somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুসলিম কি করিয়া ধর্মনিরপেক্ষ হয়? এমনকি অন্যরা?

২০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত কয়েকবছর ধরে শব্দগুলো কানে বাজছে। মডারেট মুসলিম। ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। মুসলিম উম্মাহ। ইত্যাদি। ইত্যাদি। ভাব চক্কর থেকে পরিস্কার যে কথাবার্তাগুলো খুব বেশী পোক্ত না। কথার কথা। জাতে উঠার জন্য মৌসুমী আলাপ। এসব মৌসুমী শব্দমালার তেমন কোন কম্প্রিহেনসিভ অর্থ নাই। তবু সমাজের খুবই ক্ষুদ্র কিন্তু প্রভাবশালী একটি অংশ ভাঙ্গা ক্যাসেটটি বাজাচ্ছে যেমন গাঁও গেরামের চা দোকানে এখনো বাজে পুরনো হিন্দী গান- তেরা লাল কো পাটকা মাল মাল ইয়ে হ্যায়....বাবুজি কিংবা ফাতেমা কুলসুমার জারি। মাত্রাতিরিক্ত স্মার্ট ও দুর্নীতির দায়ে একদা লাইসেন্স বাতিলকৃত একুশে টিভি ফাঁকে ফুঁকেই ধর্ম রাজনীতির হাতিয়ার হতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম। আমরা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করি জাতীয় টেলপ প্রচার করছে। শহর ঢাকার নব্য আকন্ট লুটতরাজে লিপ্ত ধনিক শ্রেনী, বোধহীন কিছু কেরানী গোত্রের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত ও ভবঘুরে কিছু পথলেখক ব্যতীত বাংলাদেশের গরিস্ট সংখ্যক মানুষ মোটাদাগে এখনও ধর্মাশ্রয়ী। বুঝে হোক বা নাবুঝে হোক। কি মুসলিম, কি হিন্দু।
ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষবাদী ও প্রচারকরা যা বলতে চান সংক্ষেপে তা এরূপ- ব্যক্তিগত জীবনে মানুষ যার যার ধর্ম পালন করবে। কিন্তু রাস্ট্র হবে যেকোন ধর্ম থেকে আলাদা নিরপেক্ষ কিছু একটা। রাস্ট্রের আইন, আচার, সংস্কৃতি, প্রথা সদা সতর্ক থাকবে যেন কোন ধর্ম এর মধ্যে ঢুকে না পড়ে। ধর্মের সংশ্লেষ আছে এরূপ কোন বিষয় রাজনীতিতে আনা যাবেনা। সংবিধানেই এ দেয়াল তোলা থাকবে। ধর্ম তার পবিত্রতা ও শান্তির বাণী নিয়ে নাগরিকদের অন্তরে অন্দরমহলে থাকবে। বাইরের পৃথিবী চলবে রাস্ট্রের তৈরী নিরপেক্ষ বিধিমালায়।
বাহ্যত অনেকে সরলমনা ভাবে বিষয়টার প্রতি ধনাত্বক মনোভাব পোষন করলেও বা নিদেনপক্ষে ঋনাত্বক ভাব না দেখালেও গভীরে গেলে দেখা যাবে এটা একটা অন্তসার:শুন্য প্রস্তাব। ইন ফ্যাক্ট, উপরের বর্ননার মত খাঁটি ধর্মনিরপেক্ষ রাস্ট্র কোথাও পাওয়া যায়নি, যাবেও না। লিখার সুবিধার্থে তা কল্পনা করে নেয়া হল গণিতের 'মনে করি'র মত!
১. রাস্ট্রের মৌলিক উপাদানের প্রধানতমটিই হল মানুষ। মানুষ না থাকলে রাস্ট্র হয় না। মানবহীন রাস্ট্র বলতে কিছু নেইও। আর মানুষের জন্যই যেহেতু রাস্ট্র তাই মানুষের স্বভাব, কামনা, বাসনাকে তুচ্ছ করে শান্তিময় কোন রাস্ট্র হতে পারেনা। কোনদিন কোথাও হয়নি।
২. মানুষের অন্যতম মৌলিক উপাদান ধর্মের কোলে আশ্রয় কামনা। পার্থিব যাতনায় অতিস্ঠ মানুষ শেষ আশ্রয় খোঁজে অজ্ঞাত বিধাতার কোলে। ঘোরতর নাস্তিককেও যদি আল্লাহ থেকেই থাকেন জাতীয় মানসিকতার কবলে পড়ে মাঝে মধ্যে মসজিদমুখী হয়ে সম্ভাব্য পরকালের ব্যাপারে ব্যাকআপ নিতে দেখা যায়! তাই জগতজোড়া হাজারো ধর্ম।
৩. এহেন মানুষের সামাজিক কল্যানার্থে গড়ে উঠা রাস্ট্র চাইলেও সকল ধর্মকে পরিত্যাজ্য করে নিরপেক্ষ আচার আচরন দাঁড় করাতে পারবেনা। বিক্ষিপ্ত চেস্টার ফসল হবে নাগরিক সাধারনের মনে কস্ট দেয়া। আর নাগরিকদের মনে আঘাত দেয়া নিশ্চয়ই রাস্ট্রের কম্ম নয়!
৪. বহুজাতিক আধুনিক রাস্ট্রের স্থপতি মুহাম্মদ (স)ও মদীনা রাস্ট্রে ইহুদীদের বিচার আচার তাদের ধর্ম মোতাবেক করেছেন, নব্য ইসলামী আইনে নয়। তবে যেসব বিষয়ে সুনির্দিস্ট ইহুদী আইন নেই তা অবশ্যই রাস্ট্রের কাঠামোতে ইনসাফ বজায় রেখে ফায়সালা হয়েছে। তেমনিভাবে বর্তমানকালেও যেসব ধর্মে নানাবিধ সামাজিক প্রশ্নের সুনিদ্দিস্ট জবাব নেই তা নি:সন্দেহে পার্লামেন্টের ইনসাফমূলক প্রনীত আইনে হবে।
৫. কিন্তু ইসলাম এধরনের সীমাবব্ধতা থেকে বেশ দুরে। গোসল করা থেকে হজ্ব করা, ক্রয় বিক্রয় থেকে ব্যভিচারের প্রতিকার- সম্ভাব্য সকল বিষয়ে মুসলিমদের জীবনযাপন প্রনালী দেয়া হয়েছে। গভীর রাতের তাহাজ্জুদের একাকীত্বকে যেমন গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তেমনি আদেশ দেয়া হয়েছে যুদ্ধকালীন সৈনিকের আচরন কি হওয়া উচিৎ। কোন বিষয়ে সুনির্দ্দিস্ট নির্দেশনা না থাকলে পার্লামেন্টের এ ক্ষমতা রয়েছে মৌলিক রীতির আলোকে ইনসাফপুর্ন আইন প্রনয়নের। বলে রাখা ভাল, দেওয়ানী ও ফৌজদারী যেকোন অন্যায় কিংবা জটিলতার নিরসনপূর্বক রায় বাস্তবায়নের ক্ষমতা সরকারের মাধ্যমে শুধুই বিচারবিভাগের। কোন হুজুর, মোল্লা, সমাজপতির নয়। তালেবান ও বাংলাদেশের একশ্রেনীর ইসলামপন্থি বস্তুটা উপলব্ধি করতে ভুল করে বেআইনি কাজ করছেন। পাড়াগাঁয়ের এসব ঘটনা নিতান্ত কূপমন্ডুকতা বৈ কিছু নয়।
৬. মানুষের জীবনে রাস্ট্র এতটাই প্রোথিতযে তা থেকে ব্যক্তিগত জীবনকে পুরোপুরি আলাদাভাবে বিবেচনা করা কঠিন। সুতরাং মুসলিম মাত্রেরই জীবনাচারে ইসলাম ও রাস্ট্রের সাংঘর্ষিক আইন সমূহ (যদি থাকে) দু দুটো বস্তু মেনে সুনাগরিক হিসেবে চলা কঠিন। রাস্ট্রের পুলিশ বা জেলের ভয়ে মেনে চললেও মনের দু:খ মনে রেখে গুমরে কাদঁতে বাধ্য। আর যে রাস্ট্র নাগরিকের মনোবেদনার কারন তা ভাল রাস্ট্র হতে পারেনা।
৭. গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বেশীরভাগ মানুষের মতামতেই রাস্ট্র চলবে। যে অঞ্চলে গারো বেশী তার কালাকানুন গারোধাঁচের হবে এটাই স্বাভাবিক। গারো অধ্যুষিত রাস্ট্রটি যদি নানাবিধ আইন প্রনয়নে নিজেদের বুদ্ধিমত্তার পাশাপাশি কিছু ইসলামি আইনও ধার নেয় তাতেইবা অসুবিধা কি? মুসলিম সংখ্যাগরিস্ট্ বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিরা বেশীরভাগ মুসলিম হবেন, আইন প্রনয়নে গোড়া থেকেই নিজেদের ধ্যানধারনা বা পাশ্চাত্য আইনের হুবহু নকল না করে তাদের স্রস্টা, রাসুল, ধর্ম ইসলাম এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছেন কিনা খুঁজে দেখবেন, ঘাটতি থাকলে নীতি বজায় রেখে নতুন আইন প্রনয়ন করবেন ও সৎ ভাবে সরকারী দায়িত্ব পালনকরে মেয়াদান্তে বিদায় নেবেন- এটাই স্বাভাবিক। এটার মধ্যে অতি অবশ্যই ভূখন্ডের নানান জনগোস্টির ব্যক্তিগত আইনগুলো যাতে সংখ্যাগুরু বা ক্ষমতাসীনদের বুটের তলায় চাপা না পড়ে সে দেখভাল করাও পরে। উপগোত্রীয় জটিলতায় গোত্রীয় গনভোট নেয়া যেতে পারে। মূল বিষয়টা ন্যায়বিচার কায়েম করা। এতে করেই ধর্ম যার যার রাস্ট্র সবার স্পিরিটের বাস্তবায়ন হতে পারে, রাস্ট্র থেকে সকল ধর্মকে বিতাড়িত করে নয়।
৮. অপরাপর ধর্মের ব্যাপারে বিশদ জানিনা, ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম পবিত্র ধর্ম, ইহাকে নিয়া রাজনীতি করা বা ইহাকে রাজনীতিতে টানিয়া আনা নিন্দনীয় কাজ বলে যে শ্লোকগুলো প্রচার করা হচ্ছে তা নিজেদের অশান্তি ও অপবিত্রতার স্বীকারোক্তি বৈ কি! আপনার এ অধিকার আছে ইসলামকে সম্পুর্নরূপে অস্বীকার করার, ভিন কোন ধর্মের অনুসরন করার বা কোন ধর্মেরই নিকুচি না করার। কিন্তু নিজে মুসলিম সেজে, ইসলামের ভাল ভাল প্রশংসা করে, জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে, নামাজ-রোজা-হজ্জ সবই মেনে এবং সাধ্যমত পালন করে রাস্ট্র ও রাজনীতির ব্যাপারে ইসলামকে টেনে আনা গুরুতর অপরাধের (!!) মনে করছেন। এ কেমন মনস্তাত্বিক দ্বৈততা? ঠান্ডা মাথায় বিচার করলে দেখা যাবে এটা হয়ত নিছক অজ্ঞতা, অথবা না বুঝে হট্টগোলের একজন হয়ে হাউ কাউ মাউ চিৎকার চেঁচামেচি করা। যেটা কিন্ডারগার্টেনের বাচ্চারা করে!
৯. মুল পথ থেকে সরে যাওয়া মানবগোস্টিকে সুপথে আনার জন্য অনেক নবীর আগমন হয়েছে। মানুষের আত্নিক, বৈষয়িক, পারিবারিক সংশোধনের জন্য তারা ডাক দিয়েছেন। রাজকার্য পরিচালনা করেছেন বা ততটা পথ পৌছতে পারেননি। মুহাম্মদ (স) ও একই কাজ করেছেন। রাজনীতির মাঠে বিরোধিদলের কন্টকাকীর্ন পথ পেরিয়ে প্রধান নির্বাহী হয়েছেন। চার খলিফাও সে রাস্তায় চলেছেন। উঁচু মানের ধর্মিক লোকরাই মন্ত্রী, পরামর্শক, প্রাদেশিক গভর্নর হয়েছেন। মুয়াবি'য়া (র) অন্যায্য শাসনের মধ্যদিয়ে সে ধারার বিচ্যুতি হয়েছে। ধার্মিকরা বাধ্য হয়েছেন রাজকার্য থেকে মসজিদে আশ্রয় নিতে। উদ্ভব হয়েছে মুসলিম সমাজে উদ্ভট আরব সাম্রাজ্যবাদের যেখানে ইমাম আবু হানিফার মত লোকও জেল খাটেন। যেখানে খুঁটি গেড়েছে রাজতন্ত্র।
১০. অনুসারীদের এহেন অধ:পতন ব্যাপকমাত্রার জীবনব্যবস্থা ইসলামকে খর্ব করেনা। করে ব্যর্থ মুসলিমদের। এখনও বোধযুক্ত মুসলিম ধর্মনিরপেক্ষতা কামনা করতে পারেননা। করবেন ঠিক উল্টোটা। এখানে আওয়ামীলিগ, বিএনপি, জামায়াতের প্রশ্ন নয়, প্রশ্ন মানুষ, রাস্ট্র, বিশ্বাস, ন্যায়বিচার, সহাবস্থানের, গণমত ও শান্তির।
২৯টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কামাল আতাতুর্ক: ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও স্বকীয়তা ধ্বংসকারী এক বিতর্কিত শাসক

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২

কামাল আতাতুর্ক: ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও স্বকীয়তা ধ্বংসকারী এক বিতর্কিত শাসক

তুরষ্কের বিখ্যাত আয়া সোফিয়া মসজিদের ছবিটি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।

মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক (১৮৮১-১৯৩৮) তুরস্কের ইতিহাসে এক প্রভাবশালী ও বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব। তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=স্নিগ্ধ প্রহর আমার, আটকে থাকে স্মৃতিঘরে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০০


কিছু স্নিগ্ধ প্রহর স্মৃতির ঝুলিতে বন্দি রাখি,
শহরের ক্লান্তি যখন ঝাপটে ধরে,
যখন বিষাদ ব্যথা আঁকড়ে ধরে আমায়,
স্বস্তি শান্তি দিয়ে যায় ফাঁকি
ঠিক তখনি উঁকি দেই স্মৃতিঘরে,
মুহুর্তেই সময় পরিণত হয় সুখ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমা করো মা'মনি

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৩

এখন অনেক রাত। বিছানায় শুয়ে শুয়ে আইপ্যাডে নিউজ পড়ছিলাম আর সেহরির অপেক্ষা করছি। মাগুরার ছোট্ট শিশুটির হাসপাতালে জীবন-মরন যুদ্ধের খবর বিভিন্ন পত্রিকায় দেখছিলাম। মন থেকে চাইছিলাম মেয়েটি সুস্থ হয়ে যাক।

আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন: প্রতারকদের ভীড়ে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে প্রকৃত ভুক্তভোগীদের সহায়তা কার্যক্রম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৪


জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত হওয়ার ভুয়া দাবি করে সহায়তার টাকা নিতে গিয়ে ফাঁস হয়েছেন মামি-ভাগনে ফারহানা ইসলাম ও মহিউদ্দিন সরকার। তাঁদের জমা দেওয়া এক্স-রে রিপোর্ট যাচাই করে দেখা যায়, দুটো... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামনে বিপুল, বিশাল চ্যালেঞ্জঃ মোকাবেলায় কতটুকু সক্ষম বিএনপি?

লিখেছেন শেহজাদ আমান, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৯



১. ভুল রাজনৈতিক বিশ্লেষণ, দূরদর্শিতার অভাব

বিএনপি বাংলাদেরশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। লোকবল ও জনপ্রিয়তায় তাঁর ধারেকাছেও নেই অন্যকোনো রাজনৈতিক দল। মধ্যপন্থী গণতান্ত্রিক ধারায় আছে বলেই বাংলাদেশের মধপন্থী ও উদারপন্থী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×