হ্যাঁ, আমরা অনেকেই উনাকে গৌতম বুদ্ধ ভেবে ভুল করি।
ওনার পরিচয়ের শুরুতে ওনার ধর্ম নিয়ে কিছু কথা জানা দরকার, তাতে উনাকে আরেক টু ভাল ভাবে জানা যাবে। তবে ইচ্ছা করলে সরাসরি নিচের ছবির পর লাফিং বুদ্ধ প্যারা থেকে পড়া শুরু করতে পারেন।
বৌদ্ধবাদের শুরু
ধারণা করা হয়, প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী তে ভারতীয় উপমহাদেশে শাক্যমুনি বুদ্ধ বা গৌতম বুদ্ধ বৌদ্ধবাদের প্রচার শুরু করেন। বুদ্ধ মানে ‘আলোকিত ব্যক্তি’ । বৌদ্ধরা বিশ্বাস করেন, আমাদের যুগের তিনি ই সর্বোচ্চ বুদ্ধ। তার আগে ২৭ জন বুদ্ধ পৃথিবীতে এসেছিলেন। আমরা গৌতম বুদ্ধের ধর্ম যুগে আছি। তার ধর্মকাল থাকবে ৫০০০ বছর। এরপর বৌদ্ধ ধর্ম মতে “ অমিতাভ বুদ্ধ” পৃথিবীতে আসবেন।
বুদ্ধ ধর্মের বর্তমানে বিরাজমান মূল তিনটি শাখা থেরবাদ বা Thervada , বজ্রযানী Vajrayana এবং মহাযানী বা Mahayana । শ্রীলংকা, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া সহ ভিয়েতনামের কিছু অংশে থেরবাদি বৌদ্ধবাদের চর্চা করা হয়। নেপাল, ভুটান, তিব্বত, মঙ্গোলিয়া, ইন্ডিয়া আর জাপান ও চীনের সামান্য অংশে বজ্রযানী বৌদ্ধবাদ প্রচলিত। বজ্রযানী বৌদ্ধবাদ কে মন্ত্রযানী বা তন্ত্রযানী বৌদ্ধবাদ ও বলা হয়। অন্যদিকে চীন, জাপান, কোরিয়া, এবং ভিয়েতনামের বড় অংশে চর্চা হয় মহাযানী বৌদ্ধবাদ।
ষষ্ঠ শতাব্দী তে বোধিধর্ম নামে একজন ভিক্ষু চীনে যান, তিনি ছিলেন দক্ষিণ ভারতের রাজকুমার ও পরে ভিক্ষুত্ত বরণ করেছিলেন। সম্ভবত ৫২০ সালে তিনি দেখলেন, চীনে প্রতিষ্ঠিত মহাযানী বৌদ্ধ বাদে অনেক কুসঙ্কার ঢুকে গেছে। তিনি আত্মার নির্বাণ লাভ তথা ধ্যান কে প্রাধান্য দিয়ে বুদ্ধের মুল নীতির সাথেই এক নতুন ধারার চর্চা শুরু করেন। যা পরে বৌদ্ধবাদের একটি বিশেষ ঘরানা বলে সমাদৃত হয় ৭ম শতাব্দীতে। একে চীনে চান বলা হয়। যার অর্থ “ ধ্যান ”। চান শব্দ টি এসেছে সংস্কৃত “ধ্যান” শব্দ থেকে।
চান মূলত মহাযানী বৌদ্ধবাদেরই বিশেষ সংস্কৃতি । চান সংস্কৃতি কে চাইনিজ সন্ন্যাসীরা আনুমানিক ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দে কোরিয়াতে প্রচার শুরু করেন, সেখানে চান স্থানীয় “ শিওন” নামে পরিচিত হয়। এই শিওন বা চান সংস্কৃতিকে কোরিয়ার বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা আনুমানিক ৮০০ খ্রিষ্টাব্দে জাপানে গিয়ে প্রচার করেন। সেখানে এর নাম হয়, “ জেন”। একই সংস্কৃতি ভিয়েতনামে “ থিয়েন” নামে পরিচিত।
চান, শিওন, জেন, থিয়েন- প্রত্যেকের স্থানীয় ভাষায় অর্থ “ ধ্যান” ।
যদি ও স্থানের ভিন্নতায় বর্তমানে এদের মাঝে বেশ কিছু পার্থক্য দেখা যায়।
যেমনঃ চীন, কোরিয়ার চান/ শিওন সন্ন্যাসীদের বিয়ে করা নিষেধ। জাপানি জেন সন্ন্যাসীদের বিয়েতে কোন নিষেধ নেই।
এমন আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও এদের মূল বিষয় তথা শেকড় একই হউয়ায়, সাধারণত এই চান, শিওন, জেন বা থিয়েন সংস্কৃতি বিশ্বে “ জেনবাদ ” নামে পরিচিত। জেনবাদ নিয়ে আরও জানতে ব্লগার জেন সাধুর ব্লগ ঘুরে আসতে পারেন।
লাফিং বুদ্ধ
আনুমানিক দশম শতাব্দীতে চীনে একজন চান সন্ন্যাসী ছিলেন, নাম “কেইশি”। তিনি মূলত চীনের জেইজিয়াং প্রদেশের উত্তরে অবস্থিত “ ফেঙা” শহরের বাসিন্দা ছিলেন। যদি ও তার থাকা বা ঘুমানোর নির্দিষ্ট কোন যায়গা ছিল না। চীনের লোকাচার মতে জানা যায়, কেইশি বেশ স্থূলকায় ও নেড়ে মাথা ছিলেন। তার ছিল থলথলে ভুঁড়ি আর স্ফিত কান। লম্বা ঢিলেঢোলা আলখাল্লা পড়তেন। গলায় জপমালা। কাঁধে সব সময় থাকত একটা ঝুলন্ত কাপড়ের ব্যাগ। হাতে থাকত একটা হস্ত চালিত চাইনিজ পাখা; নাম “ওগি”।
ওগিকে বলা হত ইচ্ছা দান কারী পাখা। চীনের অভিজাত শ্রেণীরা ভৃত্যদের ইচ্ছার কথা জানাতে এই পাখা ব্যবহার করত।
তো এই চান সন্ন্যাসী কে চীনে বুদাই বা পুতাই, ভিয়েতনামে বোডাই, জাপানে হোতেই নামে ডাকা হয়। আমার পছন্দ হোতেই নামটা। তাই এই নামেই পোস্টে তাকে নিয়ে বলব।
আর পশ্চিমা বিশ্বে হোতেই “ লাফিং বুদ্ধ ” বা “মোটা বুদ্ধ নামে পরিচিত।
অনেকে হোতেই কে গৌতম বুদ্ধ বলে মনে করেন। আগেই বলেছি গৌতম খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর মানুষ ছিলেন; যেখানে হোতেই ছিলেন দশম শতাব্দীর মানুষ। তাছাড়া শারিরিক বর্ণনাতে ও যথেষ্ট পার্থক্য আছে তাদের মাঝে। গৌতম লম্বা ও পাতলা গড়নের, আর হোতেই বেশ খাট ও স্বাস্থ্যবান ছিলেন।
আশা করি এখন আর কেও হোতেই কে গৌতম ভেবে ভুল করবেন না।
হোতেই এক অদ্ভুত স্বভাবের সন্ন্যাসী ছিলেন। আগেই বলেছি, তার থাকা ঘুমানোর কোন নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না। তিনি বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে বেড়াতেন। তার কাঁধের ঝোলা সব সময় খাবার, পানিয় বা কোন না কোন উপহারে ভর্তি থাকত। সেখান থেকে তিনি ছোট ছেলে মেয়েদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কিছু দিতেন। হোতেই কে দেখলেই ছোট ছেলেমেয়েরা তার পেছনে পেছনে ঘুরত, তাকে ঘিরে থাকত। তার বিভিন্ন মূর্তিতে তার সাথে ছোট ছেলে মেয়ে ও দেখা যায়।
তার আরেকটি অদ্ভুত বৈশিষ্ট হল, তিনি বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে যে কোন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে একাই হাসা শুরু করতেন। লোকে তাকে পাগল ভেবে ঘিরে ধরত। তার হাসি এত ছোঁয়াচের মত ছিল যে, তার সাথে সাথে একে একে সবাই হাসতে শুরু করত কিছু না ভেবেই। সারা গ্রাম হাসত হোতেই এর সাথে। হাসি শেষে গ্রামের মানুষ রা দেখত, তাদের অনেক হালকা লাগছে। কষ্ট কমে গেছে।
গ্রামের মানুষ আগ্রহ নিয়ে হোতেই আসার অপেক্ষায় থাকত।
এই ভিডিও টাতে এই কথা গুলো বেশ সুন্দর ভাবে বলা আছে। শুনতে বেশ ভালই লাগে।
হোতেই যদি ও তেমন কথা বলতেন না, কিন্তু তিনি বুদ্ধের বানী এক নাগাড়ে মুখস্থ বলতে পারতেন।
বৌদ্ধ ভিক্ষু হয়ে ও এবং বৌদ্ধ ধর্মে নিষেধ হউয়া সত্ত্বেও তিনি মাছ-মাংশ ভিক্ষা করতেন। তিনি ভাবতেন ও বিশ্বাস করতেন, মানুষের জন্য কম মানবিক ধর্মীয় নিয়ম গুলো অপ্রয়োজনীয়।
চীন-জাপানের লোকাচারে তার একটি অদ্ভুত স্বভাবের কথা কথিত আছে যে, তিনি নির্ভুলভাবে যে কারও সম্পর্কে ভাগ্য গণনা করতে পারতেন। তবে যারা নাকি সত্য জানতে চাইত না, তাদের তিনি কিছু বলতেন না।
মৃত্যুর আগে আগে হোতেই একটা বৌদ্ধ স্তুতি বলে গিয়েছিলেন, যার অর্থ দাঁড়ায় অনেকটা এরকমঃ
“ মৈত্রেয়া! সত্য মৈত্রেয়ার অগণিত অবতার,
সময়ে তাকে প্রায়ই মানুষের মাঝে দেখা যায়।
কিন্তু অন্য সময়ে মানুষ তাকে চিনতে পারে না।”
মৈত্রেয়া সংস্কৃত শব্দ। এর দ্বারা ভবিষ্যৎ বুদ্ধ কে বোঝান হয়। গৌতম বুদ্ধ বলে গিয়েছিলেন, দুনিয়াতে যখন মানুষ ধর্ম ভুলে যাবে, তখন মৈত্রেয়া বুদ্ধ আসবেন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে।
হোতেই এর এই বৌদ্ধ স্তুতির কারণে মহাযানী বৌদ্ধবাদে অনেকে তাকে মৈত্রেয়ার অবতার বলে মনে করেন।
চীনা সংস্কৃতিতে হোতেই কে সুখের প্রতিকৃতি বিবেচনা করা হয়। প্রাচুর্য আর জ্ঞানের পরিতৃপ্তির জন্য ও প্রশংসনিয় ছিলেন।
জাপানের লোকাচার মতে, হোতেই কে সাতজন সৌভাগ্যের দেবতার একজন মনে করা হয়। অন্য ছয়জন দেবতা শুধু লোকাচারে অস্তিত্ত থাকলে ও, হোতেই একমাত্র দেবতা; যিনি জীবন্ত ছিলেন।
বিভিন্ন মন্দির, রেস্টুরেন্ট, বার ( মদের দোকান) , আর কবচে হোতেই এর ছবি দেখা যায়।
ধর্মীয় বিশ্বাস নয়, তবে লোকাচার মতে মনে করা হয়, হোতেই এর পেটে হাত ঘষলে সুখ, অর্থ আর সমৃদ্ধি আসে।
হোতেই একবার এক গ্রামের পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় এক গাছের নিচে চোখ বন্ধ করে বসে ছিলেন।
গ্রামের এক লোক এসে তাঁকে জিজ্ঞেস করল, “ হোতেই, তুমি হাসছ না কেন? ”
হোতেই বললেন, “ আমি প্রস্তুতি নিচ্ছি।”
লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করল, “ কিসের প্রস্তুতি? ”
হোতেই বললেন, “ আমাকে হাসির জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। আমাকে বিশ্রাম করতে হবে। আমাকে পুরো পৃথিবী ভুলে যেতে হবে, যাতে আমি আবার চাঙ্গা হয়ে উঠি। তারপরেই আমি আবার হাসিতে ভর্তি হতে পারব। ”
হোতেই অত্যন্ত সবল মানুষ ছিলেন, এত হাসতে পারতেন, তবু ও ক্লান্ত হতেন না। শোনা যায়, তিনি ঘুমের মাঝে ও হাসতেন। হাসি তার প্রাকৃতিক স্বভাবের মতই ছিল। তিনি কোন কৌতুক বা অন্য এর ওপর হাসতেন না। তিনি নিজের ওপর হাসতেন।
তার কোন মতবাদ, আদর্শ, চিন্তাধারা কিছুই ছিল না। তাকে ধর্ম, বুদ্ধ, জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ও তিনি শুধুই হাসতেন। হাসিতেই তিনি সবার মন জয় করে নিতেন, দুঃখ ভুলিয়ে দিতেন।
হাসির ব্যবচ্ছেদ
হাসি আসলেই অদ্ভুত একটা অনুভূতির প্রকাশ। বলা হয়ে থাকে, আমাদের আদি পুরুষরা দল গত ভাবে হাসতেন, কাঁদতেন- মানে সুখ-দুঃখ ভাগ করে চলতেন। তাদের দীর্ঘদিনের অভ্যাস বংশানুক্রমে আমাদের মাঝে এসেছে বলেই, আমরা কারো হাসি দেখলে হাসি, দুঃখ দেখলে কষ্ট পাই।
হোতেই দিব্য জ্ঞানে নাকি খেয়ালে হাসি প্রচার করেছেন- সেটা কোন প্রসঙ্গ নয় আমাদের কাছে।
হাসি অদ্ভুত এক শক্তি। এর রয়েছে নানামুখি উপকার, যা আজ বিজ্ঞানে প্রমানিত।
হাসির শারিরিক উপকার সমূহঃ
>একটা ভাল শক্তিশালী হাসি শারীরিক উত্তেজনা দূর করে পেশিকে প্রায় ৪৫ মিনিট এর মত বিশ্রাম দেয়।
>শরীরের স্ট্রেস হরমোন যেমনঃ কোর্টিসল ও এড্রেনালিন কমিয়ে জীবাণু প্রতিরোধী এন্টিবডির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়- এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
>হাসি তে “এন্ড্রোফিন” হরমনের নিঃসরণ ঘটে- এতে আমাদের দেহে প্রশান্তি আসে ও সুখের অনুভূতি হয়।
>রক্তনালি প্রবাহ বাড়ায়, রক্ত প্রবাহ প্রক্রিয়া ভাল রেখে হার্ট এটাক থেকে রক্ষা করে।
>রক্তচাপ কমায়।
>হাসলে পাকস্থলির প্রসারণ ও সংকোচন হয়- এতে উদরের পেশি ব্যয়াম হয় ও ভাল থাকে।
হাসির মানসিক উপকার সমূহঃ
>হাসি মানসিক উত্তেজনা ও চাপ কমায়।
>হাসলে রাগ, দুঃখ থাকে না কিছু সময়ের জন্য।
>মানসিক ভাবে চাঙ্গা করে।
>আমাদের নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা গুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
>আমাদের ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা বাড়ায়।
>আমাদের সৃষ্টিশীলতা ও মস্তিস্কের ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়।
হাসির সামাজিক উপকার সমূহঃ
>হাসি খুশি মানুষ কে সবাই পছন্দ করে।
>হাসি মুখে তাকানোতে মানুষের মাঝে আন্তরিকতা বাড়ে।
>হাসি সমাজের এক অনন্য বন্ধন।
প্লেটো বা এরিস্টটল বলেছিলেন (ঠিক মনে নেই) , “ যে যেটা করে না, সে সেই নীতি ই প্রচার করে।”
না আমি হোতেই কে উদ্দেশ্য করে বলছি না, আমি তেমন হাসতে পারি না।
তবু সবাইকে হাসতে বলছি।
ভাল জোক্স পড়ুন, মজার কিছু টিভি তে দেখুন, আড্ডা দিন, অদ্ভুত কাজ করুন মাঝে মাঝে- সব মিলিয়ে হাসার চেষ্টা করুন।
বলা হয়ে থাকে, একা হাসার চেয়ে কারো সাথে হাসা আরও ভাল।
নিজে হাসুন, অন্য কে হাসান। ভাল থাকুন সব সময়।
উৎসর্গঃ পোস্ট টা লেখার সময় জানতাম না যে প্রিয় ব্লগার স্বপ্নবাজ অভি ভাইয়ের জন্মদিন আজকে।
আমাদের সবার প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ব্লগার আমিনুর রহমান ভাই এর জন্মদিন ছিল গত ২০ শে আগস্ট । অভি ভাই এর জন্মদিন নিয়ে আমিনুর ভাই এর পোস্টে আরেকজন প্রিয় ব্লগার এহসান সাবির ভাই এর কমেন্ট দেখে মনে হল। যে কারনেই হোক ঠিক সময়ে জানতাম না বা ভুলে গিয়েছিলাম, আমিনুর ভাই এর কাছে লজ্জিত ও ক্ষমা প্রার্থী।
আমার এই ক্ষুদ্র পোস্টখানি প্রিয় আমিনুর ভাই এবং অভি ভাই এর জন্মদিন উপলক্ষে উৎসর্গ করছি।
অনেক অনেক শুভ জন্মদিন আমিনুর ভাই এবং অভি ভাই।
হাসি খুশি থাকুন, ভাল থাকুন সব সময়।
পরিবারের সঙ্গে, আমাদের সঙ্গে।
[ পোস্ট ইন্টারনেট নির্ভর, কোন অংশ নিয়ে বিতর্ক থাকা স্বাভাবিক। কারো কাছে কোন নতুন তথ্য থাকলে জানাবেন, আমি ঠিক করে দেব। সবাইকে আবার ধন্যবাদ। ]
সোর্স সমূহঃ
buddhism.about.com/od/chanandzenbuddhism/a/zen101.htm
Click This Link
Click This Link
Click This Link
buddhism.about.com/od/buddha/a/laughingbuddha.htm
discovermeditation.com/515/blog/meditation-news/hotei-the-laughing-buddha/
life.gaiam.com/article/7-benefits-laughter
Click This Link
Click This Link
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩১