প্রথম আলো পত্রিকায় প্রায় এরকম একটা খবর আসে যে ইটভাটা থেকে RAB শিকল দিয়ে বাধা কিছু শ্রমিক কে উদ্ধার করেছে। ঐ শ্রমিকরা দাদন পরিশোধ না করতে পারার কারনে মালিক পক্ষ তাদের কে শিকল দিয়ে বেধে ইটভাটায় কাজ করতে বাধ্য করছিল যেন তারা পালিয়ে না যায়। এখন এই খবরটাকে উপজীব্য করে ইচ্ছা করলেই যে কেউ Wikipedia তে এই শিরোনামে একটা তথ্য দিতে পারে যে “বাংলাদেশে এখন দাস প্রথা চলছে” বাংলাদেশের সরকার জনগন গোপনে গোপনে দাস প্রথা কে সমর্থন করছে। আসলে কিন্তু বাংলাদেশে কখনই দাস প্রথা ছিল না। Wikipedia মূলত একটা উদ্ধৃতি নির্ভর ওয়েবসাইট। এইখানে আপনি চাইলে যে কোন বই বা জাতীয় পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে যে কোন তথ্য প্রকাশ করতে পারেন।
Wikipedia তে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবনী আলোচনায় সমালোচনা নামক একটি অধ্যায় আছে। সেইখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সমকামি বলা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ। এমনকি Wikipedia তে বলা হয়েছে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নাকি আলী রাযিআল্লাহু আনহুর সাথে সমকামিতায় লিপ্ত হতেন। নাউযুবিল্লাহ।
এই লিংকে ক্লিক করলে আপনার Wikipedia এর ভন্ডামি জানতে পারবেন
এই লিংকেও ক্লিক করলে আপনার Wikipedia এর ভন্ডামি জানতে পারবেন
অনেকে বাসার কাজের লোকদের সাথে প্রাচীন কালের দাস-দাসী প্রথাকে মিলিয়ে ফিলে। বাসার কাজের লোকরা হচ্ছে আমাদের চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী কিন্তু আপনি আপনার বাসার কাজের লোকদের জীবন ও সম্মানের মালিক নন। বাসার কাজের লোকটা চাইলে যে কোন সময় চাকরি ছেড়ে দিতে পারে কিন্তু দাস দাসীরা হল আপনার সারা জীবনের কর্মচারী। আপনি দাস দাসীদের জীবন ও সম্পদের মালিক।
যাই হোক অনেক দিন ধরেই দেখছি যে নাস্তিক ও মুক্তমনারা ইনিয়ে বিনিয়ে সব সময় বলতে চায় যে ইসলাম নাকি সবসময় দাস-দাসী প্রথা কে সমর্থন করে। ভবিষ্যতে খিলাফত রাষ্ট্র আসলে নাকি আবার দাস-দাসী প্রথা পৃথিবীতে শুরু হবে। আচ্ছা এই কথায় তো আপনারা সবাই একমত যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম নেয়ার পূর্বে থেকেই পৃথিবীতে দাস-দাসী প্রথা চলে আসছিল। বিশ্বাস না হলে আপনি হলিউঠের Spartacus, Gladiator সিনেমা গুলি দেখতে পারেন। জাহেলিয়াত যুগে কয়েকভাবে একজন স্বাধীন মানুষকে দাস বানান হত। যেমন যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত জাতিকে গনহারে দাস-দাসীতে রূপান্তরিত করা হত। অপহরন করে কাউকে দাস-দাসী বানান হত। আবার দাস-দাসীর ছেলেমেয়েরা দাস-দাসী হিসাবেই জীবন কাটাতে হত। যেমন ইরানের রাজ পরিবারের সদস্য সালমান ফারসী রাযিআল্লাহু আনহু অপহরনের মাধ্যমে দাস হিসাবে মক্কায় এসেছিলেন। বিলাল রাযিআল্লাহু আনহুর পিতা মাতা দাস ছিল। তাই উনি জন্ম থেকেই দাস হিসাবে বেড়ে উঠেছিলেন।
ইসলামের প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল বদর যুদ্ধ। তো বদর যুদ্ধে যে সকল কাফের মুসলমানদের হাতে বন্দী হয়েছিল তাদের কি মুসলমান রা দাস হিসাবে বিক্রি করে দিয়েছিল ? না মুসলমানদের ঐসকল কাফেরদের পরিবারের কাছ থেকে নাম মাত্র মূল্যে মুক্তিপণ আদায় করে উনাদের পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। এদের মধ্যে কতিপয় কাফের দের পরিবার আবার মুক্তিপণ দিতেও পারছিল না। কিন্তু ঐ সকল কাফের রা শিক্ষিত ছিল। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঐসকল কাফেরদের মুক্তিপন হিসাবে মদীনার উম্মী সাহাবীদেরকে পড়াশোনা শিখানোর কাজ দিয়ে পরবর্তীতে বদর যুদ্ধে বন্দী অবশিষ্ট সকল কাফেরদের কে মুক্ত করে দেন। বদর যুদ্ধে বন্দী কোন কাফেরকেই কিন্তু দাস হিসাবে আরবের বাজারে বিক্রি করা হয় নি। কিন্তু মুসলমানরা চাইলেই কিন্তু পারত জাহেলিয়াতের প্রথা অনুসারে বদর যুদ্ধে বন্দী সকল কাফেরদের কে দাস হিসাবে বিক্রি করে দিতে। এরপর মক্কা বিজয়, হুনাইনের যুদ্ধ এরকম কোন যুদ্ধেই কিন্তু কোন যুদ্ধবন্দী কাফেরদের কে দাস হিসাবে বিক্রি করা হয় নি। শুধুমাত্র যুদ্ধকালীন চুক্তিভঙ্গের অপরাধে বনু কোরাইজার সকল পুরুষ ইহুদীদের কে হত্যা করা হয়েছিল আর নারী ইহুদীদের কে দাসী হিসাবে সিরিয়ায় বিক্রি করে দেয়া হয়েছিল। বনু কোরাইজা গোত্রের সাথে সাহাবীরা কেন এই আচরন করা হল তা আপনারা এই লিংকে ক্লিক করলেই জানতে পারবেন
হযরত ওমর রাযিআল্লাহু আনহুর খিলাফত কালেই মূলত মুসলমানরা প্রাচ্য ও পাশ্চত্যের দেশ গুলি জয় করা শুরু করে। ইসলামে কিন্তু চাইলেই জিহাদ শুরু করা যায় না। আপনি কোন জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ শুরু করতে চাইলে প্রথমে ঐ জাতিকে ইসলামের দাওয়াত দিবেন। যদি তারা মুসলমান না হতে চায় তবে তাদের কে জিজিয়া কর দিতে বলবেন। জিজিয়া কর হল ঐ বিধর্মী জাতির নারী শিশু বৃদ্ধ-বৃদ্ধা রা বাদে সকল সক্ষম পুরুষদের উপর বার্ষিক বাংলাদেশের টাকার হিসাবে ১০০ টাকার মত দিতে হবে জন প্রতি। আর যদি তারা জিজিয়া কর না দিতে চায় তাইলেই মুসলমানরা জিহাদ শুরু করবে। ইসলামের ১ম খলিফা হযরত আবুবকর রাযিআল্লাহু আনহু থেকেই সাহাবীরা সকল জিহাদের আগে প্রত্যেক বিধর্মী জাতিকে এই শর্ত গুলি বলতেন। যখন ঐ বিধর্মী জাতিরা মুসলমান হতে চাইত না বা জিজিয়া কর দিতে চাইত না তখনই জিহাদ শুরু হত। তো এখন আমরা দেখি ইতিহাস কি বলে সাহাবীরা কি কখন যুদ্ধে পরাজিত কোন জাতিকে দাস দাসী বানিয়েছিলেন? হযরত ওমর রাযিআল্লাহু আনহুর সময় এই যে মুসলমানরা সিরিয়া ইরাক, ইরান/পূর্ব নাম পারস্য, তুরস্ক, সাইপ্রাস এত দেশ জয় করেছিলেন কোন দেশের নাগরিক কেই সাহাবীরা দাস দাসীতে রূপান্তরিত করেন নি। উল্টা ঐ সব দেশের আগে থেকে থাকা সব দাস দাসীদের কে সাহাবীরা মুক্ত করে দিয়েছিলেন। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনি ফিলিপ কে হিট্টির লেখা আরব জাতির ইতিহাস বইটি পড়তে পারেন। বইটি বাংলা একাডেমী থেকে অনেক আগেই বাংলা ভাষায় বের হয়েছে। এত বড় বড় দেশ জয় করেও সাহাবীরা সামান্যতম ভোগ বিলাস করেন নি। হায়াতুস সাহাবা বইয়ের একটা ঘটনা উল্লেখ করছি। হযরত ওমর রাযিআল্লাহু আনহু একবার প্রশাসনিক কাজে মিশর গিয়েছিলেন। তখন মিশরের গভর্নর ছিলেন সাহাবী আমর ইবন আল আস রাযিআল্লাহু আনহু। সারাদিন কাজ শেষে হযরত ওমর রাযিআল্লাহু আনহু সাহাবী আমর ইবন আল আস রাযিআল্লাহু আনহু কে বললেন আপনার বাসায় যাবো চলেন। অনেকক্ষন হেটে শহরের একদম শেষপ্রান্তে একটা কুঁড়েঘরে মিশরের গভর্নর আমর ইবন আল আস রাযিআল্লাহু আনহুর বাসা। ঐ বাসায় মাত্র কয়েকটা আসবাবপত্র। কোন দাস দাসীও নেই। তখন হযরত ওমর রাযিআল্লাহু আনহু সাহাবী আমর ইবন আল আস রাযিআল্লাহু আনহু কে বললেন - “ সারা মিশরে এত বড় বড় রাজপ্রাসাদ পড়ে আছে আর আপনি সামান্য একটা কুঁড়েঘরে থাকছেন ? এমনকি কোন দাস দাসীও রাখেন নি। ” তখন মিশরের গভর্নর সাহাবী আমর ইবন আল আস রাযিআল্লাহু আনহু উত্তর দিল- “ ওমর তুমি কি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সময়ের কথা গুলি ভুলে গেছ ? যেইখানে খোদ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবনে কোনদিন ভোগ বিলাস করেন নি সেইখানে আমি আমর ইবন আল আস কিভাবে রাজ প্রাসাদে থাকবো ? শুধু মিশর কেন পুরা পৃথিবীর শাসনভার আমার হাতে আসলেও আমি এই কুঁড়েঘরেই থাকবো। ” সুবহানাল্লাহ এই ছিল সাহাবীদের এত বড় বড় দেশ জয় করার পর জীবন যাত্রার চিত্র।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা কাজ মৌণ সম্মতি যেমন হাদিস ঠিক তেমনি সাহাবীদের কথা কাজ মৌণ সম্মতিও হাদীস। সাহাবীদের এই মাসলা অনুসারে মুসলমানরা যখন উমাইয়া খিলাফত কালে ৭১১ খ্রিষ্টাব্দে মুহাম্মদ বিন কাসেমের নেতৃত্বে পাকিস্তানের সিন্ধু বিজয় করলে তখন কিন্তু মুসলমানরা কোন হিন্দুকেই দাস দাসী বানায় নাই। বরং মন্দিরের সেবা দাসী প্রথা উচ্ছেদ করে নিম্ন বর্ণের হিন্দু মেয়েদের কে ব্রাক্ষনদের লালসার হাত থেকে বাচিয়েছে। এমনকি সেই সময়ের ভারতের সিন্ধু প্রদেশের নিম্ন বর্ণের হিন্দু মেয়েরা মুহাম্মদ বিন কাসিমের মূর্তি বানিয়ে পূজা করা শুরু করে দেয়। আর এইজন্যই নেট জগতে ব্রাক্ষন ছেলেরা এখন সারাদিন ইসলাম কে গালিগালাজ করে। কারন ইসলাম যদি ভারত বর্ষে না আসত তাইলে আমরা এখনো ব্রাক্ষনদের দাস হিসাবেই থাকতাম। এরপরে সুলতান মাহমুদ, মোহাম্মদ ঘুরী এই সব মহান মুসলিম শাসকদের মাধ্যমে পুরা ভারতবর্ষ মুসলমানদের দখলে আসে। কিন্তু কোন হিন্দু ঐতিহাসিক দেখাতে পারবেন না যে মুসলমান শাসকরা একজন হিন্দুকেও দাস বানিয়েছে। কিছু মন্দির ভাঙ্গা হয়েছিল মূলত এই কারনে যে ঐসব মন্দিরের ভিতর অনেক সোনাদানা ছিল। টাকা পয়সা তো ভাই দূর্গা কালি লক্ষির দরকার নাই দরকার মানুষের। তাই ভারতবর্ষের মহান মুসলিম শাসক রা ঐসকল মন্দিরের সোনাদানাগুলি সাধারন জনগণের মাঝে দান করে দিয়েছিলেন। তাছাড়া কিছু মন্দিরকে ভিত্তি করে কিছু মিথের জন্ম নিয়েছিল। তাই ফেকাহ শাস্ত্রের বিধান মতে ঐসকল মন্দির গুলি ভাঙ্গা ফরজ হয়ে গিয়েছিল। আক্বীদা বিরোধী কোন মিথ ইসলামী রাষ্ট্রে থাকতে পারে না। আর কোন স্বাধীন মানুষকে কখনই দাস বানান যায় না। আর কোন পরাজিত জাতিকেও মুসলমান রা কখনই দাস বানাই নি। ইসলামী সাম্রাজ্যে দাস দাসীর ঘরে যে সকল ছেলে মেয়ে জন্ম নিতো তারা তো দাস হিসাবেই পৃথিবীতে আসতো। তো ঐ দাসের মালিক হয়ত তাকে কেনাবেচা করতো। কিন্তু সর্বশেষ দাস ব্যক্তিটি স্বাধীন হয়ে যাবার পর হিজরী ১০০০ সালের পর মুসলিম সাম্রাজ্যে আর কখনো দাস দাসী প্রথা ছিল না।
এইকারনে হিজরি ১০০০ সালের পর রচিত কোন ফিকাহ শাস্ত্রেই দাস-দাসীদের কে নিয়ে কোন মাসলা পাওয়া যায় না। কারন আইনত দাস-দাসী প্রথা ইসলামে অনেক আগেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।
তবে ইউরোপের উপনিবেশ কালে ব্রিটিশ ডাচরা আফ্রিকার লোকদের কে ধরে ধরে দাস-দাসী বানাত। এমনকি বাংলায় পর্তুগিজরা যখন আসে তখন চট্রগ্রাম নোয়াখালির অনেক লোক কে ধরে দাস দাসী হিসাবে ইউরোপে বিক্রি করে দিতে। অর্থ্যাৎ হিজরি ১০০০ সালের মাঝে মুসলমানরা যেই দাস-দাসী প্রথা কে পুরাপুরি দমন করে ফেলেছিল সেই দাস-দাসী প্রথা আফ্রিকা মহাদেশে ইউরোপের উপনিবেশ কালে আবার শুরু হয়।
আমাদের নবী ও সকল সাহাবীরা তাঁদের জীবিত অবস্থায় তাদের অধীনস্থ সকল দাস দাসীকে মুক্ত করে দিয়েছিল। তবে অনেক সময় দাস দাসীরা নিজেরাই ইচ্ছা করে মুক্ত হতে চাইতো না। কারন মুক্ত হওয়ার পর তাদেরকে স্বাবলম্বী হয়ে বেচে থাকতে হত।
একজন দাসকে মুক্ত করে দিলে পরে তাকে আলাদা ঘরে গিয়ে থাকতে হত। নিজের ভরনপোষন নিজের চালাতে হত। এই জন্য অনেক সময় দাসরা ইচ্ছা করেই স্বাধীন হতে চাইত না। আর তাছাড়া মধ্যযুগে সম্মানিত ব্যক্তিদের দাস থাকার মাঝেও একটা মর্যাদা ছিল। বাংলায় কিন্তু এক সময় দাস বংশ শাসন করেছিল।
ইসলামের প্রাথমিক যুগে দাস প্রথা একেবারে উচ্ছেদ করার মত সামাজিক অবস্থা সৃষ্টি হয় নি। তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একান্ত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও উনি সমাজ থেকে দাসপ্রথা একেবারে উচ্ছেদ করতে পারেন নি। তবে আবুযর গিফারী রাযিআল্লাহু আনহু থেকে শুরু করে অনেক সাহাবীই তাঁদের অধীনস্থ দাসীদের কে মুক্ত করে দিয়ে বিয়ে করেছিলেন। অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত তাবেঈনদের মা রা কিন্তু আগে দাসী ছিলেন।
যেহেতু সাহাবীরা কোন দেশ জয় করার পর ঐ দেশের নাগরিকদের কে দাস দাসী বানায় নি তাই আমরাও সাহাবীদের ঐ মাসলার কারনে ভবিষ্যতে আবার খিলাফত আসলেও মুসলমানরা কখনই কোন পরাজিত জাতিকে দাস দাসী বানাতে পারবে না। তাই দাস দাসী প্রথা কখনই ইসলামে ছিল না আর যতদিন ইসলামী শরীয়াহ থাকবে ততদিন মুসলমানরা কখনই দাস দাসী প্রথা পৃথিবীতে ফিরে আসতে দিবে না।
তথ্যসূত্রঃ ১. আরব জাতির ইতিহাস, ফিলিপ কে হিট্টি, বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
২. ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস, প্রফেসর এ কে এম আব্দুল আলীম, মাওলা ব্রাদার্স, ৩৯, বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০।
৩. জিহাদ সংক্রান্ত মাসলা মাসায়েল, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।
৪. হানাফী মাযহাবের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ নির্ভরযোগ্য এবং জনপ্রিয় প্রামাণ্য ফিকাহ গ্রন্থ আল-হিদায়া, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫০