অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে ব্লগার পরিচয়
দানকারী নাস্তিক শাহাবাগী 'নীলয় নীল'
নিজের লিভ টুগেদার পার্টনার আশামণির
লালসার শিকার।
যুগে যুগে নাস্তিকদের শেষ পরিণতি এমনটাই
হয়। কারণ ওরা সব কিছু পারে কিন্তু
নিজেদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত করতে
পারনে। তাই সাময়িক সময়ের জন্য লম্ফ ঝম্ফ
করে অবিশ্বাসের আগুণ জ্বালিয়ে পাখনা
গজান উই পোকার মত নিজেরাই এসে
নিজেদের জ্বলন্ত অগ্নী কুণ্ডের মধ্যে পরে
আত্মহুতি দেয়, আর তখন তার সাথীরা দোষ
দেয় বিশ্বাসীদের!
ধর্ম বিদ্ধেসী যেই নাস্তিকেরা আজ
বিশ্বাসীদের দোষ দিচ্ছে, ঘটনা চক্রে যদি
আর একজন নিজেদের অবিশ্বাসের আগুনে
জ্বলে পুরে ছারখার হয় তখনও তার সাথীরা
বিশ্বাসীদেরই দোষ দিবে!
এরা নিজেদের মরণ নিজেরাই ডেকে আনে।
মরেও নিজেদের লোকদেরই হাতে কিন্তু
দোষ দেয় অন্যের!
আর দিবেই বা না কেন এরা তো আপণ পরই
চেনেনা। বিশ্বাসীরাই বরং এদের আপন,
কারণ বিশ্বাসীরা চায় এরা ভুল পথ থেকে
সঠিক পথে ফিরে আসুক যেমনি শিক্ষকরা
চান তাদের ছাত্র ছাত্রীরা অশিক্ষার
অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে শিক্ষার আলোতে
আলোকিত হোক।
হে নাস্তিক অবিশ্বাসী বিপথগামী বন্ধুরা
তোমাদের সাথে বিশ্বাসীদের কোন শত্রুতা
নাই। তারা চায় তোমরা অন্ধকারের পথ
ছেড়ে আলোয় ফিরে আস। তারা চায় তোমরা
নিজেদের জ্বালান অগ্নী শিখায় ঝাপ না
দিয়ে আগুণকে নির্বাপিত করে শান্তির
সমাজ প্রিতিষ্ঠিত কর। তোমরাও সমাজের
শান্তিপূর্ণ বিশ্বাসী মানুষের কাতারে
সামিল হও।
তোমরা যে ভুল পথে হাটছ তা তোমাদের
কাছে ভালো মনে হলে এবং বিশ্বাসীদের
কথা অপছন্দ হলে অন্তুত নিজেদের
পিতামাতার কাছে প্রশ্ন করে দেখ তারা কি
উত্তর দেয়? আমাদের বিশ্বাস যে তোমাদের
পিতামাতাও বিশ্বাসীদের মত একই উত্তর
দিবেন।
অতএব, হে অবিশ্বাসী বন্ধুরা তোমাদের
প্রতি উদাত্ত আহবান, প্লিজ ফিরে এস
আলোর দিকে মুক্তির পথে। দুনিয়া পাবে
অনাবিল শান্তি আর আখেরাতে রয়েছে
তোমাদের জন্য মুক্তির গ্যারান্টি।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯