somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

বিদেশ পাগলা
বিদেশ নিয়ে ভাবি সর্বদা তবে দেশের কথাও কিন্তু ভুলি নাই । আমার চরম শত্রু পরা শক্তিধর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদের দালাল,সুবিধা ভোগী, চাটার দল ও জি হুজুর হ হুজুর মার্কা ব্যক্তিত্বহীন লোকগুলি । আমার ব্যক্তিগত শত্রুতা কারো সঙ্গে নেই । মাঝে মধ্যে লিখার স্বার্থে

=p~ X( মানব সম্পদ উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান X( =p~

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দেশে চাকুরির বড় অভাব অথচ এই দেশই আবার টাইপের গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজীতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪০ শব্দ এমন লোকের ৮,০০০/১০,০০০ টাকার চাকুরীর অভাব নেই এবং শিক্ষাগত যোগ্যতাও শিথীল যোগ্য । অপর একটি চাকুরী হল ড্রাইভিং । তবে ড্রাইভিং কোন সরকারী বা সরকার অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষন নেওয়া ভাল । ড্রাইভিংয়ের বৈধ লাইসেন্স থাকলে চাকুরী প্রাই নিশ্চিত । শুধু ইংরেজী ও বাংলা বুঝলেই হবে । স্বল্প শিক্ষা ও তুলনা মুলক কম সময়ে এটি দুটি ক্ষেত্রে চাকুরী পাওয়া অতি সহজ । আর যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশী হয় তাহলে সরকারী বা বেসরকারী বেশ ভাল প্রতিষ্ঠানে চাকুরী পেতে পারে । দুঃভাগ্য এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার । সেই সাথে অবিভাবক ও সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত । মাস্টার্স (এম এ) পাশ করতে এক জন মানুষ -- সে ছেলে বা মেয়ে যেই হউক ৩টি জিনিস ব্যয় করে : মূল্যবান সময়, শ্রম ও অর্থ (টাকা) । ফলাফল কত করুন ও হৃদয় বিদারক ? আমি ব্যক্তিগত ভাবে এ পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীদের পুথিগত বিদ্যাকে প্রচন্ড ঘৃনা করি । এটা মানুষ কে তিলে তিলে ধ্বংস করে কুড়ে কুড়ে খায় । সবোর্চ্চ কেরানি তৈরী করে । লেখা-পড়া শিখে বেকারত্ব কে বড় অভিশাপ মনে হয় । কিন্তু মুর্খ বা শুধু অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন বেকারত্বের অভিশাপে তেমন দুঃখ নেই । একজন শিক্ষিত মানুষ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে না পারে কুলি মজুরী ,না পারে ধান কাটতে ,না পারে রিক্সা চালাতে ? এর চাইতে মৃত্যু অনেক ভাল ও শ্রেয় । নিজের একান্ত নুন্যতম ব্যক্তিগত খরচ ও প্রয়োজন নিজে মিটাইতে পারে না, তখন কেমন লাগে নিজের কাছে ? তখন মনে হয় সৃষ্টিকর্তা বৃথা আমাদের সৃষ্টি করেছেন ! বাবা-মা মনে মনে ভাবেন এ অপদার্থ কেন জন্ম দিলাম ? নিজের বয়স বাড়তে থাকে বাড়তে থাকে অথচ চাকুরী পায় না ও কপালে একটি অতি সাধারণ বউ ও জুটে না । সৃষ্টিকর্তার কি লীলা খেলা একটি মেয়ে ও কুমারী থেকে যায় ঐ ছেলের কারণে , বড় ট্রাজিডি ! শেষে অনেক দুঃখ-কষ্টের পর যখন সে কোন চাকুরী খুজে পায় না তখন নিজের উপর অতিষ্ট ও বীত-শ্রদ্ধ হওয়ার ফলে হয় ---------শ্রেষ্ট মাস্তান , চাদা বাজ , নেশা খোর , সন্ত্রাসী, ধর্ষক, ডাকাত, চোর, চোরা কারবারী , পাচার কারী , প্রফেশনাল কিলার , অপহরন কারী , দেশী-বিদেশীদের হয়ে ষড়যন্ত্র ও দালালী করা , সরকারী দলের লাঠিয়াল , বিরোধী দলের গুন্ডামী করা সহ..............ইত্যাদী এমন কোন কাজ নেই যা তার অভিধানে নিষেধ ! সে এক সময় অনেক ভাল ছিল -----যেমন গ্রামের অজো পাড়াগার একটি মেয়ে ঢাকা আসার পূর্বে ইনটেক থাকে তেমন । সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তন করতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে । পশ্চিমাদের গোলামী শিক্ষা হতে দুরে থাকতে হবে । সাবধান থাকতে হবে নেক (ভাল মানুষ) সুরোতে মহিলাদের ক্ষমতায়ন,আধুনিকতা,শিক্ষা ও চিকিৎসা-স্বাস্থের নামে বিশ্বে অশান্তি সৃষ্টি কারী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রেতাত্মারা নতুন মোড়কে পশ্চিমা সাম্যাজ্যবাদীদের তৈরী সালমান রুশদী,তসলিমা নাসরিন ও মালালা ইউসুফ জাইরা “ মহিলাদের ’’ ফাঁদে ফেলাতে না পারে। আমাদের ইস্টার্ন(পূর্ব) ঐতিহ্য ও মুল্যবোধ ঠিক রেখে আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে ।একটি বিখ্যাত প্রবাদ মনে পড়ে গেল-----“ দূর্জন বিদ্যান হলেও পরিতায্য , সর্পের মস্তকে মণি থাকিলেও সে কি ভয়ঙ্কর নহে “ । তাই সত্যিকারের মানব কল্যানে কাজ করতে হবে । অধিকাংশ এনজিও বাংলাদেশে ওয়েস্টার্নের (পশ্চিমা) প্রতিনিধিত্ব করে । পূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের সরকারী প্রাইমারী শিক্ষা ব্যবস্হা সম্পূর্নরুপে “ ব্রাক ”এর নিকট তুলে দিতে চেয়েছিল, ওটা ছিল ষড়যন্ত্র । সৌভাগ্য আমাদের সফল হয় নাই । দেশপ্রেমিক,আন্তরিক,পরিশ্রমি,সৎ ও যোগ্য ব্যক্তি একটি দেশের মহা সম্পদ । দুঃভাগ্য কপাল খারাপ আমাদের যে এদেশে তাদের মূল্যায়ন কদর নেই । কবি বলেন-- ''যে দেশে গুনি জনের কদর নেই, সে দেশে গুণিজন জন্মায় না'' । এ দেশে খঁয়ের খাঁ,চাটুকার,দালাল ও চাটার দল মোসাহেবদের অভাব নাই । এদেশে সব সরকার তাদের ফাঁদে পা দেয় । যার জন্যএ করুন অবস্থা।...............................................................................................................কারিগরী ও কর্মমুখী শিক্ষা সর্বত্র চালু করতে হবে । দেশকে এগিয়ে নিতে হলে শিল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলিকে অনুসরন করতে হবে । জাপানে আমাদের মত এত প্রাকৃতিক সম্পদ ও জনবল নেই (প্রায় ১২কোটি) । জাপানের আয়তনে খুব বেশী বড় দেশ নয় প্রায় বাংলাদেশের সমান । যে স্থলভাগ আছে তাও ছড়িয়ে ছিটিয়ে এবং তা ভুমিকম্প প্রবন । কিন্তু জাপান বিশ্বের অন্যতম শিল্পোন্নত ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ দেশ । একটি কথা প্রচলিত আছে------“ পুথিঁগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন , নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন ’’। বর্তমানে অনেক বাবা-মা না বুঝে আবেগে সন্তানদের প্রচলিত সাধারণ বিদ্যায় উচ্চ শিক্ষিত করছে । আমাদের দেশের মত বাবা-মায়ের বোঝা (বেকার) হয়ে উচ্চ শিক্ষা নেওয়ার মত নজির বিশ্বে অন্য কোথাও আছে কিনা সন্দেহ আছে । উন্নত দেশে যেটা হয় সাধারণত চাকুরীর পাশা-পাশি প্রয়োজন মনে করলে মানুষ লেখা-পড়া করে । কাজ না করে বাড়ি হতে বাবা-মা বা অবিভাবক কাছ হতে টাকা এনে শুধু খাওয়া, ঘুম ও পড়া-লিখা করা যেন বাংলাদেশের ট্রেডিসন (নিয়ম-প্রথা) । এটা পরিবর্তন করতে হবে । মূল্যবান সময় ,অর্থ ও শ্রম দিয়ে শিক্ষিতদের পাহাড় গড়ায় কোন কৃতিত্ব নেই । জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা ৬ টিঃ ইংরেজী,ফ্রেন্স,স্প্যানীশ,আরবী,মান্দারীন(চীন) ও রুশ । গুরুত্ব দিয়ে এ ভাষাগুলি শিখতে হবে । বর্তমানে যে ভাষা ইন্সটিটিউট আছে ঐ গুলিকে আরও শক্তিশালী ও প্রসার করতে হবে । আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউট কে পূর্ণাঙ্গরুপে চালু করতে হবে । প্রতিটি বিভাগ ও জেলাতে সরকারী ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র খুলতে হবে । দেশে কর্মসংস্থান না হলে বিদেশে কমপক্ষে কম্পিউটার ও ইংরেজি ভাষা শিখে যেতে হবে । কারন আপনি যত শিক্ষিত হউন ভিনদেশে ভাষা না জানা অর্থ বোবা । আর একজন বোবা কি ভাবে কাজ করবে সে যত যোগ্যই হউক এমন কি ডক্টরেট ডিগ্রীধারী হলেও । বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও প্রক্তির যুগ যাকে কেউ ডিজিটাল যুগ ও বলে থাকে । তাই যত সীমা বদ্ধতা থাকুক কম্পিউটারে বেসিক জ্ঞান যার নেই বর্তমান যুগে সে ও এক প্রকার মুর্খ । কমপক্ষে ইংরেজি ভাষা ও কম্পিউটার শিখতে হবে । সরকার ভারত ও চীনের মত খুব সহজে দক্ষ-অদক্ষ মানব সম্পদ বিদেশে রপ্তানি করতে পারে । তবে বিদেশে পাঠানোর পূর্বে এমন লোক পাঠানো উচিত যে কমপক্ষে দেশের সুনাম বয়ে না আনলেও বদনামের কারন না হয় । তাই বিদেশে পাঠানোর পূর্বে তার অতীত ও বর্তমান সম্পর্কে ভাল করে খোজ নিতে হবে । দেশপ্রেমী ,সৎ, যোগ্য, পরিশ্রমী ও সুস্থ্য-সবল লোক নিবার্চিত করতে হবে । বিদেশে যাওয়ার অন্যতম অন্তরায় আর্থিক সঙ্কট । এ ব্যাপারে সরকারী ও বেসরকারী উদ্যোগে ঋন দেওয়া অতীব প্রয়োজন । পৃথক বা যৌথ ভাবে সরকার এ ঋনের টাকা দেওয়ার কাজ করতে পারেন । প্রয়োজনে ২ টি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে : ১) এ দেশের সরকার বিদেশি কোম্পানী বা ঐ দেশের সরকারের সঙ্গে চুক্তি করবে । বিদেশগামীদের সুবিধার্তে টাকার অঙ্ক সম্পূর্ন, অর্ধেক, এক তৃতীয়াং বা আরও কম বেশী করতে পারেন । চুক্তি অনুযায়ী প্রতিমাসে বেতন থেকে নির্দিষ্ট অংকের টাকা কেটে নিবে । ২) বিদেশগামী ও তার অবিভাবক এর সাথে এ দেশের সরকারের চুক্তি করা । চুক্তি অনুযায়ী প্রতিমাসে বেতন থেকে নির্দিষ্ট অংকের টাকা কেটে নিবে অথবা কিস্তিতে লাভ সহ নিতে পারে । এ কাজ অনেক জটিল ও ঝুকিপূর্ন । তাই উপরোক্ত কাজ গুলি অভিজ্ঞ ব্যাংক বা এনজিও সহায়তায় সরকার করতে পারেন যেখানে ১০০% ঝুকি মুক্ত থাকবে । যে দেশ গুলিতে জন সংখ্যা কম অথচ শ্রমের চাহিদা আছে সেখানে মানব সম্পদ রপ্তানী করতে হবে । পৃথীবির জন্য সব চাইতে বড় হুমকি দারিদ্র, বেকারত্ব ও দূর্নীতি । যখন বাংলাদেশ সফলভাবে জনসংখ্যা কে জনসম্পদে রুপান্তর করবে তখন জনসংখ্যা সমস্যার পরিবর্তে এমন এক সম্পদ হবে যা এ্যাটম বোমের চাইতে ও শক্তিশালী । ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে গর্বিত জাতি হিসাবে সম্মানের আসরে আসীন হবে । দেশের হাজার হাজার প্রকল্প ও সেক্টরের চাইতে শুধু এ একটি প্রকল্প দেশের আমুল পরিবর্তন করে দেশ কে খুব অল্প সময়ে উন্নত দেশে পরিনত করতে পারে । এক ঢিলে অনেক পাখি মারার সহজ পথ এটা। তখন এক এক জন বাংলাদেশী হবে দেশের প্রতিনিধি । কাজেই বিদেশে সবাই কে পাঠানো যাবে না । বিচার বিশ্লেষন করে ভেবে চিন্তে তবে পাঠাতে হবে । পরিকল্পিত ভাবে কাজ করতে পারলে কানাডা, নিউজিল্যান্ড,অস্ট্রেলিয়া, সুইডেন, ডেনমার্ক,ফিনল্যান্ড ,নরওয়ে,যুক্তরাস্ট্র, রাশিয়া ,জার্মান ,জাপান ,ব্রাজিল, ইকুয়েডর,দক্ষিন কোরিয়া , সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার .............সহ শ্রম নির্ভর দেশগুলি হবে মিনি বাংলাদেশ । অধিকাংশ উন্নত দেশ বিয়ে বিমুখ ও সমকামিতার জন্য জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে । এ সুযোগ আমাদের অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে । এক সময় হয়তো সাম্রাজ্যবাদী ইংল্যান্ডের মত ঐ দেশটা হবে বাংলাদেশের উপনিবেশ বা প্রভাবিত নের্তৃত্ব দানকারীদেশ । পশ্চিমারা ভাল করে জানে বলে আমাদের জনসংখ্যা ভুল-ভাল, বাংলা-ভূগোল বুঝিয়ে হ্রাস করতে চায় । এটা কোন আজগুবি গাজা খুরি বানোয়াট ফেক গল্প না, অত্যন্ত বাস্তব সত্য ! হাসিনা সরকার খুব কম হলেও ঠিক বুঝতে পেরেছে । এ জন্য বিয়ের বয়স ১৬ করেছে । সরকারের উচিত এ ব্যাপারে সুদুর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহন করা ও সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন করা । যুক্তরাষ্ট্র, জার্মান ও ইউকে (বৃটেন) এর মত পরাশক্তি ও অর্থনৈতিক শক্তিশালী হওয়া হবে সময়ের ব্যাপারমাত্র । তলাবিহীন ঝুড়ি ও তৃতীয় বিশ্ব কথাটি বলার সুযোগ কেউ আর পাবে না । ফলে মানব সম্পদ উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান হবে ব্যাপক আকারে । তাই পরিশেষে বলতে চাই জনসংখ্যা কখনও সমস্যা নয় বরং মহা সম্পদ ও বিশ্বের সবচাইতে শক্তিশালি বড় অস্ত্র সকলের জন্য ।

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখানে সেরা ইগো কার?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪






ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।

লিখেছেন চারাগাছ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×