ছাভাছ বাথিজা!
এক এক করি সখল পশ্নের উত্থর মারিতেচি।
দ্বন্দ্ব সন্দেহ নেই, কিন্তু বস্তুবাদ?
কভুল।
যদি পজিটিভ বিজ্ঞানকে মেনে না নেই তবে বস্তুবাদ টেকে না। কার্যকারণবাদ টেকে না। কিন্তু দ্বান্দ্বিকতা টেকে, আর সেই সাথে দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদও পার পেয়ে যায়। কিন্তু তখন সে প্রশ্নবিদ্ধ পাখির মতো। মানুষের কাছে জানার চাইতে অজানার পরিমাণ বেশি, দৃশ্যের চাইতে অদৃশ্যের, রহস্যের, তার ফাঁদে পড়ে তখন সে যা কিছুতে যা খুশিতে ভর করতে পারে। তার দোষ কি?
তার কুন দুশ্নাই।
তার মানে কারো কোনো দোষ নাই, কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা যাবে না। যাচ্ছি দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় আর পৌঁছতে চাচ্ছি আদর্শে, ধ্রুবতে। বলিহারি ব্যাপার! মানুষ কেনো মানুষ?
হক্কতা। সম্পুরখ পশ্ন বাথিজা। ছাগল কেন ছাগল?
তা কি কেবল বিবর্তনে?
তুমি যদি বল্ল তভে তাই।
তাহলে মানুষের এতো বৈরিতা কেনো প্রকৃতির সাথে?
কারন মানুশ পকৃথই বুখাছুদা।
মানুষ কেনো খোঁজে শয়তানে ভগবানে?
হারাই গেচে তাই কুঝিতেছে।
নির্গুণ ব্রহ্মা সে অনির্বচনীয়, কিন্তু গুণবাচক ব্রহ্মা মানে ভগবান মানে ঈশ্বর সে যেন মানুষ স্বয়ং। ফেরেশতা জ্বিন দৈত্য অসুর আর কোনো কিছুই তার চেয়ে বড় নয়, তাই জানি আজ তক। তাহলে ব্যক্তি মানুষ, তার বেঁচে থাকা, কোথায়?
ছুকেজের উপড়ের ঢয়ারে দেকিচিলে ভালুমত?
আর নিজেকে সবচাইতে কম বুঝতে পারার, নিজের অপারগতার, নিজের কাছ থেকে পালানোর উত্তরই-বা কোথায়?
ছুকেজের নিছের ঢয়ারে দেকিচিলে ভালুমত?
অপরকেও তো চিনি না। আবার অপরকে ভালো লাগে না, আবার অপরকে নাকচও করতে পারি না। যৌন থেকে মৌন যে কোনো কিছুতে মানুষকে চাই। চাই গরু ছাগল ভেড়া এদেরকেও। তাদের পেটানো চাই। কেবল গরু গাধাকে না, মানুষকেও পেটানো চাই, খুন করা চাই, ধর্ষণ করা চাই, ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করা চাই, নির্বাচনে জেতা চাই, দামি গাড়ি বাড়ি ব্রা প্যান্টি চাই। ক্ষমতা অতঃপর ক্ষমতা তারপরও ক্ষমতা চাই। প্রতারণা চাই প্রতারিত হওয়া চাই। অত্যাচার চাই অত্যাচারিত হওয়া চাই। বিজ্ঞান দিয়ে চলে না, অধ্যাত্ম এসে হানা দেয় মাথার ভেতর, আবার বিজ্ঞানও চাই, কেবল বিজ্ঞান না, ফলিত বিজ্ঞান চাই, কেবল ফলিত না, প্রকৌশল চাই, কেবল প্রকৌশল না, প্রযুক্তি চাই, কেবল প্রযুক্তি না, তা আবার যাদের টাকাপয়সা কড়িকানা আছে তাদের কাছে পৌঁছানো চাই। তালে সৃষ্টি কোনটা? যেটা দেখে দেখে বানালাম নাকি যেটা কোনোদিন কেউ বানায় নাই, এমনকি নির্গুণ ব্রহ্মা যা বানান নাই, কিন্তু তিনি তো নির্গুণ মানে তার বিষয়ে তো কিছুই জানি না, তিনি কী বানান নাই তা কেমন করে বলবো?
সুন্ধর করি ষুদ্দ বাষাই বল্ব।
কই আদর্শ?
ছুকেজে।
কই নীতি?
ছুকেজে।
কিসের নিরপেক্ষতা?
ছুকেজের।
কিসের আমি?
ছুকেজের।
কিসের অহম?
ছুকেজের।
কেন অহম?
মুইপ খান জানে।
কেন মায়া স্নেহ?
ইহাও মুইপ খান জানে।
কারে বলে স্বজ্ঞা প্রতিবর্ত?
ইহা মুইপ খান জানে না।
কারে বলে মন ভোগ সন্ন্যাস?
ইহাও মুইপ খান জানে না।
কোনটা করলে কি হয়?
পুন মারিলে পইসা খরছ হই।
পতিতা কই যাবে?
কাগুর অপিসে। সিঙ্গারা খাউয়ান হইভেক।
প্রতিবন্ধী কই যাবে?
আলুবলগে বলগিঙ করিথে।
হিজড়া কই যাবে?
আলুবলগে মডারেষম করিথে।
পাপী কই যাবে?
কুতাউ যাভে না, সামুতেই বসি বসি যেমুন মডারেশম করিতেছিল করিথে তাকিভেক।
কারে বলে পাপ?
অপিসে আসিউ দেকাইভ।
ফাঁসি দেয়া কাকে বলে?
নাঝিমুদ্দি রুঢে যাই দেকি আস।
কে ক্ষুদিরাম?
মহান বিপ্লভি।
কেই-বা বাংলা ভাই?
একটি জামাতি সন্থ্রাসি।
দাবি কাকে বলে?
কাগুরে দাভি লই কিচু জিগাইশ্না বাথিজা মিজাজ কারাপ হই।
নামায পূজা হজ্ব কার জন্য?
নামাজ মসিদ কমিঠির জন্য। পুঝা পুঝা কমিঠির জন্য। হজ ছউদিয়া ইয়ারলাইন্ছের জন্য।
মিথ্যা সত্য সুন্দর কুৎসিত বিহারি বাঙালি মারাঠি মোঘল ইহুদী নাসারা কি?
দুশ্ঠলুক।
নিতম্ব যোনি লিঙ্গ এগুলা?
আলুবলগের কলু মডারেঠরের এই তিনটিই আচে। তাহার পেন্ঠ কুলি দেকি আস।
বাৎসায়ন কে?
এই নিকঠি কার আমি জানি না।
শ্রীকৃষ্ণ কে, বন্ধু না মিত্র?
বন্দু আর মিথ্রর মদ্দে তপাদ কুতাই?
চক্র?
ইহা তিরিভুজের একঠি নিক।
চড়কি?
ইহা কার নিক কাগু জানে না।
তারপর মৃত্যু?
হ বাথিজা।
ওপার এপার?
হ।
মৃত্যু কি মুক্তি প্রশান্তি?
জানিনা বাথিজা মরিনাই একনউ।
সুখ না শান্তি?
দুইঠাই।
শব্দ, সামর্থ্য না সীমাবদ্ধতা?
কুন্ঠা ছাউ পরিশ্কার করি বল্ল।
সমকাম নাকি বিষমকাম?
কাগু ত বিষমকাম। কলুমর্শেদ দুইঠাই।
অজাচার, বিকৃতি নাকি ফ্রয়েডগিরি?
অঝাছাড় কি বাথিজা?
সাম্য-শ্রেণিহীন সমাজ-শ্রেণী লড়াই, ভেলকি নাকি সত্য?
কে করিতেচে তার উপর নির্ভড় করে।
কে মোরে দখায়ে দেবে?
কাগু।
মন্ত্রী নাকি আমলা, ক্যান্টনমেন্ট নাকি বস্তি?
যকন যেঠা পয়ুজন।
মাও না লেনিন?
কে বেশি টেকা দিভেক তার উপর নির্ভর করে।
শিয়া না সুন্নী?
বাথিজা তুই ইরানি নূড়ার মথন কতা বলিতেচ।
বুদ্ধ নাকি শঙ্কর?
তাই নাকি? বুদ্ধ শঙখর নাকি? আগে বলিভি না!
কে মোরে চিনায়ে দেবে?
কাগু।
আশা করি সভ পশ্নের উত্থর পাইয়াচ।