাশের টেবিল এ সরিয়ে দিলাম।
যা ভাবছেন, :) আমি পানির সংকট নিয়ে বিস্তারিত ভাষনে যাচ্ছি না। বুড়িগঙ্গার পাড়ে হাওয়া খেয়ে হা হুতাস ছাড়া আমি কিছুই করতে পারব না। অনেক মায়া হয়। অগত্যাই যদি লেখালেখি করতে হয় তা নিয়ে তবে পরের কোন পর্বে।

আমি প্রচুর পানি পান করি। বেচে থাকার জন্য, কষ্ট থেকে দূরে থাকার জন্য, জীবনকে সামনে ঠেলে নিয়ে যাবার জন্য। আমার একটা রোগ আছে। যার সঠিক যদি কোন নিরাময় থেকে থাকে তাহলে সেটা হল আমি! পানি না বলে আমি বললাম এই কারনে যে ইচ্ছার অভাব বা অলসতা এগুলি মানুষকে গ্রাস করে ফেলে যা নিজে থেকে না উত্তরন করলে কেউ করিয়ে দিতে পারবে না, হয়ত উতসাহ দিতে পারবে। মানুষের না জানা বহু রোগ, পানি সঠিক পরিমানে না পান করলে হতে পারে। যেমন:

প্রথমেই পার্শ্ব প্রতিক্রীয় নিয়ে:::

֍পানি স্বল্পতাᅩমাথা ব্যথা, মুখ ফ্যাকাশে,মূর্ছা যাওয়া ইত্যাদি।
֍শারিরীক তাপমাত্রা ও রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতাᅩheat stroke ও kidney failure, রক্তের পরিমান কমে যাওয়া।
֍কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের সমস্যাᅩ
֍পাকস্থলীতে ঘাᅩ
֍অস্থি জোড়ায় ব্যথাᅩ
֍পেশী সঙ্কোচনᅩপেশীর পরিমান কমতে থাকবে।
֍যেকোন রোগকে দীর্ঘায়িত করাᅩসুস্থ হবার সম্ভাবনায় থাকার পরও যে কোনের রোগের স্থায়ীত্বকালকে দীর্ঘ করতে পারে অল্প পানি পান করার কারনে।
֍ব্যথা ও ক্ষুধাবৃদ্ধিᅩশরীর এর পানি স্বল্পতার সংকেত কে অনেকটা ক্ষুধার মত মনে হবে তাতে মানুষ অতিরিক্ত আহার করবে যা সঠিক নয়। এতে শরীর অতিরিক্ত চাপে পরে যাবে।
֍অকালে বার্ধক্য

উপরের প্রত্যেকটা পার্শ্ব প্রতিক্রীয়া নিয়ে আলাদা করে বহু রচনা লেখা যাবে তাই যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু আলোচনার চেষ্টা করলাম। এতো গেল মাত্র পার্শ্ব প্রতিক্রীয়া!

শরীরে পানির চাহিদা ৪টি কারনে ভাগ করতে পারি।
যথা:

Ꮻ রক্ত প্রবাহ
Ꮻ Metabolism (রাসায়নিক প্রক্রিয়া)
Ꮻ শারীরিত তাপমাত্রা
Ꮻ বর্জ্য অপসারন ও শোধন

এখন পানির অভাব হলেই উপরের ৪টি প্রক্রিয়া ব্যহত হয় আর তাতে পার্শ্ব প্রতিক্রীয়া দেখা দেয়। যা থেকে এত্ত রোগের পথ সৃষ্টি হয় তা কল্পনাতীত। শাখা প্রশাখা বাড়তেই থাকে। :(

আমি নিজের রোগ নিয়ে লেখব। গেঁটেবাত, আমার রোগের নাম। এটা দীর্ঘ সময়ের সাথী আর মনে হয় চিরজীবন থাকবে। তবে খন্ডকালীন শান্তি পাই। অনেকের এটা chronic disease হিসেবে থাকে যা বাংলায় দীর্ঘস্থায়ী রোগ কিন্তু অনেকের আবার নয়। অনেকের আবার এই রোগটা দেখা দেয় না। কিন্তু দেখা না দিলেও সে ঐ রোগীর ক্ষতিটা আরও পরে হয়! অনেকটা রোগের শাখা প্রশাখায় এটা বাইপাস হবার মত ব্যাপার!!! একটু অবাক লাগছে তাই না!
এই নিয়ে সুন্দর একটি ইউ টিউব ভিডিও ছিল যা আমার কাছে নাই এখন।
তবু একটু খোলে বলার চেষ্টা করি:
গাউট বা গেটেবাতঁ এর কারন হল ইউরিক এসিড। এটা একটা বাই প্রডাক্ট। যা শরীরে উতপন্ন হয়, পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার থেকে। পিউরিন সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় আমিষ বা মাংস, মাছ, দুগ্ধজাত খাবার, সবজির মধ্যে বীচি জাতীয় ইত্যাদি। এটা তেমন কোন কাজের না তাই পানি বর্জ্য অপসারস এর মত করে এদের কে সাথে নিয়ে বৃক্ক বা কিডনী দিয়ে বের হয়ে যায়।
ঠিক হার্ট এ্যাটাক এর মত গাউট এক্যুট এ্যাটাক নামে এটা আক্রমন করে শরীরের ভিতর।
তখনই যখন শরীর অতিরিক্ত মাত্রার ইউরিক এসিড উতপন্ন হয় যা পরিপাকের মাধ্যমে বৃদ্ধি পায় বা শারীরিক পরিশ্রমেও কিংবা ওজন বৃদ্ধি বা কমেও হতে পারে। ইউরিক এসিডকে বৃক্ক বা কিডনী পরিশোধনে ব্যর্থ হয় তখনই মাত্রারিক্ত হয় বা পানির অভাব হয়। অতি মাত্রার সবার এক হয় না। আরেকটা উপাদানের উপস্থিতিতে এই মাত্রার প্রভাব বুঝা যাবে, তার আগে নয় । এটা জেনে রাখুন, গাউট বা গেটেবাতঁ না হলেও বৃক্ক বা কিডনী পাথর বা কিডনীজনিত সমস্যায় পরতে পারেন ইউরিক এসিডের বদৌলতে। এই রোগকে ভাল বা খারাপ রোগ বলব সেটাই বুঝতে পারি না, তবে এটা বুঝি এটা আমাকে সংকেত দেয় মাত্রার আর আমি এটাকে পানি দ্বারা প্রতিহিত করে চলেছি প্রতিদিন।
ইউরিক এসিড এর আক্রমণ ভোর বেলা হবে। মানুষ ঘুম থেকে ব্যথায় উঠে যাবে। এইটাই এ্যকুট গাউট এ্যাটাক নামে পরিচিত।
এটা মোকাবেলার জন্য ঔষুধ থাকলেও নিয়ন্ত্রণ রাখতেই। খাবার পরিমিত, ব্যায়াম, সঠিক খাবার, ওজন স্ট্যাবল রাখা ইত্যাদি। এখন ইউরিক এসিড নিয়ে চিন্তিত কেন? কারন এটা যেখানেই এ্যাটাক করবে মানে হাড়ের জোড়ায় সেখানে স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। যেরকম আমার রয়েছে। সাধারনত পায়ের বুড়ো আঙুলে করে তবে অন্য জায়গাতেও করতে পারে।
শুধু কি জোড়ায়! না :( এই ইউরিক এসিড থেকেই কিডনী পাথর এর উতপত্তি! Kidney diseases নিয়ে অনেক বড় বড় চ্যাপ্টার পাওয়া যাবে ওয়েবে, ব্লগে। তাই বাড়িয়ে বলছি না।
তার মানে একটার সাথে আরেকটা ওতপ্রতভাবে জড়িত।
তবে ট্যাবলেট, অস্ত্রপাচার করে এর পূর্ণ সমাধান হয় না।
এর একটি মাত্র প্রাকৃতিক উপায়, খরচ প্রায় নাই বললেই চলে, শুধু দরকার একটু ইচ্ছা,আগ্রহ। সেটা হল পরিমিত মাত্রায় পানি পান করা।

সাধারণত ০.৮-১ লিটার পানি ঘন্টার বৃক্ক বা কিডনী শোধন করতে পারে। আপনি আধা লিটার পানি পান করুন ঘন্টা প্রতি। প্রতিদিন ৪টা ঘন্টা ঘরে থাকা কালীন এই চক্রটা বজায় রাখুন। ২ লিটার পানি আপনার দেহকে কতটুকু শোধনে সহায়তা করবে,তা বলার বাহিরে। আমি পান করি প্রতিদিন ৩-৬ লিটার । কারন আমাকে পান করতে হয় যুদ্ধ করার জন্য। আমার ক্ষেত্রে পানি সবচেয়ে বড় প্রতিহত ও প্রতিকার উভয়েরই কাজ করে চলেছে।

---------------- পানি-র উল্লেখযোগ্য রোগ প্রতিহত ও প্রতিকারে ভূমিকা
•পানি বৃক্ক/কিডনীজাতীয় রোগকে প্রতিহত ও প্রতিহত করে
•মূ্ত্র নালীর রোগ প্রতিহত করে
•পানিশূণ্যতা প্রতিহত করে ও প্রতিকার করে
•জ্বরকে বা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
•গরম পানি সর্দি কাষিকে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে
•হজমে সহায়তা করে, পরিশোধনে ভূমিকা পালন করে
আরও অনেক কিছু.....

-------------------যারা অল্প পানি পান করেন তাদের মাত্রা বাড়াতে একটু অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে
#ঘুম থেকে উঠে পান করা
#ঘন্টি প্রতি আধা লিটার সম পরিমানে পান করা বা সম্ভব হলে ১ লিটার, এতে প্রকৃতির ডাকে সারা দেবার চক্রটা সুবিধার হবে
#তৃষ্ণার্ত হবার অপেক্ষায় না থেকে, প্রতিদিন পান করার লক্ষ্য অনুযায়ী পান করুন
#পানি পান করুন তবে কোমল পানীয় যেমন কোক,পেপসি বা চা-কফি থেকে পারলে বিরত থাকুন
#গরমে পানি পানের মাত্রা বাড়ান
#ব্যায়াম করলে নিয়মিত বিরতিতে পানি পান করুন বেশী করে
#অসুস্থ থাকলে মাত্রাটা বাড়িয়ে দিন তবে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী, কারন কিছু রোগ এ পানি অতিরিক্ত পান করা যায় না
#গর্ভবতী মা হলে পানি পানের মাত্রাটা বৃদ্ধি করা উচিত
#প্রতিদিন ২ লিটার বা আরও বেশী পান করুন

যারা ভয় পান ঘন ঘন টয়লেট ঝামেলার, তারা সুবিধা অনুযায়ী যখন ঘরে থাকেন সন্ধ্যার পর ৪ ঘন্টা সময় দেন পানি পানের। এখন ঘন্টা প্রতি ০.৫-১ লিটার পানি ২-৪ বার করে মোট ২-৪ লিটার পান করলে ২-৪ বারের বেশী প্রকৃতির ডাকে টয়লেটে যেতে হবে না।
এটা সম্পূর্ণ আমার অভিজ্ঞতা।

পানির মধ্যে বিদ্যমান খনিজ উপাদান নিয়ে আর বিস্তারিততে গেলাম না কারণ নূন্যতম পানির চাহিদা পূরনেই আমরা হিমশিম খাই। প্রধান লক্ষ্য বিশুদ্ধ পানি, তবে আর্সেনিক ও খারাপ রাসায়নিক উপাদান থেকে মুক্ত বা মাত্রার মধ্যে। পানি ফুটিয়ে,থিতিয়ে,ফিল্টার করে পান করুন। অন্তত ফুটিয়ে পান করুন।

পানির অপর নাম জীবন। যার যথার্থতা প্রমান এর চেষ্টা করলাম। যদিও পুরান টপিক তবে ভাতে বাড়ে ;)


তথ্য উতস- উইকি,গুগল মামা,ব্লগ... আমার কি বোর্ড এ খন্ড-ত উঠে না । :(
ছবি উতস- Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াতের ইফতার মাহফিলে কাদের সিদ্দিকী কি করেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৯


বাংলাদেশের শিক্ষিত প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি বিমুখ কারণ তারা পল্টিবাজ রাজনীতিবিদ দের কার্যক্রম দেখে হতাশ। রাজনৈতিক ভাবে সুবিধা নেয়ার জন্য তারা নিজেদের অর্জিত সম্মান বিসর্জন দিতে কার্পণ্য করেন না। জুলাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশের দুয়েকজন সৎ রাজনীতিবিদের নাম বলুন

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:৪৪


আর্থিক বিষয়ে পরিষ্কার কয়েকজন রাজনীতিবিদের নাম জানতে চাচ্ছি। ১৯৯১ সালে বহুদলীয় রাজনীতি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে সৎ কারা ছিলেন?

আমি জাতীয় চার নেতার এক নেতার ছেলে সৈয়দ... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশটা কারো একার বাপের না, দেশটা আমার, দেশটা আপনার

লিখেছেন সোহানী, ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৮:৩৭



আচ্ছা আপনারা যারা নির্বাচন নির্বাচন কইরা কাপড় চোপড় নস্ট করতাছেন তাদেররে একটু জিগাই, এই ৫৪ বছর কি বা****টা ফালাইছেন??? (সরি ফর মাই ল্যাংগুইজ। বয়স যত বাড়ছে, ধৈর্য্য তত কমছে।)

১৫/১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেয়া তুমি কি জানো (১)

লিখেছেন দানবিক রাক্ষস, ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

কেয়া তুমি জানো,
আমি আগে ভাবতাম আমি পৃথিবী তে এসে কি পেলাম,
কিন্তু এখন ভাবি, আমি আমার দেবী কে পেয়েছি, তাকে ভালোবাসতে পেরেছি, আমার মতন করে,
আমার মনে হয় আমি বিশ্ব জয় করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ডায়েরী- ১৪৭

লিখেছেন রাজীব নুর, ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৫৯



কয়েকদিন ধরে আমার মন ভালো নেই।
বেশ কয়েকটা কারন আছে। এর মধ্যে প্রধান কারন হচ্ছে- আমার কন্যা ফারাজা'র জ্বর। সুরভি আর আমি আমরা দুজনেই খুব সাবধান... ...বাকিটুকু পড়ুন

×