somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শাফিউর রহমান ফারাবী
ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাংলাদেশের প্রান্ত হতে আপনাকে হাজার সালাম! ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার পিতা মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হোক

আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কি নিরাকার? আল্লাহ সুবহানাতায়ালার কোথায় রয়েছেন ?

২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেক মুসলমানের মাঝে একটা ধারনা আছে যে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা নাকি নিরাকার। এই কথা টা ঠিক নয়। আল কোরআনের অনেক জায়গায় আল্লাহ সুবহানাতায়ালার হাত পায়ের কথা উল্লেখ আছে। যেমন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তাঁর হাতের কথা বলেছেন সূরা আল-ইমরান ৭৩, মায়েদা ৬৪, ফাতাহ ১০, যুমার ৬৭, আল হাদীদ ২৯, আল-ইমরান ২৬, আল-মুমেনুন ৮৮, ইয়াসিন ৮৩, মুলুক ১ আয়াতে । সূরায়ে কালামের ৪২নং আয়াতে আল্লাহ তাঁর পায়ের কথা বলেছেন। আল্লাহ তাঁর চোখের কথা সূরা হুদ ৩৮, মুমিনুন ২৭, তুর ৪৮, কামারের ১৪ নং আয়াতে বর্ণনা করেছেন।

আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের আকীদা অনুসারে আল কোরআনে আল্লাহ পাকের হাত, পা, চক্ষু সম্পর্কে যে আয়াত গুলি আছে এর মানে হল আল্লাহর হাত, পা, চক্ষু আছে কিন্তু আমাদের মত নয়। উনি যে রকম উনার হাত, পা, চক্ষুও সেরকম। এই আকার মানুষের চিন্তার বাইরে। কারো আকারের সাথে আল্লাহর আকারের তুলনা চলবে না। বিস্তারিত জানতে চাইলে দেখুন ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহ আলাইহি দ্বারা লিখিত আক্বীদা শাস্ত্রের একটি বিখ্যাত বই হল আল ফিকহুল আকবর। আল ফিকহুল আকবর বইয়ের ৩৩, ৩৪, ৫৪ নং পৃষ্ঠায় আল কুরানে যে আয়াত গুলি আছে আল্লাহর হাত, পা নিয়ে এর ব্যাখ্যা টি করা হয়েছে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা যেরকম উনার হাত পাও সেরকম। আবার অনেকে আল্লাহর হাত, পা এই শব্দ গুলিকে রুপক অর্থে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার শক্তি/ক্ষমতা অর্থে নিয়েছেন। মুসলিম বিশ্বের বেশির ভাগ আলেমরা ১ম মতের অনুসারী অর্থ্যাৎ আল্লাহ সুবহানাতায়ালা নিরাকার নন উনার আকার আছে তবে এটা উনার মতন।

আল্লাহ পাক নিরাকার এই অর্থে যে প্রচলিত কোন আকারের সাথে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার তুলনা চলে না। উনি উনার মত। যেহেতু উনার আকার মানুষের চিন্তার বাইরে তাই এই অর্থে বলা হয় যে আল্লাহ পাক নিরাকার। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কয়েক জায়গায় বলেছেন যে আমি আমার প্রভু কে দেখেছি খুব সৌন্দর্যমন্ডিত আকারে। তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহূ আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ কে দেখেছেন অন্তচর্ক্ষু দ্বারা, বাহ্যিক চক্ষু দ্বারা নয়।
আল কোরআনে মেরাজের ঘটনা সম্পর্কিত যে আয়াত গুলি আছে তাফসীরে মারেফুল কোরান, তাফসীরে ইবনে কাসীর ইত্যাদি নির্ভর যোগ্য তাফসীরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মেরাজে আল্লাহ সুবহানাতায়ালাকে দেখেছেন কিনা এ ব্যাপারে ২ টা মত আছে। অনেক তাফসীরবীদের মতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ কে দেখেছেন অন্তর্চক্ষু দ্বারা আবার অনেকে বলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ কে দেখেন নি। সূরা নজমের দুই ধনুক পরিমান দূরত্বের যে কথাটা আছে অনেকের অভিমত এই যে দুই ধনুক পরিমান দূরত্ব টা ছিল আল্লাহ ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মাঝে যখন তাদের পরস্পর সাক্ষাত ঘটে। আবার অনেকের মতে এই দূরত্ব টা ছিল জিবরাইল আঃ ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মাঝে।

সউদী আরবের ইসলাম বিষয়ক সরকারী ওয়েবসাইট http://www.islamhouse.com এ ঢুকে বাংলা ভাষা নির্বাচন করে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার সত্ত্বার এই ব্যাপারটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আবার অনেকে ভাবেন যে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সর্বত্র বিরাজমান। এই ধারনাটা ভুল। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা শুধু উনার আরশে সমাসীন। মহাবিশ্বের সকল জায়গায় উনার ক্ষমতা আছে কিন্তু উনি সব জায়গায় থাকেন না। উনি শুধু উনার আরশে রয়েছেন। ১) মহান আল্লাহ্‌ এরশাদ করেন:
(ان ربكم الله الذي خلق السموات والأرض في ستة أيام ثم استوى على العرش)
অর্থ:‘ নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্‌, যিনি আকাশ সমূহ এবং পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টিকরেছেন। অতঃপর তিনি আরশে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।’ (সূরা আরাফ-৫৪)
২) আল্লাহ্‌ তা’আলা আরও বলেন:
الرحمن على العرش استوى
অর্থ: ‘রহমান (আল্লাহ্‌) আরশে সমুন্নত।’ (সূরাত্বহা-৫) এ কথায় কোনই সন্দেহ নেই যে আরশ আসমান রয়েছে জমিনে নয়।
৩) তাই মহান আল্লাহ্‌ অন্যস্থানে বলেন:
أأمنتم من في السماء أن يخسف بكم الأرض
অর্থ: ‘তেমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছো যে, যিনি আকাশে অবস্থিত রয়েছেন তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দিবেন না।’ (মূলক-১৬)
এ ছাড়া বহু আয়াতে আল্লাহ্‌ পাক নিজের পরিচয়ে বলেছেন যে, তিনি আকাশের উপর মহান আরশেই রয়েছেন। এ ক্ষেত্রে অধিক প্রমাণের জন্য নিম্ন লিখিত আয়াত গুলো দেখা যেতে পারে। ( ইউনুস-৩, রা’দ-২, ফুরক্বান- ৫৯, সাজদাহ্-৪, হাদীদ-৪) ৪) হাদীছে রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন:
ألا تأمنوني وأنا أمين من في السماء يأتيني خبر السماء صباحاً ومساءً -متفق عليه
অর্থ: ‘তোমরা কি আমাকে আমানতদার মনে কর না, অথচ যিনি আসমানে আছেন আমি তাঁর আমানতদার। আমার কাছে আসমানের খবর সকাল-সন্ধ্যায় আসে।” (বুখারী ও মুসলিম) আসমানে যিনি আছেন নিশ্চয় তিনি মহান আল্লাহ্‌। কোন সন্দেহ আছে কি ?
৫) হযরত মুয়াবিয়া বিন হাকাম আস্ সুলামী রাযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জনৈক দাসীকে প্রশ্ন করেছিলেন : ‘আল্লাহ্‌ কোথায়?’ উত্তরে সে বলেছিল : আল্লাহ্‌ আসমানে। তিনি বললেন , আমি কে? সে বলল: আপনি আল্লাহ্‌র রাসূল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার মনিবকে বললেন: তাকে আজাদ করে দাও। কেননা সে ঈমানদার। (ছহীহ মুসলিম) দাসীটি যদি ভারতীয় আরো জানতে চাইলে মতবাদ অনুযায়ী জবাব দিত তবে নির্ঘাৎ সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট অমুসলিম সাব্যস্তগ হত। কেননা তার ঈমান পরীক্ষা করার জন্যই তাকে তিনি অনুরূপ প্রশ্ন করেছিলেন।
৬) রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আরও বলেন:
(ارحموا من في الأرض يرحمكم من في السماء )
অর্থাৎ-‘ যারা জমিনে আছে তোমরা তাদের প্রতি দয়াশীল হও যিনি আকাশে আছেন তিনি তোমাদের প্রতি দয়াশীল হবেন।’ (তিরমিযী, হাদীছ ছহীহ)
৭) সুপ্রসিদ্ধ মে’রাজের ঘটনা বুখারী -মুসলিম সহ বহু হাদীস গ্রন্থে রয়েছে।
হে বিবেকবান মুসলিম ভাই! আল্লাহ্‌ যদি সর্বত্র সবকিছুতেই বিরাজিত থাকেন, তবে মে’রাজের কি দরকার ছিল? মে’রাজের রাত্রে বোরাকে চড়ে সপ্তাকাশের উপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্‌র দরবারে গমনই তো প্রমাণ করে যে মহান আল্লাহ্‌ সাত আসমানের উপর অবস্থিত আরশেই রয়েছেন। নতুবা মে’রাজ অর্থহীন হয়ে যায়না কি?
এ ক্ষেত্রে সালফে সালেহীনের আকীদা বা কিছু উক্তি:
৮) ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) বলেন : যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌আরশে আছেন একথা বিশ্বাস করে, কিন্তু সন্দেহ করে যে আর্মস আসমানে আছে না জমিনে তবে সে কাফের বলে গণ্য হবে। (দ্র: আল্ ফিকহুল আকবর)
কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ্‌ বান্দার ‘সাথে’ রয়েছেন বলা হয়েছে। এর অর্থ এ নয় যে তিনি তাদের সাথে মিলিত ও সংযুক্ত অবস্থায় রয়েছেন। কেননা এরূপ অর্থ পূর্বসূরী বিদ্বানগণ কেহই করেন নি। পক্ষান্তরে এটা ভাষাগতভাবেও আবশ্যক নয়। আল্লাহ্‌ তা’আলা ‘সাথে’ থাকার ব্যাখ্যা নিজেই দিয়েছেন। যেমন- তিনি বলেন: وهو معكم أين ما كنتم والله بما تعملون بصير “তোমরা যেখানেই থাক না কেন তিনি তোমাদের সাথেই রয়েছেন। আল্লাহ্‌ তোমাদের কৃতকর্মের সম্যক দ্রষ্টা।” (হাদীদ /৪) অর্থাৎ তাঁর দৃষ্টির মাধ্যমে তিনি আমাদের সাথে আছেন, স্বঅস্তিত্বে নয়। হযরত মুসা ও হারূন (আঃ)কে আল্লাহ্‌ ফেরাউনের কাছে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেন: إنني معكما أسمع وأرى “আমি তোমাদের সাথেই রয়েছি শুনছি ও দেখছি।” (সূরা ত্বা-হা/ ৪৬) অত্র আয়তে আল্লাহ্‌ পাক সাথে থাকার অর্থ নিজেই করেছেন দেখা ও শোনার মাধ্যমে। অর্থাৎ আমি তোমাদের সাহায্যকারী ওরক্ষাকারী। যেমন- সাধারণভাবে আমরা বলে থাকি ‘আপনি উমুক কাজটি করুন আমরা আপনার সাথে আছি।অর্থাৎ আমরা আপনাকে সমর্থন ও সহযোগিতা করব। যেমন- টেলিফোনে কথা বলার সময় একজন অপরজনকে বলে থাকে: কে আপনি আমার সাথে? জবাবে বলে আমি উমুক আপনার সাথে। অথচ এখানে দুজন অঙ্গা-অঙ্গী হয়ে থাকে না। দু’জন দু’দেশ থেকে কথা বলে। এ থেকে প্রমাণিত হয় যে সাথে থাকার অর্থ মিশে থাকা নয় বরং মহান আল্লাহ্‌ সেই আরশে আ’যীমে থেকেই তাঁর সাহায্য-সহযোগিতা, দেখা-শোনা ও জ্ঞানের মাধ্যমে আমাদের সাথে রয়েছেন। তিনি অসীম ক্ষমতাবান এবং যা চান তাইকরতে পারেন।
আল্লাহ্‌ আমাদের সবাইকে হক জানা ও তা মানার তাওফীক দিন। আমীন।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
৭টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস বিতর্ক: রাজপথ তপ্ত রাখতেই সরকারের এমন অপকৌশল?

লিখেছেন আমিই সাইফুল, ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৯

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং বিসিএস পরীক্ষার নতুন নিয়ম নিয়ে বিতর্কের ঢেউ যেন থামছেই না। সাম্প্রতিক সময়ে, সরকারের একের পর এক সিদ্ধান্তে মনে হচ্ছে যেন তারা নিজেরা ইচ্ছা করে নিজেদের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ্‌ সাহেবের ডায়রি ।। শেখ হাসিনার অবস্থান

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬





ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর বিভিন্ন সময়ে তার অবস্থান নিয়ে নানা তথ্য জানা গেছে। এমনকি ভারত ছেড়ে তৃতীয় দেশে চলে যাওয়ারও খবর... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রশ্নফাঁস করা আছে, কমলা হ্যারিস তবুও সোজা উত্তর দিতে পারছেন না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৭



কমলা হ্যারিসের সাথে সামুর ব্লগারদের অনেক মিল আছে, প্রশ্ন করলে ৯৫ ভাগ ব্লগার সঠিক ও সোজা উত্তর দিতে পারেন না, কমলাকে আমেরিকার অর্থনীতি ও বর্ডার নিয়ে প্রশ্ন করলে, তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এমন বোকাও হয় কি মানুষ! (একটি মাকাল ফলিত বিজ্ঞান কাব্য)

লিখেছেন শায়মা, ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৪


এমন বোকাও হয় কি মানুষ!
নিজের গায়ে ঝোল টেনে নেয়!
লাফ দে ওঠে, বেষম ছোটে
বন বাদাড়ে হেথায় হোথায়!

থুবড়ে পড়ে মাটির পরে,
গুমরে মরে নিজের মনে,
কামড়ে ধরে যা যেখানে,
লেংড়ে চলে ঘরের কোনে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোমলমতিরা ভয়ংকর এনার্খীর সৃষ্টি করছে, এদের সরানোর দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২২



মনে হয়, কোমলমতি ছাত্ররা দেশে ভয়ংকর এনার্খীর সৃষ্টি করেছে, ওদের প্রশ্নফাঁস জ্ঞান সর্বত্র প্রয়োগ করছে; দেশের অবস্হা প্রতিদিনই খারাপের দিকে যাচ্ছে। ড: ইউনুস ও অন্যান্য উপদেষ্ঠারা প্রথমত: অদক্ষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×