জনগনের জানমাল রক্ষা ও সন্ত্রাসি রাজাকারদের দমনের জন্য সরকারকে কৌশলি হতে হবে।
অব্যাহত নৈরাজ্য দমনে ঢাকায় ও আক্রান্ত ৯ টি জেলায়, প্রতিটি থানা ভিত্তিক লাঠিধারি মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করতে হবে। প্রতি উপজেলা বা থানায় ৫০০ ইন্টারমিডিয়েট পাস মিলিশিয়া সদস্যদের কমান্ডার হবেন একজন সেনা লেফটেনেন্ট বা ক্যাপ্টেন (ডিপুটেসনে)।
প্রতি ইউনিটে দশজন (সিভিল) ডিপুটি কমান্ডারকে হালকা অস্ত্র দেয়া যেতে পারে।
বাকিদের হাতে আপাতত অস্ত্র দেয়ার দরকার নেই থাকবে লাঠি। সংক্ষিপ্ত ট্রেনিং দিয়ে অতি জরুরি পরিস্থিতিতে অস্ত্র দেয়া যেতে পারে।পারে। এই মিলিশিয়া বাহিনীর নাম হবে প্রজন্ম মিলিশিয়া বাহিনী। বা সরকারের দেয়া যে কোন নাম।
ইউনিফর্ম দরকার নেই, আইডি কার্ড, ভেষ্ট এবং ক্যাপ হলেই চলবে।
ওরা বাড়িঘর দোকান বাজার পুড়িয়ে দিচ্ছে আক্রমন করছে সেতু, রেলওয়ে, সরকারি স্থাপনা। ৭১ স্টাইলে সংখালঘু বাড়ীঘরে অগ্নি সংযোগ।
আমরাও তো তাদের বাড়িঘর ধ্বংশ করতে পারি, মগবাজারিদের বাড়ীগুলো কামান দেগে গুড়িয়ে দিতে পারি। জামাতিদের বাড়ীঘর খুঁজে জালিয়ে দিতে পারি।
কিন্তু না। আমারা তো ইসরাইল না, আমরা এ ধরনের কাজ করব না। ওরা বর্বর আমরা সভ্য।
যত দ্রুত সম্ভব সিদ্ধান্ত নিতে হবে
রক্ষীবাহিনীর মত দক্ষ সিলেকশন হওয়া চাই যাতে আপদ কেটে গেলে তারা সেনাবাহিনী বা র্যাবে আত্নিকরন করা সম্ভব হয়।
এই প্রজন্ম মিলিশিয়া বাহিনী একক ভাবে বা পুলিশ - বিজিবির সাথে সমন্নিত ভাবে কাজ করবে।
আক্রান্ত এলাকায় মোতায়েন থাকবে মোড়ে মোড়ে, প্রয়জনে pre-emptive attack প্রিএমটিভ এটাক (অপরাধ সংগঠনের আগেই ধংশ করে হামলা নস্যাৎ করে দেয়া)
শৃলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপিনস মিলিশিয়া বাহিনী দিয়ে সফল ভাবে উগ্রবাদিদের দমন করতে সক্ষম হয়েছে, আমরা কেন পারবো না।