প্রযুক্তিবিদ তানভীর জোহাকে কে বা কারা সম্ভবত চেতনামাইসিন ট্যাবলেট খাওয়াতে নিয়ে গেছেন।তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের পুতপবিত্র কর্মকর্তাদের দায়ী করে,রিজার্ভের টাকা লুটের ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরের লোক জড়িত বলে বক্তব্য দিয়ে চেতনাবিরোধী কাজ করেছিলেন।আশা করি চেতনামাইসিন ট্যাবলেটের ডোজ পুরো হলে,ফিরে এসে ভারতীয় রাকেশ আস্তানার সাথে একমত হবেন।
বৈঠকে রাকেশ দাবি করেন, ঘটনাটি বাইরে থেকে ঘটানো হয়েছে। কিন্তু দেশীয় তথ্যপ্রযুক্তিবিদরা বলেন, ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেই। আর এ বিষয়ে প্রযুক্তিগত সব প্রমাণও তাদের কাছে আছে তথ্যপ্রযুক্তিবিদ জোহাকে অপহরণের অভিযো
তবে ভারত বা অন্য দেশে বিএনপির সালাহউদ্দিন ষ্টাইলে পাগলের বেশে পাওয়া গেলে বেশ দু:খের ব্যাপার হলেও মন্দের ভালো হবে।
তবে ডোজ বেশী হয়ে গেলে তার লাশটা (আল্লাহ না করুক) তার স্ত্রী পাবেন বলে আশা করতেই পারেন। যেহেতু তিনি সরকার সমর্থক।কারন সরকার সমর্থক না হলে এত বড় প্রকল্প পেতেন না,আর র্যাবের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকে তদন্ত কাজে যেতে পারতেন না। (
জোহা ডাক, টিলযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের 'সাইবার নিরাপত্তা বিভাগ' নামক প্রকল্পের পরিচালক (অপারেশন) ছিলেন। প্রকল্পটি দু’মাস ধরে বন্ধ আছে।
র্যাব বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনা তদন্ত শুরু করলে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত হন তিনি।
*অনেকই লেখাটা পড়ে এরকম একটা সিরিয়াস বিষয় নিয়ে মজা করার জন্য আমা র মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন।ভাইরে,এই সরকারের এরকম ঘটনা দেখতে দেখতে পাষাণ হয়ে গেছি।এখন আর কোনো কিছুই স্পর্শ করে না।দুইদিন পর সব ভুলে যাব,আবার নতুন আরেকটা গুম হবে।পরবর্তিতেএ