সরকারের প্রতি আমি : আমাদের দেশে হাজার হাজার বিজ্ঞানী আছে তাদের খুজে বের করুন । সন্ধান করুন গ্রাম পর্যায় থেকে !!
ডঃ আবু জাফরের মাছ বিষয়ে নতুন থিয়রি আবিস্কার !! এখন আমার একটা ল্যাব দরকার !!
যা শুধু আমাদের দেশেই না শীত প্রধান দেশের মাছ পালনে আসতে পারে ব্যাপক পরিবর্তন ।
আমাদের দেশের শীতকালের মেয়াদ কম হলেও এই রিতুর শুরু হতে শেষ পযর্ন্ত মাছের বৃদ্ধি বন্ধ থাকে । মোটা মোটি ৪ মাস বা তার কিছু বেশি সময় (কিছু মাছ শীতকালেও বড়ে ) মাছের বৃদ্ধি বন্ধ থাকে । এছাড়ে শীতকালের শুরুতে আর শেষের দিকে মাছের বিভিন্ন রেগ বালাই দেখা দেয় । এই সমস্যার সমাধান হতে পারে গ্রীন হাউজ ।
তবে গ্রীন হা্উজে পানি খুব বেশি গরম হবে না । গ্রীন হাউজের তাপ বেশির ভাগ থাকবে চালার কাছা কাছি । আমরা এটাকে যদি কোন পদ্ধতিতে তাপ গুলোকে পানির ভিতরে আনতে পারি, তাহলেই পানির উষ্নতা বৃদ্ধি পাবে আর মাছেরও বৃদ্ধির সমস্যা থাকবে না । এক্ষেত্রে আমরা যদি ধাতব পাত বা তারের জাল যা তাপ সুপরিবহী ব্যাবহার করি তাহলেই হতেপারে বা রেফ্রিজারেটরের ফ্র্রেয়নের জাল । ছাদের কাছ হতে কিছু তারের জাল থাকবে যা তাপ গ্রহন করবে । আর কিছু তার এই জাল হতে থাকবে পাকুরের পানির মধ্যে, তাহলেই তাপ সহজেই পানীর মধ্যে চলে আসবে । এই ভাবে পানি গরম থাকবে আর মাছেরও উৎপাদন ঠিক থাকবে ।
অন্যোদিকে পোনা উৎপাদন কারী হ্যাচারী মালিক গন প্রচুর টাকা খরচ করে বৈদ্যুতিক বাল্ব ব্যাবহার করেন রেনু পোনার তাপের জন্য । আর আমাদের দেশের বিদ্যুৎ সকল সময় থকেনা তাহলে সঠিক তাপের অভাবে রেনুর উৎপাদন ব্যহত হয় । যার ফলে এই রেনু হতে ভাল বা কাঙ্খিত মাছ পাএয়া যায় না । এই সমস্যার সমাধান আমরা করতে পারি খুব সহজেই অনেক কম খরচে। খরচ বাচাতে গ্রীন হাউজ তৈরীতে কাচের বদলে সাদা পলিথিন ব্যাবহার করা যেতে পারে ।
বি: দ্র: এটা বড় পুকুরের জন্য প্রযোজ্য না (ভবিষৎ এ হতে পারে) । তবে দামি মাছ, এ্যাকুরিয়ামের মাছ ও চিংড়ি মাছের রেনু পোনা উৎপাদন কারী হ্যাচারিতে ব্যাবহার করা যাবে ।