ফরহাদ মজাহারেরে এক মন্তব্যে সম্বাদিক সমাজ যেভাবে সোচ্চার হয়ে উঠেছে যদি সাগর রুনির বেলা এমন আচরন দেখাতো তাহলে কথা ছিলো। সাগর-রুনি হত্যার পিছনে কারন হিসেবে অনেকে মনে করেন তেল গ্যাস বিদ্যুৎ মন্ত্রনালয় নিয়ে সাগরের গবেষণাই মুল।
এদিকে, রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গায় ফরহাদ মজাহারকে নিয়ে পোষ্টারে ছয়লাব। সেখানে লেখা, ‘গত ২৭ থেকে ২৯ অক্টোবরের হরতালে সাংবাদিক আহত হওয়া ও প্রগতিশীল মতাদর্শের টিভি চ্যানেলের সামনে বোমা, ককটেল ফোঁটার সব ঘটনার জন্য দায়ী ফরহাদ মজহার। তার উস্কানিতেই এসব ঘটনা ঘটে।’
জানা যায় নি পোষ্টারগুলো কে ছাপিয়েছে? উফ, যদি সাগর রুনির হত্যার পরে এমন পোষ্টার দিয়ে ছয়লাব হতো রাজধানী। এক চেটিয়া এই সাংবাদিক সমাজ তথ্যের ধার ধারে না, মনগড়া দলকানা রিপোর্ট করে যেন একেকটা রাজনৈতিক কর্মী। আবার কাহারো তল দিয়ে গড়ানি গরম জল চাটার দল হলো তারা।
ফরহাদ মজাহারের ভাষায় বলতে হয়, “ক্ষুদ্র দলবাজ সাংবাদিকরা হিটলারের গেস্টাপোর ভূমিকায়”।
উল্লেখ্য, একুশে টিভির টকশো’তে ফরহাদ মজহার বলেছিলেন, ‘সাংবাদিকেরা গণতন্ত্রের পথে অন্তরায়। এ কারণে সাংবাদিকদের ওপর বোমা বা ককটেল মারা উচিত।’
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




