শিরনামে রিপোর্টার এই খবরটি দেয়।
দৈনিক মানবজমিন ১৫-০৯-২০১২ শেষ পৃষ্ঠা - ছবিতে ছাত্রীদের চোখ আমি নিজেই ঝাপসা করে দিয়েছি।
অপহরণকারী মুক্তিপণ দাবি করেছিল ৬০ লাখ টাকা। অবশেষে rab এর কৌশলী অভিযানে গত বুধবার রাতে উদ্ধার করা হয়েছে রাজধানীর উইমেন সেন্ট্রাল কলেজের দুই ছাত্রী কে। অপহরনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের সিনিয়র বন্ধু এবং আহসান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মাহমুদুল হাসান মামুনকে। মুগদা থানা পুলিশ মামুনকে ২ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
এই গতানোগতিক খবর টি তে আমার বলার কিছুই থাকতোনা যদি
স্টুপিড রিপোর্টার/ নিউজ এডিটর ভিক্টিম দুই কলেজ ছাত্রীর ছবি না ছাপাতো।
ব্লাডি এডিটর ধৃত আসামির কোন ছবি বা বিবরন ছাপায়নি।
কিন্তু নাম ধাম সহ আক্রান্ত দুই কলেজ ছাত্রীর ছবি ছাপিয়েই খান্ত হয় নি পত্রিকাটি।
তাদের কলেজের নাম, ক্লাস, সেকশান সহ।
পেরেন্টস দের এর নাম।
বাসার ঠিকানা - (মুগদা থানার উত্তর মুগদাপাড়ার রাস্তা নং, বাসা নং সহ)
স্থায়ী ঠিকানা - টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল থানার গ্রামের বাড়ীর নাম ঠিকানা, পিতার নাম সহ সহ ডিটেইস ছেপে দিল।
এই হল অসভ্য সংবাদপত্রের সাংবাদিকতা নামের নৈতিকতা!
উন্নত দেশে এমনকি ভারতেও আক্রান্ত ভিকটিমের ছবি তো দুরের কথা, পরিবার বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামও প্রকাশ করা হয় না।
মামলা-বিচার চলে ছদ্মনামে। বিচার শেষ হওয়ার পরও আসল পরিচয় কেউ জানতে পারে না।
আমাদের মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার নারী ভিকটিম, আন্ডারএজ ভিকটিমের ব্যপারে সচেতনতার অভাব আছে।
মুল খবরটির লিঙ্ক
http://www.mzamin.com/details.php?nid=MjIzNTc=&ty=MA==&s=Mjc=&c=MQ==
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ২:২০