লিখায় প্রবেশের পুর্বে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি নিয়ে আমার পূর্বের লিখা গুলোর দেখে নিবার আমন্ত্রণ।
বিদ্যুতের চাহিদা এবং বাস্তবতা
বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড ২০১৫ঃ ক্যাপাসিটি অবজার্ভেশন ও উত্তরণের দিক সমূহ
পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান ২০১০ এবং বাংলাদেশের জ্বালানী নিরাপত্তা- একটি সাধারণ রিভিউ
কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নীতি, বিগ-বি এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকার
বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা এবং জ্বালানী ইফেসিয়েন্সি
এনার্জি মিক্স ২০৩০ এর উৎপাদন পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ অবাকাঠামো
১। ইন্টিগ্রেটেড স্মার্ট গ্রিড-এনার্জি মিক্স ২০৩০ এর উৎপাদন পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেখে ইন্টিগ্রেটেড স্মার্ট গ্রিড ডিজাইন এবং বাস্তবায়ন শুরু করা চাই ২০২১ এর মধ্যেই, সুস্পষ্ট বাস্তবায়ন শেষের টার্গেট রোডম্যাপ সহ। এই পরিকল্পনা অবশ্যই আর্বান, সাব আর্বান এবং রুরাল সকল স্তরে কমার্শিয়াল এবং হোম সলিউশনের কাস্টমারের জন্য গ্রীড টাই আপ সোলার মডেল এবং অন্য যে কোন ব্যক্তি কিংবা বিজনেস পর্জায়ের নবায়ন যোগ্য শক্তির গ্রিডে সরবারোহ উপযোগী হতে হবে।
২।প্রত্যন্ত অঞ্চলে নবায়নযোগ্য উৎসকে প্রাধান্য দেয়া-দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেখানে এখনও কার্জকর এবং সক্ষম ক্যাপাসিটির সঞ্চালন ইনফাস্ট্রাকচার নেই সেখানে বিকল্প সোলার বা অন্য নবায়নযোগ্য শক্তির অনুকূলে কমিউনিটি গ্রীড এবং বিতরণ ব্যবস্থা সাজানো (এমনকি ডিসি সঞ্চালন এর কমিউনিটি গ্রিড যেটা ব্যবসা বান্ধব) । তার সাথে সমন্বয় রেখে ডিসি বিদ্যুৎ উপযোগী এপ্ল্যেন্স প্রোমোশনের প্ল্যান।
৩। বেইজ লোড প্ল্যান্টকে প্রাধান্য দেয়া- বর্তমানের গ্রীষ্মকালীন চাহিদাকে (সামার ডে অফ পিক) বেইজ লোড ধরে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় শুধু মাত্র হাই প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর (১০০ ঘন্টায় যতক্ষণ প্ল্যান্ট প্রোডাকশনে থাকে বা দিনের যত% সময়ে প্ল্যান্ট অপারেশনে থাকে) সম্পন্ন জেনারেশন প্ল্যান্ট রাখা। বেইজ লোড পাওয়ার প্ল্যান্ট ডিজাইন এবং বাস্তবায়নে বেশি মনযোগী হওয়া। উল্লেখ্য বর্তমানের পুরো সঞ্চালন সক্ষম লোডই বেইজ লোড, ইভনিং পিক আওয়ারের লোড ডেটা হচ্ছে একটা ক্লিপ অফ লিমিট যা নিন্ম সঞ্চালন এবং বিতরণ ক্যাপাসিটির কারনে বাড়তে পারছে না। উৎপাদনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সঞ্চালন এবং বিতরণ মহাপরিকল্পনা তৈরি জরুরি।
লোড ডিমান্ডকে আঞ্চলিক (ইন্ডাস্ট্রিয়াল, আর্বান এবং রুরাল) চাহিদা মোতাবেক, আবাসন- কর্পোরেট-এস এম ই এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল চাহিদা মোতাবেক ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ক্লাসিফাইড করে আলাদা আলাদা গ্রোথ ফ্যাক্টর সহ নির্ণয় করতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ গ্রীষ্ম কালীন সময়ে ভোর রাতে ( রাত ৩ টা - ৪ টা) পিউর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লোড এর ডেটা এনালাইসিস করে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিমান্ড এর পিক এবং অফ পিক এবং এদের ট্রেন্ড এনালাইসিস করে তার গ্রোথ বের করতে হবে। এই বহুবিধ লোড ট্রেন্ড গুলোর সমন্বয়ে দেশের চূড়ান্ত বিদ্যুৎ (তড়িৎ প্রবাহ) চাহিদা এবং চাহিদার ট্রেন্ড বের করার এক্সসিলেন্স অর্জন করতে হবে। এই আঞ্চলিক, ডোমেইন এবং কেন্দ্রীয় ডিমান্ড এবং ডিমান্ড ট্রেন্ড গুলোর আলোকে যথাযথ ডাইমেনশনিং অনুযায়ী দেশের বিদ্যুৎ উতপাদন-সঞ্চালন-বিপণন ব্যবস্থার সমন্বিত ডেভেলপমেন্ট এর মহা পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে হবে। শুধু মাত্র এই ধরনের সমন্বিত উন্নইয়নকেই বিদ্যুৎ খাতে টেকসই উন্নয়ন বলা যাবে।
৪। পিক অফ পিক ইউনিট রেট ভিন্নতা- লোড শেডীং জঞ্জাল মুক্ত হয়ে ক্যাপাসিট গ্রোথ স্বাভাবিকে আসার রোডম্যাপ চাই ২০২১ এর মধ্যে, তার পর পিক অফ পিক ইউনিট রেট ভিন্নতা এনে অফ পিকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনকে এঙ্কারেজ করার পরিকল্পনা তৈরি করা চাই। আলাদা আলাদা ভাবে হোম, বিজনেস এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল লোড প্যাটার্ন এবং তার গ্রোথ ডাইমেনশনিং এর অনুকূলে সঞ্চালন এবং বিতরণ অবকাঠামো পরিকল্পনা দরকার। এই ডাইমেনশনিং এর সাথে ইকোনোমিক গ্রোথ টার্গেটকে সমন্বিত রাখা চাই।
৫।ইকোনোকিম জোনকে ইন্টিগ্রেটেড রাখা / প্রিপেইড প্রিমিয়াম সংযোগ লাইন চালু- ইপিজেড গ্রোথ, প্রস্তাবিত এসইজেড লোড এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের অনুকূলে উচ্চ ক্যাপাসিটির নিরবিচ্চিন্ন সঞ্চালন এবং বিতরণ কাঠামো গড়ে তোলা। শিল্প উৎপাদন এঙ্কারেজ করতে ইউনিট রেট কমিয়ে বা সহনীয় করে নিরবিচ্চিন্ন বিতরণের গ্যারান্টি ক্লজ সহ প্রিপেইড প্রিমিয়াম সংযোগ লাইন (প্রিপেইড) চালুর সমীক্ষা, ডিজাইন এবং ডিজাইন বাস্তবায়ন পরিকল্পনা করা।
প্রিপেইড অটোমেশনে ম্যানুয়াল ইন্টারভেশন এবং ইনপুটের ব্যবস্থা না রাখা, পোস্ট পেইড বিলিং পুরোপুরি বিলোপ করা।
ইপিজেড গ্রোথ এবং এস-ইপিজেড পরিকল্পনার অনূকূলে উৎপাদন এবং সঞ্চালন পরিকল্পনা সাজানো
৫ক। বিনিয়োগের পূর্বশর্ত হিসেবে শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ, পর্যাপ্ত গ্যাসসহ অবকাঠামো সুবিধা এবং পাশাপাশি নিরাপত্তার বিষয় পরিকল্পনায় ইপিজেডগুলোকে তৈরি করা হয়েছে। তবে হোরাইজোন্টাল স্থাপনার মডেলে স্পেইস বরাদ্দ দিবার কারনে বর্তমানে ঢাকা এবং চট্টগ্রাম ইপিজেডে স্পেইস সংকুলান নেই। কিন্তু একই প্রতিষ্ঠানের প্রডাকশন কন্সলিডেট করে সেখানে প্রোডাক্টিভিটি আনার জন্য বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের ক্যাপাসিটি গ্রোথের অনুকূলে সঞ্চালন এবং বিতরণ ব্যবস্থা আপগ্রেড করা দরকার।
৫খ। মংলা, কুমিল্লা, ঈশ্বরদী, উত্তরা, আদমজী ও কর্ণফুলী ইপিজেড এবং বেসরকারি কোরিয়ান ইপিজেড গুলোকে সর্বোচ্চ সদ্বব্যবহার করার জন্য সেখানে একই বিদ্যুৎ, গ্যাস, নিরাপত্তা এবং অন্যান্ন নাগরিক সুবিধাধির এর বন্দোবস্ত করে ইন্ডাস্ট্রিইয়াল জোন গুলোর গ্রোথে কার্জকর পরিকল্পনা নেয়া দরকার। এর জন্য সবার আগে এনার্জি পরিকল্পনা সমন্বিত হওয়া দরকার। ইপিজেড এর লড গ্রোথ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় উৎপাদন করে জাতীয় সঞ্চালন ব্যবস্থার উপর চাপ কিভাবে নেয়া যায় সেগুলো বিবেচনায় এনে পরিকল্পনা সাজানো যায়।
৬। প্রযুক্তিগত অটোমেশন ডিজাইন এবং ক্যাপাসিটি ডাইমেন্সনিং, লোড ফোরকাস্ট টুলস - দুর্নিতি প্রতিরোধ অপরাধের স্থানীয় জ্ঞানের ইনপুটের আলোকে উচ্চ মান প্রযুক্তিগত অটোমেশন ডিজাইন এবং তার বাস্তবায়ন খুবই প্রুভেন। তাই রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্বিত্তায়ন বাস্তব প্রেক্ষাপটে অটোমেশন সফটওয়্যার এর নকশা ও বাস্তবায়ন ফেইজে অতিমাত্রার এবং অপ্রয়োজনীয় ম্যানুয়াল ইনপুট (পড়ুন দুর্নিতির সুযোগ) প্রতিরোধ এর অনুকূলে বিদ্যুৎ এবং এনার্জি খাতের সকল অটোমেশন সফটওয়্যার ডিহাইন করা। (চট্রগ্রাম বন্দর অটোমেশন বাস্তবায়ন ত্রুটি থেকে লার্নিং পয়েন্ট)।
লোড ডিমান্ডকে আঞ্চলিক (ইন্ডাস্ট্রিয়াল, আর্বান এবং রুরাল) চাহিদা মোতাবেক, আবাসন- কর্পোরেট-এস এম ই এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল চাহিদা মোতাবেক ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ক্লাসিফাইড করে আলাদা আলাদা গ্রোথ ফ্যাক্টর সহ নির্ণয় করতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ গ্রীষ্ম কালীন সময়ে ভোর রাতে ( রাত ৩ টা - ৪ টা) পিউর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লোড এর ডেটা এনালাইসিস করে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিমান্ড এর পিক এবং অফ পিক এবং এদের ট্রেন্ড এনালাইসিস করে তার গ্রোথ বের করতে হবে। এই বহুবিধ লোড ট্রেন্ড গুলোর সমন্বয়ে দেশের চূড়ান্ত বিদ্যুৎ (তড়িৎ প্রবাহ) চাহিদা এবং চাহিদার ট্রেন্ড বের করার এক্সসিলেন্স অর্জন করতে হবে। এই আঞ্চলিক, ডোমেইন এবং কেন্দ্রীয় ডিমান্ড এবং ডিমান্ড ট্রেন্ড গুলোকে অন্যান্ন ইকোনোমিক ভেরিয়েবল এবং জিডীপি প্রবিদ্দির ইনপুট সহ অট্মেশনের আওতায় আনতে হবে।
৭। ডাইভার্স জ্বালানী সোর্স- ২০৩০ এর এনার্জি মিক্সের অনূকূলে ডাইভার্স জ্বালানী (ফুয়েল) সোর্স এবং বিকল্প সহ ডাইভার্স লোকেশন থেকে জ্বালানি সংগ্রহের সমন্বিত পরিকল্পনা করে জ্বালানী নিরাপত্তা পরিকল্পনা করা দরকার যাতে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংকটের পরিস্থিতিতে একটি বা দুটি একক দেশ নির্ভরতা কাটিয়ে উঠা সহজ হয় (লার্নিং পয়েন্ট- নেপালের জ্বালানী সংকট ২০১৫-২০১৬)।
জ্বালানী ইফেসিয়েন্সি আনতে কিছু নীতিগত সিদ্ধান্তে আসতে হবে
১। ইফেসিয়েন্সি এবং প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর - ফার্নেস ওয়েল প্ল্যান্ট বাংলাদেশের অধিকাংশ ফার্নেস তেল চালিত জেনারেটরের ফুয়েল ইফেসিয়েন্সি অতি নিন্ম সেই সাথে ভয়ংকর পর্যায়ের নিন্ম তাদের প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর। এতে করে প্ল্যান্টে ডিরেটেড ক্যাপাসিটির উতপাদনেও অতি বেশি পরিমান জ্বালানি তেল লাগছে। অন্যদিকে প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর কম হওয়ায় দিনের অধিকাংশ সময় প্ল্যান্ট সাইক্লিকিলি বন্ধ রাখতে হচ্ছে। বাংলাদেশে ফার্নেস তেল চালিত প্ল্যান্ট গুলোর প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর ১০-৫০%। একটি সুস্পস্ট রাষ্ট্রীয় নীতিমালা থাকা চাই যাতে সর্ব নিন্ম গ্রহনযোগ্য প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর এবং সর্ব নিন্ম প্ল্যান্ট ইফেসিয়েন্সির নির্দেশনা এবং অনুমোদন দেয়া হবে। সর্ব নিন্ম ক্যাপাসিটি কত হবে তার নির্দেশনা এবং সঞ্চালন সক্ষম কাঠামো তৈরির সমন্বয় থাকবে। সেই সাথে বর্তমানের নিন্ম ইফেসিয়েন্সি এবং নিন্ম প্ল্যান্ট ফ্যাক্টরের জেরারেটর গুলো কবে নাগাদ ডকমিশন করে সম্পূর্ন ফেইজ আউট করা হবে তার সুস্পষ্ট রোডম্যাপ থাকা চাই। এতে করে পরিমান মত তেলে কাঙ্ক্ষিত বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভভ হবে যা জ্বালানী সাশ্রয়ী।
২। ইফেসিয়েন্সি এবং প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর – গ্যাস প্ল্যান্ট একটি সুস্পস্ট রাষ্ট্রীয় নীতিমালা থাকা চাই যাতে সর্ব নিন্ম গ্রহনযোগ্য ক্যাপাসিটি, প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর এবং সর্ব নিন্ম প্ল্যান্ট ইফেসিয়েন্সির গ্যাস প্ল্যান্ট বসানো যাবে। বিদেশ থেকে আমদানিকৃত গ্যাস প্ল্যান্টের মান, সার্টিফিকেশন এবং ক্যাপাসিটি গাইডলাইন দরকার। বর্তমানের নিন্ম ইফেসিয়েন্সির গ্যাস জেনারেটর গুলোর ফেইজ আউট প্ল্যান করে মূল্যবান জ্বালানী গ্যাস ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে।
৩। কুইক রেন্টাল ভিত্তিক বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসানোর প্রথা রহিত করা। বানিজ্যিক এই প্রকল্প গুলো পুরানো, মেয়াদূত্তীর্ন এবং নিন্ম ফুয়েল ইফেসিয়েন্সির মেশিনারি ভিত্তিক রাজনৈতিক লূট প্রকল্প।
৪। ইন্ডিভিডুয়াল পাওয়ার প্ল্যান্ট বসানো নিরুতসাহিত করা- নিরবিছিন্ন বিদ্যুৎ সরবারোহ এবং সাশ্রয়ী বিদ্যুতের মূল্যের গ্যারান্টি দিয়ে ব্যক্তি, এস এম ই এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল লেভেলে একটি নির্দিস্ট রেটিং এর নিচে ইন্ডিভিডুয়াল পাওয়ার প্ল্যান্ট বসানো নিরুতসাহিত করা। তবে সেই রেটিং এর উপরে প্ল্যান্ট স্থাপনকারীকে সাধারণ বাজার মূল্যে ঐচ্ছিকভাবে বিদ্যুৎ বিক্রির জন্য গ্রীড টাই আপের ব্যবস্থা করা।
৫। এনার্জি ইফিশিয়েন্ট হোম এপ্ল্যায়েন্স এর ব্যাপক প্রমোশন। এনার্জি লেভেল বিষয়ক সচেতনা ছড়িয়ে দেয়া। (A+++, A++, A+, A, B,C,D,E,F এইসব এনার্জি ক্লাসিফিকেশন বুঝে ইলেকট্রনিক সামগ্রী কেনার সচেতনতা আনা )।
এনার্জি পরিকল্পনা ইফিশিয়েন্ট এবং নিরাপদ হোক!
জাতীয় সম্পদ এবং ইনফাস্ট্রাকচার ব্যবস্থাপনা দুরদর্শী হোক,
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক!
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ৩:৪৮