somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবৈজ্ঞানিক গ্রেডিং পয়েন্ট ও আমাদের নিবুর্দ্ধিতার লম্ফন

৩০ শে জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রতিবারই এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হলে গ্রেডিং পদ্ধতি নিয়ে দুই ধরনের আলোচনা শুরু হয়। এক ধরনের আলোচনায় শিক্ষার্থীদের কৃতিত্বকে ফোকাস করা হয়; অন্য ধরনের আলোচনায় গ্রেডিং পদ্ধতির সমালোচনার পরিমাণটা বেশি থাকে। স্বভাবতই দ্বিতীয় ধরনের আলোচনায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা কম থাকে। এখানে যে বিষয়টি উল্লেখযোগ্য তা হচ্ছে- যারা বর্তমান গ্রেডিং পদ্ধতির সমালোচনা করছেন, তাদের অনেকেই গ্রেডিং পদ্ধতির খুঁটিনাটি বিষয়গুলো জানেন না। কিন্তু তারা তাদের স্বাভাবিক প্রজ্ঞা থেকে বুঝতে পারেন, বর্তমান গ্রেডিং পদ্ধতি মোটেই কার্যকর কিছু নয়। এর দ্বারা শিক্ষার্থীদের যথাযথ মূল্যায়ন সম্ভব হচ্ছে না।

বর্তমানে গ্রেডিং পদ্ধতি কীরকম এবং কোন গ্রেডে কত পয়েন্ট, সেগুলো সবাই জানে। ফলে সেগুলো আর এখানে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো না। ইদানিংকালের গ্রেডিং নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনাগুলো লক্ষ করলে দেখা যায়, সবাই মূলত দৃষ্টি নিবন্ধ করছেন হাজার হাজার শিক্ষার্থীর জিপিএ ৫ বা এ+ পাওয়ার ওপর। খুব কম সংখ্যকই মানুষই আগের মার্কিং সিস্টেমের সাথে বর্তমান গ্রেডিং পদ্ধতির তুলনা করে দুটির পার্থক্য দেখিয়েছেন। নির্মোহভাবে বলতে গেলে বলা যায়, আগের মার্কিং পদ্ধতির সাথে বর্তমান গ্রেডিং পদ্ধতির মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই, কেবল ফলাফলের প্রকাশভঙ্গী ছাড়া। ৮০-এর উপরে নম্বর পেলে আগে যেখানে লেটার মার্কস বলা হতো, এখন সেখানে বলা হচ্ছে জিপিএ ৫। অর্থাৎ শুধু মূল্যায়নের স্কেলটি পরিবর্তিত হয়েছে। ৮০-কে এখন পাঁচ বা এ+ বলা হচ্ছে- এর বেশি কিছু নয়। এছাড়া আগের তিনটি বিভাগকে ভেঙ্গে এখন ইংরেজি লেটারে সেটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

এইভাগ আসলে এক ধরনের আইওয়াশ। শিক্ষাক্ষেত্রে মৌলিক কোনো পরিবর্তন না এনে এবং মূল্যায়ন পদ্ধতির ভিত্তি পরিবর্তন না করে এভাবে গ্রেড পয়েন্ট দেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা আসলে নেই। শুধু উন্নত বিশ্বের সাথে নিজেদের ফলাফলটাকে মূল্যায়ন করা ছাড়া এর আর কোনো প্রায়োগিকতা নেই।

অথচ গ্রেডিং পদ্ধতির উৎসমূল ভিন্ন এবং চমৎকার। প্রচলিত গ্রেডিং পদ্ধতির সাথে এর মিল সামান্যই। আমরা বর্তমানে যেটিকে গ্রেডিং পদ্ধতি বলছি তার পুরো নাম হচ্ছে GPA বা Grade Point Average। এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন বিষয়ের গ্রেড পয়েন্টকে একত্র করে সেটির গড় বের করা হয় এবং তা দিয়েই শিক্ষার্থীর দক্ষতা চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু গ্রেডিং পদ্ধতির যে লক্ষ্য অর্থাৎ শিক্ষার্থীর যথাযথ মূল্যায়ন, সেটির আসল নাম হচ্ছে CGPA বা Cumulative Grade Point Average। এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত দক্ষতা নির্ভর করে প্রশ্নপত্রের কাঠিন্যের ওপর এবং অন্য শিক্ষার্থীদের দক্ষতার ওপর। একটি উদাহরণ দিয়েই বিষয়টি খোলাসা করা যাক।

মনে করুন, একটি শ্রেণীতে ১০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে এবং তারা গণিত পরীক্ষায় গড়ে ৮০ পেয়েছে। প্রচলিত পদ্ধতিতে সবাই এ+ পেয়েছে। কিন্তু CGPA পদ্ধতিতে এই গড় মানটিকেই ধরা হবে বি+। এটি নির্ণয়ের জন্য কিছু গাণিতিক সূত্র রয়েছে, যা এখানে দেওয়া জটিল। এই সূত্রানুসারে, মোট পরীক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত গড় মান, শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ মান এবং শিক্ষার্থীদের নম্বরপ্রবণতা ইত্যাদি কিছু বিষয়কে হিসেবের আওতায় আনা হয়। এই উদাহরণে মোট শিক্ষার্থী ১০০, গড় নম্বর ৮০, সর্বনিম্ন নম্বর ৩০ এবং সর্বোচ্চ নম্বর ১০০, নম্বরপ্রবণতা ৭৫ থেকে ৮৬-কে ভিত্তি ধরে হিসেব করলে ৮০ নম্বর হবে বি+-এর সমতুল্য। এর চেয়ে ৩ নম্বর যে বেশি পাবে, তার গ্রেড হবে এ-/এ (যে যেভাবে ধরতে চান)। ৩ নম্বর কম হলে পাবে বি। উল্লেখ্য, একটি গ্রেডের সাথে আরেকটি গ্রেডের মধ্যকার নম্বরের পার্থক্য কতো হবে, হিসাবনিকাশের ভিত্তিতে তাও এই সূত্রই বলে দেবে।

এই পদ্ধতিতে হিসাব করলে শিক্ষার্থীর একক কৃতিত্বও যেমন মূল্যায়ন করা সম্ভব; তেমনি সামষ্টিক মূল্যায়নের মাধ্যমেও শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করা সম্ভব। কোনো শিক্ষার্থী যদি ১০০ পায়, তাহলে অবশ্যই সে এ+ পাবে, কারণ সে সবচাইতে ভালো ফলাফল করেছে; কিন্তু আমাদের আলোচ্য উদাহরণে কোনো শিক্ষার্থী ৮০ পেলেও ভালো রেজাল্ট করেছে কিন্তু অন্যদের তুলনায় তার অবস্থানের কারণে তাকে মাঝামাঝি স্থানে থাকতে হচ্ছে । অর্থাৎ এই হিসাব আমাদের দেখিয়ে দিচ্ছে, ৮০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর মেধা আসলে গড় মানের; যদিও প্রচলিত পদ্ধতিতে আমরা তাকে মেধাবী বানিয়ে দিচ্ছি।

সুতরাং, গ্রেডিং পদ্ধতি আসলে শিক্ষার্থীর যথাযথ মূল্যায়ন করতে সক্ষম নয়। দ্বিতীয় যে পদ্ধতিটির কথা এখানে বলা হলো, সেটি দিয়েই সত্যিকার অর্থে শিক্ষার্থীর মেধা ও অবস্থা মূল্যায়ন করা সম্ভব। কিন্তু উদ্বেগের বিষয় হলো, গুটিকয়েক মানুষ ছাড়া অন্যরা এটি বুঝতে সক্ষম নন; কিংবা তারা ওয়াকিফহাল নন। যারা বুঝতে সক্ষম, তারা আবার নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্রে নেই। ফলে সত্যিকার গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা যাচ্ছে না।

আরেকটি অসুবিধা আছে এখানে। যথাযথ পূর্বপ্রস্তুতি বা ব্যাকগ্রাউন্ড না থাকলেও আমরা সবাই সবকিছু বুঝতে চাই। যে কারণে আইনস্টাইনের নাম শুনেই আমরা মনে মনে প্রস্তুতি নেই থিওরি অব রিলেটিভিটি বুঝার। কিন্তু বুঝতে না পারলে নিজেদের অদক্ষতাকে সামনে না এনে হইচই বাধিয়ে দিই। সম্প্রতি কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নপত্র নিয়েও এমন হইচই হয়েছে। এখন যদি CGPA পদ্ধতি দেশে চালু করা হয়, তাহলে এ সম্পর্কিত জ্ঞান না থাকার কারণে অধিকাংশ অভিভাবক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অন্যরা এ নিয়ে হইচই শুরু করে দিবে। বক্তৃতা-বিবৃতি আসবে তাদের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে বলে। অথচ আমাদের দেশে যখন গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হয় তখন এই CGPA-ই চালু ছিলো, GPA-নয়। বুয়েটের বেশ কিছু ডিপার্টমেন্টে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ কিংবা শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রথমে CGPA চালু থাকলেও অর্বাচীনদের প্রতিবাদের মুখে সেগুলো বন্ধ করে GPA পদ্ধতিতে ফেরত যেতে হয়।

শিক্ষিত মানুষ যেখানে মুর্খতার মাপকাঠি সেখানে জনসাধারণকে গালি দিয়ে কী হবে!
৭৮৮ বার পঠিত
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

১. ৩০ শে জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২৮

শিরোনামহীন বলেছেন: শিক্ষিত মানুষ যেখানে মুর্খতার মাপকাঠি সেখানে জনসাধারণকে গালি দিয়ে কী হবে! ---------------------------------------------- স হ ম ত

৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:১২

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।

২. ৩০ শে জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৩০

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: শিক্ষিত মানুষ যেখানে মুর্খতার মাপকাঠি সেখানে জনসাধারণকে গালি দিয়ে কী হবে! ---------------------------------------------- স হ ম ত

৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:১৮

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩. ৩০ শে জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৩৪

আসিফ আহমেদ বলেছেন: পরে পড়বো সময় করে, প্রোফাইল ছবি পাল্টালে কেন? আগেরটা কিন্তু বেশ সুন্দর ছিলো।

৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:২৭

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।



আগেরটা হয়তো সুন্দর ছিলো, কিন্তু সুন্দর কি বেশিদিন ধরে রাখা যায়?? তোমাকে একটা গ্রুপের ইনভাইটেশন পাঠিয়েছিলাম। এছাড়া তুমি এই দুটো ব্লগে একটু ঘুরাফেরা করতে পারো...

http://amarblog.com/gtmroy

http://www.sachalayatan.com/goutam

৪. ৩০ শে জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৪২

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এত হতাশ হলে চলবে কেন। অনেক প্রচেস্টা এবং প্রচারণার পর জি.পি.এ পদ্ধতি যখন এসেছে একসময় সি.জি.পি.এ পদ্ধতিও আসবে - প্রচারনা অব্যাহত থাকুক।

৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৩২

লেখক বলেছেন: হতাশ না রে ভাই, কাঙ্গাল। ব্রিটিশ শাসনের পর আমরা পুরোপুরিই কাঙ্গাল হয়ে গেছি তো, তাই বিচারবুদ্ধি ছাড়াই কাঙ্গালের মতো যা পাই তাই আঁকড়ে ধরি। অথচ একটু চিন্তাভাবনা করলে এর চেয়েও ভালো করতে পারতাম আমরা। সিজিপিএ-ই এদেশে এসেছিলো প্রথমে, আমাদের কোষ্ঠে সহ্য হলো না।



আপনার আশাবাদী মনোভাবটি ভালো লেগেছে।

৫. ৩০ শে জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৫৪

সক্রেটিস বলেছেন: ঠিকাছে।

জটিল গাণিতিক সূত্রটি বা সূত্রটির লিংক দেওয়া যাবে কি?

৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৪৪

লেখক বলেছেন: এটা আসলে একক কোনো সূত্র নয়। পরিসংখ্যানের কিছু সূত্রের সমষ্টি। যারা পরিসংখ্যান জানেন, তারা সহজেই এটা বের করতে পারবেন। ধন্যবাদ।

৬. ৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪

কানা বাবা বলেছেন:

হ, লিন্কুখান দিতে পাল্লে ভালৈতো...

৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ২:০৫

লেখক বলেছেন: উত্তরটা যে একটু আগে দিলাম উপ্রে!!

৭. ৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৪৭

আসিফ আহমেদ বলেছেন: আরও দুটো ব্লগের ঠিকানা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। যাবো ঘুরতে।



ভালো থেকো।

৩০ শে জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:০২

লেখক বলেছেন: হুম।

৮. ৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৪৯

রুখসানা তাজীন বলেছেন: বেশ ভাল লাগল।

৩০ শে জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:০২

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, রুখসানা তাজীন।

৯. ৩০ শে জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৫৮

মানুষ বলেছেন: আমার একটাই আফসোস। অল্পের জন্য ভাল ছাত্র হ্ইতে পারলাম না।

৩০ শে জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩

লেখক বলেছেন: 'আমার একটাই আফসোস। অল্পের জন্য ভাল ব্লগার হইতে পারলাম না - এই কথাটা যেন আপনাকে বলতে না হয়! আমিন!

১০. ০১ লা জুলাই, ২০০৮ রাত ১:২৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: একমত।

০১ লা জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৬

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, ফারহান দাউদ।

১১. ০৮ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:৩৭

ফরহাদ উিদ্দন স্বপন বলেছেন: একমত এবং +

০৯ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ১১:১১

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, স্বপন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফাস্ট রামাদান ডান। আলহামদুলিল্লাহ এভ্রিথিং।

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:০১



আজ তৃতীয় রামাদান।
ওস্তাদ যে বলেছেন, রমজান মাস ডাকাতদের ব্যবসা করার মাস। কথাটা একদম সঠিক। প্রতি বছররের মতো এবারও জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। প্রতিটা জিনিসের দাম বেড়েছে। জিনিসপত্রের দাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিদায় ব্লগার কান্ডারী অর্থব।

লিখেছেন কাল্পনিক_ভালোবাসা, ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৩০

সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রিয় ব্লগার, আমাদের সহযোদ্ধা কান্ডারী অর্থব আর আমাদের মাঝে নেই। তিনি দীর্ঘদিন ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে অচেতন অবস্থায় ছিলেন। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা: এনসিপি’র উত্থান ও সম্ভাব্য জোট গঠনের সমীকরণ

লিখেছেন শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু, ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০৬



বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেয়া ছাত্রদের দলটি আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশের আগ থেকেই নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণে সক্রিয় ছিল। বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে... ...বাকিটুকু পড়ুন

চিরায়ত প্রেমের স্নিগ্ধ আলপনা

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৯



সেই তার ভাবনা যেন এক ঝাঁক চঞ্চলা সুন্দরী ললনার দল
আমি উদ্ভ্রান্তের মত তাদের সাথে ছুটে চলি প্রেমের কাননে
সম্মহনের রঙ্গিন প্রজাপতি উড়ে সেথা এ ফুল ও ফুল দলে
ভালোলাগার ভ্রমরের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতিতে মেহেদী আরজান ইভান......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

স্মৃতিতে মেহেদী আরজান ইভান......

২০০৯ সালে ব্লগে 'কান্ডারী অথর্ব' নামে একজন কবির আবির্ভাব হয়। অসম্ভব সুন্দর কবিতা লিখেন। একজন সমাজ সেবক হিসাবেও পরিচিত। সমমনা ব্লগার বন্ধুদের মাধ্যমে জানতে পারি- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×