'নামি লেখক', আসলে নামি লেখক নামের খবিশের বাচ্চা। বাশেঁরকেল্লার ছাগুর পাল এত দিন যা নোংড়ামি বলে যাচ্ছিল, 'নামি লেখক' নামের খবিশ সেটাই তুলে ধরল ছোট গল্পের মাধ্যমে।
কতখানি খবিশের বাচ্চা হলে এই ধরনের লেখা লিখতে পারে?
এই কুলাঙ্গার লেখককে গনজাগরন মঞ্চের সামনে ৫০ বার কান ধরে উঠবস করাতে হবে!
প্রায় ময়লা সবুজ ওড়না লাল কামিজে জড়ানো শরীরের ওপরে একটা স্তন ঢেকে রেখেছে, বুকের অন্য পাশে ওড়না কামিজের কাপড়ের ওপর ছড়িয়ে রাখা, প্রায় সমতল দুই দিকেই।
ঢাকায় মফস্বলের মেয়েরাই বেশি ফ্রি, বেশি দুরন্ত,
ড্রিংক? না, না। চা-টা না। অ্যালকোহল। হুইসকি। বিয়ার। আমাকেও খেতে হয়েছে পাল্লায় পড়ে। ওদের সঙ্গে থাকতে হলে তাদের সমর্থন পাওয়ার জন্য নানাভাবে সঙ্গ দিতে হয়।
তুমি মঞ্চে যাবে না আজ? স্লোগান দিতে?
না। ছাত্রনেতারা পলিটিকস করছে আমার সঙ্গে। বলছে, তাদের খাদ্য হতে হবে। শুধু জমির চাচার একার খাদ্য হলে চলবে না। রাতের বেলা মঞ্চের আশপাশে তাদের সঙ্গেও শুতে হবে। তাহলেই হাতে মাইক্রোফোন দেবে!
গনজাগরন মঞ্চকে কলঙ্কিত করতে ছাগুর পাল বিভিন্ন পদ্ধতিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে, বিভিন্ন পদ্ধতিতে!
ছোটগল্প ‘টিভি ক্যামেরার সামনে মেয়েটি’
প্রথম আলো ভুলক্রমে ছাপিয়েছে বলেই আমার ধারনা!
কোন প্রবন্ধ বা নিবন্ধ না। যাষ্ট ছোট গল্প, নামী লেখককে দেখে ব্যাস্ত এডিটর স্কিপ্ট পড়ে দেখার প্রয়োজনই মনে করেননি, প্রুফরিডার সুধু বানান ও ব্যাক্য গঠন চেক করে প্রিন্টারসলাইনে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
কুৎসিত লেখাটির নামী লেখক, ফরমায়েশী লেখাটি লেখার জন্যে "জামাতি মোটা টাকার খেলা" কাজ করেছে! এতে কোন সন্দেহ নেই। ইকোনমিস্ট-আলজাজিরার সাংবাদিক কিনতে পারলে, দেশী টকশো বুদ্ধিজিবীদের কিনতে পারলে একটা কুশীল লেখককে সিস্টেম করতে পারবে না কেন?
Click This Link