
১. প্রথমে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সাঃ) কে তারপর মা-বাবাকে তারপর বউকে ভালবাসুন।
২. বউয়ের সাথে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হবেন না। হাসি-মুখে তার সকল আবদার পুরুন করার চেষ্টা করুন। বউকে সবসময় উপহার দিন।
৩. ছুটির দিনে বউয়ের সাথে আপনার মা-বাবা, ভাই-বোনদেরকেও সাথে নিয়ে ভ্রমন করুন।
৪. প্রথমে নিজের ভাই-বোনদের প্রতি যত্নবান হোন, তাদের সাথে ভাল ব্যবহার করুন। তাদের পড়ালেখার দিকে খেয়াল রাখুন।
৫. বিয়ের পর জামাইরা নিজের ভাই-বোনদের অবহেলা করে থাকে। শালা-শালীদেরকে বেশী গুরত্ব দিয়ে থাকে।
৬. প্রথমে আপনার বেকার ভাইকে চাকরী দিয়ে বা ব্যবসায় আর্থিক সহযোগিতা করুন তারপর শালাকে ও প্রতিষ্টিত করুন।
৭. নিজের মা-বাবাকে শ্রদ্ধা করুন ও শাশুর-শাশুড়ীকেও যথাযথ সস্মান করুন।
৮. বউকে যৌতুকের জন্য মারধর করবেন না, শাশুর বাড়ী থেকে কোন কিছু পাওয়ার আশা না করে নিজের যোগ্যতা ও মেধা দিয়ে সংসার পরিচালনা করুন।
৯. কখনও বউকে আগের প্রেম-পিরিতের কথা বলবেন না। তাতে করে বউ অনেক কষ্ট পাবে, আপনার প্রতি বিশ্বাস হারাবে।
১০. কখনও বউয়ের সাথে মিথ্যা কথা বলবেন না, সব সময় সত্য কথা বলুন। তাতে করে সত্যর জয় হবে।
১১. বউয়ের সামনে সিগারেট খাবেন না। কারণ বেশীর ভাগ বউরা সিগারেট পছন্দ করে না।
১২. বউকে সবসময় নামায পড়তে, কোরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ পড়তে বলবেন। অবসব সময়ে দুজনেই পড়াশুনা করুন।
১৩. আপনার উপার্জিত অর্থ বউকে না দিয়ে আপনার মা-বাবার হাতে তুলে দিন ।
১৪. সংসারে কোন গুরত্বপূর্ন কাজ বা সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হলে প্রথমে মা-বাবা তারপর বউকে শেয়ার করুন।
১৫. আপনার বৃদ্ধ মা-বাবাকে সেবা করতে বউকে সবসময় তাকিদ করুন।
১৬ . একটি সংসারকে গতিশীল রাখতে নারীর চাইতে পুরুষদের অবদান অনেক বেশী।