Carla Qualtrough, ক্রিয়া ও শারীরীক প্রতিবন্ধী বিষয়ক মন্ত্রী, জন্ম থেকেই দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, কানাডার পক্ষে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী অলিম্পিকে অংশ গ্রহণ করেছে।
Bill Morneau, অর্থ মন্ত্রী, কানাডার সবচেয়ে বড় মানব সম্পদ পরামর্শক কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। Graduated from London School of Economics
Jane Philpott, স্বাস্থ্য মন্ত্রী, পেশায় ডাক্তার, Markham Stouffville Hospital family medicine বিভাগের সাবেক প্রধান, ও University of Toronto এর family and community medicine এর অধ্যাপক।
Marc Garneau, যোগাযোগ মন্ত্রী, কানাডার প্রথম মহাকাশচারী ও কানাডার মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সাবেক প্রধান।
Chrystia Freeland, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মন্ত্রী, পেশায় সাংবাদিক, Financial Times, the Globe and Mail and Reuters সংবাদ মাধ্যমে বিভিন্ন সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন। Bachelor of Arts degree from Harvard University ও পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানিত বৃত্তি রোডস স্কলারশিপ নিয়ে University of Oxford থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী করেছেন।
Jean-Yves Duclos, শিশু ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী, A fellow of the Royal Society of Canada (the highest accolade for Canadian researchers), Duclos is a renowned economics expert at Laval University and co-founder of the Poverty and Economic Policy Research Network. london school of economics থেকে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রী করেছেন অর্থনীতিতে।
Kirsty Duncan, বিজ্ঞান বিষয়ক মন্ত্রী, Duncan was an associate professor of health studies at the University of Toronto and former director at U of T's management school. She has also lectured for the National Geographic Society.
Marie-Claude Bibeau, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী (কানাডা বিভিন্ন দারিদ্র দেশ গুলোতে যে আর্থিক সাহায্য করে থাকে সেই মন্ত্রণালয়)। Canadian International Development Agency তে কাজ করেছেন ১৫ বছর।
Harjit Sajjan, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, কানাডার সামরিক বাহিনীর মেধা ভিত্তিক স্বচ্ছ সামরিক পদক প্রাপ্ত সৈনিক, পদবি অবসরপ্রাপ্ত লে: কর্নেল। কানাডার সেনাবাহিনীর পক্ষে বসনিয়া হার্জেগোভেনিয়ায় ১ বার ও আফগানিস্তানে ৩ বার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে। এছাড়া কানাডিয়ান পুলিশ বাহিনীতে গোয়েন্দা হিসাবে ১১ বছর চাকুরী করেছে।
Jody Wilson-Raybould, আইন মন্ত্রী, একজন আদিবাসী নেত্রী।
প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার পরে তার মন্ত্রী সভার ৩০ সদস্যকে নিয়ে বাসে করে সংসদ ভবনে যাচ্ছে মন্ত্রীসভার প্রথম মিটিং করার জন্য কানাডার সাধারণ মানুষ যে রকম বাসে চরে ভ্রমণ করে সবসময় তেমনি একটা বাসে করে (মনে করে ঢাকার ১০-১১-১২ পল্লবী কিংবা ৬ নম্বর বাস)। প্রধানমন্ত্রীর পাশের সিটে বসা কানাডার নামকরা সাংবাদিক Peter Mansbridge। সাংবাদিক রসিকতা করে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলে আপনার মন্ত্রীসভার বাসে চড়ে আমার summer camp এ যাওয়ার কথা মনে পড়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী ও কম যায় না; হেসে উত্তর দিয়েছেন "দেখুন কানাডার অনেক মানুষ প্রত্যেকদিন কাজে যায় বাসে চড়ে; আমি ও আমার মন্ত্রীসভার সদস্যরাও তাদের মতো বাসে চড়ে কাজে যাচ্ছি।"
প্রবাদে আছে সকাল বেলার সূর্য দেখেই বোঝা যায় দিনটি কেমন হবে বা "Morning shows the day"। প্রধানমন্ত্রী বাদে ৩০ জন মন্ত্রীর মধ্যে ১৫ জন পুরুষ ও ১৫ জন মহিলা। শুরুটা কেমন করলেন সেটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না। Best of luck Justin Trudeau